ঢাকা: ঘরের মাঠ কোপেনহেগেনে রাশিয়াকে ৪-১ গোলে হারিয়েছে ডেনমার্ক। এই জয়ে শেষ ষোলো নিশ্চিত করেছে ড্যানিশরা। জয়টা ক্রিস্টিয়ান এরিকসেনকে উৎসর্গ করেছেন ডেনমার্কের খেলোয়াড়েরা। অসুস্থতার পর হাসপাতাল ছেড়ে এখন বাসায় আছেন এরিকসেন। বাসায় বসেই সতীর্থদের জয়োল্লাস দেখেছেন তিনি।
কাল `বি' গ্রুপের তলানিতে থেকে রাশিয়ার মুখোমুখি হয়েছিল ডেনমার্ক। অন্যদিকে শ্রেয়তর গোলব্যবধান এবং ৩ পয়েন্ট নিয়ে মাঠে নামার আগে রাশিয়া ছিল টেবিলে দ্বিতীয়। সমান ৩ পয়েন্ট পাওয়া ফিনল্যান্ড ছিল তিনে। রাশিয়ার বিপক্ষে বাঁচা-মরার লড়াইয়ে তাই শুধু নিজেদের জিতলেই হতো না ড্যানিশদের, অপেক্ষা ছিল ফিনল্যান্ডের হারের। দুটো কাজই ঠিকঠাকমতো হয়েছে ডেনমার্কের। একদিকে ফিনল্যান্ডকে হারিয়েছে বেলজিয়াম, আন্যদিকে নিজেরা জিতেছে। দুর্দান্ত এই জয়ে গ্রুপের দ্বিতীয় সেরা দল হিসেবে তারা উঠল শেষ ষোলোয়। ৩ ম্যাচে তাদের সংগ্রহ ৩ পয়েন্ট। তাদের সমান ৩ পয়েন্ট নিয়ে তৃতীয় ফিনল্যান্ডের (-২) চেয়ে শ্রেয়তর গোলব্যবধানে দ্বিতীয় স্থানে উঠে আসে ডেনমার্ক (১)।
ম্যাচ শেষে ডেনমার্কের খেলোয়াড়দের উদ্যাপন ছিল দেখার মতো। সতীর্থদের এই উল্লাসে থাকার কথা ছিল এরিকসেনেরও। কিন্তু ভাগ্যের পরিহাস, ম্যাচে থাকতে না পারলেও এরিকসেন ছিলেন সতীর্থদের মাঝে। সতীর্থরাও ভোলেননি এরিকসেনকে। রাশিয়ার বিপক্ষে জয় তাঁরা উৎসর্গ করেছেন এরিকসেনকে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সতীর্থদের একেকটা গোলের পর অভিনন্দন জানিয়েছেন। ম্যাচ শেষে নিজের ফেসবুকে লিখেছেন, ‘ডেনমার্ক পরের রাউন্ডে পৌঁছেছে। আমি গর্বিত।’
ম্যাচ শেষে সতীর্থরা এরিকসেনকে নিয়ে কথা বলেছেন। ম্যাচের ৯ মিনিটে দূরপাল্লার শটে অবিশ্বাস্য এক গোল করেন আন্দ্রেস ক্রিশ্চিয়ানসেন। ম্যাচ শেষে বলেছেন, ‘আমরা শেষ ষোলোয় পা রেখেছি। এখনো অবিশ্বাস্য মনে হচ্ছে। এমন দিনে এরিকসেনকে খুব মিস করছি। সে থাকলে আরও দারুণ হতো। এই জয়টা তাঁর জন্য।’
এরিকসেনের অসুস্থতার পর ডেনমার্ক খেলোয়াড়েরা একতাবদ্ধ থাকার চেষ্টা করেছেন। কঠিন সময়টাকে তাঁরা একে অপরকে সমর্থন দিয়ে গেছেন। ডেনমার্ক মিডফিল্ডার ক্রিস্টিয়ান নরগার্ড ম্যাচ শেষে বলেছেন, ‘এই জয় অবশ্যই এরিকসেনের জন্য। আমরা জানি সে আমাদের খেলা দেখেছে আর কতটা আনন্দিত হয়েছে। আমরা সবাই একত্রিত থাকার চেষ্টা করেছি। তবে এটাই শেষ নয়। আমরা আরও সামনে চোখ রাখছি।’
এরিকসেনের আরেক সতীর্থ মার্টিন ব্রাথওয়েট ম্যাচ শেষে টুইটারে লিখেছেন, ‘এই রাত ভোলার নয়। এই রাতটা তোমার (এরিকসেন) জন্য।’ ডেনমার্ক কোচ কাসপার হুলমান্দ জানিয়েছেন, পুরো সপ্তাহটা খেলোয়াড়েরা এরিকসেনকে নিয়ে চিন্তিত ছিল। এ জয় সবার মুখে হাসি ফিরিয়েছে। পাশে থাকার জন্য সমর্থকদের ধন্যবাদ জানিয়েছেন হুলমান্দ।
ঢাকা: ঘরের মাঠ কোপেনহেগেনে রাশিয়াকে ৪-১ গোলে হারিয়েছে ডেনমার্ক। এই জয়ে শেষ ষোলো নিশ্চিত করেছে ড্যানিশরা। জয়টা ক্রিস্টিয়ান এরিকসেনকে উৎসর্গ করেছেন ডেনমার্কের খেলোয়াড়েরা। অসুস্থতার পর হাসপাতাল ছেড়ে এখন বাসায় আছেন এরিকসেন। বাসায় বসেই সতীর্থদের জয়োল্লাস দেখেছেন তিনি।
কাল `বি' গ্রুপের তলানিতে থেকে রাশিয়ার মুখোমুখি হয়েছিল ডেনমার্ক। অন্যদিকে শ্রেয়তর গোলব্যবধান এবং ৩ পয়েন্ট নিয়ে মাঠে নামার আগে রাশিয়া ছিল টেবিলে দ্বিতীয়। সমান ৩ পয়েন্ট পাওয়া ফিনল্যান্ড ছিল তিনে। রাশিয়ার বিপক্ষে বাঁচা-মরার লড়াইয়ে তাই শুধু নিজেদের জিতলেই হতো না ড্যানিশদের, অপেক্ষা ছিল ফিনল্যান্ডের হারের। দুটো কাজই ঠিকঠাকমতো হয়েছে ডেনমার্কের। একদিকে ফিনল্যান্ডকে হারিয়েছে বেলজিয়াম, আন্যদিকে নিজেরা জিতেছে। দুর্দান্ত এই জয়ে গ্রুপের দ্বিতীয় সেরা দল হিসেবে তারা উঠল শেষ ষোলোয়। ৩ ম্যাচে তাদের সংগ্রহ ৩ পয়েন্ট। তাদের সমান ৩ পয়েন্ট নিয়ে তৃতীয় ফিনল্যান্ডের (-২) চেয়ে শ্রেয়তর গোলব্যবধানে দ্বিতীয় স্থানে উঠে আসে ডেনমার্ক (১)।
ম্যাচ শেষে ডেনমার্কের খেলোয়াড়দের উদ্যাপন ছিল দেখার মতো। সতীর্থদের এই উল্লাসে থাকার কথা ছিল এরিকসেনেরও। কিন্তু ভাগ্যের পরিহাস, ম্যাচে থাকতে না পারলেও এরিকসেন ছিলেন সতীর্থদের মাঝে। সতীর্থরাও ভোলেননি এরিকসেনকে। রাশিয়ার বিপক্ষে জয় তাঁরা উৎসর্গ করেছেন এরিকসেনকে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সতীর্থদের একেকটা গোলের পর অভিনন্দন জানিয়েছেন। ম্যাচ শেষে নিজের ফেসবুকে লিখেছেন, ‘ডেনমার্ক পরের রাউন্ডে পৌঁছেছে। আমি গর্বিত।’
ম্যাচ শেষে সতীর্থরা এরিকসেনকে নিয়ে কথা বলেছেন। ম্যাচের ৯ মিনিটে দূরপাল্লার শটে অবিশ্বাস্য এক গোল করেন আন্দ্রেস ক্রিশ্চিয়ানসেন। ম্যাচ শেষে বলেছেন, ‘আমরা শেষ ষোলোয় পা রেখেছি। এখনো অবিশ্বাস্য মনে হচ্ছে। এমন দিনে এরিকসেনকে খুব মিস করছি। সে থাকলে আরও দারুণ হতো। এই জয়টা তাঁর জন্য।’
এরিকসেনের অসুস্থতার পর ডেনমার্ক খেলোয়াড়েরা একতাবদ্ধ থাকার চেষ্টা করেছেন। কঠিন সময়টাকে তাঁরা একে অপরকে সমর্থন দিয়ে গেছেন। ডেনমার্ক মিডফিল্ডার ক্রিস্টিয়ান নরগার্ড ম্যাচ শেষে বলেছেন, ‘এই জয় অবশ্যই এরিকসেনের জন্য। আমরা জানি সে আমাদের খেলা দেখেছে আর কতটা আনন্দিত হয়েছে। আমরা সবাই একত্রিত থাকার চেষ্টা করেছি। তবে এটাই শেষ নয়। আমরা আরও সামনে চোখ রাখছি।’
এরিকসেনের আরেক সতীর্থ মার্টিন ব্রাথওয়েট ম্যাচ শেষে টুইটারে লিখেছেন, ‘এই রাত ভোলার নয়। এই রাতটা তোমার (এরিকসেন) জন্য।’ ডেনমার্ক কোচ কাসপার হুলমান্দ জানিয়েছেন, পুরো সপ্তাহটা খেলোয়াড়েরা এরিকসেনকে নিয়ে চিন্তিত ছিল। এ জয় সবার মুখে হাসি ফিরিয়েছে। পাশে থাকার জন্য সমর্থকদের ধন্যবাদ জানিয়েছেন হুলমান্দ।
ব্যালন ডি’অরের সোনালি ট্রফি উঠবে কার হাতে? তা জানা যাবে সেপ্টেম্বরে। মৌসুম যেহেতু শেষ, তাই এ নিয়ে আলোচনা বেড়ে গেছে। তবে দুটি নামই শোনা যাচ্ছে বেশি—পিএসজির ওসমান দেম্বেলে ও বার্সেলোনার লামিনে ইয়ামাল। দেম্বেলেকে বেশ ভালোভাবেই চেনা কিলিয়ান এমবাপ্পের। গত মৌসুমেও একসঙ্গে পিএসজিতে খেলেছেন তারা।
৮ ঘণ্টা আগেএশিয়ান কাপ বাছাইয়ে বাংলাদেশের বিপক্ষে খেলতে আজ ঢাকায় আসছে সিঙ্গাপুর ফুটবল দল। রাত পৌনে ১১টার দিকে ঢাকায় পৌঁছানোর কথা রয়েছে তাদের। তবে এর আগে দলে যোগ ফারহান জুলকিফলি। গতি, ড্রিবলিং ও প্লেমেকিং সক্ষমতা দিয়ে খেলার মোড় ঘুরিয়ে দেওয়ার সামর্থ্য আছে ২২ বছর বয়সী প্রতিভাবান এই উইঙ্গারের। জাতীয় দলের হয়ে
৯ ঘণ্টা আগেদুজন একে অপরের চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী। খেলা বাদে একসঙ্গে খুব একটা দেখাও যায় না। তবে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক না থাকলেও পরস্পরের প্রতি শ্রদ্ধা দেখিয়ে এসেছেন বরাবর। লিওনেল মেসিকে ভালো লাগার এটাই কারণ বলে জানিয়েছেন ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো।
১১ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের কাছে গত মাসে প্রথম ম্যাচ হেরেও টি-টোয়েন্টি সিরিজ জেতে সংযুক্ত আরব আমিরাত। ঐতিহাসিক এই জয়ে মুহাম্মদ ওয়াসিম ছিলেন। ‘ক্যাপ্টেন লিডিং ফ্রম দ্য ফ্রন্ট’। দুর্দান্ত পারফরম্যান্সে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সংস্থার (আইসিসি) পুরস্কার পেলেন আমিরাত অধিনায়ক।
১২ ঘণ্টা আগে