
যুক্তরাষ্ট্রের অচেনা কন্ডিশন, ড্রপ ইন পিচ থেকে ক্যারিবীয় দ্বীপের মন্থর উইকেট—সদ্য শেষ হওয়া টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে তানজিম হাসান সাকিব নিজেকে চিনিয়েছেন অন্যভাবে। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে বাংলাদেশের পেসারদের মধ্যে সর্বোচ্চ ১১ উইকেট নিয়েই শুধু নয়, তাঁর আক্রমণাত্মক মনোভাব মুগ্ধ করেছে। বিশ্বকাপের সাফল্য এবং নিজের স্বপ্ন-লক্ষ্য নিয়ে গতকাল আজকের পত্রিকার সঙ্গে কথা বলেছেন এই তরুণ পেসার। মিরপুরে তানজিম সাকিবের সাক্ষাৎকার নিয়েছেন লাইছ ত্বোহা।

প্রশ্ন: টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে নিজের পারফরম্যান্স নিয়ে কতটা তৃপ্ত?
তানজিম হাসান সাকিব: বিশ্বকাপে আমার মূল লক্ষ্য ছিল সুযোগ পেলে যেন দলের জন্য অবদান রাখতে পারি। আলাদাভাবে কোনো পরিকল্পনা ছিল না যে আমি এতগুলো উইকেট নেব। আমার একটাই লক্ষ্য ছিল, ম্যাচ খেললে যেন দল উপকৃত হয়, দলকে জেতাতে পারি। সেটা হতে পারে উইকেট নিয়ে, হতে পারে ইকোনমিক্যাল বোলিং করে।
প্রশ্ন: এই বিশ্বকাপে সবচেয়ে স্মরণীয় মুহূর্ত কোনটি?
তানজিম: দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে যে ৩টা উইকেট নিয়েছি প্রথম স্পেলে, সেটাই স্মরণীয় মুহূর্ত বলব। যদি ওই ম্যাচটা জিততে পারতাম, তাহলে আমার জন্য অনেক বেশি স্মরণীয় একটা দিন হতো। জিততে না পারলেও ওটাই আমার স্মরণীয় মুহূর্ত।
প্রশ্ন: ড্রপ ইন, স্লো, ভালো—প্রায় সব ধরনের উইকেটেই খেলেছেন। একেক উইকেটে একেক চ্যালেঞ্জ। বেশির ভাগ চ্যালেঞ্জে উতরে যাওয়া কোন সূত্র ধরে?
তানজিম: আমরা যে উইকেটেই খেলি না কেন, ভালো জায়গা কিন্তু কখনো পরিবর্তন হয় না। আমি ড্রপ ইন, ঘাসের, ফ্ল্যাট উইকেট—যেখানেই খেলি, একটাই লক্ষ্য ছিল, ভালো জায়গায় বল করে যাব। যেকোনো উইকেটে ভালো বল সব সময় ভালো বল হিসেবেই বিবেচিত হবে। এটা চিন্তা করেই খেলেছি। ভালো উইকেটে সুবিধা পেলে আমার সমস্যা নেই। আমার একটাই লক্ষ্য ছিল ভালো জায়গায় বল করব, এ জন্য সব ধরনের উইকেটে মানিয়ে নিতে সুবিধা হয়েছে।
প্রশ্ন: এই বিশ্বকাপে সবচেয়ে কঠিন পরীক্ষা ছিল কোনটি?
তানজিম: বিশ্বকাপে প্রতিটি ম্যাচই গুরুত্বপূর্ণ, রোমাঞ্চকর। সব ম্যাচই উপভোগ্য আর চ্যালেঞ্জিং ছিল। তবে আফগানিস্তানের বিপক্ষে ১২.১ ওভারে লক্ষ্য তাড়া করাটা সবচেয়ে বেশি চ্যালেঞ্জিং মনে হয়েছে। ওটা আমাদের জন্য ‘ডু অর ডাই’ ছিল। হয়তো ১২.১ ওভারে রান তাড়া করতে পারলে একটা ইতিহাস গড়তে পারতাম—প্রথমবার সেমিফাইনালে যেতে পারতাম।
প্রশ্ন: বিরাট কোহলিকে আউট করে যে উদ্যাপন, ওটাকে কি ড্রিম উইকেট পাওয়ার প্রতিক্রিয়া বলা যায়?
তানজিম: বিরাট কোহলি একজন কিংবদন্তি খেলোয়াড়। অনেক অর্জন তাঁর। সত্যি বলতে, মাঠের ভেতরে আমি কখনো ব্যাটারের স্ট্যাটস (পরিসংখ্যান) বা কে আমার সামনে ব্যাটিং করছে, দেখি না। কোহলির উইকেট নিয়েছি, আমার কাছে মনে হয়েছে ওই ব্রেক-থ্রু দলের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ ছিল, এ কারণে অনেক উপভোগ করেছি।
প্রশ্ন: এত বড় ব্যাটারের উইকেট নেওয়ার পর বাড়তি আনন্দ কি কাজ করেনি?
তানজিম: তিনি টি-টোয়েন্টি থেকে অবসর নিয়েছেন, এটা দেখার পর একটা ভালো লাগা কাজ করেছে। না, তাঁর উইকেটটা আমার আছে (হাসি)।
প্রশ্ন: নেপালের রোহিত পাউডেল কিংবা কোহলির বিপক্ষে যে আক্রমণাত্মক মনোভাব দেখিয়েছেন, এটা কি আপনার সহজাত নাকি প্রতিপক্ষ ব্যাটারকে চাপে ফেলার শুধুই একটা কৌশল?
তানজিম: অ্যাগ্রেসিভনেস থাকাটা আমাকে ব্যক্তিগতভাবে সহায়তা করে। যখনই আক্রমণাত্মক থাকি, তখন অনেক মনোযোগ থাকে এবং চ্যালেঞ্জ নিতে পছন্দ করি। যখনই আক্রমণাত্মক হই, তখন ভাবি—না, আরও ভালো বোলিং করতে হবে। কারণ, আমি তাকে চোখ রাঙিয়ে এসেছি। সে যদি এখন আমাকে বাউন্ডারি মারে, নিজেকে ছোট মনে হবে। আমি পরের বলে তাই আরও বেশি মনোযোগ রাখি। মনে হয় আক্রমণাত্মক মনোভাব আমাকে অনেক সহায়তা করে।
প্রশ্ন: আপনার নিবেদনে সন্তুষ্ট হয়ে নির্বাচকেরা আপনাকে বিশ্বকাপ দলে রেখেছিলেন। এটা নিয়ে ব্যাপক আলোচনা-সমালোচনা হয়েছিল। মাঠে ভালো করে সবকিছুর উত্তর দেওয়ার জেদ কাজ করেছিল?
তানজিম: আসলে এই মানসিকতা নিয়ে আমি কখনো খেলতে নামি না যে সমালোচকদের উত্তর দেব। নির্বাচকেরা যেটা ভালো মনে করেছেন, সে সিদ্ধান্তই নিয়েছেন। আমার কাজ বাংলাদেশের হয়ে ভালো খেলা। একজন পেশাদার ক্রিকেটার হিসেবে এটাই আমার দায়িত্ব। কে কী বলল, এটা কিছু মনে করি না। যখনই মাঠে নামি, শতভাগ দেওয়ার চেষ্টা করি।
প্রশ্ন: প্রথমবারের মতো টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ খেলেছেন, এই ফরম্যাটে বাংলাদেশের উন্নতি আসলে কোথায় আটকে আছে?
তানজিম: আমাদের প্রত্যেক খেলোয়াড়ের মধ্যেই ক্ষুধা আছে। এটা খুবই ভালো, ড্রেসিংরুমের পরিবেশ অসাধারণ থাকে, সবাই খুবই ইতিবাচক। তবে মনে হয়, আমাদের আরও বিশ্বাস বাড়াতে হবে।
প্রশ্ন: কোচ, অধিনায়ক বা দলের যে কেউ হতে পারেন, যাঁর এমন কোনো কথা আছে, যেটা আপনার কাছে প্রেরণা হিসেবে কাজ করে?
তানজিম: শ্রীধরন শ্রীরাম, আমাদের যে ভারতীয় কোচ ছিলেন, তিনি সব সময় একটা কথা বলতেন, ‘তু বহুত দূর জায়েগা’ (তুই অনেক দূর যাবি)। এটা আমাকে সব সময় প্রেরণা দেয়। অ্যালান ডোনাল্ড আমার বোলিংয়ে বৈচিত্র্য দেখে বলেছিলেন, ‘তুমি আমাদের মালিঙ্গা’। এগুলো আমাকে অনেক উৎসাহ দেয়।
প্রশ্ন: এই বিশ্বকাপে যদি আফসোস-আক্ষেপের কথা বলা হয়, কোনটির কথা বলবেন?
তানজিম: অবশ্যই আক্ষেপ আছে। আমরা দক্ষিণ আফ্রিকার ম্যাচটা জিততে পারতাম, এটা একটা ইতিহাস হতো। আমাদের কাছে সেমিফাইনাল খেলার দারুণ একটা সুযোগ ছিল, সেটা মিস করেছি। এটা আমাদের সবচেয়ে বড় আফসোস। তবে এই দুটি খেলা থেকে অনেক শেখার আছে, সামনে জিততে অনেক সহায়তা করবে।
প্রশ্ন: আপনার একটা স্বপ্নের কথা দিয়েই শেষ করা যাক।
তানজিম: আমার একটাই স্বপ্ন—বাংলাদেশের হয়ে ট্রফি জেতা। ব্যক্তিগত অর্জন নিয়ে কখনোই চিন্তা করি না।
প্রশ্ন: টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে নিজের পারফরম্যান্স নিয়ে কতটা তৃপ্ত?
তানজিম হাসান সাকিব: বিশ্বকাপে আমার মূল লক্ষ্য ছিল সুযোগ পেলে যেন দলের জন্য অবদান রাখতে পারি। আলাদাভাবে কোনো পরিকল্পনা ছিল না যে আমি এতগুলো উইকেট নেব। আমার একটাই লক্ষ্য ছিল, ম্যাচ খেললে যেন দল উপকৃত হয়, দলকে জেতাতে পারি। সেটা হতে পারে উইকেট নিয়ে, হতে পারে ইকোনমিক্যাল বোলিং করে।
প্রশ্ন: এই বিশ্বকাপে সবচেয়ে স্মরণীয় মুহূর্ত কোনটি?
তানজিম: দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে যে ৩টা উইকেট নিয়েছি প্রথম স্পেলে, সেটাই স্মরণীয় মুহূর্ত বলব। যদি ওই ম্যাচটা জিততে পারতাম, তাহলে আমার জন্য অনেক বেশি স্মরণীয় একটা দিন হতো। জিততে না পারলেও ওটাই আমার স্মরণীয় মুহূর্ত।
প্রশ্ন: ড্রপ ইন, স্লো, ভালো—প্রায় সব ধরনের উইকেটেই খেলেছেন। একেক উইকেটে একেক চ্যালেঞ্জ। বেশির ভাগ চ্যালেঞ্জে উতরে যাওয়া কোন সূত্র ধরে?
তানজিম: আমরা যে উইকেটেই খেলি না কেন, ভালো জায়গা কিন্তু কখনো পরিবর্তন হয় না। আমি ড্রপ ইন, ঘাসের, ফ্ল্যাট উইকেট—যেখানেই খেলি, একটাই লক্ষ্য ছিল, ভালো জায়গায় বল করে যাব। যেকোনো উইকেটে ভালো বল সব সময় ভালো বল হিসেবেই বিবেচিত হবে। এটা চিন্তা করেই খেলেছি। ভালো উইকেটে সুবিধা পেলে আমার সমস্যা নেই। আমার একটাই লক্ষ্য ছিল ভালো জায়গায় বল করব, এ জন্য সব ধরনের উইকেটে মানিয়ে নিতে সুবিধা হয়েছে।
প্রশ্ন: এই বিশ্বকাপে সবচেয়ে কঠিন পরীক্ষা ছিল কোনটি?
তানজিম: বিশ্বকাপে প্রতিটি ম্যাচই গুরুত্বপূর্ণ, রোমাঞ্চকর। সব ম্যাচই উপভোগ্য আর চ্যালেঞ্জিং ছিল। তবে আফগানিস্তানের বিপক্ষে ১২.১ ওভারে লক্ষ্য তাড়া করাটা সবচেয়ে বেশি চ্যালেঞ্জিং মনে হয়েছে। ওটা আমাদের জন্য ‘ডু অর ডাই’ ছিল। হয়তো ১২.১ ওভারে রান তাড়া করতে পারলে একটা ইতিহাস গড়তে পারতাম—প্রথমবার সেমিফাইনালে যেতে পারতাম।
প্রশ্ন: বিরাট কোহলিকে আউট করে যে উদ্যাপন, ওটাকে কি ড্রিম উইকেট পাওয়ার প্রতিক্রিয়া বলা যায়?
তানজিম: বিরাট কোহলি একজন কিংবদন্তি খেলোয়াড়। অনেক অর্জন তাঁর। সত্যি বলতে, মাঠের ভেতরে আমি কখনো ব্যাটারের স্ট্যাটস (পরিসংখ্যান) বা কে আমার সামনে ব্যাটিং করছে, দেখি না। কোহলির উইকেট নিয়েছি, আমার কাছে মনে হয়েছে ওই ব্রেক-থ্রু দলের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ ছিল, এ কারণে অনেক উপভোগ করেছি।
প্রশ্ন: এত বড় ব্যাটারের উইকেট নেওয়ার পর বাড়তি আনন্দ কি কাজ করেনি?
তানজিম: তিনি টি-টোয়েন্টি থেকে অবসর নিয়েছেন, এটা দেখার পর একটা ভালো লাগা কাজ করেছে। না, তাঁর উইকেটটা আমার আছে (হাসি)।
প্রশ্ন: নেপালের রোহিত পাউডেল কিংবা কোহলির বিপক্ষে যে আক্রমণাত্মক মনোভাব দেখিয়েছেন, এটা কি আপনার সহজাত নাকি প্রতিপক্ষ ব্যাটারকে চাপে ফেলার শুধুই একটা কৌশল?
তানজিম: অ্যাগ্রেসিভনেস থাকাটা আমাকে ব্যক্তিগতভাবে সহায়তা করে। যখনই আক্রমণাত্মক থাকি, তখন অনেক মনোযোগ থাকে এবং চ্যালেঞ্জ নিতে পছন্দ করি। যখনই আক্রমণাত্মক হই, তখন ভাবি—না, আরও ভালো বোলিং করতে হবে। কারণ, আমি তাকে চোখ রাঙিয়ে এসেছি। সে যদি এখন আমাকে বাউন্ডারি মারে, নিজেকে ছোট মনে হবে। আমি পরের বলে তাই আরও বেশি মনোযোগ রাখি। মনে হয় আক্রমণাত্মক মনোভাব আমাকে অনেক সহায়তা করে।
প্রশ্ন: আপনার নিবেদনে সন্তুষ্ট হয়ে নির্বাচকেরা আপনাকে বিশ্বকাপ দলে রেখেছিলেন। এটা নিয়ে ব্যাপক আলোচনা-সমালোচনা হয়েছিল। মাঠে ভালো করে সবকিছুর উত্তর দেওয়ার জেদ কাজ করেছিল?
তানজিম: আসলে এই মানসিকতা নিয়ে আমি কখনো খেলতে নামি না যে সমালোচকদের উত্তর দেব। নির্বাচকেরা যেটা ভালো মনে করেছেন, সে সিদ্ধান্তই নিয়েছেন। আমার কাজ বাংলাদেশের হয়ে ভালো খেলা। একজন পেশাদার ক্রিকেটার হিসেবে এটাই আমার দায়িত্ব। কে কী বলল, এটা কিছু মনে করি না। যখনই মাঠে নামি, শতভাগ দেওয়ার চেষ্টা করি।
প্রশ্ন: প্রথমবারের মতো টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ খেলেছেন, এই ফরম্যাটে বাংলাদেশের উন্নতি আসলে কোথায় আটকে আছে?
তানজিম: আমাদের প্রত্যেক খেলোয়াড়ের মধ্যেই ক্ষুধা আছে। এটা খুবই ভালো, ড্রেসিংরুমের পরিবেশ অসাধারণ থাকে, সবাই খুবই ইতিবাচক। তবে মনে হয়, আমাদের আরও বিশ্বাস বাড়াতে হবে।
প্রশ্ন: কোচ, অধিনায়ক বা দলের যে কেউ হতে পারেন, যাঁর এমন কোনো কথা আছে, যেটা আপনার কাছে প্রেরণা হিসেবে কাজ করে?
তানজিম: শ্রীধরন শ্রীরাম, আমাদের যে ভারতীয় কোচ ছিলেন, তিনি সব সময় একটা কথা বলতেন, ‘তু বহুত দূর জায়েগা’ (তুই অনেক দূর যাবি)। এটা আমাকে সব সময় প্রেরণা দেয়। অ্যালান ডোনাল্ড আমার বোলিংয়ে বৈচিত্র্য দেখে বলেছিলেন, ‘তুমি আমাদের মালিঙ্গা’। এগুলো আমাকে অনেক উৎসাহ দেয়।
প্রশ্ন: এই বিশ্বকাপে যদি আফসোস-আক্ষেপের কথা বলা হয়, কোনটির কথা বলবেন?
তানজিম: অবশ্যই আক্ষেপ আছে। আমরা দক্ষিণ আফ্রিকার ম্যাচটা জিততে পারতাম, এটা একটা ইতিহাস হতো। আমাদের কাছে সেমিফাইনাল খেলার দারুণ একটা সুযোগ ছিল, সেটা মিস করেছি। এটা আমাদের সবচেয়ে বড় আফসোস। তবে এই দুটি খেলা থেকে অনেক শেখার আছে, সামনে জিততে অনেক সহায়তা করবে।
প্রশ্ন: আপনার একটা স্বপ্নের কথা দিয়েই শেষ করা যাক।
তানজিম: আমার একটাই স্বপ্ন—বাংলাদেশের হয়ে ট্রফি জেতা। ব্যক্তিগত অর্জন নিয়ে কখনোই চিন্তা করি না।

কার্বন কপি বলতে যা বোঝায়, ঠিক তা-ই করলেন বাহরাইনের পেসার আলী দাউদ। ক্রিকেট বিশ্বে খুব একটা পরিচিত না হলেও আজ তিনি দুর্দান্ত বোলিং করে নাম লিখিয়েছেন রেকর্ড বইয়ে। ২০২৫ বিপিএলে তাসকিন আহমেদ যেমন বোলিং করেছেন, স্কোরকার্ড খুললে দাউদেরটাও দেখা যাচ্ছে তেমনই।
১১ মিনিট আগে
সরাসরি খেলা সম্প্রচার হচ্ছে বা নাকি পুরোনো কোনো ম্যাচের হাইলাইটস—দুবাইয়ের আইসিসি একাডেমিতে আজ অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপের ভারত-সংযুক্ত আরব আমিরাত ম্যাচ দেখে ধন্ধে পড়তেই পারেন। আমিরাতের বোলারদের বেধড়ক পিটিয়ে চার-ছক্কার বন্যা বইয়ে দিয়েছে ভারত অনূর্ধ্ব-১৯ ক্রিকেট দল।
১ ঘণ্টা আগে
লিওনেল মেসি বলে কথা। আটবারের ব্যালন ডি’অর জয়ীকে একনজর সামনে থেকে দেখার ইচ্ছা বছরের পর বছর পুষে রাখেন ফুটবলপ্রেমীরা। ২০১১ সালের পর আরও একবার সে ইচ্ছা পূরণ হচ্ছে ভারতের ভক্তদের। স্বপ্ন নয়, দ্বিতীয়বারের মতো মেসির এশিয়ার দেশটিতে আসা এখন কেবল সময়ের ব্যাপার।
১ ঘণ্টা আগে
ভারত ও দক্ষিণ আফ্রিকার দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টি দিয়ে চন্ডিগড়ের মহারাজা ইয়াদাভিন্দ্র সিং ক্রিকেট স্টেডিয়ামে প্রথম কোনো পুরুষ ক্রিকেটের আন্তর্জাতিক ম্যাচ অনুষ্ঠিত হয়। এই ভেন্যুতে স্বাগতিকদের শুরুটা হয় থাকল তিক্ততায় ভরা। প্রোটিয়াদের কাছে ৫১ রানে হেরেছে সূর্যকুমার যাদবের দল।
৩ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

কার্বন কপি বলতে যা বোঝায়, ঠিক তা-ই করলেন বাহরাইনের পেসার আলী দাউদ। ক্রিকেট বিশ্বে খুব একটা পরিচিত না হলেও আজ তিনি দুর্দান্ত বোলিং করে নাম লিখিয়েছেন রেকর্ড বইয়ে। ২০২৫ বিপিএলে তাসকিন আহমেদ যেমন বোলিং করেছেন, স্কোরকার্ড খুললে দাউদেরটাও দেখা যাচ্ছে তেমনই।
বাহরাইন ক্রিকেট দল এখন ভুটান সফরে পাঁচ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলতে ব্যস্ত। জেলেফু আন্তর্জাতিক ক্রিকেট গ্রাউন্ডে গতকাল ভুটানের বিপক্ষে ৪ ওভারে ১৯ রানে ৭ উইকেট নিয়েছেন দাউদ। স্বীকৃত টি-টোয়েন্টিতে এখন পর্যন্ত চার বোলার ইনিংসে ৭ উইকেট নিয়েছেন। মালয়েশিয়ার সৈয়াজরুল ইদ্রিস, নেদারল্যান্ডসের কলিন অ্যাকারমান, বাংলাদেশের তাসকিন ও বাহরাইনের দাউদ আছেন এই তালিকায়। যাঁদের মধ্যে তাসকিন ও দাউদের বোলিং হুবহু একই। এ বছরের ২ জানুয়ারি দুর্বার রাজশাহীর হয়ে ৪ ওভারে ১৯ রানে ৭ উইকেট তাসকিন নিয়েছেন ঢাকা ক্যাপিটালসের বিপক্ষে।
যে চার বোলার ইনিংসে ৭ উইকেট নিয়েছেন, তাদের মধ্যে মালয়েশিয়ার ইদ্রিস ও বাহরাইনের দাউদের রেকর্ড আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে। ২০২৩ সালের জুলাইয়ে চীনের বিপক্ষে ৪ ওভারে ৮ রান দিয়ে ৭ উইকেট নিয়েছিলেন ইদ্রিস। এক ওভার মেডেনও দিয়েছিলেন তিনি। আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে এটা এখন পর্যন্ত। এই তালিকায় এখন দুইয়ে বাহরাইনের দাউদ। তাঁর ৭ উইকেটের মধ্যে ভুটানের ইনিংসের তৃতীয় ওভারে তিনি নিয়েছেন ২ উইকেট। ১৬ তম ওভারে পেয়েছেন ৩ উইকেট। ২ উইকেট পেয়েছেন ১৮ তম ওভারে।
দাউদের দুর্দান্ত বোলিংয়ে বাহরাইন পায় ৩৫ রানের আয়েশী জয়। টস হেরে আগে ব্যাটিং পাওয়া বাহরাইন ৪ উইকেটে করে ১৬০ রান। ১৬১ রানের লক্ষ্যে নেমে ভুটান পুরো ২০ ওভার খেলে ৯ উইকেটে ১২৫ রানে আটকে যায়। ৭ উইকেট নেওয়া দাউদই পেয়েছেন ম্যাচসেরা। জেলেফু আন্তর্জাতিক ক্রিকেট গ্রাউন্ডে আজ বাহরাইন জিতেছে ৪২ রানে। এবার দাউদ পেয়েছেন ১ উইকেট। তাসকিনের মতো আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের বাইরে ৭ উইকেট নেওয়া আরেক বোলার কলিন অ্যাকারমান। ২০১৯ ভাইটালিটি ব্লাস্টে বার্মিংহামের বিপক্ষে ৪ ওভারে ১৮ রানে ৭ উইকেট নিয়েছিলেন তিনি। অ্যাকারমান তখন খেলেছিলে লেস্টারশায়ার হয়ে।
স্বীকৃত টি-টোয়েন্টিতে এক ইনিংসে সেরা বোলিং
দল বোলিং প্রতিপক্ষ সাল
সৈয়াজরুল ইদ্রিস মালয়েশিয়া ৭/৮ চীন ২০২৩
কলিন অ্যাকারমান লেস্টারশায়ার ৭/১৮ বার্মিংহাম ২০১৯
তাসকিন আহমেদ দুর্বার রাজশাহী ৭/১৯ ঢাকা ক্যাপিটালস ২০২৫
আলী দাউদ মালয়েশিয়া ৭/১৯ ভুটান ২০২৫

কার্বন কপি বলতে যা বোঝায়, ঠিক তা-ই করলেন বাহরাইনের পেসার আলী দাউদ। ক্রিকেট বিশ্বে খুব একটা পরিচিত না হলেও আজ তিনি দুর্দান্ত বোলিং করে নাম লিখিয়েছেন রেকর্ড বইয়ে। ২০২৫ বিপিএলে তাসকিন আহমেদ যেমন বোলিং করেছেন, স্কোরকার্ড খুললে দাউদেরটাও দেখা যাচ্ছে তেমনই।
বাহরাইন ক্রিকেট দল এখন ভুটান সফরে পাঁচ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলতে ব্যস্ত। জেলেফু আন্তর্জাতিক ক্রিকেট গ্রাউন্ডে গতকাল ভুটানের বিপক্ষে ৪ ওভারে ১৯ রানে ৭ উইকেট নিয়েছেন দাউদ। স্বীকৃত টি-টোয়েন্টিতে এখন পর্যন্ত চার বোলার ইনিংসে ৭ উইকেট নিয়েছেন। মালয়েশিয়ার সৈয়াজরুল ইদ্রিস, নেদারল্যান্ডসের কলিন অ্যাকারমান, বাংলাদেশের তাসকিন ও বাহরাইনের দাউদ আছেন এই তালিকায়। যাঁদের মধ্যে তাসকিন ও দাউদের বোলিং হুবহু একই। এ বছরের ২ জানুয়ারি দুর্বার রাজশাহীর হয়ে ৪ ওভারে ১৯ রানে ৭ উইকেট তাসকিন নিয়েছেন ঢাকা ক্যাপিটালসের বিপক্ষে।
যে চার বোলার ইনিংসে ৭ উইকেট নিয়েছেন, তাদের মধ্যে মালয়েশিয়ার ইদ্রিস ও বাহরাইনের দাউদের রেকর্ড আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে। ২০২৩ সালের জুলাইয়ে চীনের বিপক্ষে ৪ ওভারে ৮ রান দিয়ে ৭ উইকেট নিয়েছিলেন ইদ্রিস। এক ওভার মেডেনও দিয়েছিলেন তিনি। আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে এটা এখন পর্যন্ত। এই তালিকায় এখন দুইয়ে বাহরাইনের দাউদ। তাঁর ৭ উইকেটের মধ্যে ভুটানের ইনিংসের তৃতীয় ওভারে তিনি নিয়েছেন ২ উইকেট। ১৬ তম ওভারে পেয়েছেন ৩ উইকেট। ২ উইকেট পেয়েছেন ১৮ তম ওভারে।
দাউদের দুর্দান্ত বোলিংয়ে বাহরাইন পায় ৩৫ রানের আয়েশী জয়। টস হেরে আগে ব্যাটিং পাওয়া বাহরাইন ৪ উইকেটে করে ১৬০ রান। ১৬১ রানের লক্ষ্যে নেমে ভুটান পুরো ২০ ওভার খেলে ৯ উইকেটে ১২৫ রানে আটকে যায়। ৭ উইকেট নেওয়া দাউদই পেয়েছেন ম্যাচসেরা। জেলেফু আন্তর্জাতিক ক্রিকেট গ্রাউন্ডে আজ বাহরাইন জিতেছে ৪২ রানে। এবার দাউদ পেয়েছেন ১ উইকেট। তাসকিনের মতো আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের বাইরে ৭ উইকেট নেওয়া আরেক বোলার কলিন অ্যাকারমান। ২০১৯ ভাইটালিটি ব্লাস্টে বার্মিংহামের বিপক্ষে ৪ ওভারে ১৮ রানে ৭ উইকেট নিয়েছিলেন তিনি। অ্যাকারমান তখন খেলেছিলে লেস্টারশায়ার হয়ে।
স্বীকৃত টি-টোয়েন্টিতে এক ইনিংসে সেরা বোলিং
দল বোলিং প্রতিপক্ষ সাল
সৈয়াজরুল ইদ্রিস মালয়েশিয়া ৭/৮ চীন ২০২৩
কলিন অ্যাকারমান লেস্টারশায়ার ৭/১৮ বার্মিংহাম ২০১৯
তাসকিন আহমেদ দুর্বার রাজশাহী ৭/১৯ ঢাকা ক্যাপিটালস ২০২৫
আলী দাউদ মালয়েশিয়া ৭/১৯ ভুটান ২০২৫

যুক্তরাষ্ট্রের অচেনা কন্ডিশন, ড্রপ ইন পিচ থেকে ক্যারিবীয় দ্বীপের মন্থর উইকেট—সদ্য শেষ হওয়া টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে তানজিম হাসান সাকিব নিজেকে চিনিয়েছেন অন্যভাবে। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে বাংলাদেশের পেসারদের মধ্যে সর্বোচ্চ ১১ উইকেট নিয়েই শুধু নয়, তাঁর আক্রমণাত্মক মনোভাব মুগ্ধ করেছে। বিশ্বকাপের সাফল্য এবং ন
০২ জুলাই ২০২৪
সরাসরি খেলা সম্প্রচার হচ্ছে বা নাকি পুরোনো কোনো ম্যাচের হাইলাইটস—দুবাইয়ের আইসিসি একাডেমিতে আজ অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপের ভারত-সংযুক্ত আরব আমিরাত ম্যাচ দেখে ধন্ধে পড়তেই পারেন। আমিরাতের বোলারদের বেধড়ক পিটিয়ে চার-ছক্কার বন্যা বইয়ে দিয়েছে ভারত অনূর্ধ্ব-১৯ ক্রিকেট দল।
১ ঘণ্টা আগে
লিওনেল মেসি বলে কথা। আটবারের ব্যালন ডি’অর জয়ীকে একনজর সামনে থেকে দেখার ইচ্ছা বছরের পর বছর পুষে রাখেন ফুটবলপ্রেমীরা। ২০১১ সালের পর আরও একবার সে ইচ্ছা পূরণ হচ্ছে ভারতের ভক্তদের। স্বপ্ন নয়, দ্বিতীয়বারের মতো মেসির এশিয়ার দেশটিতে আসা এখন কেবল সময়ের ব্যাপার।
১ ঘণ্টা আগে
ভারত ও দক্ষিণ আফ্রিকার দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টি দিয়ে চন্ডিগড়ের মহারাজা ইয়াদাভিন্দ্র সিং ক্রিকেট স্টেডিয়ামে প্রথম কোনো পুরুষ ক্রিকেটের আন্তর্জাতিক ম্যাচ অনুষ্ঠিত হয়। এই ভেন্যুতে স্বাগতিকদের শুরুটা হয় থাকল তিক্ততায় ভরা। প্রোটিয়াদের কাছে ৫১ রানে হেরেছে সূর্যকুমার যাদবের দল।
৩ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

সরাসরি খেলা সম্প্রচার হচ্ছে বা নাকি পুরোনো কোনো ম্যাচের হাইলাইটস—দুবাইয়ের আইসিসি একাডেমিতে আজ অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপের ভারত-সংযুক্ত আরব আমিরাত ম্যাচ দেখে ধন্ধে পড়তেই পারেন। আমিরাতের বোলারদের বেধড়ক পিটিয়ে চার-ছক্কার বন্যা বইয়ে দিয়েছে ভারত অনূর্ধ্ব-১৯ ক্রিকেট দল। ৪২৯ রানের পাহাড় গড়ে ভারত ভেঙেছে নিজেদেরই রেকর্ড।
গুগল ম্যাপে দেখাচ্ছে শারজা থেকে দুবাইয়ের দূরত্ব ২৯ কিলোমিটার। ১১ বছরের ব্যবধানে এই দুই শহরকে একবিন্দুতে মিলিয়ে দিয়েছেন ভারতের যুবারা। দুবাইয়ের আইসিসি একাডেমিতে ৪২৯ রান করে যুব এশিয়া কাপ ইতিহাসে সর্বোচ্চ দলীয় ইনিংসের রেকর্ডটা নিজেদের নামে করে নিল ভারত। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ রেকর্ডটা ভারতেরই। ২০১৪ সালে শারজায় পাকিস্তানের বিপক্ষে ৮ উইকেটে ৩১৪ রান করেছিল ভারত।
টস জিতে আজ ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেন সংযুক্ত আরব আমিরাতের অধিনায়ক ইয়াইন কিরন রাই। দলীয় ৮ রানে প্রথম উইকেট হারায় ভারত। তৃতীয় ওভারের পঞ্চম বলে আয়ুশ মাত্রেকে (৪) ফেরান যুগ শর্মা। ধীরস্থির শুরু করা ভারত অনূর্ধ্ব-১৯ দল তাণ্ডব চালানো শুরু করে। ভারতের এই ইনিংসটা আবর্তিত হয়েছে বৈভব সূর্যবংশীকে ঘিরে। টি-টোয়েন্টিতে যেভাবে খুনে মেজাজে ব্যাটিং করেন, ওয়ানডেতেও সেই একই ধাঁচে খেলতে পছন্দ করেন তিনি। ৫৪ বলে সেঞ্চুরি তুলে নিয়েছেন তিনি। ৯৫ বলে ৯ চার ও ১৪ ছক্কায় ১৭১ রানের বিধ্বংসী ইনিংস খেলেছেন।
দ্বিতীয় উইকেটে অ্যারন জর্জের সঙ্গে ২১২ রানের জুটি গড়তে অবদান রাখেন সূর্যবংশী। ৬৯ রান করে জর্জ যখন আউট হয়েছেন, তখন ভারত অনূর্ধ্ব-১৯ দলের স্কোর ২৭.১ ওভারে ২ উইকেটে ২২০ রান। ৮.১০ রানরেট থেকে ভারতের রানরেট ৮.৬৬ হয়েছে শেষের ঝড়ে। শেষ ১০ ওভারে ৩ উইকেট হারিয়ে ১২২ রান যোগ করেছে তারা। কনিষ্ক চৌহান ১২ বলে ২৮ রানের ক্যামিও ইনিংস খেলেছেন। ছয় নম্বরে নামা উইকেটরক্ষক ব্যাটার অভিজ্ঞান কুন্ডুও কম যাননি। ১৭ বলে ৩২ রান করে অপরাজিত থাকেন তিনি। নির্ধারিত ৫০ ওভারে ৬ উইকেটে ৪৩৩ রান করে ভারত। আরব আমিরাতের উদ্দিশ সুরি, যুগ শর্মা নিয়েছেন দুটি করে উইকেট।
৯৫ বলে ১৭১ রানের ঝোড়ো ইনিংস খেলার পথে সূর্যবংশী একটা রেকর্ড নিজের নামে লিখিয়ে নিয়েছেন। অনূর্ধ্ব-১৯ ওয়ানডেতে এক ইনিংসে তাঁর মতো ১৪ ছক্কা আর কেউ মারতে পারেননি। এই তালিকায় দুইয়ে অস্ট্রেলিয়ার মাইকেল হিল। ২০০৮ অনূর্ধ্ব-১৯ ওয়ানডেতে তিনি নামিবিয়ার বিপক্ষে মেরেছিলেন ১২ ছক্কা।

সরাসরি খেলা সম্প্রচার হচ্ছে বা নাকি পুরোনো কোনো ম্যাচের হাইলাইটস—দুবাইয়ের আইসিসি একাডেমিতে আজ অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপের ভারত-সংযুক্ত আরব আমিরাত ম্যাচ দেখে ধন্ধে পড়তেই পারেন। আমিরাতের বোলারদের বেধড়ক পিটিয়ে চার-ছক্কার বন্যা বইয়ে দিয়েছে ভারত অনূর্ধ্ব-১৯ ক্রিকেট দল। ৪২৯ রানের পাহাড় গড়ে ভারত ভেঙেছে নিজেদেরই রেকর্ড।
গুগল ম্যাপে দেখাচ্ছে শারজা থেকে দুবাইয়ের দূরত্ব ২৯ কিলোমিটার। ১১ বছরের ব্যবধানে এই দুই শহরকে একবিন্দুতে মিলিয়ে দিয়েছেন ভারতের যুবারা। দুবাইয়ের আইসিসি একাডেমিতে ৪২৯ রান করে যুব এশিয়া কাপ ইতিহাসে সর্বোচ্চ দলীয় ইনিংসের রেকর্ডটা নিজেদের নামে করে নিল ভারত। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ রেকর্ডটা ভারতেরই। ২০১৪ সালে শারজায় পাকিস্তানের বিপক্ষে ৮ উইকেটে ৩১৪ রান করেছিল ভারত।
টস জিতে আজ ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেন সংযুক্ত আরব আমিরাতের অধিনায়ক ইয়াইন কিরন রাই। দলীয় ৮ রানে প্রথম উইকেট হারায় ভারত। তৃতীয় ওভারের পঞ্চম বলে আয়ুশ মাত্রেকে (৪) ফেরান যুগ শর্মা। ধীরস্থির শুরু করা ভারত অনূর্ধ্ব-১৯ দল তাণ্ডব চালানো শুরু করে। ভারতের এই ইনিংসটা আবর্তিত হয়েছে বৈভব সূর্যবংশীকে ঘিরে। টি-টোয়েন্টিতে যেভাবে খুনে মেজাজে ব্যাটিং করেন, ওয়ানডেতেও সেই একই ধাঁচে খেলতে পছন্দ করেন তিনি। ৫৪ বলে সেঞ্চুরি তুলে নিয়েছেন তিনি। ৯৫ বলে ৯ চার ও ১৪ ছক্কায় ১৭১ রানের বিধ্বংসী ইনিংস খেলেছেন।
দ্বিতীয় উইকেটে অ্যারন জর্জের সঙ্গে ২১২ রানের জুটি গড়তে অবদান রাখেন সূর্যবংশী। ৬৯ রান করে জর্জ যখন আউট হয়েছেন, তখন ভারত অনূর্ধ্ব-১৯ দলের স্কোর ২৭.১ ওভারে ২ উইকেটে ২২০ রান। ৮.১০ রানরেট থেকে ভারতের রানরেট ৮.৬৬ হয়েছে শেষের ঝড়ে। শেষ ১০ ওভারে ৩ উইকেট হারিয়ে ১২২ রান যোগ করেছে তারা। কনিষ্ক চৌহান ১২ বলে ২৮ রানের ক্যামিও ইনিংস খেলেছেন। ছয় নম্বরে নামা উইকেটরক্ষক ব্যাটার অভিজ্ঞান কুন্ডুও কম যাননি। ১৭ বলে ৩২ রান করে অপরাজিত থাকেন তিনি। নির্ধারিত ৫০ ওভারে ৬ উইকেটে ৪৩৩ রান করে ভারত। আরব আমিরাতের উদ্দিশ সুরি, যুগ শর্মা নিয়েছেন দুটি করে উইকেট।
৯৫ বলে ১৭১ রানের ঝোড়ো ইনিংস খেলার পথে সূর্যবংশী একটা রেকর্ড নিজের নামে লিখিয়ে নিয়েছেন। অনূর্ধ্ব-১৯ ওয়ানডেতে এক ইনিংসে তাঁর মতো ১৪ ছক্কা আর কেউ মারতে পারেননি। এই তালিকায় দুইয়ে অস্ট্রেলিয়ার মাইকেল হিল। ২০০৮ অনূর্ধ্ব-১৯ ওয়ানডেতে তিনি নামিবিয়ার বিপক্ষে মেরেছিলেন ১২ ছক্কা।

যুক্তরাষ্ট্রের অচেনা কন্ডিশন, ড্রপ ইন পিচ থেকে ক্যারিবীয় দ্বীপের মন্থর উইকেট—সদ্য শেষ হওয়া টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে তানজিম হাসান সাকিব নিজেকে চিনিয়েছেন অন্যভাবে। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে বাংলাদেশের পেসারদের মধ্যে সর্বোচ্চ ১১ উইকেট নিয়েই শুধু নয়, তাঁর আক্রমণাত্মক মনোভাব মুগ্ধ করেছে। বিশ্বকাপের সাফল্য এবং ন
০২ জুলাই ২০২৪
কার্বন কপি বলতে যা বোঝায়, ঠিক তা-ই করলেন বাহরাইনের পেসার আলী দাউদ। ক্রিকেট বিশ্বে খুব একটা পরিচিত না হলেও আজ তিনি দুর্দান্ত বোলিং করে নাম লিখিয়েছেন রেকর্ড বইয়ে। ২০২৫ বিপিএলে তাসকিন আহমেদ যেমন বোলিং করেছেন, স্কোরকার্ড খুললে দাউদেরটাও দেখা যাচ্ছে তেমনই।
১১ মিনিট আগে
লিওনেল মেসি বলে কথা। আটবারের ব্যালন ডি’অর জয়ীকে একনজর সামনে থেকে দেখার ইচ্ছা বছরের পর বছর পুষে রাখেন ফুটবলপ্রেমীরা। ২০১১ সালের পর আরও একবার সে ইচ্ছা পূরণ হচ্ছে ভারতের ভক্তদের। স্বপ্ন নয়, দ্বিতীয়বারের মতো মেসির এশিয়ার দেশটিতে আসা এখন কেবল সময়ের ব্যাপার।
১ ঘণ্টা আগে
ভারত ও দক্ষিণ আফ্রিকার দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টি দিয়ে চন্ডিগড়ের মহারাজা ইয়াদাভিন্দ্র সিং ক্রিকেট স্টেডিয়ামে প্রথম কোনো পুরুষ ক্রিকেটের আন্তর্জাতিক ম্যাচ অনুষ্ঠিত হয়। এই ভেন্যুতে স্বাগতিকদের শুরুটা হয় থাকল তিক্ততায় ভরা। প্রোটিয়াদের কাছে ৫১ রানে হেরেছে সূর্যকুমার যাদবের দল।
৩ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

লিওনেল মেসি বলে কথা। আটবারের ব্যালন ডি’অর জয়ীকে একনজর সামনে থেকে দেখার ইচ্ছা বছরের পর বছর পুষে রাখেন ফুটবলপ্রেমীরা। ২০১১ সালের পর আরও একবার সে ইচ্ছা পূরণ হচ্ছে ভারতের ভক্তদের। স্বপ্ন নয়, দ্বিতীয়বারের মতো মেসির এশিয়ার দেশটিতে আসা এখন কেবল সময়ের ব্যাপার।
এর আগে ২০১১ সালে প্রথমবারের মতো ভারত সফর করেছিলেন মেসি। দীর্ঘ ১৪ বছর পর আজ রাত ২টায় ফের ভারতের মাটিতে পা রাখবেন ইন্টার মায়ামি তারকা। এই ফরোয়ার্ডের আগমনে সাজ সাজ রব ভারতজুড়ে। উত্তেজনা, উন্মাদনা চারিদিকে। তবে সব আয়োজন এবং উত্তেজনা, উন্মাদনা পাশ কাটিয়ে আলোচনায় উঠে এসেছে মেসির ভাস্কর্য। বিশ্বকাপজয়ী ফুটবলারের আগমনে ৭০ ফুট উচ্চতার ভাস্কর্য তৈরি করা হয়েছে কলকাতায়। অতীতে কোনো ফুটবলারকে নিয়ে এত বিশাল ভাস্কর্য তৈরি হয়নি।
ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোকে আনতে ব্যর্থ হয়ে মেসিকে নিয়ে পরিকল্পনা শুরু করেন ভারতের শীর্ষ স্পোর্টস প্রোমোটার ও উদ্যোক্তা শতদ্রু দত্ত্। শেষ পর্যন্ত এই মিশনে সফল তাঁর প্রতিষ্ঠান ‘দ্য শতদ্রু দত্ত ইনিশিয়েটিভ’। ‘গোট ইন্ডিয়া ট্যুর’ ২০২৫ এর অংশ হিসেবে তিন দিন ভারত থাকবেন মেসি। এ সময়কালে চারটি শহর ভ্রমণ করবেন আর্জেন্টিনার অধিনায়ক। এই শহরগুলো হলো কলকাতা, হায়দরাবাদ, মুম্বাই ও নয়াদিল্লি।
মেসির ভারত সফর শুরু হবে কলকাতা দিয়ে। আগামীকাল সকাল সাড়ে নয়টায় মিট অ্যান্ড গ্রিট অনুষ্ঠানে অংশ নেবেন এই ফুটবলার। ভাস্কর্য উন্মোচন অনুষ্ঠানে সরাসরি উপস্থিত থাকবেন না মেসি। নিরাপত্তাজনিত কারণে ভার্চুয়ালি ভাস্কর্য উন্মোচন করবেন। কলকাতায় আরও কিছু অনুষ্ঠান শেষে দুপুর আড়াইটায় হায়দরাবাদের বিমানে চড়বেন মেসি।
হায়দরাবাদের কার্যক্রম শেষে ১৪ ডিসেম্বর মুম্বাই ভ্রমণ করবেন বার্সেলোনা, পিএসজির সাবেক এই ফুটবলার। পরদিন নয়াদিল্লি দিয়ে মেসির ভারত সফর শেষ হবে। সেখানে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে সাক্ষাৎ করবেন তিনি। পাশাপাশি অংশ নেবেন আরও কিছু অনুষ্ঠানে। এই সফরে মেসির সঙ্গী হিসেবে থাকছেন তাঁর দুই সতীর্থ লুইস সুয়ারেজ ও রদ্রিগো দি পল।

লিওনেল মেসি বলে কথা। আটবারের ব্যালন ডি’অর জয়ীকে একনজর সামনে থেকে দেখার ইচ্ছা বছরের পর বছর পুষে রাখেন ফুটবলপ্রেমীরা। ২০১১ সালের পর আরও একবার সে ইচ্ছা পূরণ হচ্ছে ভারতের ভক্তদের। স্বপ্ন নয়, দ্বিতীয়বারের মতো মেসির এশিয়ার দেশটিতে আসা এখন কেবল সময়ের ব্যাপার।
এর আগে ২০১১ সালে প্রথমবারের মতো ভারত সফর করেছিলেন মেসি। দীর্ঘ ১৪ বছর পর আজ রাত ২টায় ফের ভারতের মাটিতে পা রাখবেন ইন্টার মায়ামি তারকা। এই ফরোয়ার্ডের আগমনে সাজ সাজ রব ভারতজুড়ে। উত্তেজনা, উন্মাদনা চারিদিকে। তবে সব আয়োজন এবং উত্তেজনা, উন্মাদনা পাশ কাটিয়ে আলোচনায় উঠে এসেছে মেসির ভাস্কর্য। বিশ্বকাপজয়ী ফুটবলারের আগমনে ৭০ ফুট উচ্চতার ভাস্কর্য তৈরি করা হয়েছে কলকাতায়। অতীতে কোনো ফুটবলারকে নিয়ে এত বিশাল ভাস্কর্য তৈরি হয়নি।
ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোকে আনতে ব্যর্থ হয়ে মেসিকে নিয়ে পরিকল্পনা শুরু করেন ভারতের শীর্ষ স্পোর্টস প্রোমোটার ও উদ্যোক্তা শতদ্রু দত্ত্। শেষ পর্যন্ত এই মিশনে সফল তাঁর প্রতিষ্ঠান ‘দ্য শতদ্রু দত্ত ইনিশিয়েটিভ’। ‘গোট ইন্ডিয়া ট্যুর’ ২০২৫ এর অংশ হিসেবে তিন দিন ভারত থাকবেন মেসি। এ সময়কালে চারটি শহর ভ্রমণ করবেন আর্জেন্টিনার অধিনায়ক। এই শহরগুলো হলো কলকাতা, হায়দরাবাদ, মুম্বাই ও নয়াদিল্লি।
মেসির ভারত সফর শুরু হবে কলকাতা দিয়ে। আগামীকাল সকাল সাড়ে নয়টায় মিট অ্যান্ড গ্রিট অনুষ্ঠানে অংশ নেবেন এই ফুটবলার। ভাস্কর্য উন্মোচন অনুষ্ঠানে সরাসরি উপস্থিত থাকবেন না মেসি। নিরাপত্তাজনিত কারণে ভার্চুয়ালি ভাস্কর্য উন্মোচন করবেন। কলকাতায় আরও কিছু অনুষ্ঠান শেষে দুপুর আড়াইটায় হায়দরাবাদের বিমানে চড়বেন মেসি।
হায়দরাবাদের কার্যক্রম শেষে ১৪ ডিসেম্বর মুম্বাই ভ্রমণ করবেন বার্সেলোনা, পিএসজির সাবেক এই ফুটবলার। পরদিন নয়াদিল্লি দিয়ে মেসির ভারত সফর শেষ হবে। সেখানে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে সাক্ষাৎ করবেন তিনি। পাশাপাশি অংশ নেবেন আরও কিছু অনুষ্ঠানে। এই সফরে মেসির সঙ্গী হিসেবে থাকছেন তাঁর দুই সতীর্থ লুইস সুয়ারেজ ও রদ্রিগো দি পল।

যুক্তরাষ্ট্রের অচেনা কন্ডিশন, ড্রপ ইন পিচ থেকে ক্যারিবীয় দ্বীপের মন্থর উইকেট—সদ্য শেষ হওয়া টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে তানজিম হাসান সাকিব নিজেকে চিনিয়েছেন অন্যভাবে। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে বাংলাদেশের পেসারদের মধ্যে সর্বোচ্চ ১১ উইকেট নিয়েই শুধু নয়, তাঁর আক্রমণাত্মক মনোভাব মুগ্ধ করেছে। বিশ্বকাপের সাফল্য এবং ন
০২ জুলাই ২০২৪
কার্বন কপি বলতে যা বোঝায়, ঠিক তা-ই করলেন বাহরাইনের পেসার আলী দাউদ। ক্রিকেট বিশ্বে খুব একটা পরিচিত না হলেও আজ তিনি দুর্দান্ত বোলিং করে নাম লিখিয়েছেন রেকর্ড বইয়ে। ২০২৫ বিপিএলে তাসকিন আহমেদ যেমন বোলিং করেছেন, স্কোরকার্ড খুললে দাউদেরটাও দেখা যাচ্ছে তেমনই।
১১ মিনিট আগে
সরাসরি খেলা সম্প্রচার হচ্ছে বা নাকি পুরোনো কোনো ম্যাচের হাইলাইটস—দুবাইয়ের আইসিসি একাডেমিতে আজ অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপের ভারত-সংযুক্ত আরব আমিরাত ম্যাচ দেখে ধন্ধে পড়তেই পারেন। আমিরাতের বোলারদের বেধড়ক পিটিয়ে চার-ছক্কার বন্যা বইয়ে দিয়েছে ভারত অনূর্ধ্ব-১৯ ক্রিকেট দল।
১ ঘণ্টা আগে
ভারত ও দক্ষিণ আফ্রিকার দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টি দিয়ে চন্ডিগড়ের মহারাজা ইয়াদাভিন্দ্র সিং ক্রিকেট স্টেডিয়ামে প্রথম কোনো পুরুষ ক্রিকেটের আন্তর্জাতিক ম্যাচ অনুষ্ঠিত হয়। এই ভেন্যুতে স্বাগতিকদের শুরুটা হয় থাকল তিক্ততায় ভরা। প্রোটিয়াদের কাছে ৫১ রানে হেরেছে সূর্যকুমার যাদবের দল।
৩ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

ভারত ও দক্ষিণ আফ্রিকার দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টি দিয়ে চন্ডিগড়ের মহারাজা ইয়াদাভিন্দ্র সিং ক্রিকেট স্টেডিয়ামে প্রথম কোনো পুরুষ ক্রিকেটের আন্তর্জাতিক ম্যাচ অনুষ্ঠিত হয়। এই ভেন্যুতে স্বাগতিকদের শুরুটা হয় থাকল তিক্ততায় ভরা। প্রোটিয়াদের কাছে ৫১ রানে হেরেছে সূর্যকুমার যাদবের দল। তাদের হারিয়ে একটি রেকর্ড গড়ল সফরকারী দল।
টি-টোয়েন্টিতে এত দিন ভারতের বিপক্ষে সর্বোচ্চ জেতার রেকর্ড ছিল যৌথভাবে অস্ট্রেলিয়া ও দক্ষিণ আফ্রিকার দখলে। ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়নদের সমান ১২টি করে ম্যাচ হারিয়েছিল এই দুই দল। কিন্তু গতকাল এই রেকর্ড এককভাবে নিজেদের করে নিয়েছে আফ্রিকান জায়ান্টরা। ভারতের বিপক্ষে এই সংস্করণে এখন সর্বোচ্চ ১৩টি জয় তাদের।
২-১ ব্যবধানে ওয়ানডে সিরিজ জেতার পর টি-টোয়েন্টি সিরিজের শুরুটাও দারুণ হয়েছিল ভারতের। প্রথম ম্যাচে দক্ষিণ আফ্রিকাকে পাত্তা না দিয়ে ১০১ রানের বিশাল জয় তুলে নেয় স্বাগতিকেরা। দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতেই ঘুরে দাঁড়াল সফরকারীরা। আগে ব্যাট করে কুইন্টন ডি ককের ঝোড়ো ফিফটিতে ২১৩ রান তোলে তারা। ৪৬ বলে ৫ চার ও ৭ ছক্কায় ৯০ রান করেন তারকা উইকেটরক্ষক ব্যাটার। ৩০ রান এনে দেন ডনোভান ফেরেইরা।
জবাবে ৫ বল রেখে অলআউট হওয়ার আগে ১৬২ রান করে ভারত। ৩৪ বলে ৬২ রান করেন তিলক বর্মা। ২৭ রান আসে জিতেশ শর্মার ব্যাট থেকে। ভারতকে গুটিয়ে দেওয়ার পথে ২৪ রানে ৪ উইকেট নেন দক্ষিণ আফ্রিকার ওটনিল বার্টম্যান।
জয়-পরাজয় পাশ কাটিয়ে ভারতের চিন্তার কারণ হয়ে উঠেছে সূর্য ও গিলের ছন্দহীনতা। তবে তাঁদের ওপর আস্থা রাখছেন সহকারী কোচ রায়ান টেন ডেসকাট। তিনি বলেন, ‘আমি গিলের মানসিকতায় কিছু পরিবর্তন দেখেছি। কটকে প্রথম ম্যাচে ও যেভাবে আউট হয়েছে, সেটি ছিল কঠিন উইকেট। দল থেকেই বলা হয়েছিল যেন শুরু থেকে আক্রমণাত্মক ব্যাটিং করে। দ্বিতীয় ম্যাচে সে দারুণ বল পেয়েছে, ফর্ম খুঁজতে গেলে এমনটা হতেই পারে। আইপিএল রেকর্ডই বলে দেয় গিল কত দ্রুত ফর্মে ফিরতে পারে। কয়েক মৌসুমে ৬০০-৮০০ রান করেছে। আমরা বিশ্বাস করি, খুব শিগগির সে বড় ইনিংস খেলবে।'
অধিনায়ককে নিয়ে ডেসকাট বলেন, ‘সূর্যকে নিয়েও আমার বিকল্প কিছু বলার নেই। আমরা দল হিসেবে পরিকল্পনায় অনেক দূর আগেই এগিয়ে গেছি। এমন একজন অধিনায়কের ওপর ভরসা রাখা উচিত। বাইরে থেকে যা-ই ভাবা হোক না কেন, আমার বিশ্বাস আছে, তারা ফর্মে ফিরবে।’

ভারত ও দক্ষিণ আফ্রিকার দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টি দিয়ে চন্ডিগড়ের মহারাজা ইয়াদাভিন্দ্র সিং ক্রিকেট স্টেডিয়ামে প্রথম কোনো পুরুষ ক্রিকেটের আন্তর্জাতিক ম্যাচ অনুষ্ঠিত হয়। এই ভেন্যুতে স্বাগতিকদের শুরুটা হয় থাকল তিক্ততায় ভরা। প্রোটিয়াদের কাছে ৫১ রানে হেরেছে সূর্যকুমার যাদবের দল। তাদের হারিয়ে একটি রেকর্ড গড়ল সফরকারী দল।
টি-টোয়েন্টিতে এত দিন ভারতের বিপক্ষে সর্বোচ্চ জেতার রেকর্ড ছিল যৌথভাবে অস্ট্রেলিয়া ও দক্ষিণ আফ্রিকার দখলে। ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়নদের সমান ১২টি করে ম্যাচ হারিয়েছিল এই দুই দল। কিন্তু গতকাল এই রেকর্ড এককভাবে নিজেদের করে নিয়েছে আফ্রিকান জায়ান্টরা। ভারতের বিপক্ষে এই সংস্করণে এখন সর্বোচ্চ ১৩টি জয় তাদের।
২-১ ব্যবধানে ওয়ানডে সিরিজ জেতার পর টি-টোয়েন্টি সিরিজের শুরুটাও দারুণ হয়েছিল ভারতের। প্রথম ম্যাচে দক্ষিণ আফ্রিকাকে পাত্তা না দিয়ে ১০১ রানের বিশাল জয় তুলে নেয় স্বাগতিকেরা। দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতেই ঘুরে দাঁড়াল সফরকারীরা। আগে ব্যাট করে কুইন্টন ডি ককের ঝোড়ো ফিফটিতে ২১৩ রান তোলে তারা। ৪৬ বলে ৫ চার ও ৭ ছক্কায় ৯০ রান করেন তারকা উইকেটরক্ষক ব্যাটার। ৩০ রান এনে দেন ডনোভান ফেরেইরা।
জবাবে ৫ বল রেখে অলআউট হওয়ার আগে ১৬২ রান করে ভারত। ৩৪ বলে ৬২ রান করেন তিলক বর্মা। ২৭ রান আসে জিতেশ শর্মার ব্যাট থেকে। ভারতকে গুটিয়ে দেওয়ার পথে ২৪ রানে ৪ উইকেট নেন দক্ষিণ আফ্রিকার ওটনিল বার্টম্যান।
জয়-পরাজয় পাশ কাটিয়ে ভারতের চিন্তার কারণ হয়ে উঠেছে সূর্য ও গিলের ছন্দহীনতা। তবে তাঁদের ওপর আস্থা রাখছেন সহকারী কোচ রায়ান টেন ডেসকাট। তিনি বলেন, ‘আমি গিলের মানসিকতায় কিছু পরিবর্তন দেখেছি। কটকে প্রথম ম্যাচে ও যেভাবে আউট হয়েছে, সেটি ছিল কঠিন উইকেট। দল থেকেই বলা হয়েছিল যেন শুরু থেকে আক্রমণাত্মক ব্যাটিং করে। দ্বিতীয় ম্যাচে সে দারুণ বল পেয়েছে, ফর্ম খুঁজতে গেলে এমনটা হতেই পারে। আইপিএল রেকর্ডই বলে দেয় গিল কত দ্রুত ফর্মে ফিরতে পারে। কয়েক মৌসুমে ৬০০-৮০০ রান করেছে। আমরা বিশ্বাস করি, খুব শিগগির সে বড় ইনিংস খেলবে।'
অধিনায়ককে নিয়ে ডেসকাট বলেন, ‘সূর্যকে নিয়েও আমার বিকল্প কিছু বলার নেই। আমরা দল হিসেবে পরিকল্পনায় অনেক দূর আগেই এগিয়ে গেছি। এমন একজন অধিনায়কের ওপর ভরসা রাখা উচিত। বাইরে থেকে যা-ই ভাবা হোক না কেন, আমার বিশ্বাস আছে, তারা ফর্মে ফিরবে।’

যুক্তরাষ্ট্রের অচেনা কন্ডিশন, ড্রপ ইন পিচ থেকে ক্যারিবীয় দ্বীপের মন্থর উইকেট—সদ্য শেষ হওয়া টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে তানজিম হাসান সাকিব নিজেকে চিনিয়েছেন অন্যভাবে। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে বাংলাদেশের পেসারদের মধ্যে সর্বোচ্চ ১১ উইকেট নিয়েই শুধু নয়, তাঁর আক্রমণাত্মক মনোভাব মুগ্ধ করেছে। বিশ্বকাপের সাফল্য এবং ন
০২ জুলাই ২০২৪
কার্বন কপি বলতে যা বোঝায়, ঠিক তা-ই করলেন বাহরাইনের পেসার আলী দাউদ। ক্রিকেট বিশ্বে খুব একটা পরিচিত না হলেও আজ তিনি দুর্দান্ত বোলিং করে নাম লিখিয়েছেন রেকর্ড বইয়ে। ২০২৫ বিপিএলে তাসকিন আহমেদ যেমন বোলিং করেছেন, স্কোরকার্ড খুললে দাউদেরটাও দেখা যাচ্ছে তেমনই।
১১ মিনিট আগে
সরাসরি খেলা সম্প্রচার হচ্ছে বা নাকি পুরোনো কোনো ম্যাচের হাইলাইটস—দুবাইয়ের আইসিসি একাডেমিতে আজ অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপের ভারত-সংযুক্ত আরব আমিরাত ম্যাচ দেখে ধন্ধে পড়তেই পারেন। আমিরাতের বোলারদের বেধড়ক পিটিয়ে চার-ছক্কার বন্যা বইয়ে দিয়েছে ভারত অনূর্ধ্ব-১৯ ক্রিকেট দল।
১ ঘণ্টা আগে
লিওনেল মেসি বলে কথা। আটবারের ব্যালন ডি’অর জয়ীকে একনজর সামনে থেকে দেখার ইচ্ছা বছরের পর বছর পুষে রাখেন ফুটবলপ্রেমীরা। ২০১১ সালের পর আরও একবার সে ইচ্ছা পূরণ হচ্ছে ভারতের ভক্তদের। স্বপ্ন নয়, দ্বিতীয়বারের মতো মেসির এশিয়ার দেশটিতে আসা এখন কেবল সময়ের ব্যাপার।
১ ঘণ্টা আগে