ভিনিসিয়ুস জুনিয়রের বর্ণবাদের শিকার হওয়া নিয়ে তোলপার পুরো ফুটবল বিশ্ব। কেউ কথা বলছেন ভিনির পক্ষে, কেউ তাঁর বিপক্ষে। থেমে থাকছেন না ভিনি নিজেও। নিজের ওপর বর্ণবাদী আক্রমণের প্রমাণ দিলেন ব্রাজিলের এই স্ট্রাইকার।
নিজের ইনস্টাগ্রামে গত রাতে একটি ভিডিও পোস্ট করেছেন ভিনি। গত এক বছরে তিনি কীভাবে বর্ণবাদের শিকার হলেন তাঁর প্রামাণ্যচিত্র তুলে ধরেছেন এই ভিডিওতে। দর্শকদের স্লেজিং তো রয়েছেই। তাঁকে উদ্দেশ্য করে মাঠ থেকে ছোড়া হচ্ছে কলা। কৃষ্ণাঙ্গ বাঁদর—এসব বলেও কটূক্তি করা হয়েছে। এমনকি তাঁর মৃত্যু কামনা করে গ্যালারি থেকে স্লোগান দেওয়া হয়েছে। তাঁকে নিয়ে ব্যঙ্গচিত্রও দেখা গেছে মাদ্রিদের রাস্তায়। আর সর্বশেষ ঘটনা মেস্তায়ায় ভ্যালেন্সিয়ার বিপক্ষে বর্ণবাদী আক্রমণের। এক দর্শক ভিনিসিয়ুসের উদ্দেশে কিছু বলার পর দর্শকের দিকে তেড়ে পাল্টা জবাব দেন ভিনি। দীর্ঘ সময় খেলা বন্ধ রাখা হয়। আর নির্ধারিত সময়ের অতিরিক্ত সময়ে লাল কার্ড দেখেন ব্রাজিলের এই স্ট্রাইকার।
সামাজিক মাধ্যমে ভিডিও পোস্ট করার পাশাপাশি ভিনি বলেন, ‘হোমের বাইরে অ্যাওয়ে ম্যাচ খেলতে গেলেই দেখা যায় অপ্রীতিকর চমক। এই মৌসুমে এমন ঘটনা অনেক ঘটেছে। মৃত্যু কামনা, কুশপুত্তলিকা বানানো…. . তবে সব সময় তা বলা হয় ‘বিচ্ছিন্ন ঘটনা’। না এগুলো কোনো বিচ্ছিন্ন ঘটনা নয়। এগুলো নিয়মিত ঘটনা এবং স্পেনের বিভিন্ন শহরে এটা হয়ে আসছে (এমনকি টেলিভিশন অনুষ্ঠানেও)। ভিডিওতে প্রমাণসহ আছে। এমন আমি জিজ্ঞেস করব: কয়জন বর্ণবাদীর নাম এবং ছবি ওয়েবসাইটে এসেছে। এর সহজ উত্তর: শূন্য। এমন দুঃখজনক গল্পের কথা কাউকেই বলতে শুনিনি। অথবা সেই ভুয়া লোকদেরও ক্ষমা চাইতে হয়নি।’
ভ্যালেন্সিয়ার বিপক্ষে বর্ণবাদী আক্রমণ নিয়ে ম্যাচ শেষ হতে না হতেই শুরু হয় তুমুল আলোচনা। ম্যাচ শেষে ভিনি টুইট করেন, ‘এটা প্রথমবারও না, দ্বিতীয় বার, তৃতীয় বারও না। লা লিগায় বর্ণবাদী আচরণ খুবই স্বাভাবিক বিষয়। ফেডারেশনও তাই মনে করে। যে টুর্নামেন্ট একসময় রোনালদিনহো, রোনালদো, ক্রিস্টিয়ানো, মেসিদের ছিল, এখন তা বর্ণবাদীদের। স্প্যানিশদের অনেকেই হয়তো আমার সঙ্গে একমত হবেন না। কিন্তু আজ আমি বলছি, ব্রাজিল, স্পেন তারা হচ্ছে বর্ণবাদী জাতি। দুর্ভাগ্যজনকভাবে এমন ঘটনা প্রতি সপ্তাহেই ঘটে। আমার কিছুই করার থাকে না তখন। তবে আমি এই বর্ণবাদের শেষ দেখে ছাড়ব।’
ভিনির টুইটের পর পাল্টা টুইট করেন তেবাস। লা লিগা সভাপতি বলেন, ‘লা লিগা বর্ণবাদের বিরুদ্ধে কী করে, এ বিষয়ে তোমাকে ব্যাখ্যা করতে চেয়েছিলাম। লা লিগার সমালোচনা করার আগে নিজেকে সঠিকভাবে জানা জরুরি। তোমাকে যেন কেউ কাজে লাগাতে না পারে, সে বিষয়ে সচেতন থাকা উচিত।’ কথার লড়াইয়ে থেমে না থেকে পাল্টা টুইটে ব্রাজিলের এই স্ট্রাইকার বলেন, ‘বর্ণবাদের সমালোচনা না করে লা লিগার সভাপতি সামাজিক মাধ্যমে আমাকে পাল্টা আক্রমণ করলেন। আপনি যতই না বোঝার ভান করুন, এটা আপনার সুনাম নষ্ট করবে। আপনার পোস্টের কমেন্টগুলো দেখলে অবাক হবেন। নিজেকে গুটিয়ে নেওয়ায় আপনার আর বর্ণবাদের মধ্যে কোনো পার্থক্য রইল না।’
ভিনিসিয়ুস জুনিয়রের বর্ণবাদের শিকার হওয়া নিয়ে তোলপার পুরো ফুটবল বিশ্ব। কেউ কথা বলছেন ভিনির পক্ষে, কেউ তাঁর বিপক্ষে। থেমে থাকছেন না ভিনি নিজেও। নিজের ওপর বর্ণবাদী আক্রমণের প্রমাণ দিলেন ব্রাজিলের এই স্ট্রাইকার।
নিজের ইনস্টাগ্রামে গত রাতে একটি ভিডিও পোস্ট করেছেন ভিনি। গত এক বছরে তিনি কীভাবে বর্ণবাদের শিকার হলেন তাঁর প্রামাণ্যচিত্র তুলে ধরেছেন এই ভিডিওতে। দর্শকদের স্লেজিং তো রয়েছেই। তাঁকে উদ্দেশ্য করে মাঠ থেকে ছোড়া হচ্ছে কলা। কৃষ্ণাঙ্গ বাঁদর—এসব বলেও কটূক্তি করা হয়েছে। এমনকি তাঁর মৃত্যু কামনা করে গ্যালারি থেকে স্লোগান দেওয়া হয়েছে। তাঁকে নিয়ে ব্যঙ্গচিত্রও দেখা গেছে মাদ্রিদের রাস্তায়। আর সর্বশেষ ঘটনা মেস্তায়ায় ভ্যালেন্সিয়ার বিপক্ষে বর্ণবাদী আক্রমণের। এক দর্শক ভিনিসিয়ুসের উদ্দেশে কিছু বলার পর দর্শকের দিকে তেড়ে পাল্টা জবাব দেন ভিনি। দীর্ঘ সময় খেলা বন্ধ রাখা হয়। আর নির্ধারিত সময়ের অতিরিক্ত সময়ে লাল কার্ড দেখেন ব্রাজিলের এই স্ট্রাইকার।
সামাজিক মাধ্যমে ভিডিও পোস্ট করার পাশাপাশি ভিনি বলেন, ‘হোমের বাইরে অ্যাওয়ে ম্যাচ খেলতে গেলেই দেখা যায় অপ্রীতিকর চমক। এই মৌসুমে এমন ঘটনা অনেক ঘটেছে। মৃত্যু কামনা, কুশপুত্তলিকা বানানো…. . তবে সব সময় তা বলা হয় ‘বিচ্ছিন্ন ঘটনা’। না এগুলো কোনো বিচ্ছিন্ন ঘটনা নয়। এগুলো নিয়মিত ঘটনা এবং স্পেনের বিভিন্ন শহরে এটা হয়ে আসছে (এমনকি টেলিভিশন অনুষ্ঠানেও)। ভিডিওতে প্রমাণসহ আছে। এমন আমি জিজ্ঞেস করব: কয়জন বর্ণবাদীর নাম এবং ছবি ওয়েবসাইটে এসেছে। এর সহজ উত্তর: শূন্য। এমন দুঃখজনক গল্পের কথা কাউকেই বলতে শুনিনি। অথবা সেই ভুয়া লোকদেরও ক্ষমা চাইতে হয়নি।’
ভ্যালেন্সিয়ার বিপক্ষে বর্ণবাদী আক্রমণ নিয়ে ম্যাচ শেষ হতে না হতেই শুরু হয় তুমুল আলোচনা। ম্যাচ শেষে ভিনি টুইট করেন, ‘এটা প্রথমবারও না, দ্বিতীয় বার, তৃতীয় বারও না। লা লিগায় বর্ণবাদী আচরণ খুবই স্বাভাবিক বিষয়। ফেডারেশনও তাই মনে করে। যে টুর্নামেন্ট একসময় রোনালদিনহো, রোনালদো, ক্রিস্টিয়ানো, মেসিদের ছিল, এখন তা বর্ণবাদীদের। স্প্যানিশদের অনেকেই হয়তো আমার সঙ্গে একমত হবেন না। কিন্তু আজ আমি বলছি, ব্রাজিল, স্পেন তারা হচ্ছে বর্ণবাদী জাতি। দুর্ভাগ্যজনকভাবে এমন ঘটনা প্রতি সপ্তাহেই ঘটে। আমার কিছুই করার থাকে না তখন। তবে আমি এই বর্ণবাদের শেষ দেখে ছাড়ব।’
ভিনির টুইটের পর পাল্টা টুইট করেন তেবাস। লা লিগা সভাপতি বলেন, ‘লা লিগা বর্ণবাদের বিরুদ্ধে কী করে, এ বিষয়ে তোমাকে ব্যাখ্যা করতে চেয়েছিলাম। লা লিগার সমালোচনা করার আগে নিজেকে সঠিকভাবে জানা জরুরি। তোমাকে যেন কেউ কাজে লাগাতে না পারে, সে বিষয়ে সচেতন থাকা উচিত।’ কথার লড়াইয়ে থেমে না থেকে পাল্টা টুইটে ব্রাজিলের এই স্ট্রাইকার বলেন, ‘বর্ণবাদের সমালোচনা না করে লা লিগার সভাপতি সামাজিক মাধ্যমে আমাকে পাল্টা আক্রমণ করলেন। আপনি যতই না বোঝার ভান করুন, এটা আপনার সুনাম নষ্ট করবে। আপনার পোস্টের কমেন্টগুলো দেখলে অবাক হবেন। নিজেকে গুটিয়ে নেওয়ায় আপনার আর বর্ণবাদের মধ্যে কোনো পার্থক্য রইল না।’
আইপিএলে এবার শেষভাগে এসে মোস্তাফিজুর রহমানকে নিয়েছে দিল্লি ক্যাপিটালস। আইপিএল তিন ম্যাচ খেলতে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) থেকে অনাপত্তিপত্র (এনওসি) পেয়েছেন মোস্তাফিজ।
৩৭ মিনিট আগেএকসময় রানার্সআপ হওয়া যে ক্লাবের সমর্থকদের কাছে ছিল ‘ব্যর্থতা’, তারা লিগ শিরোপার স্বাদ কেমন, তা ভুলতে বসেছিল। মোহামেডান লিগ জেতেনি ২৩ বছর ধরে।
২ ঘণ্টা আগে২০২৫ সাফ অনূর্ধ্ব-১৯ চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালে মুখোমুখি হবে বাংলাদেশ-ভারত। অরুণাচল প্রদেশের ইউপিয়া শহরের গোল্ডেন জুবিলি স্টেডিয়ামে বাংলাদেশ সময় সন্ধ্যা ৭টা ৩০ মিনিটে শুরু হবে ম্যাচটি। তবে শিরোপা নির্ধারণী ম্যাচ টিভিতে দেখাবে না। স্পোর্টজওয়ার্কজ ইউটিউব চ্যানেলে বাংলাদেশ-ভারত ফাইনাল লাইভ স্ট্রিমিং করা..
২ ঘণ্টা আগেম্যাচে সমতায় ফেরার দারুণ সুযোগ তৈরি করেন আর্লিং হালান্ড। ওয়েম্বলিতে গতকাল এফএ কাপের ফাইনালে ক্রিস্টাল প্যালেসের বিপক্ষে গোলের চেষ্টা করেন হালান্ড। তবে ক্রিস্টাল প্যালেস গোলরক্ষক ডিন হেন্ডারসনের নৈপুণ্যে হালান্ডের গোলটা হয়নি।
২ ঘণ্টা আগে