ক্রীড়া ডেস্ক
কাতারে বিশ্বকাপ জিতে নিজের অধরা স্বপ্ন পূরণ করেছেন লিওনেল মেসি। মাঠে অনেক রেকর্ড তো গড়েছেনই, সঙ্গে চ্যাম্পিয়ন হওয়ার পর মাঠের বাইরেও একটি রেকর্ড গড়েছেন তিনি। সামাজিক মাধ্যমে বিশ্বকাপের ট্রফি হাতে ছবি দিয়ে সর্বোচ্চ লাইক পাওয়ার রেকর্ড গড়েছেন আর্জেন্টাইন ফরোয়ার্ড।
ইনস্টাগ্রামে ৭ কোটি ৫০ লাখ লাইক পেয়ে ডিমের ছবিকে হারিয়েছে মেসির আইকনিক ছবিটি। কিন্তু যে ট্রফি দিয়ে তিনি রেকর্ডটি গড়েছেন, তা ছিল ভুয়া ট্রফির। ফিফা সভাপতি জিয়ান্নি ইনফান্তিনোর কাছ থেকে আসল ট্রফি পেলেও তাঁর আইকনিক ছবিটি নকল ট্রফির।
ফ্রান্সকে হারিয়ে বিশ্বকাপ হাতে নেওয়ার কিছু সময় পরেই ফিফার নিয়ম অনুযায়ী আসল ট্রফিকে সরিয়ে নেওয়ায় ছবি তুলতে পারেননি মেসিরা। পরে অবশ্য রেপ্লিকা দিয়ে আনন্দ উল্লাস করেন লা আলবিসেলেস্তারা। আর এ সময়ই গ্যালারি থেকে ভুয়া ট্রফিটিও মাঠের মধ্যে যায়। সেই ট্রফি নিয়েই ছবি তোলেন আর্জেন্টিনার ফুটবলাররা। তবে তাঁরা সে সময় জানতেই পারেননি, ট্রফিটি ছিল ভুয়া।
স্পেনের সংবাদমাধ্যম এল পাইসের তথ্যমতে, মেসির হাতের ভুয়া বিশ্বকাপ ট্রফির মালিক হচ্ছেন আর্জেন্টাইন সমর্থক জুটি ম্যানুয়েল ও পাওলা। বিশ্বকাপ শুরুর আগে এটি তৈরি করেছিলেন তাঁরা। তাঁদের একমাত্র উদ্দেশ্য ছিল ট্রফিতে ফুটবলারদের স্বাক্ষর নেওয়া।
ম্যানুয়েল ও পাওলা জুটি ট্রফির ব্যাখ্যায় বলেছেন, ‘পরিকল্পনা ছিল এটিতে খেলোয়াড়দের স্বাক্ষর নেওয়া। কিন্তু শেষ পর্যন্ত মাঠে তিনবার ট্রফিটি প্রবেশ করে। প্রথমবার লিয়ান্দ্রো পারদেসের আত্মীয় হাতে নিয়েছিলেন এবং তিনি (পারদেস) স্বাক্ষরও করেছিলেন।’
দ্বিতীয়বার ফুটবলাররা কিছু সময়ের জন্য চেয়ে নিয়েছিলেন বলে জানিয়েছেন ম্যানুয়েল ও পাওলা জুটি। তাঁরা বলেছেন, ‘দ্বিতীয়বার তারা ট্রফির জন্য জিজ্ঞেস করেছিলেন এবং ৪৫ মিনিটের মতো মাঠে ছিল। এক খেলোয়াড় থেকে আরেক খেলোয়াড়ের কাছে গিয়েছিল। সঙ্গে পরিবারের সদস্যরাও এটি হাতে নিয়েছেন। পরে সবাই মিলে ছবিও তুলেছেন।’
গ্যালারি থেকে চিৎকার দিয়ে কিছু খেলোয়াড়কে ম্যানুয়েল ও পাওলা জানিয়েও দিয়েছিলেন, এটা তাঁদের ট্রফি। এই জুটি বলেছেন, ‘কিছু খেলোয়াড়কে চিৎকার দিয়ে বলেছিলাম, তোমরা পারদেসের হাতে যে ট্রফিটি দেখছ, সেটা আমাদের। শেষে লাউতারো মার্তিনেজও এটি নিয়েছিলেন এবং স্বাক্ষরও করেছিলেন। ফিফা কর্মীরা আমাদের নিশ্চিত করতে বলেছিলেন যে এটি আসল নয়।’
যাঁরা এটিকে আসল বলে চিন্তা করেছিলেন, তাঁদের মধ্যে মেসির স্ত্রী অ্যান্তোনেলা রোকুজ্জোও ছিল। প্রথম এটি নকল বলে চিহ্নিত করেন আনহেল দি মারিয়া। যখন মেসিকে ভুয়া ট্রফিটা পরীক্ষা করে দেখাচ্ছিলেন, তখন তাঁরা দুজনেই হাসছিলেন। তবে নকল হলেও তাঁদের মুখে কোনো বিরক্তির ছাপ ছিল না।
নকল ট্রফিটি এখন যেখানে রাখা হয়েছে, সেখানে দেখতেও গিয়েছিলেন ম্যানুয়েল ও পাওলা। তাঁরা বলেছেন, ‘বিশ্বকাপ শুরুর আগেই যাঁরা ট্রফি বানাতে পারেন, তাঁদের সঙ্গে যোগাযোগ করেছি। এটি তৈরি করতে ছয় মাস লেগেছিল।’
আসল ট্রফির সঙ্গে পার্থক্য খুবই কম ছিল বলে জানিয়েছেন ম্যানুয়েল ও পাওলা জুটি। তাঁরা বলেছেন, ‘এটির ওজন ছিল আসলটির মতোই। এটি রজন ও স্ফটিক দিয়ে তৈরি। এর ওপরে সোনার রং করা হয়েছে। কিছু বিবরণ, চিহ্ন ও কারুশিল্প একই ছিল না। তবে পার্থক্যটা ছিল খুবই ন্যূনতম।’
মজা করেই এটি করেছিলেন বলে জানিয়েছেন ম্যানুয়েল ও পাওলা। এই জুটি বলেছেন, ‘স্ট্যান্ডে তারা আমাকে বলেছিল, তুমি ট্রফি হারিয়েছ। আমরা মজা করেছি, কিন্তু এটি ফেরত পেতে চাই।’
কাতারে বিশ্বকাপ জিতে নিজের অধরা স্বপ্ন পূরণ করেছেন লিওনেল মেসি। মাঠে অনেক রেকর্ড তো গড়েছেনই, সঙ্গে চ্যাম্পিয়ন হওয়ার পর মাঠের বাইরেও একটি রেকর্ড গড়েছেন তিনি। সামাজিক মাধ্যমে বিশ্বকাপের ট্রফি হাতে ছবি দিয়ে সর্বোচ্চ লাইক পাওয়ার রেকর্ড গড়েছেন আর্জেন্টাইন ফরোয়ার্ড।
ইনস্টাগ্রামে ৭ কোটি ৫০ লাখ লাইক পেয়ে ডিমের ছবিকে হারিয়েছে মেসির আইকনিক ছবিটি। কিন্তু যে ট্রফি দিয়ে তিনি রেকর্ডটি গড়েছেন, তা ছিল ভুয়া ট্রফির। ফিফা সভাপতি জিয়ান্নি ইনফান্তিনোর কাছ থেকে আসল ট্রফি পেলেও তাঁর আইকনিক ছবিটি নকল ট্রফির।
ফ্রান্সকে হারিয়ে বিশ্বকাপ হাতে নেওয়ার কিছু সময় পরেই ফিফার নিয়ম অনুযায়ী আসল ট্রফিকে সরিয়ে নেওয়ায় ছবি তুলতে পারেননি মেসিরা। পরে অবশ্য রেপ্লিকা দিয়ে আনন্দ উল্লাস করেন লা আলবিসেলেস্তারা। আর এ সময়ই গ্যালারি থেকে ভুয়া ট্রফিটিও মাঠের মধ্যে যায়। সেই ট্রফি নিয়েই ছবি তোলেন আর্জেন্টিনার ফুটবলাররা। তবে তাঁরা সে সময় জানতেই পারেননি, ট্রফিটি ছিল ভুয়া।
স্পেনের সংবাদমাধ্যম এল পাইসের তথ্যমতে, মেসির হাতের ভুয়া বিশ্বকাপ ট্রফির মালিক হচ্ছেন আর্জেন্টাইন সমর্থক জুটি ম্যানুয়েল ও পাওলা। বিশ্বকাপ শুরুর আগে এটি তৈরি করেছিলেন তাঁরা। তাঁদের একমাত্র উদ্দেশ্য ছিল ট্রফিতে ফুটবলারদের স্বাক্ষর নেওয়া।
ম্যানুয়েল ও পাওলা জুটি ট্রফির ব্যাখ্যায় বলেছেন, ‘পরিকল্পনা ছিল এটিতে খেলোয়াড়দের স্বাক্ষর নেওয়া। কিন্তু শেষ পর্যন্ত মাঠে তিনবার ট্রফিটি প্রবেশ করে। প্রথমবার লিয়ান্দ্রো পারদেসের আত্মীয় হাতে নিয়েছিলেন এবং তিনি (পারদেস) স্বাক্ষরও করেছিলেন।’
দ্বিতীয়বার ফুটবলাররা কিছু সময়ের জন্য চেয়ে নিয়েছিলেন বলে জানিয়েছেন ম্যানুয়েল ও পাওলা জুটি। তাঁরা বলেছেন, ‘দ্বিতীয়বার তারা ট্রফির জন্য জিজ্ঞেস করেছিলেন এবং ৪৫ মিনিটের মতো মাঠে ছিল। এক খেলোয়াড় থেকে আরেক খেলোয়াড়ের কাছে গিয়েছিল। সঙ্গে পরিবারের সদস্যরাও এটি হাতে নিয়েছেন। পরে সবাই মিলে ছবিও তুলেছেন।’
গ্যালারি থেকে চিৎকার দিয়ে কিছু খেলোয়াড়কে ম্যানুয়েল ও পাওলা জানিয়েও দিয়েছিলেন, এটা তাঁদের ট্রফি। এই জুটি বলেছেন, ‘কিছু খেলোয়াড়কে চিৎকার দিয়ে বলেছিলাম, তোমরা পারদেসের হাতে যে ট্রফিটি দেখছ, সেটা আমাদের। শেষে লাউতারো মার্তিনেজও এটি নিয়েছিলেন এবং স্বাক্ষরও করেছিলেন। ফিফা কর্মীরা আমাদের নিশ্চিত করতে বলেছিলেন যে এটি আসল নয়।’
যাঁরা এটিকে আসল বলে চিন্তা করেছিলেন, তাঁদের মধ্যে মেসির স্ত্রী অ্যান্তোনেলা রোকুজ্জোও ছিল। প্রথম এটি নকল বলে চিহ্নিত করেন আনহেল দি মারিয়া। যখন মেসিকে ভুয়া ট্রফিটা পরীক্ষা করে দেখাচ্ছিলেন, তখন তাঁরা দুজনেই হাসছিলেন। তবে নকল হলেও তাঁদের মুখে কোনো বিরক্তির ছাপ ছিল না।
নকল ট্রফিটি এখন যেখানে রাখা হয়েছে, সেখানে দেখতেও গিয়েছিলেন ম্যানুয়েল ও পাওলা। তাঁরা বলেছেন, ‘বিশ্বকাপ শুরুর আগেই যাঁরা ট্রফি বানাতে পারেন, তাঁদের সঙ্গে যোগাযোগ করেছি। এটি তৈরি করতে ছয় মাস লেগেছিল।’
আসল ট্রফির সঙ্গে পার্থক্য খুবই কম ছিল বলে জানিয়েছেন ম্যানুয়েল ও পাওলা জুটি। তাঁরা বলেছেন, ‘এটির ওজন ছিল আসলটির মতোই। এটি রজন ও স্ফটিক দিয়ে তৈরি। এর ওপরে সোনার রং করা হয়েছে। কিছু বিবরণ, চিহ্ন ও কারুশিল্প একই ছিল না। তবে পার্থক্যটা ছিল খুবই ন্যূনতম।’
মজা করেই এটি করেছিলেন বলে জানিয়েছেন ম্যানুয়েল ও পাওলা। এই জুটি বলেছেন, ‘স্ট্যান্ডে তারা আমাকে বলেছিল, তুমি ট্রফি হারিয়েছ। আমরা মজা করেছি, কিন্তু এটি ফেরত পেতে চাই।’
২০২৫ আইসিসি চ্যাম্পিয়নস ট্রফির দল ঘোষণা করেছে আয়োজক পাকিস্তান। তবে শেষ মুহূর্তে সাইম আইয়ুবকে ছাড়াই ১৫ সদস্যের দল ঘোষণা করেছে পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ড (পিসিবি)। আইসিসির নির্দেশনা অনুযায়ী টুর্নামেন্টের চূড়ান্ত স্কোয়াড ১১ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত পরিবর্তন করার সুযোগ রয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগেগলে আজ তৃতীয় দিনে খেলেছে শুধু বৃষ্টি। এতটাই বৃষ্টির দাপট ছিল যে শ্রীলঙ্কা-অস্ট্রেলিয়া প্রথম টেস্টের তৃতীয় দিনে খেলা হয়েছে কেবল ২৭ ওভার। তবে অস্ট্রেলিয়া এক ইনিংসে যে রানের পাহাড় গড়ছে, তাতেই লঙ্কানদের হিমশিম খাওয়ার মতো অবস্থা।
৯ ঘণ্টা আগেঅনূর্ধ্ব-১৯ নারী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ফাইনাল খেলা ভারত এক অভ্যাসে পরিণত করেছে। টুর্নামেন্টের ইতিহাসে প্রথম দুইবারই ফাইনালে উঠল ভারতীয় নারী ক্রিকেট দল। নিকি প্রসাদের নেতৃত্বাধীন দলটির ফাইনালে প্রতিপক্ষ দক্ষিণ আফ্রিকা।
১০ ঘণ্টা আগেনিত্যনতুন রেকর্ডে নাম লেখানো যেন ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো দারুণ এক অভ্যাসে পরিণত করেছেন। গোলের রেকর্ডের পাশাপাশি অন্যান্য রেকর্ডেও উঠে যায় তাঁর নাম। এবার যে রেকর্ড পর্তুগিজ ফুটবলার গড়েছেন তাতে আছেন শুধু নিজেই।
১১ ঘণ্টা আগে