নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বড় আশায় ছিলেন জামাল ভূঁইয়া। শেষ পর্যন্ত তাঁর আশার গুড়ে বালি পড়তে যাচ্ছে। ১৮ অক্টোবর থেকে শুরু বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগে (বিপিএল) ফুটবলে প্রথম থেকেই মাঠে নামা হচ্ছে না তাঁর। গতকাল আজকের পত্রিকাকে এমনটাই নিশ্চিত করেছেন পেশাদার লিগ কমিটির চেয়ারম্যান ইমরুল হাসান।
কদিন আগে জামালকে দলে টানে ব্রাদার্স ইউনিয়ন। তাঁর হাতে জার্সি তুলে দিয়ে ক্লাবের পক্ষ থেকে সেটি আনুষ্ঠানিকভাবেও জানানো হয়েছিল। এরপর শুরু থেকে বিপিএলে খেলার মানসিক প্রস্তুতি শুরু করেন জাতীয় দলের অধিনায়কও। ব্রাদার্সের অনুশীলন ক্যাম্পেও দেখা যায় জামালকে। কিন্তু যে জন্য এই প্রস্তুতি, সেই জার্সি পরে মাঠে নামা এখনই হচ্ছে না তাঁর। কেন মৌসুমের প্রথম ম্যাচ থেকে খেলতে পারবেন না, বিষয়টি খোলাসা করে লিগ কমিটির চেয়ারম্যান বলেন, ‘তার (জামাল ভূঁইয়া) খেলার আর সুযোগ নেই। যেহেতু সে নিবন্ধন করেনি, তাই লিগের শুরুতে আর নামতে পারবে না। এখন তার সামনে একটাই পথ—মধ্যবর্তী দলবদলে নিবন্ধন করা।’
তবে কি লম্বা সময় বিপিএলের দর্শক হয়েই থাকবেন জামাল? খেলোয়াড় নিবন্ধনের নির্ধারিত সময় পেরিয়ে যাওয়ার পর নিয়ম অনুযায়ী কোনো খেলোয়াড়কে নিবন্ধন করা যায় না। এটা ফিফার সাধারণ নিয়ম। কিন্তু বিশেষ ক্ষেত্রে একটা নিয়ম চালু রেখেছে বিশ্ব ফুটবলের নিয়ন্ত্রক সংস্থাটি। ফিফার দলবদল সম্পর্কিত নিয়মের ৫ নম্বর ক্লজে বলা হয়েছে, ক্লাব পুনর্গঠন, প্রাকৃতিক দুর্যোগ, রাজনৈতিক কারণে কোনো খেলোয়াড় দল পেতে বা নিবন্ধিত হতে সমস্যা হলে তাঁকে বিশেষ বিবেচনায় দলভুক্ত কিংবা নিবন্ধনের সুবিধা দেওয়া যেতে পারে। এই আইনের ভরসাতেই জামালকে খেলানোর ব্যাপারে আশাবাদী ব্রাদার্স। তবে তারা এখন তাকিয়ে আছে বাফুফের দিকনির্দেশনার দিকে। ব্রাদার্সের টিম ম্যানেজার আমের খান বললেন, ‘আমরা আপিল করেছি। ফিফাও বিষয়টি নিয়ে ইতিবাচক। আসলে রাজনৈতিক পটপরিবর্তন হলে কিংবা নতুন করে ক্লাব পুনর্গঠনের সময় খেলোয়াড়দের জন্য বাড়তি সুবিধা দিতেই হয়। এটা নিয়ে ফিফাও আন্তরিক। কিন্তু এখনো বাফুফে আমাদের চূড়ান্ত কিছু জানায়নি।’
তবে বিষয়টি এখনো বিবেচনাধীন বলে জানিয়েছেন বাফুফের সাধারণ সম্পাদক ইমরান হোসেন তুষার। তাঁর ভাষায়, ‘এটা নিয়ে আমরা কাজ করছি। আসলে এখনো বলার মতো কিছু হয়নি। স্ট্যান্ডিং কমিটির মিটিংয়ে জামালের বিষয়টি উঠবে। সেখানে যে সিদ্ধান্ত আসবে, সেটাই চূড়ান্ত।’
বড় আশায় ছিলেন জামাল ভূঁইয়া। শেষ পর্যন্ত তাঁর আশার গুড়ে বালি পড়তে যাচ্ছে। ১৮ অক্টোবর থেকে শুরু বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগে (বিপিএল) ফুটবলে প্রথম থেকেই মাঠে নামা হচ্ছে না তাঁর। গতকাল আজকের পত্রিকাকে এমনটাই নিশ্চিত করেছেন পেশাদার লিগ কমিটির চেয়ারম্যান ইমরুল হাসান।
কদিন আগে জামালকে দলে টানে ব্রাদার্স ইউনিয়ন। তাঁর হাতে জার্সি তুলে দিয়ে ক্লাবের পক্ষ থেকে সেটি আনুষ্ঠানিকভাবেও জানানো হয়েছিল। এরপর শুরু থেকে বিপিএলে খেলার মানসিক প্রস্তুতি শুরু করেন জাতীয় দলের অধিনায়কও। ব্রাদার্সের অনুশীলন ক্যাম্পেও দেখা যায় জামালকে। কিন্তু যে জন্য এই প্রস্তুতি, সেই জার্সি পরে মাঠে নামা এখনই হচ্ছে না তাঁর। কেন মৌসুমের প্রথম ম্যাচ থেকে খেলতে পারবেন না, বিষয়টি খোলাসা করে লিগ কমিটির চেয়ারম্যান বলেন, ‘তার (জামাল ভূঁইয়া) খেলার আর সুযোগ নেই। যেহেতু সে নিবন্ধন করেনি, তাই লিগের শুরুতে আর নামতে পারবে না। এখন তার সামনে একটাই পথ—মধ্যবর্তী দলবদলে নিবন্ধন করা।’
তবে কি লম্বা সময় বিপিএলের দর্শক হয়েই থাকবেন জামাল? খেলোয়াড় নিবন্ধনের নির্ধারিত সময় পেরিয়ে যাওয়ার পর নিয়ম অনুযায়ী কোনো খেলোয়াড়কে নিবন্ধন করা যায় না। এটা ফিফার সাধারণ নিয়ম। কিন্তু বিশেষ ক্ষেত্রে একটা নিয়ম চালু রেখেছে বিশ্ব ফুটবলের নিয়ন্ত্রক সংস্থাটি। ফিফার দলবদল সম্পর্কিত নিয়মের ৫ নম্বর ক্লজে বলা হয়েছে, ক্লাব পুনর্গঠন, প্রাকৃতিক দুর্যোগ, রাজনৈতিক কারণে কোনো খেলোয়াড় দল পেতে বা নিবন্ধিত হতে সমস্যা হলে তাঁকে বিশেষ বিবেচনায় দলভুক্ত কিংবা নিবন্ধনের সুবিধা দেওয়া যেতে পারে। এই আইনের ভরসাতেই জামালকে খেলানোর ব্যাপারে আশাবাদী ব্রাদার্স। তবে তারা এখন তাকিয়ে আছে বাফুফের দিকনির্দেশনার দিকে। ব্রাদার্সের টিম ম্যানেজার আমের খান বললেন, ‘আমরা আপিল করেছি। ফিফাও বিষয়টি নিয়ে ইতিবাচক। আসলে রাজনৈতিক পটপরিবর্তন হলে কিংবা নতুন করে ক্লাব পুনর্গঠনের সময় খেলোয়াড়দের জন্য বাড়তি সুবিধা দিতেই হয়। এটা নিয়ে ফিফাও আন্তরিক। কিন্তু এখনো বাফুফে আমাদের চূড়ান্ত কিছু জানায়নি।’
তবে বিষয়টি এখনো বিবেচনাধীন বলে জানিয়েছেন বাফুফের সাধারণ সম্পাদক ইমরান হোসেন তুষার। তাঁর ভাষায়, ‘এটা নিয়ে আমরা কাজ করছি। আসলে এখনো বলার মতো কিছু হয়নি। স্ট্যান্ডিং কমিটির মিটিংয়ে জামালের বিষয়টি উঠবে। সেখানে যে সিদ্ধান্ত আসবে, সেটাই চূড়ান্ত।’
বাংলাদেশের গত ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে সবচেয়ে সফল ব্যাটার ছিলেন জাকের আলী অনিক। সে সফরে দুই টেস্টের সিরিজে করেছিলেন ১৭৬ রান। তিনটি টি-টোয়েন্টিতে ৬০ গড়ে ১২০ রান। দুই সংস্করণেই তিনি ছিলেন সফরকারী দলের সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক। সে সফরে ওয়ানডে সিরিজেও রান পেয়েছিলেন জাকের; তিন ওয়ানডেতে ৫৬.৫০ গড়ে করেছিলেন ১১৩।
১ ঘণ্টা আগেমিরপুরে দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে পাকিস্তানকে ৮ রানে হারিয়ে সিরিজ জিতল বাংলাদেশ। কুড়ি ওভারের একাধিক ম্যাচের দ্বিপক্ষীয় সিরিজে পাকিস্তানের বিপক্ষে এটি তাদের প্রথম সিরিজ জয়। টেস্ট খেলুড়ে হিসেবে নবমতম দলের বিপক্ষে সিরিজ জয়। শোকের দিনে এল বাংলাদেশ দলের সিরিজ জয়ের সাফল্য। অধিনায়ক লিটন দাস এই জয় উৎসর্গ করলেন
৪ ঘণ্টা আগেসহজে জয়ের ইঙ্গিত দিয়েও ফাহিম আশরাফের তাণ্ডবে কঠিন হয়ে ওঠে ম্যাচ। তবে ১৯তম ওভারের শেষ বলে ফাহিমকে বোল্ড করে জয়ের সম্ভাবনা উজ্জ্বল করেন রিশাদ হোসেন। শেষ ওভারে জিততে পাকিস্তানের প্রয়োজন ছিল ১৩, বাংলাদেশের ১ উইকেট। মোস্তাফিজুর রহমানের করা প্রথম বলেই মিড অফ দিয়ে দারুণ এক চারে ম্যাচ আরও জমিয়ে তোলেন
৪ ঘণ্টা আগেবাড়িতে টিভি ছিল না। গত বছর অনূর্ধ্ব-১৯ নারী সাফ চ্যাম্পিয়নশিপে সেরা খেলোয়াড় হওয়ায় মোসাম্মৎ সাগরিকার ঘরে পৌঁছে যায় দুটি টিভি। তবু গ্যালারিতে বসে মেয়ের খেলা দেখার আনন্দই অন্য রকম। সাগরিকার বাবা লিটন আলীও চেয়েছিলেন তা। কিন্তু জটিলতার কারণে ঠাকুরগাঁও থেকে ঢাকায় আসতে পারেননি তিনি।
৫ ঘণ্টা আগে