
আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে মিরপুর টেস্টে পেয়েছেন ৯ উইকেট। গত ৫ মাসে ঘরের মাঠে হওয়া ৩ টেস্টে সর্বোচ্চ ১৭ উইকেট নিয়েছেন তাইজুল ইসলাম। ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ওয়ানডেতেও তাঁর বোলিং ছিল প্রশংসনীয়। তবে এতেই তৃপ্ত হতে চান না ৩১ বছর বয়সী বাঁহাতি স্পিনার। গতকাল আজকের পত্রিকাকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তাইজুল বললেন সাম্প্রতিক সাফল্যসহ অনেক কিছু নিয়েই। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন লাইছ ত্বোহা।

প্রশ্ন: দেশের মাঠে গত ৩ টেস্টে সর্বোচ্চ ১৭ উইকেট আপনার—এই পারফরম্যান্সে কতটা সন্তুষ্ট? 
তাইজুল ইসলাম: পারফরম্যান্স এমন একটা বিষয়, যতই করেন না কেন, সন্তুষ্টি আসাটা আসলে কঠিন। আমার মনে হয়েছে, আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ৯ উইকেট পেয়েছি, আরেকটা হলে আমার ১০ উইকেট হতো—এ রকম আরকি ব্যাপারটা। তবু আলহামদুলিল্লাহ, ভালো একটা সময় কাটিয়েছি।
প্রশ্ন: বলছিলেন, অল্পের জন্য ১০ উইকেট হয়নি, বেশ আফসোসই থেকে গেছে, তাই না? 
তাইজুল: আফসোস বলতে কিছু নেই। সব সময় চাই নিজের দেশকে তুলে ধরতে। দলের জন্য কতখানি করলাম, এটাই গুরুত্বপূর্ণ। অবশ্যই নিজে পারফর্ম করতে পারলে ভালো লাগে। সবার আগে দল। কী পারলাম, কী পারলাম না—এই আফসোসটা আমার মনে কখনো কাজ করে না।
প্রশ্ন: মিরপুর টেস্টে সাকিব আল হাসান যখন কম বোলিং করলেন, তখন আপনার দায়িত্ব বেড়ে গিয়েছিল কি না? 
তাইজুল: যখনই আপনি খেলতে নামবেন, দায়িত্ব আপনার কাঁধে থাকবেই। সাকিব ভাই বল করুন আর না করুন বা যে সময়ে করেন বা না করেন, দায়িত্ব সব সময় থাকা উচিত। দেখা যায়, ১০ উইকেটের মধ্যে আমি ৫-৬ উইকেট নিচ্ছি, এটা আমার দায়িত্বের মধ্যেই পড়ে। অনেক সময় দেখা যায়, সাকিব ভাই ৫-৬ উইকেট পেলেন, আমি ২ উইকেট পেলাম, ওটাও আমার দায়িত্বের মধ্যে পড়ে। যখন যে সুযোগটা পাব, সেটাই কাজে লাগানোর চেষ্টা করি।
প্রশ্ন: ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ওয়ানডেতেও দারুণ বোলিং করেছেন। পরের সিরিজে সাদা বলে জায়গা হয়নি। ক্যারিয়ারে এমন অভিজ্ঞতা তো আর কম হয়নি। এখন কি এটির সঙ্গে মানিয়ে নেওয়া সহজ হয়ে গেছে? 
তাইজুল: এখানে নির্বাচকেরা আছেন, দলের একটা চাহিদা থাকে। নির্বাচক, টিম ম্যানেজমেন্ট ভালো বুঝবে, কখন কাকে কন্ডিশনে খেলানো যাবে বা কে পারফেক্ট হবে। যখনই সুযোগ পাই, ভালো করার চেষ্টা করি। সব সময় দলকে দেখি, কতখানি দলকে দিতে পারলাম। আমি কোথায় আছি, কোথায় নেই, এটা বিষয় নয়। নির্বাচকদের বিষয়, তারা আমাকে রাখবে কি রাখবে না।
প্রশ্ন: আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে মিরপুর টেস্টের সময় ৫০০-৬০০ উইকেট পাওয়ার প্রসঙ্গ আসছিল। আমাদের বাস্তবতায় আপনি কি ৩০০ উইকেট পেলেই খুশি থাকবেন? 
তাইজুল: আমাদের দেশে খুব বেশি টেস্ট হয় না। যদি এখন ৫০০-৬০০ উইকেট নিতে যাই, ৪০-৪২ বছর বয়স পর্যন্ত খেলতে হবে। যদি ফিট থাকি, চেষ্টা তো অবশ্যই করব। আমার তো ইচ্ছা আছে আল্লাহ যত দিন পারফরম্যান্স ধরে রাখার সামর্থ্য দেন, লক্ষ্য তো অবশ্যই আছে। যদি আমি ম্যাচ কম খেলতে পারি, তখন সেটা আলাদা বিষয় হবে। তবে চেষ্টা করব, নিজেকে যতটা দূরে নিয়ে যাওয়া যায়।
প্রশ্ন: তবু ক্যারিয়ার শেষে নামের পাশে কত উইকেট দেখতে চান? 
তাইজুল: আমি লক্ষ্য নির্দিষ্ট করতে চাই না।
প্রশ্ন: এখন দেশেও বাংলাদেশের বোলিং আক্রমণ শুধু স্পিননির্ভর নয়। একজন স্পিনার হিসেবে এটাকে কীভাবে দেখেন? 
তাইজুল: আমাদের পেস বোলাররা দেড়-দুই বছর ধরে খুব ভালো খেলছে, সেটা বাইরে বা দেশে, যেখানেই হোক। এটাকে ইতিবাচকভাবে দেখি। যখন পেসাররা ভালো করে, তখন স্পিনারদের কাজ সহজ হয়ে যায়। পেসার ও স্পিনার একসঙ্গে যখন ভালো করবে, তখন বড় বড় দলকে হারানো সহজ হয়ে যাবে।
প্রশ্ন: দেশের বাইরে, বিশেষ করে এশিয়ার বাইরে স্পিনারদের চ্যালেঞ্জ অনেক বেশি থাকে। সেখানেও ভালো করতে কোথায় পরিবর্তন আনা বেশি জরুরি? 
তাইজুল: উন্নতির ও ভালোর শেষ নেই। বিগত দিনগুলোয় আমাদের স্পিনাররা যেখানে খেলছে, ভালো করছে। ওয়ানডে বিশ্বকাপে মিরাজ অনেক ভালো বোলিং করেছে। দক্ষিণ আফ্রিকায়
যে সিরিজ জিতলাম, সেখানেও আমাদের স্পিনাররা ভালো করেছে, মিরাজ ব্রেকথ্রু এনে দিয়েছে, সাকিব ভাই ভালো বল করেছেন। মিরাজের যথেষ্ট অভিজ্ঞতা হয়েছে, সাকিব ভাই তো সব জায়গায় ভালো করেন। আমাদের এখন আর ওই সমস্যা নেই।
প্রশ্ন: আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ফ্ল্যাট উইকেট অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়েছেন, এমন উইকেটে খেলে দেশের বাইরে কাজ কিছুটা সহজ হয় কি না? 
তাইজুল: টেস্ট ক্রিকেট খেলতে গেলে প্রতিটি দিন যে একই যাবে, সেটা হবে না। এ রকম উইকেটে খেললে আমরা বাইরেও কন্ডিশনের সঙ্গে মানিয়ে নিতে পারব। ধীরে ধীরে উন্নতির দিকে যেতে পারব।
প্রশ্ন: সাকিব বলছিলেন, গত কয়েক মাসে আপনাদের মানসিকতায় অনেক পরিবর্তন এসেছে। এই পরিবর্তন আসলে কীভাবে এসেছে? 
তাইজুল: একটা কথা আছে ‘অ্যাটাকিং’। অ্যাটাকিং মানেই যে ভেঙেচুরে ফেলব, এমন নয়। যখন যুদ্ধে যাব, তখন আত্মরক্ষারও প্রয়োজন হয়। এটাও কিন্তু একটা অ্যাটাকিংয়ের মধ্যে পড়ে। আসলে কীভাবে প্রসেসিং করে জিতব, এটাই হচ্ছে বিষয়। মানসিক পরিবর্তন প্রতিটি মানুষেরই প্রয়োজন। বাংলাদেশ দল অবশ্যই এখন মানসিকভাবে অনেক ভালো আছে। ইনশা আল্লাহ সামনের দিকেও ভালো থাকবে। এখানে দলের সবার কিছু না কিছু অবদান থাকে। সবার চাওয়াতেই এ পরিবর্তনটা হয়।
প্রশ্ন: কোচ চন্ডিকা হাথুরুসিংহের অধীনেই আপনার আন্তর্জাতিক অভিষেক। এবার তাঁর অধীনে কাজ করে বিশেষ কি কোনো পরিবর্তন এসেছে? 
তাইজুল: হাথুরুসিংহের সঙ্গে আগেও কাজ করেছি, এখনো তাঁর অধীনে আছি। বিশেষ বলতে যেটা করতে বলে, ওগুলোই নেওয়ার চেষ্টা করি। ওর ভালো অভিজ্ঞতা আছে, কীভাবে একটা দলকে গোছাতে হয়, কীভাবে একটা দলকে সামনের দিকে নিয়ে যেতে হবে। এখন পর্যন্ত আলহামদুলিল্লাহ কোনো সমস্যা হয়নি।
প্রশ্ন: হাথুরুর প্রথম মেয়াদ থেকেই সাদা বলের ক্রিকেটে অনিয়মিত হয়েছেন। এবার তিন সংস্করণেই খেলতে তাঁর কি বিশেষ পরামর্শ আছে? 
তাইজুল: না, এখানে পরামর্শের বিষয় নয়। বাইরে থেকে অনেকে না জেনে অনেক কিছুই বলে। একজন কোচ যখন খেলোয়াড় চান, ওই খেলোয়াড়ের প্রতি তাঁর একটা ধারণা থাকতে হয়। ওকে যদি দলে নিই, কতটুকু পেতে পারি, আমার দলের জন্য কতটুকু ভালো হতে পারে ইত্যাদি।
প্রশ্ন: দেশের অন্যতম অভিজ্ঞ ক্রিকেটার। ২০০ উইকেট আছে, তবু আপনি যেন নেপথ্যের নায়ক হয়ে থাকেন সব সময়। বিষয়টা কীভাবে দেখেন? 
তাইজুল: সব সময় চেষ্টা করি ভালোটা দিতে। নিজের দায়িত্ব পালন করতে। অন্য কিছু নিয়ে সেভাবে ভাবি না।
প্রশ্ন: দেশের মাঠে গত ৩ টেস্টে সর্বোচ্চ ১৭ উইকেট আপনার—এই পারফরম্যান্সে কতটা সন্তুষ্ট? 
তাইজুল ইসলাম: পারফরম্যান্স এমন একটা বিষয়, যতই করেন না কেন, সন্তুষ্টি আসাটা আসলে কঠিন। আমার মনে হয়েছে, আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ৯ উইকেট পেয়েছি, আরেকটা হলে আমার ১০ উইকেট হতো—এ রকম আরকি ব্যাপারটা। তবু আলহামদুলিল্লাহ, ভালো একটা সময় কাটিয়েছি।
প্রশ্ন: বলছিলেন, অল্পের জন্য ১০ উইকেট হয়নি, বেশ আফসোসই থেকে গেছে, তাই না? 
তাইজুল: আফসোস বলতে কিছু নেই। সব সময় চাই নিজের দেশকে তুলে ধরতে। দলের জন্য কতখানি করলাম, এটাই গুরুত্বপূর্ণ। অবশ্যই নিজে পারফর্ম করতে পারলে ভালো লাগে। সবার আগে দল। কী পারলাম, কী পারলাম না—এই আফসোসটা আমার মনে কখনো কাজ করে না।
প্রশ্ন: মিরপুর টেস্টে সাকিব আল হাসান যখন কম বোলিং করলেন, তখন আপনার দায়িত্ব বেড়ে গিয়েছিল কি না? 
তাইজুল: যখনই আপনি খেলতে নামবেন, দায়িত্ব আপনার কাঁধে থাকবেই। সাকিব ভাই বল করুন আর না করুন বা যে সময়ে করেন বা না করেন, দায়িত্ব সব সময় থাকা উচিত। দেখা যায়, ১০ উইকেটের মধ্যে আমি ৫-৬ উইকেট নিচ্ছি, এটা আমার দায়িত্বের মধ্যেই পড়ে। অনেক সময় দেখা যায়, সাকিব ভাই ৫-৬ উইকেট পেলেন, আমি ২ উইকেট পেলাম, ওটাও আমার দায়িত্বের মধ্যে পড়ে। যখন যে সুযোগটা পাব, সেটাই কাজে লাগানোর চেষ্টা করি।
প্রশ্ন: ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ওয়ানডেতেও দারুণ বোলিং করেছেন। পরের সিরিজে সাদা বলে জায়গা হয়নি। ক্যারিয়ারে এমন অভিজ্ঞতা তো আর কম হয়নি। এখন কি এটির সঙ্গে মানিয়ে নেওয়া সহজ হয়ে গেছে? 
তাইজুল: এখানে নির্বাচকেরা আছেন, দলের একটা চাহিদা থাকে। নির্বাচক, টিম ম্যানেজমেন্ট ভালো বুঝবে, কখন কাকে কন্ডিশনে খেলানো যাবে বা কে পারফেক্ট হবে। যখনই সুযোগ পাই, ভালো করার চেষ্টা করি। সব সময় দলকে দেখি, কতখানি দলকে দিতে পারলাম। আমি কোথায় আছি, কোথায় নেই, এটা বিষয় নয়। নির্বাচকদের বিষয়, তারা আমাকে রাখবে কি রাখবে না।
প্রশ্ন: আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে মিরপুর টেস্টের সময় ৫০০-৬০০ উইকেট পাওয়ার প্রসঙ্গ আসছিল। আমাদের বাস্তবতায় আপনি কি ৩০০ উইকেট পেলেই খুশি থাকবেন? 
তাইজুল: আমাদের দেশে খুব বেশি টেস্ট হয় না। যদি এখন ৫০০-৬০০ উইকেট নিতে যাই, ৪০-৪২ বছর বয়স পর্যন্ত খেলতে হবে। যদি ফিট থাকি, চেষ্টা তো অবশ্যই করব। আমার তো ইচ্ছা আছে আল্লাহ যত দিন পারফরম্যান্স ধরে রাখার সামর্থ্য দেন, লক্ষ্য তো অবশ্যই আছে। যদি আমি ম্যাচ কম খেলতে পারি, তখন সেটা আলাদা বিষয় হবে। তবে চেষ্টা করব, নিজেকে যতটা দূরে নিয়ে যাওয়া যায়।
প্রশ্ন: তবু ক্যারিয়ার শেষে নামের পাশে কত উইকেট দেখতে চান? 
তাইজুল: আমি লক্ষ্য নির্দিষ্ট করতে চাই না।
প্রশ্ন: এখন দেশেও বাংলাদেশের বোলিং আক্রমণ শুধু স্পিননির্ভর নয়। একজন স্পিনার হিসেবে এটাকে কীভাবে দেখেন? 
তাইজুল: আমাদের পেস বোলাররা দেড়-দুই বছর ধরে খুব ভালো খেলছে, সেটা বাইরে বা দেশে, যেখানেই হোক। এটাকে ইতিবাচকভাবে দেখি। যখন পেসাররা ভালো করে, তখন স্পিনারদের কাজ সহজ হয়ে যায়। পেসার ও স্পিনার একসঙ্গে যখন ভালো করবে, তখন বড় বড় দলকে হারানো সহজ হয়ে যাবে।
প্রশ্ন: দেশের বাইরে, বিশেষ করে এশিয়ার বাইরে স্পিনারদের চ্যালেঞ্জ অনেক বেশি থাকে। সেখানেও ভালো করতে কোথায় পরিবর্তন আনা বেশি জরুরি? 
তাইজুল: উন্নতির ও ভালোর শেষ নেই। বিগত দিনগুলোয় আমাদের স্পিনাররা যেখানে খেলছে, ভালো করছে। ওয়ানডে বিশ্বকাপে মিরাজ অনেক ভালো বোলিং করেছে। দক্ষিণ আফ্রিকায়
যে সিরিজ জিতলাম, সেখানেও আমাদের স্পিনাররা ভালো করেছে, মিরাজ ব্রেকথ্রু এনে দিয়েছে, সাকিব ভাই ভালো বল করেছেন। মিরাজের যথেষ্ট অভিজ্ঞতা হয়েছে, সাকিব ভাই তো সব জায়গায় ভালো করেন। আমাদের এখন আর ওই সমস্যা নেই।
প্রশ্ন: আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ফ্ল্যাট উইকেট অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়েছেন, এমন উইকেটে খেলে দেশের বাইরে কাজ কিছুটা সহজ হয় কি না? 
তাইজুল: টেস্ট ক্রিকেট খেলতে গেলে প্রতিটি দিন যে একই যাবে, সেটা হবে না। এ রকম উইকেটে খেললে আমরা বাইরেও কন্ডিশনের সঙ্গে মানিয়ে নিতে পারব। ধীরে ধীরে উন্নতির দিকে যেতে পারব।
প্রশ্ন: সাকিব বলছিলেন, গত কয়েক মাসে আপনাদের মানসিকতায় অনেক পরিবর্তন এসেছে। এই পরিবর্তন আসলে কীভাবে এসেছে? 
তাইজুল: একটা কথা আছে ‘অ্যাটাকিং’। অ্যাটাকিং মানেই যে ভেঙেচুরে ফেলব, এমন নয়। যখন যুদ্ধে যাব, তখন আত্মরক্ষারও প্রয়োজন হয়। এটাও কিন্তু একটা অ্যাটাকিংয়ের মধ্যে পড়ে। আসলে কীভাবে প্রসেসিং করে জিতব, এটাই হচ্ছে বিষয়। মানসিক পরিবর্তন প্রতিটি মানুষেরই প্রয়োজন। বাংলাদেশ দল অবশ্যই এখন মানসিকভাবে অনেক ভালো আছে। ইনশা আল্লাহ সামনের দিকেও ভালো থাকবে। এখানে দলের সবার কিছু না কিছু অবদান থাকে। সবার চাওয়াতেই এ পরিবর্তনটা হয়।
প্রশ্ন: কোচ চন্ডিকা হাথুরুসিংহের অধীনেই আপনার আন্তর্জাতিক অভিষেক। এবার তাঁর অধীনে কাজ করে বিশেষ কি কোনো পরিবর্তন এসেছে? 
তাইজুল: হাথুরুসিংহের সঙ্গে আগেও কাজ করেছি, এখনো তাঁর অধীনে আছি। বিশেষ বলতে যেটা করতে বলে, ওগুলোই নেওয়ার চেষ্টা করি। ওর ভালো অভিজ্ঞতা আছে, কীভাবে একটা দলকে গোছাতে হয়, কীভাবে একটা দলকে সামনের দিকে নিয়ে যেতে হবে। এখন পর্যন্ত আলহামদুলিল্লাহ কোনো সমস্যা হয়নি।
প্রশ্ন: হাথুরুর প্রথম মেয়াদ থেকেই সাদা বলের ক্রিকেটে অনিয়মিত হয়েছেন। এবার তিন সংস্করণেই খেলতে তাঁর কি বিশেষ পরামর্শ আছে? 
তাইজুল: না, এখানে পরামর্শের বিষয় নয়। বাইরে থেকে অনেকে না জেনে অনেক কিছুই বলে। একজন কোচ যখন খেলোয়াড় চান, ওই খেলোয়াড়ের প্রতি তাঁর একটা ধারণা থাকতে হয়। ওকে যদি দলে নিই, কতটুকু পেতে পারি, আমার দলের জন্য কতটুকু ভালো হতে পারে ইত্যাদি।
প্রশ্ন: দেশের অন্যতম অভিজ্ঞ ক্রিকেটার। ২০০ উইকেট আছে, তবু আপনি যেন নেপথ্যের নায়ক হয়ে থাকেন সব সময়। বিষয়টা কীভাবে দেখেন? 
তাইজুল: সব সময় চেষ্টা করি ভালোটা দিতে। নিজের দায়িত্ব পালন করতে। অন্য কিছু নিয়ে সেভাবে ভাবি না।


নারী ওয়ানডে বিশ্বকাপে লিগ পর্বের শেষ ম্যাচে মাঠে নেমেছিল বাংলাদেশ ও ভারত। আগেই সেমিফাইনালের লাইনআপ চূড়ান্ত হওয়ায় দুই দলের লড়াইটি ছিল গুরুত্বহীন। বৃষ্টি বাগড়ায় ম্যাচটিতে ফলও হয়নি।
৩৫ মিনিট আগে
অস্ট্রেলিয়ার দুই নারী ক্রিকেটারের শ্লীলতাহানির পর নিরাপত্তাজনিত ইস্যুতে বিতর্কের মুখে পড়েছে ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড (বিসিসিআই)। এরই মধ্যে নেক্কারজনক ঘটনাকে আরও উসকে দিলেন কৈলাশ বিজয়ভার্গিয়া নামের এক ভারতীয় মন্ত্রী। অপ্রত্যাশিত ঘটনাকে অজি ক্রিকেটারদের জন্য ‘শিক্ষা’ বলে উল্লেখ করেছেন তিনি।
১ ঘণ্টা আগে
বড় ভাইয়েরা ব্যস্ত ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে হোম সিরিজ নিয়ে। এবার ব্যস্ত হয়ে পড়বে আজিজুল হাকিম তামিমরাও। নিজেদের মাঠে আফগানিস্তান অনূর্ধ্ব ১৯ দলের বিপক্ষে ৫ ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজ খেলবে বাংলাদেশের যুবারা। এজন্য তামিমের নেতৃত্বে ১৬ সদস্যের দল দিয়েছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) নির্বাচক প্যানেল।
৩ ঘণ্টা আগে
শেষ পর্যন্ত আর চোটের সঙ্গে পেরে উঠলেন না প্যাট কামিন্স। অ্যাশেজ সিরিজের প্রথম ম্যাচ থেকে ছিটক গেছেন অস্ট্রেলিয়ার টেস্ট অধিনায়ক। তাঁর পরিবর্তে পার্থ টেস্টে স্বাগতিকদের নেতৃত্ব দেবেন অভিজ্ঞ ব্যাটার স্টিভ স্মিথ। অজিদের কোচ অ্যান্ড্রু ম্যাকডোনাল্ড বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
৩ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

নারী ওয়ানডে বিশ্বকাপে লিগ পর্বের শেষ ম্যাচে মাঠে নেমেছিল বাংলাদেশ ও ভারত। আগেই সেমিফাইনালের লাইনআপ চূড়ান্ত হওয়ায় দুই দলের লড়াইটি ছিল গুরুত্বহীন। বৃষ্টি বাগড়ায় ম্যাচটিতে ফলও হয়নি। এরপরও একটি কারণে স্মরণীয় হয়ে থাকল আনুষ্ঠানিকতার ম্যাচটি।
নভি মুম্বাইয়ের ডিওয়াই পাতিল স্টেডিয়ামে ভারতের খেলা দেখতে হাজির হন ২৫,৯৬৫ জন দর্শক। যা কোনো নারী আইসিসি টুর্নামেন্টের গ্রুপ পর্বের ম্যাচে সর্বোচ্চ উপস্থিতির রেকর্ড। আগের রেকর্ডটি হয়েছিল ভারত ও নিউজিল্যান্ডের মধ্যকার ম্যাচে। গত ২৩ অক্টোবর ব্ল্যাক ক্যাপসদের বিপক্ষে স্মৃতি মান্ধানা, হারমানপ্রীতি কৌরদের লড়াই দেখতে গ্যালারিতে হাজির হয়েছিল ২৫,১৬৬ জন দর্শক। এই রেকর্ড ভেঙে গেল মাত্র তিনদিনেই।
বৃষ্টির কারণে বাতিল হয় বাংলাদেশ ও ভারতে ম্যাচটি। কয়েক দফা বৃষ্টির কারণে ম্যাচের দৈর্ঘ্য কমে আসে ২৭ ওভারে। আগে ব্যাটিংয়ে নেমে ৯ উইকেটে ১১৯ রান করেছে নিগার সুলতানা জ্যোতির দল। ডিএলএস মেথডে ভারতের সামনে লক্ষ্য দাঁড়ায় ১২৬ রান। লক্ষ্য তাড়ায় ৮.৪ ওভারে বিনা উইকেটে ৫৭ রান করে ভারত। এরপর আবার বৃষ্টি নামলে ম্যাচ পরিত্যক্ত করেন রেফারি।
শ্রীলঙ্কার সাথে যৌথভাবে এবারের নারী ওয়ানডে বিশ্বকাপ আয়োজক ভারত। মূলত স্বাগতিক দেশ হওয়ায় নিজেদের ক্রিকেটারদের সমর্থন দিতে প্রতি ম্যাচেই গ্যালারিতে ভারতীয়দের আধিপত্য দেখা যায়। এদিক থেকে অন্যান্য ভেন্যুর তুলনায় নভি মুম্বাইয়ের বেশ এগিয়ে। এই অঞ্চলটি দীর্ঘদিন ধরেই ভারতের ক্রিকেটের আবাসস্থল হিসেবে পরিচিত।
নারী বিশ্বকাপে আরও বড় দুটি ম্যাচ দেখার সুযোগ পাচ্ছেন নভি মুম্বাইয়ের দর্শকরা। ভারত ও অস্ট্রেলিয়ার শেষ চারের ম্যাচটি হবে এই ভেন্যু। এরপর ফাইনাল ম্যাচটিও হবে ডিওয়াই পাতিল স্টেডিয়ামে।

নারী ওয়ানডে বিশ্বকাপে লিগ পর্বের শেষ ম্যাচে মাঠে নেমেছিল বাংলাদেশ ও ভারত। আগেই সেমিফাইনালের লাইনআপ চূড়ান্ত হওয়ায় দুই দলের লড়াইটি ছিল গুরুত্বহীন। বৃষ্টি বাগড়ায় ম্যাচটিতে ফলও হয়নি। এরপরও একটি কারণে স্মরণীয় হয়ে থাকল আনুষ্ঠানিকতার ম্যাচটি।
নভি মুম্বাইয়ের ডিওয়াই পাতিল স্টেডিয়ামে ভারতের খেলা দেখতে হাজির হন ২৫,৯৬৫ জন দর্শক। যা কোনো নারী আইসিসি টুর্নামেন্টের গ্রুপ পর্বের ম্যাচে সর্বোচ্চ উপস্থিতির রেকর্ড। আগের রেকর্ডটি হয়েছিল ভারত ও নিউজিল্যান্ডের মধ্যকার ম্যাচে। গত ২৩ অক্টোবর ব্ল্যাক ক্যাপসদের বিপক্ষে স্মৃতি মান্ধানা, হারমানপ্রীতি কৌরদের লড়াই দেখতে গ্যালারিতে হাজির হয়েছিল ২৫,১৬৬ জন দর্শক। এই রেকর্ড ভেঙে গেল মাত্র তিনদিনেই।
বৃষ্টির কারণে বাতিল হয় বাংলাদেশ ও ভারতে ম্যাচটি। কয়েক দফা বৃষ্টির কারণে ম্যাচের দৈর্ঘ্য কমে আসে ২৭ ওভারে। আগে ব্যাটিংয়ে নেমে ৯ উইকেটে ১১৯ রান করেছে নিগার সুলতানা জ্যোতির দল। ডিএলএস মেথডে ভারতের সামনে লক্ষ্য দাঁড়ায় ১২৬ রান। লক্ষ্য তাড়ায় ৮.৪ ওভারে বিনা উইকেটে ৫৭ রান করে ভারত। এরপর আবার বৃষ্টি নামলে ম্যাচ পরিত্যক্ত করেন রেফারি।
শ্রীলঙ্কার সাথে যৌথভাবে এবারের নারী ওয়ানডে বিশ্বকাপ আয়োজক ভারত। মূলত স্বাগতিক দেশ হওয়ায় নিজেদের ক্রিকেটারদের সমর্থন দিতে প্রতি ম্যাচেই গ্যালারিতে ভারতীয়দের আধিপত্য দেখা যায়। এদিক থেকে অন্যান্য ভেন্যুর তুলনায় নভি মুম্বাইয়ের বেশ এগিয়ে। এই অঞ্চলটি দীর্ঘদিন ধরেই ভারতের ক্রিকেটের আবাসস্থল হিসেবে পরিচিত।
নারী বিশ্বকাপে আরও বড় দুটি ম্যাচ দেখার সুযোগ পাচ্ছেন নভি মুম্বাইয়ের দর্শকরা। ভারত ও অস্ট্রেলিয়ার শেষ চারের ম্যাচটি হবে এই ভেন্যু। এরপর ফাইনাল ম্যাচটিও হবে ডিওয়াই পাতিল স্টেডিয়ামে।


পারফরম্যান্স এমন একটা বিষয়, যতই করেন না কেন, সন্তুষ্টি আসাটা আসলে কঠিন। আমার কাছে মনে হয়েছে, আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ৯ উইকেটে পেয়েছি, আরেকটা হলে আমার ১০ উইকেট হতো। এ রকম আরকি ব্যাপারটা। তবু আলহামদুলিল্লাহ ভালো একটা সময় কাটিয়েছি।
০৯ এপ্রিল ২০২৩
অস্ট্রেলিয়ার দুই নারী ক্রিকেটারের শ্লীলতাহানির পর নিরাপত্তাজনিত ইস্যুতে বিতর্কের মুখে পড়েছে ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড (বিসিসিআই)। এরই মধ্যে নেক্কারজনক ঘটনাকে আরও উসকে দিলেন কৈলাশ বিজয়ভার্গিয়া নামের এক ভারতীয় মন্ত্রী। অপ্রত্যাশিত ঘটনাকে অজি ক্রিকেটারদের জন্য ‘শিক্ষা’ বলে উল্লেখ করেছেন তিনি।
১ ঘণ্টা আগে
বড় ভাইয়েরা ব্যস্ত ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে হোম সিরিজ নিয়ে। এবার ব্যস্ত হয়ে পড়বে আজিজুল হাকিম তামিমরাও। নিজেদের মাঠে আফগানিস্তান অনূর্ধ্ব ১৯ দলের বিপক্ষে ৫ ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজ খেলবে বাংলাদেশের যুবারা। এজন্য তামিমের নেতৃত্বে ১৬ সদস্যের দল দিয়েছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) নির্বাচক প্যানেল।
৩ ঘণ্টা আগে
শেষ পর্যন্ত আর চোটের সঙ্গে পেরে উঠলেন না প্যাট কামিন্স। অ্যাশেজ সিরিজের প্রথম ম্যাচ থেকে ছিটক গেছেন অস্ট্রেলিয়ার টেস্ট অধিনায়ক। তাঁর পরিবর্তে পার্থ টেস্টে স্বাগতিকদের নেতৃত্ব দেবেন অভিজ্ঞ ব্যাটার স্টিভ স্মিথ। অজিদের কোচ অ্যান্ড্রু ম্যাকডোনাল্ড বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
৩ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

অস্ট্রেলিয়ার দুই নারী ক্রিকেটারের শ্লীলতাহানির পর নিরাপত্তাজনিত ইস্যুতে বিতর্কের মুখে পড়েছে ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড (বিসিসিআই)। এরই মধ্যে নেক্কারজনক ঘটনাকে আরও উসকে দিলেন কৈলাশ বিজয়ভার্গিয়া নামের এক ভারতীয় মন্ত্রী। অপ্রত্যাশিত ঘটনাকে অজি ক্রিকেটারদের জন্য ‘শিক্ষা’ বলে উল্লেখ করেছেন তিনি।
মধ্যপ্রদেশের ইন্দোরে সম্প্রতি ওই দুই অস্ট্রেলিয়ান নারী ক্রিকেটারের গায়ে অশালীনভাবে স্পর্শ করে এক মোটরসাইকেল আরোহী। ইতোমধ্যে অভিযুক্ততে আটক করেছেন পুলিশ। এই ঘটনায় ফুঁসছে ক্রিকেটাঙ্গন। এমন নেক্কারজনক কাণ্ডে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন ভারতের ভক্ত সমর্থক থেকে শুরু করে সাবেক ক্রিকেটাররা। সেখানে উল্টোপথে হাঁটলেন বিজয়ভার্গিয়া। সহমর্মিতা না দেখিয়ে বরং ভুক্তভোগী ক্রিকেটারদের দায় দিচ্ছেন তিনি।
এক সাক্ষাৎকারে মধ্যপ্রদেশের বিজেপির এই সাংসদ বলেন, ‘কোনো খেলোয়াড় বা আমরা যখন বাইরে যাই তখন সংশ্লিষ্ট কাউকে অবহিত করি। এরপর থেকে ওই ক্রিকেটাররা এটা মাথায় রাখবে যে, আমরা যদি আমাদের ভেন্যু ছেড়ে যাই, তবে তাযর আগে নিরাপত্তা বা স্থানীয় প্রশাসনকে জানাতে হবে। কারণ ক্রিকেটারদের নিয়ে সাধারণ মানুষদের অনেক বেশি আগ্রহ আছে।’
ভক্ত কর্তৃক ইংল্যান্ডের এক ফুটবলারের সঙ্গে ঘটে যাওয়া অপ্রত্যাশিত ঘটনাকে টেনে ওই মন্ত্রী বলেন, ‘অনেকটা ইংল্যান্ডের ফুটবল অঙ্গনের মতো। আমি ফুটবলারদের পোশাক টেনে ছিঁড়তে দেখেছি। আমরা হোটেলে থাকার সময় দেখেছি ফুটবলারের সঙ্গে দেখা করতে যুবকরা এসেছিল। কেউ একজন বিখ্যাত খেলোয়াড়ের কাছ থেকে অটোগ্রাফ চাইছিল। একটি মেয়ে এসে তো ফুটবলারকে চুমুই দিয়ে বসে এবং পোশাক ছিঁড়ে ফেলে। ওই ফুটবলার খুব বিখ্যাত ছিলেন।’
অস্ট্রেলিয়ান নারী ক্রিকেটারদের ভুল থেকে শিক্ষা নেওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন বিজয়ভার্গিয়া, ‘মাঝে মাঝে খেলোয়াড়রা তাদের জনপ্রিয়তা বুঝতে পারে না। খেলোয়াড়রা খুব জনপ্রিয়। তাই তাদের সতর্ক থাকা উচিত। যে ঘটনাটি ঘটল এটা তাদের জন্য একটি শিক্ষা হয়ে থাকবে। এটা আমাদের জন্যও একটি শিক্ষা।’

অস্ট্রেলিয়ার দুই নারী ক্রিকেটারের শ্লীলতাহানির পর নিরাপত্তাজনিত ইস্যুতে বিতর্কের মুখে পড়েছে ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড (বিসিসিআই)। এরই মধ্যে নেক্কারজনক ঘটনাকে আরও উসকে দিলেন কৈলাশ বিজয়ভার্গিয়া নামের এক ভারতীয় মন্ত্রী। অপ্রত্যাশিত ঘটনাকে অজি ক্রিকেটারদের জন্য ‘শিক্ষা’ বলে উল্লেখ করেছেন তিনি।
মধ্যপ্রদেশের ইন্দোরে সম্প্রতি ওই দুই অস্ট্রেলিয়ান নারী ক্রিকেটারের গায়ে অশালীনভাবে স্পর্শ করে এক মোটরসাইকেল আরোহী। ইতোমধ্যে অভিযুক্ততে আটক করেছেন পুলিশ। এই ঘটনায় ফুঁসছে ক্রিকেটাঙ্গন। এমন নেক্কারজনক কাণ্ডে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন ভারতের ভক্ত সমর্থক থেকে শুরু করে সাবেক ক্রিকেটাররা। সেখানে উল্টোপথে হাঁটলেন বিজয়ভার্গিয়া। সহমর্মিতা না দেখিয়ে বরং ভুক্তভোগী ক্রিকেটারদের দায় দিচ্ছেন তিনি।
এক সাক্ষাৎকারে মধ্যপ্রদেশের বিজেপির এই সাংসদ বলেন, ‘কোনো খেলোয়াড় বা আমরা যখন বাইরে যাই তখন সংশ্লিষ্ট কাউকে অবহিত করি। এরপর থেকে ওই ক্রিকেটাররা এটা মাথায় রাখবে যে, আমরা যদি আমাদের ভেন্যু ছেড়ে যাই, তবে তাযর আগে নিরাপত্তা বা স্থানীয় প্রশাসনকে জানাতে হবে। কারণ ক্রিকেটারদের নিয়ে সাধারণ মানুষদের অনেক বেশি আগ্রহ আছে।’
ভক্ত কর্তৃক ইংল্যান্ডের এক ফুটবলারের সঙ্গে ঘটে যাওয়া অপ্রত্যাশিত ঘটনাকে টেনে ওই মন্ত্রী বলেন, ‘অনেকটা ইংল্যান্ডের ফুটবল অঙ্গনের মতো। আমি ফুটবলারদের পোশাক টেনে ছিঁড়তে দেখেছি। আমরা হোটেলে থাকার সময় দেখেছি ফুটবলারের সঙ্গে দেখা করতে যুবকরা এসেছিল। কেউ একজন বিখ্যাত খেলোয়াড়ের কাছ থেকে অটোগ্রাফ চাইছিল। একটি মেয়ে এসে তো ফুটবলারকে চুমুই দিয়ে বসে এবং পোশাক ছিঁড়ে ফেলে। ওই ফুটবলার খুব বিখ্যাত ছিলেন।’
অস্ট্রেলিয়ান নারী ক্রিকেটারদের ভুল থেকে শিক্ষা নেওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন বিজয়ভার্গিয়া, ‘মাঝে মাঝে খেলোয়াড়রা তাদের জনপ্রিয়তা বুঝতে পারে না। খেলোয়াড়রা খুব জনপ্রিয়। তাই তাদের সতর্ক থাকা উচিত। যে ঘটনাটি ঘটল এটা তাদের জন্য একটি শিক্ষা হয়ে থাকবে। এটা আমাদের জন্যও একটি শিক্ষা।’


পারফরম্যান্স এমন একটা বিষয়, যতই করেন না কেন, সন্তুষ্টি আসাটা আসলে কঠিন। আমার কাছে মনে হয়েছে, আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ৯ উইকেটে পেয়েছি, আরেকটা হলে আমার ১০ উইকেট হতো। এ রকম আরকি ব্যাপারটা। তবু আলহামদুলিল্লাহ ভালো একটা সময় কাটিয়েছি।
০৯ এপ্রিল ২০২৩
নারী ওয়ানডে বিশ্বকাপে লিগ পর্বের শেষ ম্যাচে মাঠে নেমেছিল বাংলাদেশ ও ভারত। আগেই সেমিফাইনালের লাইনআপ চূড়ান্ত হওয়ায় দুই দলের লড়াইটি ছিল গুরুত্বহীন। বৃষ্টি বাগড়ায় ম্যাচটিতে ফলও হয়নি।
৩৫ মিনিট আগে
বড় ভাইয়েরা ব্যস্ত ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে হোম সিরিজ নিয়ে। এবার ব্যস্ত হয়ে পড়বে আজিজুল হাকিম তামিমরাও। নিজেদের মাঠে আফগানিস্তান অনূর্ধ্ব ১৯ দলের বিপক্ষে ৫ ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজ খেলবে বাংলাদেশের যুবারা। এজন্য তামিমের নেতৃত্বে ১৬ সদস্যের দল দিয়েছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) নির্বাচক প্যানেল।
৩ ঘণ্টা আগে
শেষ পর্যন্ত আর চোটের সঙ্গে পেরে উঠলেন না প্যাট কামিন্স। অ্যাশেজ সিরিজের প্রথম ম্যাচ থেকে ছিটক গেছেন অস্ট্রেলিয়ার টেস্ট অধিনায়ক। তাঁর পরিবর্তে পার্থ টেস্টে স্বাগতিকদের নেতৃত্ব দেবেন অভিজ্ঞ ব্যাটার স্টিভ স্মিথ। অজিদের কোচ অ্যান্ড্রু ম্যাকডোনাল্ড বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
৩ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

বড় ভাইয়েরা ব্যস্ত ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে হোম সিরিজ নিয়ে। এবার ব্যস্ত হয়ে পড়বে আজিজুল হাকিম তামিমরাও। নিজেদের মাঠে আফগানিস্তান অনূর্ধ্ব ১৯ দলের বিপক্ষে ৫ ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজ খেলবে বাংলাদেশের যুবারা। এজন্য তামিমের নেতৃত্বে ১৬ সদস্যের দল দিয়েছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) নির্বাচক প্যানেল।
সিরিজে তামিমের ডেপুটির ভূমিকায় থাকবেন জাওয়াদ আবরার। দলে ফেরানো হয়েছে পেসার ইকবাল হোসেন ইমন ও বাঁহাতি স্পিনার রাফিউজ্জামান রাফিকে। সবশেষ ইংল্যান্ড সিরিজ থেকে বাদ পড়েছেন ফারহান শাহরিয়ার, সানজিদ মজুমদার ও শাহরিয়ার আল আমিন।
এর আগে সবশেষ গত বছরের নভেম্বরে সংযুক্ত আরব আমিরাতের বিপক্ষে নিজেদের মাঠে সিরিজ খেলেছে বাংলাদেশের বয়সভিত্তিক দলটি। ১১ মাস পর আফগানদের বিপক্ষে সিরিজ দিয়ে চেনা আঙিনায় ফিরছে যুবারা।
২০২৬ সালের জানুয়ারিতে জিম্বাবুয়ে ও নামিবিয়াতে বসবে যুব বিশ্বকাপের পরবর্তী আসর। তার আগে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোম সিরিজ খেলে প্রস্তুতি নেবে বাংলাদেশ। বিশ্বকাপের আগে আগামী ডিসেম্বরে নেপালে যুব এশিয়া কাপ খেলতে যাবে তামিম, জাওয়াদরা।
বাংলাদেশ ও আফগানিস্তানের ওয়ানডে সিরিজের ম্যাচগুলো হবে বগুড়ার শহীদ চান্দু স্টেডিয়াম ও রাজশাহীর কামারুজ্জামান স্টেডিয়ামে। ২৮ ও ৩১ অক্টোবর বগুড়াতে প্রথম ম্যাচ দুটি খেলবে তারা। এরপর ৩,৬ ও ৯ নভেম্বর সিরিজের শেষ তিন ওয়ানডেতে মাঠে নামবে দুদল। ম্যাচগুলো হবে রাজশাহীতে।
আফগানিস্তান অনূর্ধ্ব ১৯ দলের বিপক্ষে বাংলাদেশের স্কোয়াড: আজিজুল হাকিম তামিম (অধিনায়ক), জাওয়াদ আবরার (সহ অধিনায়ক), সামিউন বসির রাতুল, দেবাশীষ সরকার দেবা, রিজান হোসেন, আল ফাহাদ, স্বাধীন ইসলাম, মোঃ আব্দুল্লাহ, ফরিদ হাসান ফয়সাল, কালাম সিদ্দিকী আলিন, রিফাত বেগ, সাদ ইসলাম রাজিন, মোঃ সুবুজ, রাফিউজ্জামান রাফি, আবদুর রহিম ও ইকবাল হোসেন ইমন।

বড় ভাইয়েরা ব্যস্ত ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে হোম সিরিজ নিয়ে। এবার ব্যস্ত হয়ে পড়বে আজিজুল হাকিম তামিমরাও। নিজেদের মাঠে আফগানিস্তান অনূর্ধ্ব ১৯ দলের বিপক্ষে ৫ ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজ খেলবে বাংলাদেশের যুবারা। এজন্য তামিমের নেতৃত্বে ১৬ সদস্যের দল দিয়েছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) নির্বাচক প্যানেল।
সিরিজে তামিমের ডেপুটির ভূমিকায় থাকবেন জাওয়াদ আবরার। দলে ফেরানো হয়েছে পেসার ইকবাল হোসেন ইমন ও বাঁহাতি স্পিনার রাফিউজ্জামান রাফিকে। সবশেষ ইংল্যান্ড সিরিজ থেকে বাদ পড়েছেন ফারহান শাহরিয়ার, সানজিদ মজুমদার ও শাহরিয়ার আল আমিন।
এর আগে সবশেষ গত বছরের নভেম্বরে সংযুক্ত আরব আমিরাতের বিপক্ষে নিজেদের মাঠে সিরিজ খেলেছে বাংলাদেশের বয়সভিত্তিক দলটি। ১১ মাস পর আফগানদের বিপক্ষে সিরিজ দিয়ে চেনা আঙিনায় ফিরছে যুবারা।
২০২৬ সালের জানুয়ারিতে জিম্বাবুয়ে ও নামিবিয়াতে বসবে যুব বিশ্বকাপের পরবর্তী আসর। তার আগে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোম সিরিজ খেলে প্রস্তুতি নেবে বাংলাদেশ। বিশ্বকাপের আগে আগামী ডিসেম্বরে নেপালে যুব এশিয়া কাপ খেলতে যাবে তামিম, জাওয়াদরা।
বাংলাদেশ ও আফগানিস্তানের ওয়ানডে সিরিজের ম্যাচগুলো হবে বগুড়ার শহীদ চান্দু স্টেডিয়াম ও রাজশাহীর কামারুজ্জামান স্টেডিয়ামে। ২৮ ও ৩১ অক্টোবর বগুড়াতে প্রথম ম্যাচ দুটি খেলবে তারা। এরপর ৩,৬ ও ৯ নভেম্বর সিরিজের শেষ তিন ওয়ানডেতে মাঠে নামবে দুদল। ম্যাচগুলো হবে রাজশাহীতে।
আফগানিস্তান অনূর্ধ্ব ১৯ দলের বিপক্ষে বাংলাদেশের স্কোয়াড: আজিজুল হাকিম তামিম (অধিনায়ক), জাওয়াদ আবরার (সহ অধিনায়ক), সামিউন বসির রাতুল, দেবাশীষ সরকার দেবা, রিজান হোসেন, আল ফাহাদ, স্বাধীন ইসলাম, মোঃ আব্দুল্লাহ, ফরিদ হাসান ফয়সাল, কালাম সিদ্দিকী আলিন, রিফাত বেগ, সাদ ইসলাম রাজিন, মোঃ সুবুজ, রাফিউজ্জামান রাফি, আবদুর রহিম ও ইকবাল হোসেন ইমন।


পারফরম্যান্স এমন একটা বিষয়, যতই করেন না কেন, সন্তুষ্টি আসাটা আসলে কঠিন। আমার কাছে মনে হয়েছে, আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ৯ উইকেটে পেয়েছি, আরেকটা হলে আমার ১০ উইকেট হতো। এ রকম আরকি ব্যাপারটা। তবু আলহামদুলিল্লাহ ভালো একটা সময় কাটিয়েছি।
০৯ এপ্রিল ২০২৩
নারী ওয়ানডে বিশ্বকাপে লিগ পর্বের শেষ ম্যাচে মাঠে নেমেছিল বাংলাদেশ ও ভারত। আগেই সেমিফাইনালের লাইনআপ চূড়ান্ত হওয়ায় দুই দলের লড়াইটি ছিল গুরুত্বহীন। বৃষ্টি বাগড়ায় ম্যাচটিতে ফলও হয়নি।
৩৫ মিনিট আগে
অস্ট্রেলিয়ার দুই নারী ক্রিকেটারের শ্লীলতাহানির পর নিরাপত্তাজনিত ইস্যুতে বিতর্কের মুখে পড়েছে ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড (বিসিসিআই)। এরই মধ্যে নেক্কারজনক ঘটনাকে আরও উসকে দিলেন কৈলাশ বিজয়ভার্গিয়া নামের এক ভারতীয় মন্ত্রী। অপ্রত্যাশিত ঘটনাকে অজি ক্রিকেটারদের জন্য ‘শিক্ষা’ বলে উল্লেখ করেছেন তিনি।
১ ঘণ্টা আগে
শেষ পর্যন্ত আর চোটের সঙ্গে পেরে উঠলেন না প্যাট কামিন্স। অ্যাশেজ সিরিজের প্রথম ম্যাচ থেকে ছিটক গেছেন অস্ট্রেলিয়ার টেস্ট অধিনায়ক। তাঁর পরিবর্তে পার্থ টেস্টে স্বাগতিকদের নেতৃত্ব দেবেন অভিজ্ঞ ব্যাটার স্টিভ স্মিথ। অজিদের কোচ অ্যান্ড্রু ম্যাকডোনাল্ড বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
৩ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

শেষ পর্যন্ত আর চোটের সঙ্গে পেরে উঠলেন না প্যাট কামিন্স। অ্যাশেজ সিরিজের প্রথম ম্যাচ থেকে ছিটক গেছেন অস্ট্রেলিয়ার টেস্ট অধিনায়ক। তাঁর পরিবর্তে পার্থ টেস্টে স্বাগতিকদের নেতৃত্ব দেবেন অভিজ্ঞ ব্যাটার স্টিভ স্মিথ। অজিদের কোচ অ্যান্ড্রু ম্যাকডোনাল্ড বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
ক্যারিয়ারের শুরু থেকেই কামিন্সের সঙ্গী পিঠের চোট। গত জুলাই মাসে নতুন করে এই চোটে ফিরে আসে। এরপর থেকেই মাঠের বাইরে তিনি। এজন্য প্রথম টেস্ট থেকে তাঁর ছিটকে যাওয়া একরকম নিশ্চিত ছিল। শেষ পর্যন্ত সেটাই হলো। চোট থাকার পরও অ্যাশেজ দিয়ে ফিরতে বদ্ধপরিকর ছিলেন কামিন্স। এজন্য সব ধরনের চেষ্টাই করে যাচ্ছিলেন তিনি। তাতে অবশ্য কোনো লাভই হলো না।
কামিন্স ছিটকে যাওয়ায় অ্যাশেজ সিরিজের প্রথম টেস্টে সুযোগ পেতে পারেন স্কট বোল্যান্ড। ব্রিজবেনের গ্যাবায় অ্যাশেজ সিরিজের দ্বিতীয় টেস্ট শুরু হবে আগামী ৪ ডিসেম্বর। ম্যাকডোনাল্ডসের আশা, সে ম্যাচ দিয়ে দলে ফিরবেন কামিন্স।
ম্যাকডোনাল্ডস বলেন, ‘আগেই বলেছিলাম কামিন্সের সুস্থ হতে চার সপ্তাহ লেগে যাবে। সেই সময় পার হয়ে গেছে। দ্বিতীয় টেস্টে তাঁকে পাব এই আশায় আছি আমরা। কামিন্স কবে ফিরবে সবার সেটা জানতে চায়। দ্বিতীয় টেস্টের আগে সে ফিরবে কিনা সেটা এখনই বলা কঠিন। সে এই সপ্তাহ থেকে বোলিং শুরু করবে। এটাই আশার কথা। তাঁর ফিট হওয়ার জন্য এটা খুবই দরকার ছিল। আমরা সে পথেই এগোচ্ছি। আপাতত আমরা ব্রিজবেন টেস্টে কামিন্সকে পাওয়ার আশায় আছি।’
স্মিথ প্রসঙ্গে অস্ট্রেলিয়ার প্রধান কোচ বলেন, ‘স্টিভ স্মিথের মতো একজন অভিজ্ঞ ক্রিকেটার দলে থাকা আমাদের জন্য সৌভাগ্যের ব্যাপার। কামিন্সের সঙ্গে তাঁর দারুণ বোঝাপড়া আছে। খেলতে না পারলেও প্রথম টেস্টে কামিন্স দলের সঙ্গেই থাকবে।’

শেষ পর্যন্ত আর চোটের সঙ্গে পেরে উঠলেন না প্যাট কামিন্স। অ্যাশেজ সিরিজের প্রথম ম্যাচ থেকে ছিটক গেছেন অস্ট্রেলিয়ার টেস্ট অধিনায়ক। তাঁর পরিবর্তে পার্থ টেস্টে স্বাগতিকদের নেতৃত্ব দেবেন অভিজ্ঞ ব্যাটার স্টিভ স্মিথ। অজিদের কোচ অ্যান্ড্রু ম্যাকডোনাল্ড বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
ক্যারিয়ারের শুরু থেকেই কামিন্সের সঙ্গী পিঠের চোট। গত জুলাই মাসে নতুন করে এই চোটে ফিরে আসে। এরপর থেকেই মাঠের বাইরে তিনি। এজন্য প্রথম টেস্ট থেকে তাঁর ছিটকে যাওয়া একরকম নিশ্চিত ছিল। শেষ পর্যন্ত সেটাই হলো। চোট থাকার পরও অ্যাশেজ দিয়ে ফিরতে বদ্ধপরিকর ছিলেন কামিন্স। এজন্য সব ধরনের চেষ্টাই করে যাচ্ছিলেন তিনি। তাতে অবশ্য কোনো লাভই হলো না।
কামিন্স ছিটকে যাওয়ায় অ্যাশেজ সিরিজের প্রথম টেস্টে সুযোগ পেতে পারেন স্কট বোল্যান্ড। ব্রিজবেনের গ্যাবায় অ্যাশেজ সিরিজের দ্বিতীয় টেস্ট শুরু হবে আগামী ৪ ডিসেম্বর। ম্যাকডোনাল্ডসের আশা, সে ম্যাচ দিয়ে দলে ফিরবেন কামিন্স।
ম্যাকডোনাল্ডস বলেন, ‘আগেই বলেছিলাম কামিন্সের সুস্থ হতে চার সপ্তাহ লেগে যাবে। সেই সময় পার হয়ে গেছে। দ্বিতীয় টেস্টে তাঁকে পাব এই আশায় আছি আমরা। কামিন্স কবে ফিরবে সবার সেটা জানতে চায়। দ্বিতীয় টেস্টের আগে সে ফিরবে কিনা সেটা এখনই বলা কঠিন। সে এই সপ্তাহ থেকে বোলিং শুরু করবে। এটাই আশার কথা। তাঁর ফিট হওয়ার জন্য এটা খুবই দরকার ছিল। আমরা সে পথেই এগোচ্ছি। আপাতত আমরা ব্রিজবেন টেস্টে কামিন্সকে পাওয়ার আশায় আছি।’
স্মিথ প্রসঙ্গে অস্ট্রেলিয়ার প্রধান কোচ বলেন, ‘স্টিভ স্মিথের মতো একজন অভিজ্ঞ ক্রিকেটার দলে থাকা আমাদের জন্য সৌভাগ্যের ব্যাপার। কামিন্সের সঙ্গে তাঁর দারুণ বোঝাপড়া আছে। খেলতে না পারলেও প্রথম টেস্টে কামিন্স দলের সঙ্গেই থাকবে।’


পারফরম্যান্স এমন একটা বিষয়, যতই করেন না কেন, সন্তুষ্টি আসাটা আসলে কঠিন। আমার কাছে মনে হয়েছে, আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ৯ উইকেটে পেয়েছি, আরেকটা হলে আমার ১০ উইকেট হতো। এ রকম আরকি ব্যাপারটা। তবু আলহামদুলিল্লাহ ভালো একটা সময় কাটিয়েছি।
০৯ এপ্রিল ২০২৩
নারী ওয়ানডে বিশ্বকাপে লিগ পর্বের শেষ ম্যাচে মাঠে নেমেছিল বাংলাদেশ ও ভারত। আগেই সেমিফাইনালের লাইনআপ চূড়ান্ত হওয়ায় দুই দলের লড়াইটি ছিল গুরুত্বহীন। বৃষ্টি বাগড়ায় ম্যাচটিতে ফলও হয়নি।
৩৫ মিনিট আগে
অস্ট্রেলিয়ার দুই নারী ক্রিকেটারের শ্লীলতাহানির পর নিরাপত্তাজনিত ইস্যুতে বিতর্কের মুখে পড়েছে ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড (বিসিসিআই)। এরই মধ্যে নেক্কারজনক ঘটনাকে আরও উসকে দিলেন কৈলাশ বিজয়ভার্গিয়া নামের এক ভারতীয় মন্ত্রী। অপ্রত্যাশিত ঘটনাকে অজি ক্রিকেটারদের জন্য ‘শিক্ষা’ বলে উল্লেখ করেছেন তিনি।
১ ঘণ্টা আগে
বড় ভাইয়েরা ব্যস্ত ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে হোম সিরিজ নিয়ে। এবার ব্যস্ত হয়ে পড়বে আজিজুল হাকিম তামিমরাও। নিজেদের মাঠে আফগানিস্তান অনূর্ধ্ব ১৯ দলের বিপক্ষে ৫ ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজ খেলবে বাংলাদেশের যুবারা। এজন্য তামিমের নেতৃত্বে ১৬ সদস্যের দল দিয়েছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) নির্বাচক প্যানেল।
৩ ঘণ্টা আগে