৬ ইনিংসে ৯৮.৪০ গড়ে করেছেন ৪৯২ রান, টানা তিন সেঞ্চুরি ও এক ফিফটি—পরিসংখ্যানই বলছে, এবারের বাংলাদেশ ক্রিকেট লিগে (বিসিএল) জাকের আলী অনিক কতটা দুর্দান্ত ছিলেন। ব্যক্তিগত পারফরম্যান্স অসাধারণ হলেও তাঁর দল মধ্যাঞ্চল ফাইনালে হেরে যায় দক্ষিণাঞ্চলের কাছে। তবু এই বিসিএল বিশেষ হয়ে থাকছে জাকেরের কাছে। ম্যাচসেরা হয়েছেন তিন ম্যাচে, সর্বোচ্চ রান করে হলেন টুর্নামেন্টসেরাও। গতকাল আজকের পত্রিকাকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে মধ্যাঞ্চলের এই ক্রিকেটার জানালেন নিজের পারফরম্যান্স ও ভবিষ্যৎ চিন্তা নিয়ে।
লাইছ ত্বোহা, ঢাকা
প্রশ্ন: প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে ৩৮ ম্যাচ খেলে কোনো সেঞ্চুরি ছিল না, এরপরই টানা তিন সেঞ্চুরি—এই পরিবর্তনের রহস্য কী?
জাকের আলী: পরিবর্তনটা আসলে অনেক দিন ধরেই চেষ্টা করছিলাম সেঞ্চুরি করতে, বড় রান করতে। ফিফটি পাচ্ছিলাম (১৪-১৫টা) নিয়মিতই। গত কিছুদিনে কাজ করছিলাম বিশেষ করে বাংলাদেশ ‘এ’ দলের হয়ে খেলা ও বাংলা টাইগার্সের সঙ্গে অনুশীলনে। সবচেয়ে বড় কথা হচ্ছে, আন্তর্জাতিক ক্রিকেটারদের সঙ্গে খেললে সাহসটা এমনিই বেড়ে যায়। ভারতের ‘এ’ দল, ওয়েস্ট ইন্ডিজ ‘এ’ দলের বিপক্ষে খেলেছি। উমেশ যাদবের মতো বোলারের বিপক্ষে খেলেছিলাম। এভাবেই হয়েছে।
প্রশ্ন: বিপিএলে ছোট ছোট কয়েকটি ইনিংস খেলেছেন, আন্তর্জাতিক (রাসেল-রিজওয়ানদের) ক্রিকেটারদের সঙ্গে খেলে সবচেয়ে বড় প্রাপ্তি কী?
জাকের: এবারের বিপিএল আমার কাছে অন্য রকম ছিল। অনেক কিছু শিখেছি। ছোট ছোট ইনিংস ছিল, আমার যে ভূমিকা ছিল, কম বলে বেশি রান করা। রিজওয়ান ভাই আমাকে অনেক সহায়তা করেছেন। কিছু টিপস দিয়েছেন। ক্রিকেট, ব্যক্তিগত জীবন—সব বিষয়ে পরামর্শ দিয়েছেন। আমরা ফাইনাল খেলেছি। পুরো টুর্নামেন্টে চাপ নিতে শিখেছি। যেটা বিসিএলে আমাকে পরে সহায়তা করেছে। আসলে এ বিষয়গুলো অনেক এগিয়ে দেয়।
প্রশ্ন: ফিনিশার রোল বা ইনিংসের শেষ দিকে ব্যাটিং করেছেন, পাওয়ার হিটিং নিয়ে কি বিশেষ কাজ করেছেন?
জাকের: হ্যাঁ, করেছি। বিপিএল শুরুর আগে থেকেই সালাউদ্দিন স্যারের সঙ্গে কাজ করেছি। আমি নিজেও কাজ করেছি। যেখানে মনে হচ্ছে, নিজেকে আরেকটু প্রস্তুত করা প্রয়োজন। এখন তো শুধু টেস্ট নয়, ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টির জন্যও প্রস্তুত হতে হবে। সেভাবেই চেষ্টা করছি, পাওয়ার হিটিং নিয়ে কাজ করছি।
প্রশ্ন: বিসিএলের ফাইনালে কিপিং থেকে বেরিয়ে এসে এনামুল হক বিজয় আপনাকে বোল্ড করলেন, আপনার উইকেট তো অনেক গুরুত্বপূর্ণ ছিল। একজন খণ্ডকালীন বোলারের বলে আউট হয়ে কি আফসোস হচ্ছিল?
জাকের: এটা তেমন কিছু না। যখন আউট করতে পারছিল না তারা, এর একটু আগে উইকেটকিপিং থেকে বেরিয়ে আসেন বিজয় ভাই। আমাদের ৮ উইকেট পড়ে গিয়েছিল, চেষ্টা করছিলাম বাউন্ডারি মারতে। তখন বোল্ড হয়ে যাই, মারার চেষ্টা করছিলাম। এটা ক্রিকেট, যে কেউ আউট করতে পারে।
প্রশ্ন: নিজে দুর্দান্ত খেলেছেন কিন্তু দল জিততে পারেনি, নিশ্চয়ই আফসোস কাজ করছে?
জাকের: অবশ্যই, খারাপ লাগা তো কাজ করে। ভালো খেলেই তো ফাইনাল পর্যন্ত এসেছিলাম আমরা। অপ্রত্যাশিতভাবে ফাইনালটাই আমাদের খারাপ হয়ে যায়। ব্যাটিং ওভাবে ভালো হয়নি কারও। চেষ্টা করেছিলাম, কিন্তু আমার ইনিংসও বড় হয়নি।
প্রশ্ন: নিজের পারফরম্যান্স নিয়ে কতটা সন্তুষ্ট?
জাকের: ভালো। আমি মনে করি, এই ইনিংসগুলো সামনে আমাকে আরও ভালো করতে সহায়তা করবে, বড় ইনিংস খেলতে সহায়তা করবে। অনেক দিন ধরেই প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে বড় রান করার চেষ্টা করেছি। টানা সেঞ্চুরি করেছি। এতে ভালো লাগছে।
প্রশ্ন: ঘরোয়া ক্রিকেটে অসাধারণ খেললেন। আর সব ক্রিকেটারের মতো নিশ্চয়ই জাতীয় দলে খেলার স্বপ্নটাও উঁকি দিতে শুরু করেছে মনে?
জাকের: জাতীয় দলে খেলার স্বপ্ন সবাই বোনে। সবারই লক্ষ্য থাকে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট খেলার। এটা নির্বাচকদের ওপর নির্ভর করবে, আমাকে কখন নেবে, কোন পজিশনে খেলাবে, কোন ফরম্যাটে খেলাবে। কিন্তু আমি তৈরি হচ্ছি সব ফরম্যাটের জন্য। যখনই সুযোগ আসে যেন জাতীয় দলের হয়ে খেলতে পারি।
প্রশ্ন: আপনি কোন পজিশনে ব্যাটিং করতে পছন্দ করেন?
জাকের: এটা আসলে নির্ভর করে সাদা বলের ওয়ানডে নাকি টি-টোয়েন্টি। আমি টেস্টে (প্রথম শ্রেণি) সাধারণত পাঁচ নম্বরে ব্যাটিং করি। ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি ফরম্যাটে সেভাবে নির্ধারিত পজিশন নেই। সব পজিশনেই খেলি। এটা আসলে উপভোগ করি, আমাকে দলের প্রয়োজনে একেক জায়গায় খেলানো হয়।
প্রশ্ন: মাঝে দুটো বছর ক্রিকেটেই দেখা যায়নি আপনাকে। এর পেছনে কারণ কী ছিল?
জাকের: মাঝে দুই বছর আমি খুব অসুস্থ ছিলাম। বাবার মৃত্যুর পর এক বছর হারিয়ে ফেলি। তিনটা বছর প্রায় হারিয়ে গিয়েছিল। সেখান থেকে খুব ভালোভাবে ঘুরে দাঁড়িয়েছি।
প্রশ্ন: ক্রিকেটার হওয়ার পেছনে পরিবারের সমর্থন কেমন ছিল?
জাকের: ২০০৭ সাল থেকে আমি ক্রিকেট শুরু করি, তখন থেকে যে সমর্থন দিয়ে এসেছে, সেটা প্রকাশ করার মতো না।
প্রশ্ন: আপনার ক্রিকেটার হওয়ার পেছনে নির্দিষ্টভাবে সবচেয়ে অবদান বেশি ছিল কার?
জাকের: আমার মা। বড় ভাই-বোন। আমার বড় ভাইও ক্রিকেটার ছিলেন। রাজশাহী বিভাগীয় ক্রিকেট খেলতেন। আমি যে সমর্থন পেয়েছি, সেটা যদি বড় ভাই পেতেন আরও ভালো কিছু করতে পারতেন।
প্রশ্ন: আপনার প্রিয় ক্রিকেটার কে?
জাকের: মুশফিকুর রহিম ভাই আমার আদর্শ। আমিও বিকেএসপি থেকে এসেছি। তাঁর সবকিছুই আমার ভালো লাগে।
প্রশ্ন: প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে ৩৮ ম্যাচ খেলে কোনো সেঞ্চুরি ছিল না, এরপরই টানা তিন সেঞ্চুরি—এই পরিবর্তনের রহস্য কী?
জাকের আলী: পরিবর্তনটা আসলে অনেক দিন ধরেই চেষ্টা করছিলাম সেঞ্চুরি করতে, বড় রান করতে। ফিফটি পাচ্ছিলাম (১৪-১৫টা) নিয়মিতই। গত কিছুদিনে কাজ করছিলাম বিশেষ করে বাংলাদেশ ‘এ’ দলের হয়ে খেলা ও বাংলা টাইগার্সের সঙ্গে অনুশীলনে। সবচেয়ে বড় কথা হচ্ছে, আন্তর্জাতিক ক্রিকেটারদের সঙ্গে খেললে সাহসটা এমনিই বেড়ে যায়। ভারতের ‘এ’ দল, ওয়েস্ট ইন্ডিজ ‘এ’ দলের বিপক্ষে খেলেছি। উমেশ যাদবের মতো বোলারের বিপক্ষে খেলেছিলাম। এভাবেই হয়েছে।
প্রশ্ন: বিপিএলে ছোট ছোট কয়েকটি ইনিংস খেলেছেন, আন্তর্জাতিক (রাসেল-রিজওয়ানদের) ক্রিকেটারদের সঙ্গে খেলে সবচেয়ে বড় প্রাপ্তি কী?
জাকের: এবারের বিপিএল আমার কাছে অন্য রকম ছিল। অনেক কিছু শিখেছি। ছোট ছোট ইনিংস ছিল, আমার যে ভূমিকা ছিল, কম বলে বেশি রান করা। রিজওয়ান ভাই আমাকে অনেক সহায়তা করেছেন। কিছু টিপস দিয়েছেন। ক্রিকেট, ব্যক্তিগত জীবন—সব বিষয়ে পরামর্শ দিয়েছেন। আমরা ফাইনাল খেলেছি। পুরো টুর্নামেন্টে চাপ নিতে শিখেছি। যেটা বিসিএলে আমাকে পরে সহায়তা করেছে। আসলে এ বিষয়গুলো অনেক এগিয়ে দেয়।
প্রশ্ন: ফিনিশার রোল বা ইনিংসের শেষ দিকে ব্যাটিং করেছেন, পাওয়ার হিটিং নিয়ে কি বিশেষ কাজ করেছেন?
জাকের: হ্যাঁ, করেছি। বিপিএল শুরুর আগে থেকেই সালাউদ্দিন স্যারের সঙ্গে কাজ করেছি। আমি নিজেও কাজ করেছি। যেখানে মনে হচ্ছে, নিজেকে আরেকটু প্রস্তুত করা প্রয়োজন। এখন তো শুধু টেস্ট নয়, ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টির জন্যও প্রস্তুত হতে হবে। সেভাবেই চেষ্টা করছি, পাওয়ার হিটিং নিয়ে কাজ করছি।
প্রশ্ন: বিসিএলের ফাইনালে কিপিং থেকে বেরিয়ে এসে এনামুল হক বিজয় আপনাকে বোল্ড করলেন, আপনার উইকেট তো অনেক গুরুত্বপূর্ণ ছিল। একজন খণ্ডকালীন বোলারের বলে আউট হয়ে কি আফসোস হচ্ছিল?
জাকের: এটা তেমন কিছু না। যখন আউট করতে পারছিল না তারা, এর একটু আগে উইকেটকিপিং থেকে বেরিয়ে আসেন বিজয় ভাই। আমাদের ৮ উইকেট পড়ে গিয়েছিল, চেষ্টা করছিলাম বাউন্ডারি মারতে। তখন বোল্ড হয়ে যাই, মারার চেষ্টা করছিলাম। এটা ক্রিকেট, যে কেউ আউট করতে পারে।
প্রশ্ন: নিজে দুর্দান্ত খেলেছেন কিন্তু দল জিততে পারেনি, নিশ্চয়ই আফসোস কাজ করছে?
জাকের: অবশ্যই, খারাপ লাগা তো কাজ করে। ভালো খেলেই তো ফাইনাল পর্যন্ত এসেছিলাম আমরা। অপ্রত্যাশিতভাবে ফাইনালটাই আমাদের খারাপ হয়ে যায়। ব্যাটিং ওভাবে ভালো হয়নি কারও। চেষ্টা করেছিলাম, কিন্তু আমার ইনিংসও বড় হয়নি।
প্রশ্ন: নিজের পারফরম্যান্স নিয়ে কতটা সন্তুষ্ট?
জাকের: ভালো। আমি মনে করি, এই ইনিংসগুলো সামনে আমাকে আরও ভালো করতে সহায়তা করবে, বড় ইনিংস খেলতে সহায়তা করবে। অনেক দিন ধরেই প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে বড় রান করার চেষ্টা করেছি। টানা সেঞ্চুরি করেছি। এতে ভালো লাগছে।
প্রশ্ন: ঘরোয়া ক্রিকেটে অসাধারণ খেললেন। আর সব ক্রিকেটারের মতো নিশ্চয়ই জাতীয় দলে খেলার স্বপ্নটাও উঁকি দিতে শুরু করেছে মনে?
জাকের: জাতীয় দলে খেলার স্বপ্ন সবাই বোনে। সবারই লক্ষ্য থাকে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট খেলার। এটা নির্বাচকদের ওপর নির্ভর করবে, আমাকে কখন নেবে, কোন পজিশনে খেলাবে, কোন ফরম্যাটে খেলাবে। কিন্তু আমি তৈরি হচ্ছি সব ফরম্যাটের জন্য। যখনই সুযোগ আসে যেন জাতীয় দলের হয়ে খেলতে পারি।
প্রশ্ন: আপনি কোন পজিশনে ব্যাটিং করতে পছন্দ করেন?
জাকের: এটা আসলে নির্ভর করে সাদা বলের ওয়ানডে নাকি টি-টোয়েন্টি। আমি টেস্টে (প্রথম শ্রেণি) সাধারণত পাঁচ নম্বরে ব্যাটিং করি। ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি ফরম্যাটে সেভাবে নির্ধারিত পজিশন নেই। সব পজিশনেই খেলি। এটা আসলে উপভোগ করি, আমাকে দলের প্রয়োজনে একেক জায়গায় খেলানো হয়।
প্রশ্ন: মাঝে দুটো বছর ক্রিকেটেই দেখা যায়নি আপনাকে। এর পেছনে কারণ কী ছিল?
জাকের: মাঝে দুই বছর আমি খুব অসুস্থ ছিলাম। বাবার মৃত্যুর পর এক বছর হারিয়ে ফেলি। তিনটা বছর প্রায় হারিয়ে গিয়েছিল। সেখান থেকে খুব ভালোভাবে ঘুরে দাঁড়িয়েছি।
প্রশ্ন: ক্রিকেটার হওয়ার পেছনে পরিবারের সমর্থন কেমন ছিল?
জাকের: ২০০৭ সাল থেকে আমি ক্রিকেট শুরু করি, তখন থেকে যে সমর্থন দিয়ে এসেছে, সেটা প্রকাশ করার মতো না।
প্রশ্ন: আপনার ক্রিকেটার হওয়ার পেছনে নির্দিষ্টভাবে সবচেয়ে অবদান বেশি ছিল কার?
জাকের: আমার মা। বড় ভাই-বোন। আমার বড় ভাইও ক্রিকেটার ছিলেন। রাজশাহী বিভাগীয় ক্রিকেট খেলতেন। আমি যে সমর্থন পেয়েছি, সেটা যদি বড় ভাই পেতেন আরও ভালো কিছু করতে পারতেন।
প্রশ্ন: আপনার প্রিয় ক্রিকেটার কে?
জাকের: মুশফিকুর রহিম ভাই আমার আদর্শ। আমিও বিকেএসপি থেকে এসেছি। তাঁর সবকিছুই আমার ভালো লাগে।
এম চিন্নাস্বামী স্টেডিয়ামে গত ৪ জুন রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরুর আইপিএলের শিরোপা উদ্যাপনের অনুষ্ঠানে পদদলিত হয়ে ১১ জন নিহত এবং ৫০ জনের বেশি আহত হন। এ ঘটনায় তদন্ত কমিটিও গঠন করে কোর্ট। এবার চিন্নাস্বামী স্টেডিয়ামে বড় ইভেন্ট আয়োজনে ‘অসুরক্ষিত’ বলছে তদন্ত কমিশনের রিপোর্ট।
১ ঘণ্টা আগেবৃহস্পতিবার এমএলএস অল স্টার গেমে মেক্সিকোর লিগা এমএক্সের বিপক্ষে ৩-১ গোলে জেতে এমএলএস অল স্টার। কিন্তু ম্যাচের আগে সেখান থেকে নিজেকে সরিয়ে নেন লিওনেল মেসি ও তাঁর ক্লাব সতীর্থ জর্দি আলবা। এ কারণে মেজর লিগ সকারে এক ম্যাচ নিষিদ্ধ হলেন দুই তারকা ফুটবলার।
২ ঘণ্টা আগেআন্দ্রে রাসেল একটা ব্যাট উপহার দিয়েছিলেন টিম ডেভিডকে। সেই ব্যাট দিয়েই ওয়েস্ট ইন্ডিজকে রীতিমতো খুন করলেন! গত বছর নভেম্বরের পর অস্ট্রেলিয়ার হয়ে টি-টোয়েন্টি সংস্করণে ব্যাট করতে নামলেন ডেভিড। পরের ঘটনা উঠে গেছে রেকর্ড বইয়ে। মাত্র ৩৭ বলে তুলে নিয়েছেন সেঞ্চুরি। ১৬ বলে করেছেন ফিফটি। অস্ট্রেলিয়ার হয়ে...
৩ ঘণ্টা আগেওল্ড ট্রাফোর্ড টেস্টে জো রুটের সেঞ্চুরিতে প্রথম ইনিংসে বড় সংগ্রহের দিকে ইংল্যান্ড। তৃতীয় দিন শেষে ৭ উইকেটে ৫৪৪ রান তাদের। ১৮৬ রানের লিড নিয়ে আজ ৪র্থ দিন আবারও ব্যাটিংয়ে নামবে তারা। বিকেল ৪টায় শুরু হবে খেলা। সরাসরি সনি টেন ১ ও ৫ খেলা সম্প্রচার করবে।
৪ ঘণ্টা আগে