ক্রীড়া ডেস্ক
অধিনায়ক হওয়ার বাড়তি চাপ তো থাকেই। বিড়ম্বনায় কোনো অংশে কম না। আর যদি ম্যাচের গুরুত্বপূর্ণ সময়ে ভুল করে বসেন, তাহলে তো কথাই নেই। সামাজিক মাধ্যমে সমালোচনার বন্যা বইয়ে যায়। মাঝে মাঝে সেটা মাত্রা ছাড়িয়ে যায়।
স্পেন ফুটবল দলের অধিনায়ক আলভারো মোরাতা নেশনস লিগে হারের পর সমালোচকদের বাজে মন্তব্যের শিকার হয়েছেন। এমনকি মৃত্যুর হুমকিও পেয়েছেন। কদিন আগে শেষ হওয়া নেশনস লিগে পর্তুগালের কাছে হেরে স্পেন রানার্সআপ হওয়াতেই যে হুমকির বার্তা পেয়েছেন, সেটা না বললেও চলছে। মোরাতাকে যে বিদ্বেষপূর্ণ ও হুমকির বার্তা দেওয়া হয়েছে, সেই ছবিগুলো তাঁর স্ত্রী অ্যালিস ক্যাম্পেলো ইনস্টাগ্রাম হ্যান্ডলে পোস্ট করেছেন। ক্যাম্পেলো লিখেছেন, ‘আমরা কি বুঝতে পারছি একটা ফুটবল ম্যাচ নিয়ে কথা বলছি? জীবনে আমরা কত ভুল করি। শিক্ষা, অভিজ্ঞতা, ভালো মুহূর্ত, খারাপ মুহূর্ত—এসব নিয়েই জীবন। তবে আমরা তো কাউকে বিচার করার কেউ না।’
পর্তুগালের কাছে হারের পেছনে মোরাতার দায়ও রয়েছে। সেই ম্যাচ টাইব্রেকারে গড়ালে সেখানে পেনাল্টি মিস করেন স্প্যানিশ অধিনায়ক। ক্যাম্পেলোর মতে ফুটবল খেলাটা এমন বৈচিত্র্যপূর্ণ হওয়াতেই অনেকে উপভোগ করেন। মোরাতার স্ত্রী বলেন, ‘ফুটবল এমনই খেলা। আমার মতে এটার সৌন্দর্য এমনই। খুবই রোমাঞ্চকর ও অপ্রত্যাশিত। খেলাধুলা ও বিনোদনের ক্ষেত্রে এমনটা হয়ে থাকে। তাই এই খেলাটা যতটুকু গুরুত্ব পাওয়া উচিত, আমাদের তা-ই করা উচিত।’
ক্যাম্পেলোর মতে জীবনে উন্নতি করতে সমালোচনা প্রয়োজন। তবে সেটা করতে গিয়ে আজেবাজে মন্তব্য করা উচিত নয়। মোরাতার স্ত্রী বলেন,‘প্রত্যেক মানুষ তার ভুলের জন্য সমালোচিত হবে। আমি এটা দেখতে পছন্দ করি। ভুল থেকে শিক্ষা নিয়ে কীভাবে তারা কাজ করে এবং জীবনে তারা কী অর্জন করেছে, সেটা দেখতে চাই। দয়া করে মানুষকে সম্মান করুন ও এমন হীন মানসিকতা থেকে বেরিয়ে আসুন।’
মানসিক স্বাস্থ্যের সঙ্গে মোরাতা কী পরিমাণ যুদ্ধ করছেন, সেটা নিয়ে অনেক দিন ধরেই সোচ্চার তিনি। ২০২৪ সালে আতলেতিকো মাদ্রিদে শেষ মুহূর্তে তিনি খুব বিষণ্ন ছিলেন। সেই বছরই আতলেতিকো মাদ্রিদ থেকে এসি মিলানে চলে যান। বর্তমানে তিনি তুরস্করে ক্লাব গ্যালাতাসারাইয়ে ধারে খেলছেন।
২০১৬ ইউরো, ২০১৮-১৯ উয়েফা নেশনস লিগ—এই দুই ফাইনালে ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো অবশ্য গোল করতে পারেননি। অবশেষে আলিয়াঞ্জ অ্যারেনায় গত রাতে ৬ বছর পর তাঁর শিরোপাখরা যেমন ঘুচেছে, গোলও পেয়েছেন পর্তুগিজ এই ফরোয়ার্ড। প্রথমার্ধেই ২-১ গোলে এগিয়ে যায় স্পেন। যেখানে ২১ ও ৪৫ মিনিটে স্পেনের গোল দুটি করেন মার্টিন জুবিমেন্দি ও মিকেল ওইরজাবাল। আর ২৬ মিনিটে গোল করেন পর্তুগিজ ডিফেন্ডার নুনো মেন্দেস।
পিছিয়ে থাকা পর্তুগাল দ্বিতীয়ার্ধের খেলা শুরুর পর দ্রুত সমতায় ফেরে। নুনো মেন্দেসের ক্রস রিসিভ করে সমতাসূচক গোলটি রোনালদো করেন ৬১ মিনিটে। ৯০ মিনিট পেরিয়ে ১২০ মিনিট পর্যন্ত খেলা হলেও আর কোনো দল গোল করতে পারেনি। পেনাল্টি শুটআউটে পর্তুগালের গোল পাঁচটি করেন গনসালো রামোস, ভিতিনিয়া, ব্রুনো ফার্নান্দেজ, মেন্দেস ও নেভেস। স্পেনকে টাইব্রেকারে হারিয়ে নেশনস লিগে সর্বোচ্চ দুইবার শিরোপাজয়ী দল এখন পর্তুগাল। স্পেন, ফ্রান্স একবার করে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে এই টুর্নামেন্টে।
অধিনায়ক হওয়ার বাড়তি চাপ তো থাকেই। বিড়ম্বনায় কোনো অংশে কম না। আর যদি ম্যাচের গুরুত্বপূর্ণ সময়ে ভুল করে বসেন, তাহলে তো কথাই নেই। সামাজিক মাধ্যমে সমালোচনার বন্যা বইয়ে যায়। মাঝে মাঝে সেটা মাত্রা ছাড়িয়ে যায়।
স্পেন ফুটবল দলের অধিনায়ক আলভারো মোরাতা নেশনস লিগে হারের পর সমালোচকদের বাজে মন্তব্যের শিকার হয়েছেন। এমনকি মৃত্যুর হুমকিও পেয়েছেন। কদিন আগে শেষ হওয়া নেশনস লিগে পর্তুগালের কাছে হেরে স্পেন রানার্সআপ হওয়াতেই যে হুমকির বার্তা পেয়েছেন, সেটা না বললেও চলছে। মোরাতাকে যে বিদ্বেষপূর্ণ ও হুমকির বার্তা দেওয়া হয়েছে, সেই ছবিগুলো তাঁর স্ত্রী অ্যালিস ক্যাম্পেলো ইনস্টাগ্রাম হ্যান্ডলে পোস্ট করেছেন। ক্যাম্পেলো লিখেছেন, ‘আমরা কি বুঝতে পারছি একটা ফুটবল ম্যাচ নিয়ে কথা বলছি? জীবনে আমরা কত ভুল করি। শিক্ষা, অভিজ্ঞতা, ভালো মুহূর্ত, খারাপ মুহূর্ত—এসব নিয়েই জীবন। তবে আমরা তো কাউকে বিচার করার কেউ না।’
পর্তুগালের কাছে হারের পেছনে মোরাতার দায়ও রয়েছে। সেই ম্যাচ টাইব্রেকারে গড়ালে সেখানে পেনাল্টি মিস করেন স্প্যানিশ অধিনায়ক। ক্যাম্পেলোর মতে ফুটবল খেলাটা এমন বৈচিত্র্যপূর্ণ হওয়াতেই অনেকে উপভোগ করেন। মোরাতার স্ত্রী বলেন, ‘ফুটবল এমনই খেলা। আমার মতে এটার সৌন্দর্য এমনই। খুবই রোমাঞ্চকর ও অপ্রত্যাশিত। খেলাধুলা ও বিনোদনের ক্ষেত্রে এমনটা হয়ে থাকে। তাই এই খেলাটা যতটুকু গুরুত্ব পাওয়া উচিত, আমাদের তা-ই করা উচিত।’
ক্যাম্পেলোর মতে জীবনে উন্নতি করতে সমালোচনা প্রয়োজন। তবে সেটা করতে গিয়ে আজেবাজে মন্তব্য করা উচিত নয়। মোরাতার স্ত্রী বলেন,‘প্রত্যেক মানুষ তার ভুলের জন্য সমালোচিত হবে। আমি এটা দেখতে পছন্দ করি। ভুল থেকে শিক্ষা নিয়ে কীভাবে তারা কাজ করে এবং জীবনে তারা কী অর্জন করেছে, সেটা দেখতে চাই। দয়া করে মানুষকে সম্মান করুন ও এমন হীন মানসিকতা থেকে বেরিয়ে আসুন।’
মানসিক স্বাস্থ্যের সঙ্গে মোরাতা কী পরিমাণ যুদ্ধ করছেন, সেটা নিয়ে অনেক দিন ধরেই সোচ্চার তিনি। ২০২৪ সালে আতলেতিকো মাদ্রিদে শেষ মুহূর্তে তিনি খুব বিষণ্ন ছিলেন। সেই বছরই আতলেতিকো মাদ্রিদ থেকে এসি মিলানে চলে যান। বর্তমানে তিনি তুরস্করে ক্লাব গ্যালাতাসারাইয়ে ধারে খেলছেন।
২০১৬ ইউরো, ২০১৮-১৯ উয়েফা নেশনস লিগ—এই দুই ফাইনালে ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো অবশ্য গোল করতে পারেননি। অবশেষে আলিয়াঞ্জ অ্যারেনায় গত রাতে ৬ বছর পর তাঁর শিরোপাখরা যেমন ঘুচেছে, গোলও পেয়েছেন পর্তুগিজ এই ফরোয়ার্ড। প্রথমার্ধেই ২-১ গোলে এগিয়ে যায় স্পেন। যেখানে ২১ ও ৪৫ মিনিটে স্পেনের গোল দুটি করেন মার্টিন জুবিমেন্দি ও মিকেল ওইরজাবাল। আর ২৬ মিনিটে গোল করেন পর্তুগিজ ডিফেন্ডার নুনো মেন্দেস।
পিছিয়ে থাকা পর্তুগাল দ্বিতীয়ার্ধের খেলা শুরুর পর দ্রুত সমতায় ফেরে। নুনো মেন্দেসের ক্রস রিসিভ করে সমতাসূচক গোলটি রোনালদো করেন ৬১ মিনিটে। ৯০ মিনিট পেরিয়ে ১২০ মিনিট পর্যন্ত খেলা হলেও আর কোনো দল গোল করতে পারেনি। পেনাল্টি শুটআউটে পর্তুগালের গোল পাঁচটি করেন গনসালো রামোস, ভিতিনিয়া, ব্রুনো ফার্নান্দেজ, মেন্দেস ও নেভেস। স্পেনকে টাইব্রেকারে হারিয়ে নেশনস লিগে সর্বোচ্চ দুইবার শিরোপাজয়ী দল এখন পর্তুগাল। স্পেন, ফ্রান্স একবার করে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে এই টুর্নামেন্টে।
‘থ্রি লায়নস’ খ্যাত ইংল্যান্ড আর আফ্রিকার ‘লায়নস অব তেরেঙ্গা’ সেনেগালের লড়াই। আন্তর্জাতিক প্রীতি ম্যাচ হলেও নটিংহামের সিটি গ্রাউন্ডে রোমাঞ্চ ছিল টইটম্বুর। ম্যাচের শুরুতেই দুর্দান্ত গোলে গ্যালারিতে থ্রি লায়নদের সাদা সমুদ্রে উচ্ছ্বাসের ঢেউ তোলেন ইংল্যান্ডের অধিনায়ক হ্যারি কেইন। তার কিছুক্ষণ পরই ঘুরে
২ ঘণ্টা আগেসিঙ্গাপুরের বিপক্ষে নিজেদের সেরাটা দিয়েছে বাংলাদেশ ফুটবল দল। তবু জাতীয় স্টেডিয়ামে জয় নিয়ে মাঠ ছাড়তে পারেনি হাভিয়ের কাবরেরার বাংলাদেশ। রেফারি ক্লিফোর্ড দায়পুয়াত শেষ বাঁশি বাজাতেই পরাজয়ের হতাশা নিয়ে মাঠ ছাড়তে হয় হামজা-শমিতদের।
৪ ঘণ্টা আগেসুদূর ইতালি থেকে এসে বাংলাদেশ দলের সঙ্গে ফাহামিদুল ইসলামের সময়টা এবার দারুণ কেটেছে। ভুটান ও সিঙ্গাপুরের বিপক্ষে ম্যাচে ফাহামিদুল নিজের সেরাটা দিয়েছেন। আজ টিম হোটেল ছাড়ার সময় ফাহামিদুল কোচ হাভিয়ের কাবরেরাসহ সতীর্থদের প্রশংসায় ভাসিয়েছেন।
৪ ঘণ্টা আগেদক্ষিণ আমেরিকার ফুটবল ম্যাচ প্রায়ই উত্তাপ ছড়ায়। দুই প্রতিদ্বন্দ্বী ব্রাজিল-আর্জেন্টিনার লড়াই তো রয়েছেই। অন্যান্য ম্যাচেও মাঠের পারফরম্যান্স ছাপিয়ে এমন ঘটনা ঘটে, সেটা নিয়ে আলাপ-আলোচনা না হয়ে কি পারে? এবার আর্জেন্টিনা-কলম্বিয়া ম্যাচ উত্তপ্ত হয়েছে বারবার।
৬ ঘণ্টা আগে