
‘গ্রেটেস্ট শো অন আর্থ’ হিসেবে পরিচিত অলিম্পিক নিয়ে যে উন্মাদনা, ফুটবলে বিশ্বকাপ এলে সেই উন্মাদনা বেড়ে যায় কয়েক শ গুণ। সমগ্র বিশ্ব যে ফুটবলজ্বরে আক্রান্ত থাকে এই কটা দিন। প্রতি চার বছর পরপর জুন-জুলাইয়ে সমগ্র পৃথিবী একটা বিন্দুতে মিলে যায়। ফুটবল আবেগের সর্বোচ্চ প্রদর্শনীও দেখা যায় বিশ্বকাপে। এবার এই মহাযজ্ঞ বসবে মধ্যপ্রাচ্যের অন্যতম দেশ কাতারে। ২০২২ কাতার বিশ্বকাপের দিন গণনা এর মধ্যে শুরু হয়েছে। বিশ্বকাপকে বরণ করে নিতে এখন থেকে অধীর আগ্রহ ক্রীড়াপ্রেমীরা। আগ্রহের কেন্দ্রবিন্দুতে কাতারের নান্দনিক স্টেডিয়ামগুলো।
২০২২ ফিফা বিশ্বকাপ ফুটবল হবে কাতারের পাঁচটি শহরে আটটি নান্দনিক স্টেডিয়ামে। শুধু বাহ্যিক সৌন্দর্য নয়, স্টেডিয়ামগুলো একই সঙ্গে সর্বাধুনিক প্রযুক্তির সেরাটা ব্যবহার করা হয়েছে। স্টেডিয়ামগুলো হবে শীতাতপনিয়ন্ত্রিত আর পরিবেশবান্ধব।
আল জানুব স্টেডিয়ামটি এর আগে আল-ওয়াক্রাহ স্টেডিয়াম নামে পরিচিত ছিল। স্টেডিয়ামটি ২০১৯ সালের ২৬ মে উদ্বোধন করা হয়। স্টেডিয়ামটি কাতারের আল-ওয়াক্রাহ শহরের ফুটবল ক্লাব আল-ওয়াক্রাহর ব্যবহৃত একটি মাঠ। বর্তমানে এটির ধারণক্ষমতা ৪০ হাজার। বিশ্বকাপের পরে আবার সংস্কার করে এর আসনসংখ্যা করা হবে ২০ হাজার।
আল থুমামাহ স্টেডিয়াম কাতার বিশ্বকাপের আরেকটি আয়োজক ভেন্যু। এই স্টেডিয়াম কাতারের রাজধানী দোহা থেকে ১২ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। স্টেডিয়ামের দর্শক ধারণক্ষমতা ৪০ হাজার।
খলিফা ইন্টারন্যাশনাল স্টেডিয়াম কাতারের জাতীয় স্টেডিয়াম। এটি কাতারের দোহায় অবস্থিত। খলিফা ইন্টারন্যাশনাল স্টেডিয়াম কাতারে ১৯৭৬ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। স্টেডিয়ামটি কাতারের সবচেয়ে পুরোনো স্টেডিয়ামগুলোর একটি। বিশ্বকাপ উপলক্ষে স্টেডিয়ামকে নতুন সাজে সাজানো হয়েছে। বর্তমানে এই স্টেডিয়ামের ধারণক্ষমতা ৬৮ হাজার।
রাস আবু আবুদ স্টেডিয়াম কাতার বিশ্বকাপের অন্যতম আরেকটি স্টেডিয়াম। বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনাল পর্যন্ত ম্যাচ আয়োজন করা হবে এই স্টেডিয়ামে। এর দর্শক ধারণক্ষমতা ৪০ হাজারের মতো। এটির নকশায় ব্যবহৃত হয়েছে ব্যবহারযোগ্য শিপিং কন্টেইনার। ২০২২ বিশ্বকাপ শেষে এই স্টেডিয়ামকে সরিয়ে নেওয়া হবে।
আহমেদ বিন আলী স্টেডিয়াম কাতারের আল রাইয়ান শহরে অবস্থিত। স্টেডিয়ামটি স্থানীয়ভাবে অত্যন্ত জনপ্রিয়। এটি নির্মাণ করা হয় ২০০৩ সালে। স্টেডিয়ামটি অত্যন্ত আকর্ষণীয় নকশায় নির্মাণ করা হয়েছে। ওপর থেকে দেখলে মনে হবে যেন কোনো থ্রি-ডি সিনেমা দেখা হচ্ছে। বসার চেয়ারগুলো ব্যবহার করা যাবে ইচ্ছামতো। স্টেডিয়ামের আলোকসজ্জায় ব্যবহার করা হয়েছে বিশেষ ধরনের বাতি। স্টেডিয়ামের দর্শক ধারণক্ষমতা ৪৫ হাজার।
এডুকেশন সিটি স্টেডিয়াম কাতারের আল-রাইয়ান এলাকায় অবস্থিত। এটি বাহরাইন থেকে ৫১ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। এর দর্শক ধারণক্ষমতা ৪০ হাজার। ২০২০ সালে স্টেডিয়ামটি উদ্বোধন করা হয়।
লুসাইল আইকনিক স্টেডিয়াম কাতারের সব চেয়ে বড় স্টেডিয়াম। এর অবস্থান কাতারের রাজধানী দোহা থেকে ২০ কিলোমিটার উত্তরে লুসাইল সিটিতে। স্টেডিয়ামটি চলবে সম্পূর্ণ নিজস্ব সৌরশক্তি দিয়ে এবং স্টেডিয়ামে থাকবে কাচের বিশেষ আবরণ। স্টেডিয়ামটির দর্শক ধারণক্ষমতা ৮০ হাজার।
বিশ্বকাপের উদ্বোধনী ম্যাচ হবে রাজধানী দোহা থেকে ৫০ কিলোমিটার উত্তরের শহর আল খোর অবস্থিত আল বায়াত স্টেডিয়ামে। ২১ নভেম্বর বেলা ১টায় ‘এ’ গ্রুপের দল সেনেগালের বিপক্ষে মাঠে নামবে নেদারল্যান্ডস। উদ্বোধনী দিনের তৃতীয় ম্যাচ খেলবে স্বাগতিক কাতার। এবারের বিশ্বকাপের অন্যতম ব্যস্ততম ভেন্যু হিসেবে বিবেচনা করা হচ্ছে আল বায়াত স্টেডিয়ামকে। ৬০ হাজার দর্শক ধারণক্ষমতার স্টেডিয়ামে সেমিফাইনালসহ গ্রুপ পর্বের ৯টি ম্যাচ হবে।
কাতার বিশ্বকাপ সম্পর্কিত আরও পড়ুন:

‘গ্রেটেস্ট শো অন আর্থ’ হিসেবে পরিচিত অলিম্পিক নিয়ে যে উন্মাদনা, ফুটবলে বিশ্বকাপ এলে সেই উন্মাদনা বেড়ে যায় কয়েক শ গুণ। সমগ্র বিশ্ব যে ফুটবলজ্বরে আক্রান্ত থাকে এই কটা দিন। প্রতি চার বছর পরপর জুন-জুলাইয়ে সমগ্র পৃথিবী একটা বিন্দুতে মিলে যায়। ফুটবল আবেগের সর্বোচ্চ প্রদর্শনীও দেখা যায় বিশ্বকাপে। এবার এই মহাযজ্ঞ বসবে মধ্যপ্রাচ্যের অন্যতম দেশ কাতারে। ২০২২ কাতার বিশ্বকাপের দিন গণনা এর মধ্যে শুরু হয়েছে। বিশ্বকাপকে বরণ করে নিতে এখন থেকে অধীর আগ্রহ ক্রীড়াপ্রেমীরা। আগ্রহের কেন্দ্রবিন্দুতে কাতারের নান্দনিক স্টেডিয়ামগুলো।
২০২২ ফিফা বিশ্বকাপ ফুটবল হবে কাতারের পাঁচটি শহরে আটটি নান্দনিক স্টেডিয়ামে। শুধু বাহ্যিক সৌন্দর্য নয়, স্টেডিয়ামগুলো একই সঙ্গে সর্বাধুনিক প্রযুক্তির সেরাটা ব্যবহার করা হয়েছে। স্টেডিয়ামগুলো হবে শীতাতপনিয়ন্ত্রিত আর পরিবেশবান্ধব।
আল জানুব স্টেডিয়ামটি এর আগে আল-ওয়াক্রাহ স্টেডিয়াম নামে পরিচিত ছিল। স্টেডিয়ামটি ২০১৯ সালের ২৬ মে উদ্বোধন করা হয়। স্টেডিয়ামটি কাতারের আল-ওয়াক্রাহ শহরের ফুটবল ক্লাব আল-ওয়াক্রাহর ব্যবহৃত একটি মাঠ। বর্তমানে এটির ধারণক্ষমতা ৪০ হাজার। বিশ্বকাপের পরে আবার সংস্কার করে এর আসনসংখ্যা করা হবে ২০ হাজার।
আল থুমামাহ স্টেডিয়াম কাতার বিশ্বকাপের আরেকটি আয়োজক ভেন্যু। এই স্টেডিয়াম কাতারের রাজধানী দোহা থেকে ১২ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। স্টেডিয়ামের দর্শক ধারণক্ষমতা ৪০ হাজার।
খলিফা ইন্টারন্যাশনাল স্টেডিয়াম কাতারের জাতীয় স্টেডিয়াম। এটি কাতারের দোহায় অবস্থিত। খলিফা ইন্টারন্যাশনাল স্টেডিয়াম কাতারে ১৯৭৬ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। স্টেডিয়ামটি কাতারের সবচেয়ে পুরোনো স্টেডিয়ামগুলোর একটি। বিশ্বকাপ উপলক্ষে স্টেডিয়ামকে নতুন সাজে সাজানো হয়েছে। বর্তমানে এই স্টেডিয়ামের ধারণক্ষমতা ৬৮ হাজার।
রাস আবু আবুদ স্টেডিয়াম কাতার বিশ্বকাপের অন্যতম আরেকটি স্টেডিয়াম। বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনাল পর্যন্ত ম্যাচ আয়োজন করা হবে এই স্টেডিয়ামে। এর দর্শক ধারণক্ষমতা ৪০ হাজারের মতো। এটির নকশায় ব্যবহৃত হয়েছে ব্যবহারযোগ্য শিপিং কন্টেইনার। ২০২২ বিশ্বকাপ শেষে এই স্টেডিয়ামকে সরিয়ে নেওয়া হবে।
আহমেদ বিন আলী স্টেডিয়াম কাতারের আল রাইয়ান শহরে অবস্থিত। স্টেডিয়ামটি স্থানীয়ভাবে অত্যন্ত জনপ্রিয়। এটি নির্মাণ করা হয় ২০০৩ সালে। স্টেডিয়ামটি অত্যন্ত আকর্ষণীয় নকশায় নির্মাণ করা হয়েছে। ওপর থেকে দেখলে মনে হবে যেন কোনো থ্রি-ডি সিনেমা দেখা হচ্ছে। বসার চেয়ারগুলো ব্যবহার করা যাবে ইচ্ছামতো। স্টেডিয়ামের আলোকসজ্জায় ব্যবহার করা হয়েছে বিশেষ ধরনের বাতি। স্টেডিয়ামের দর্শক ধারণক্ষমতা ৪৫ হাজার।
এডুকেশন সিটি স্টেডিয়াম কাতারের আল-রাইয়ান এলাকায় অবস্থিত। এটি বাহরাইন থেকে ৫১ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। এর দর্শক ধারণক্ষমতা ৪০ হাজার। ২০২০ সালে স্টেডিয়ামটি উদ্বোধন করা হয়।
লুসাইল আইকনিক স্টেডিয়াম কাতারের সব চেয়ে বড় স্টেডিয়াম। এর অবস্থান কাতারের রাজধানী দোহা থেকে ২০ কিলোমিটার উত্তরে লুসাইল সিটিতে। স্টেডিয়ামটি চলবে সম্পূর্ণ নিজস্ব সৌরশক্তি দিয়ে এবং স্টেডিয়ামে থাকবে কাচের বিশেষ আবরণ। স্টেডিয়ামটির দর্শক ধারণক্ষমতা ৮০ হাজার।
বিশ্বকাপের উদ্বোধনী ম্যাচ হবে রাজধানী দোহা থেকে ৫০ কিলোমিটার উত্তরের শহর আল খোর অবস্থিত আল বায়াত স্টেডিয়ামে। ২১ নভেম্বর বেলা ১টায় ‘এ’ গ্রুপের দল সেনেগালের বিপক্ষে মাঠে নামবে নেদারল্যান্ডস। উদ্বোধনী দিনের তৃতীয় ম্যাচ খেলবে স্বাগতিক কাতার। এবারের বিশ্বকাপের অন্যতম ব্যস্ততম ভেন্যু হিসেবে বিবেচনা করা হচ্ছে আল বায়াত স্টেডিয়ামকে। ৬০ হাজার দর্শক ধারণক্ষমতার স্টেডিয়ামে সেমিফাইনালসহ গ্রুপ পর্বের ৯টি ম্যাচ হবে।
কাতার বিশ্বকাপ সম্পর্কিত আরও পড়ুন:

বড় ভাইয়েরা ব্যস্ত ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে হোম সিরিজ নিয়ে। এবার ব্যস্ত হয়ে পড়বে আজিজুল হাকিম তামিমরাও। নিজেদের মাঠে আফগানিস্তান অনূর্ধ্ব ১৯ দলের বিপক্ষে ৫ ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজ খেলবে বাংলাদেশের যুবারা। এজন্য তামিমের নেতৃত্বে ১৬ সদস্যের দল দিয়েছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) নির্বাচক প্যানেল।
১ ঘণ্টা আগে
শেষ পর্যন্ত আর চোটের সঙ্গে পেরে উঠলেন না প্যাট কামিন্স। অ্যাশেজ সিরিজের প্রথম ম্যাচ থেকে ছিটক গেছেন অস্ট্রেলিয়ার টেস্ট অধিনায়ক। তাঁর পরিবর্তে পার্থ টেস্টে স্বাগতিকদের নেতৃত্ব দেবেন অভিজ্ঞ ব্যাটার স্টিভ স্মিথ। অজিদের কোচ অ্যান্ড্রু ম্যাকডোনাল্ড বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
২ ঘণ্টা আগে
এল ক্লাসিকো মানেই যেন ভিন্ন আমেজ। যেখানে মাঠে খেলার মতো আলোচনার খোরাক হয়ে উঠে উত্তেজনা এবং দুই দলের ফুটবলারদের শরীরী লড়াই। দুই চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী বার্সেলোনা এবং রিয়াল মাদ্রিদের সবশেষ দ্বৈরথেও এসবের কমতি ছিল না।
২ ঘণ্টা আগে
ট্রফি উন্মোচনের সময় দুই অধিনায়কের মুখেই হাসি। ওয়েস্ট ইন্ডিজ অধিনায়ক শাই হোপের চেয়ে হাসিটা বেশি স্পষ্ট বাংলাদেশের টি-টোয়েন্টি অধিনায়ক লিটন দাসের মুখে। ওয়ানডে সিরিজ জিতে আত্মবিশ্বাসে বলীয়ান হয়েই আজ শুরু হতে যাওয়া তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ।
৩ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

বড় ভাইয়েরা ব্যস্ত ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে হোম সিরিজ নিয়ে। এবার ব্যস্ত হয়ে পড়বে আজিজুল হাকিম তামিমরাও। নিজেদের মাঠে আফগানিস্তান অনূর্ধ্ব ১৯ দলের বিপক্ষে ৫ ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজ খেলবে বাংলাদেশের যুবারা। এজন্য তামিমের নেতৃত্বে ১৬ সদস্যের দল দিয়েছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) নির্বাচক প্যানেল।
সিরিজে তামিমের ডেপুটির ভূমিকায় থাকবেন জাওয়াদ আবরার। দলে ফেরানো হয়েছে পেসার ইকবাল হোসেন ইমন ও বাঁহাতি স্পিনার রাফিউজ্জামান রাফিকে। সবশেষ ইংল্যান্ড সিরিজ থেকে বাদ পড়েছেন ফারহান শাহরিয়ার, সানজিদ মজুমদার ও শাহরিয়ার আল আমিন।
এর আগে সবশেষ গত বছরের নভেম্বরে সংযুক্ত আরব আমিরাতের বিপক্ষে নিজেদের মাঠে সিরিজ খেলেছে বাংলাদেশের বয়সভিত্তিক দলটি। ১১ মাস পর আফগানদের বিপক্ষে সিরিজ দিয়ে চেনা আঙিনায় ফিরছে যুবারা।
২০২৬ সালের জানুয়ারিতে জিম্বাবুয়ে ও নামিবিয়াতে বসবে যুব বিশ্বকাপের পরবর্তী আসর। তার আগে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোম সিরিজ খেলে প্রস্তুতি নেবে বাংলাদেশ। বিশ্বকাপের আগে আগামী ডিসেম্বরে নেপালে যুব এশিয়া কাপ খেলতে যাবে তামিম, জাওয়াদরা।
বাংলাদেশ ও আফগানিস্তানের ওয়ানডে সিরিজের ম্যাচগুলো হবে বগুড়ার শহীদ চান্দু স্টেডিয়াম ও রাজশাহীর কামারুজ্জামান স্টেডিয়ামে। ২৮ ও ৩১ অক্টোবর বগুড়াতে প্রথম ম্যাচ দুটি খেলবে তারা। এরপর ৩,৬ ও ৯ নভেম্বর সিরিজের শেষ তিন ওয়ানডেতে মাঠে নামবে দুদল। ম্যাচগুলো হবে রাজশাহীতে।
আফগানিস্তান অনূর্ধ্ব ১৯ দলের বিপক্ষে বাংলাদেশের স্কোয়াড: আজিজুল হাকিম তামিম (অধিনায়ক), জাওয়াদ আবরার (সহ অধিনায়ক), সামিউন বসির রাতুল, দেবাশীষ সরকার দেবা, রিজান হোসেন, আল ফাহাদ, স্বাধীন ইসলাম, মোঃ আব্দুল্লাহ, ফরিদ হাসান ফয়সাল, কালাম সিদ্দিকী আলিন, রিফাত বেগ, সাদ ইসলাম রাজিন, মোঃ সুবুজ, রাফিউজ্জামান রাফি, আবদুর রহিম ও ইকবাল হোসেন ইমন।

বড় ভাইয়েরা ব্যস্ত ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে হোম সিরিজ নিয়ে। এবার ব্যস্ত হয়ে পড়বে আজিজুল হাকিম তামিমরাও। নিজেদের মাঠে আফগানিস্তান অনূর্ধ্ব ১৯ দলের বিপক্ষে ৫ ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজ খেলবে বাংলাদেশের যুবারা। এজন্য তামিমের নেতৃত্বে ১৬ সদস্যের দল দিয়েছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) নির্বাচক প্যানেল।
সিরিজে তামিমের ডেপুটির ভূমিকায় থাকবেন জাওয়াদ আবরার। দলে ফেরানো হয়েছে পেসার ইকবাল হোসেন ইমন ও বাঁহাতি স্পিনার রাফিউজ্জামান রাফিকে। সবশেষ ইংল্যান্ড সিরিজ থেকে বাদ পড়েছেন ফারহান শাহরিয়ার, সানজিদ মজুমদার ও শাহরিয়ার আল আমিন।
এর আগে সবশেষ গত বছরের নভেম্বরে সংযুক্ত আরব আমিরাতের বিপক্ষে নিজেদের মাঠে সিরিজ খেলেছে বাংলাদেশের বয়সভিত্তিক দলটি। ১১ মাস পর আফগানদের বিপক্ষে সিরিজ দিয়ে চেনা আঙিনায় ফিরছে যুবারা।
২০২৬ সালের জানুয়ারিতে জিম্বাবুয়ে ও নামিবিয়াতে বসবে যুব বিশ্বকাপের পরবর্তী আসর। তার আগে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোম সিরিজ খেলে প্রস্তুতি নেবে বাংলাদেশ। বিশ্বকাপের আগে আগামী ডিসেম্বরে নেপালে যুব এশিয়া কাপ খেলতে যাবে তামিম, জাওয়াদরা।
বাংলাদেশ ও আফগানিস্তানের ওয়ানডে সিরিজের ম্যাচগুলো হবে বগুড়ার শহীদ চান্দু স্টেডিয়াম ও রাজশাহীর কামারুজ্জামান স্টেডিয়ামে। ২৮ ও ৩১ অক্টোবর বগুড়াতে প্রথম ম্যাচ দুটি খেলবে তারা। এরপর ৩,৬ ও ৯ নভেম্বর সিরিজের শেষ তিন ওয়ানডেতে মাঠে নামবে দুদল। ম্যাচগুলো হবে রাজশাহীতে।
আফগানিস্তান অনূর্ধ্ব ১৯ দলের বিপক্ষে বাংলাদেশের স্কোয়াড: আজিজুল হাকিম তামিম (অধিনায়ক), জাওয়াদ আবরার (সহ অধিনায়ক), সামিউন বসির রাতুল, দেবাশীষ সরকার দেবা, রিজান হোসেন, আল ফাহাদ, স্বাধীন ইসলাম, মোঃ আব্দুল্লাহ, ফরিদ হাসান ফয়সাল, কালাম সিদ্দিকী আলিন, রিফাত বেগ, সাদ ইসলাম রাজিন, মোঃ সুবুজ, রাফিউজ্জামান রাফি, আবদুর রহিম ও ইকবাল হোসেন ইমন।

‘গ্রেটেস্ট শো অন আর্থ’ হিসেবে পরিচিত অলিম্পিক নিয়ে যে উন্মাদনা, ফুটবলে বিশ্বকাপ এলে সে উন্মাদনা বেড়ে যায় কয়েক শ গুণ। সমগ্র বিশ্ব যে ফুটবল জ্বরে আক্রান্ত থাকে এই কটা দিন। প্রতি চার বছর পরপর জুন-জুলাইয়ে সমগ্র পৃথিবী একটা বিন্দুতে মিলে যায়।
২১ জুন ২০২২
শেষ পর্যন্ত আর চোটের সঙ্গে পেরে উঠলেন না প্যাট কামিন্স। অ্যাশেজ সিরিজের প্রথম ম্যাচ থেকে ছিটক গেছেন অস্ট্রেলিয়ার টেস্ট অধিনায়ক। তাঁর পরিবর্তে পার্থ টেস্টে স্বাগতিকদের নেতৃত্ব দেবেন অভিজ্ঞ ব্যাটার স্টিভ স্মিথ। অজিদের কোচ অ্যান্ড্রু ম্যাকডোনাল্ড বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
২ ঘণ্টা আগে
এল ক্লাসিকো মানেই যেন ভিন্ন আমেজ। যেখানে মাঠে খেলার মতো আলোচনার খোরাক হয়ে উঠে উত্তেজনা এবং দুই দলের ফুটবলারদের শরীরী লড়াই। দুই চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী বার্সেলোনা এবং রিয়াল মাদ্রিদের সবশেষ দ্বৈরথেও এসবের কমতি ছিল না।
২ ঘণ্টা আগে
ট্রফি উন্মোচনের সময় দুই অধিনায়কের মুখেই হাসি। ওয়েস্ট ইন্ডিজ অধিনায়ক শাই হোপের চেয়ে হাসিটা বেশি স্পষ্ট বাংলাদেশের টি-টোয়েন্টি অধিনায়ক লিটন দাসের মুখে। ওয়ানডে সিরিজ জিতে আত্মবিশ্বাসে বলীয়ান হয়েই আজ শুরু হতে যাওয়া তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ।
৩ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

শেষ পর্যন্ত আর চোটের সঙ্গে পেরে উঠলেন না প্যাট কামিন্স। অ্যাশেজ সিরিজের প্রথম ম্যাচ থেকে ছিটক গেছেন অস্ট্রেলিয়ার টেস্ট অধিনায়ক। তাঁর পরিবর্তে পার্থ টেস্টে স্বাগতিকদের নেতৃত্ব দেবেন অভিজ্ঞ ব্যাটার স্টিভ স্মিথ। অজিদের কোচ অ্যান্ড্রু ম্যাকডোনাল্ড বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
ক্যারিয়ারের শুরু থেকেই কামিন্সের সঙ্গী পিঠের চোট। গত জুলাই মাসে নতুন করে এই চোটে ফিরে আসে। এরপর থেকেই মাঠের বাইরে তিনি। এজন্য প্রথম টেস্ট থেকে তাঁর ছিটকে যাওয়া একরকম নিশ্চিত ছিল। শেষ পর্যন্ত সেটাই হলো। চোট থাকার পরও অ্যাশেজ দিয়ে ফিরতে বদ্ধপরিকর ছিলেন কামিন্স। এজন্য সব ধরনের চেষ্টাই করে যাচ্ছিলেন তিনি। তাতে অবশ্য কোনো লাভই হলো না।
কামিন্স ছিটকে যাওয়ায় অ্যাশেজ সিরিজের প্রথম টেস্টে সুযোগ পেতে পারেন স্কট বোল্যান্ড। ব্রিজবেনের গ্যাবায় অ্যাশেজ সিরিজের দ্বিতীয় টেস্ট শুরু হবে আগামী ৪ ডিসেম্বর। ম্যাকডোনাল্ডসের আশা, সে ম্যাচ দিয়ে দলে ফিরবেন কামিন্স।
ম্যাকডোনাল্ডস বলেন, ‘আগেই বলেছিলাম কামিন্সের সুস্থ হতে চার সপ্তাহ লেগে যাবে। সেই সময় পার হয়ে গেছে। দ্বিতীয় টেস্টে তাঁকে পাব এই আশায় আছি আমরা। কামিন্স কবে ফিরবে সবার সেটা জানতে চায়। দ্বিতীয় টেস্টের আগে সে ফিরবে কিনা সেটা এখনই বলা কঠিন। সে এই সপ্তাহ থেকে বোলিং শুরু করবে। এটাই আশার কথা। তাঁর ফিট হওয়ার জন্য এটা খুবই দরকার ছিল। আমরা সে পথেই এগোচ্ছি। আপাতত আমরা ব্রিজবেন টেস্টে কামিন্সকে পাওয়ার আশায় আছি।’
স্মিথ প্রসঙ্গে অস্ট্রেলিয়ার প্রধান কোচ বলেন, ‘স্টিভ স্মিথের মতো একজন অভিজ্ঞ ক্রিকেটার দলে থাকা আমাদের জন্য সৌভাগ্যের ব্যাপার। কামিন্সের সঙ্গে তাঁর দারুণ বোঝাপড়া আছে। খেলতে না পারলেও প্রথম টেস্টে কামিন্স দলের সঙ্গেই থাকবে।’

শেষ পর্যন্ত আর চোটের সঙ্গে পেরে উঠলেন না প্যাট কামিন্স। অ্যাশেজ সিরিজের প্রথম ম্যাচ থেকে ছিটক গেছেন অস্ট্রেলিয়ার টেস্ট অধিনায়ক। তাঁর পরিবর্তে পার্থ টেস্টে স্বাগতিকদের নেতৃত্ব দেবেন অভিজ্ঞ ব্যাটার স্টিভ স্মিথ। অজিদের কোচ অ্যান্ড্রু ম্যাকডোনাল্ড বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
ক্যারিয়ারের শুরু থেকেই কামিন্সের সঙ্গী পিঠের চোট। গত জুলাই মাসে নতুন করে এই চোটে ফিরে আসে। এরপর থেকেই মাঠের বাইরে তিনি। এজন্য প্রথম টেস্ট থেকে তাঁর ছিটকে যাওয়া একরকম নিশ্চিত ছিল। শেষ পর্যন্ত সেটাই হলো। চোট থাকার পরও অ্যাশেজ দিয়ে ফিরতে বদ্ধপরিকর ছিলেন কামিন্স। এজন্য সব ধরনের চেষ্টাই করে যাচ্ছিলেন তিনি। তাতে অবশ্য কোনো লাভই হলো না।
কামিন্স ছিটকে যাওয়ায় অ্যাশেজ সিরিজের প্রথম টেস্টে সুযোগ পেতে পারেন স্কট বোল্যান্ড। ব্রিজবেনের গ্যাবায় অ্যাশেজ সিরিজের দ্বিতীয় টেস্ট শুরু হবে আগামী ৪ ডিসেম্বর। ম্যাকডোনাল্ডসের আশা, সে ম্যাচ দিয়ে দলে ফিরবেন কামিন্স।
ম্যাকডোনাল্ডস বলেন, ‘আগেই বলেছিলাম কামিন্সের সুস্থ হতে চার সপ্তাহ লেগে যাবে। সেই সময় পার হয়ে গেছে। দ্বিতীয় টেস্টে তাঁকে পাব এই আশায় আছি আমরা। কামিন্স কবে ফিরবে সবার সেটা জানতে চায়। দ্বিতীয় টেস্টের আগে সে ফিরবে কিনা সেটা এখনই বলা কঠিন। সে এই সপ্তাহ থেকে বোলিং শুরু করবে। এটাই আশার কথা। তাঁর ফিট হওয়ার জন্য এটা খুবই দরকার ছিল। আমরা সে পথেই এগোচ্ছি। আপাতত আমরা ব্রিজবেন টেস্টে কামিন্সকে পাওয়ার আশায় আছি।’
স্মিথ প্রসঙ্গে অস্ট্রেলিয়ার প্রধান কোচ বলেন, ‘স্টিভ স্মিথের মতো একজন অভিজ্ঞ ক্রিকেটার দলে থাকা আমাদের জন্য সৌভাগ্যের ব্যাপার। কামিন্সের সঙ্গে তাঁর দারুণ বোঝাপড়া আছে। খেলতে না পারলেও প্রথম টেস্টে কামিন্স দলের সঙ্গেই থাকবে।’

‘গ্রেটেস্ট শো অন আর্থ’ হিসেবে পরিচিত অলিম্পিক নিয়ে যে উন্মাদনা, ফুটবলে বিশ্বকাপ এলে সে উন্মাদনা বেড়ে যায় কয়েক শ গুণ। সমগ্র বিশ্ব যে ফুটবল জ্বরে আক্রান্ত থাকে এই কটা দিন। প্রতি চার বছর পরপর জুন-জুলাইয়ে সমগ্র পৃথিবী একটা বিন্দুতে মিলে যায়।
২১ জুন ২০২২
বড় ভাইয়েরা ব্যস্ত ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে হোম সিরিজ নিয়ে। এবার ব্যস্ত হয়ে পড়বে আজিজুল হাকিম তামিমরাও। নিজেদের মাঠে আফগানিস্তান অনূর্ধ্ব ১৯ দলের বিপক্ষে ৫ ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজ খেলবে বাংলাদেশের যুবারা। এজন্য তামিমের নেতৃত্বে ১৬ সদস্যের দল দিয়েছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) নির্বাচক প্যানেল।
১ ঘণ্টা আগে
এল ক্লাসিকো মানেই যেন ভিন্ন আমেজ। যেখানে মাঠে খেলার মতো আলোচনার খোরাক হয়ে উঠে উত্তেজনা এবং দুই দলের ফুটবলারদের শরীরী লড়াই। দুই চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী বার্সেলোনা এবং রিয়াল মাদ্রিদের সবশেষ দ্বৈরথেও এসবের কমতি ছিল না।
২ ঘণ্টা আগে
ট্রফি উন্মোচনের সময় দুই অধিনায়কের মুখেই হাসি। ওয়েস্ট ইন্ডিজ অধিনায়ক শাই হোপের চেয়ে হাসিটা বেশি স্পষ্ট বাংলাদেশের টি-টোয়েন্টি অধিনায়ক লিটন দাসের মুখে। ওয়ানডে সিরিজ জিতে আত্মবিশ্বাসে বলীয়ান হয়েই আজ শুরু হতে যাওয়া তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ।
৩ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

এল ক্লাসিকো মানেই যেন ভিন্ন আমেজ। যেখানে মাঠে খেলার মতো আলোচনার খোরাক হয়ে উঠে উত্তেজনা এবং দুই দলের ফুটবলারদের শরীরী লড়াই। দুই চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী বার্সেলোনা এবং রিয়াল মাদ্রিদের সবশেষ দ্বৈরথেও এসবের কমতি ছিল না। বরং মৌসুমের প্রথম এল ক্লাসিকোতে ময়দানি ছাপিয়ে সামনে চলে এসেছে বিতর্ক।
গত মৌসুমটা ভালো যায়নি রিয়ালের। চার এল ক্লাসিকোর সব কটিতেই হেরেছে তারা। দুঃস্মৃতি ভুলে নতুন মৌসুমের প্রথম এল ক্লাসিকোতেই বাজিমাত করেছে লস ব্লাঙ্কোসরা। সান্তিয়াগো বার্নাব্যুতে ২-১ গোলের জয়ে তারা যেন বুঝিয়ে দিতে চাইল, এবার প্রতিশোধ নেওয়ার পালা। স্কোরবোর্ডের ছাপটা মাঠের খেলাতেও স্পষ্ট ছিল। বল দখলে বার্সা নেতৃত্ব দিলেও আক্রমণের ঝান্ডা উড়িয়েছে স্বাগতিকেরা। সব মিলিয়ে দারুণ এক এল ক্লাসিকো উপভোগ করেছে ভক্তরা।
এল ক্লাসিকোর আগে উত্তেজনার রসদ তৈরি করেছিলেন লামিনে ইয়ামাল। সম্প্রতি রিয়ালকে ‘চোর’ এবং ‘অভিযোগকারী’ বলে মন্তব্য করেন এই উইঙ্গার। এমন মন্তব্যের কারণে স্বাভাবিকভাবেই তাঁর ওপর ক্ষুব্ধ ছিল রিয়ালের ফুটবলার এবং সমর্থকেরা। ম্যাচ চলাকালীন স্টেডিয়ামের স্পিকারে যতবারই এই স্প্যানিশ ফুটবলারের নাম উচ্চারিত হয়েছে, ততবারই দুয়ো দিয়েছেন স্বাগতিক সমর্থকেরা। এর প্রভাব ছিল ইয়ামালের পারফরম্যান্সে। এদিন নিজেকে হারিয়ে খুঁজেছেন কাতালানদের আক্রমণভাগের তুরুপের তাস। ম্যাচ শেষেও প্রতিপক্ষের ফুটবলারদের তোপের মুখে পড়েন ইয়ামাল। শেষ বাঁশি বাজতেই তাঁর দিকে তেড়ে আসেন ভিনিসিয়ুস জুনিয়র, দানি কারভাহাল, থিবো কোর্তায়ারা। পরিস্থিতি সামাল দিতে এগিয়ে আসেন দুই দলের ফুটবলার, কোচিং স্টাফরা। তৈরি হয় উত্তপ্ত পরিস্থিতি।
শুধু ইয়ামালই নয়, এল ক্লাসিকোতে আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে ছিল পেদ্রির লাল কার্ড। ম্যাচের অতিরিক্ত সময়ের দশম মিনিটে দ্বিতীয় হলুদ কার্ড দেখে মাঠ ছাড়েন স্প্যানিশ মিডফিল্ডার। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে উত্তেজনা তৈরি হয় দুই দলের ডাগআউটে। রিয়ালের পক্ষে পেনাল্টির বাঁশি বাজানো নিয়েও বেশ অসন্তোষ দেখা যায় বার্সার খেলোয়াড়েদর মধ্যে। সব মিলিয়ে এল ক্লাসিকো শেষ হলেও মাঠের বেশকিছু বিতর্কিত ঘটনায় এর রেশ থেকেই গেল।
ম্যাচ শেষে ইয়ামালের প্রতি রিয়ালের ফুটবলারদের বাজে আচরণের জন্য ক্ষোভ প্রকাশ করেন বার্সার সহকারী কোচ মার্কাস সর্গ। তিনি বলেন, ‘এই ম্যাচটি ইয়ামালের জন্য খুবই কঠিন ছিল। দর্শকদের বাজে আচরণের পাশাপাশি তাঁর প্রতি রিয়ালের ফুটবলারদের আচরণও ছিল প্রশ্নবিদ্ধ।’
বার্সার বিপক্ষে এই জয়ে টেবিলের শীর্ষস্থান আরও মজবুত করল রিয়াল। ১০ ম্যাচে তাদের সংগ্রহ ২৭ পয়েন্ট। সমান ম্যাচে ২২ পয়েন্ট নিয়ে দুইয়ে অবস্থান করছে বার্সা।

এল ক্লাসিকো মানেই যেন ভিন্ন আমেজ। যেখানে মাঠে খেলার মতো আলোচনার খোরাক হয়ে উঠে উত্তেজনা এবং দুই দলের ফুটবলারদের শরীরী লড়াই। দুই চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী বার্সেলোনা এবং রিয়াল মাদ্রিদের সবশেষ দ্বৈরথেও এসবের কমতি ছিল না। বরং মৌসুমের প্রথম এল ক্লাসিকোতে ময়দানি ছাপিয়ে সামনে চলে এসেছে বিতর্ক।
গত মৌসুমটা ভালো যায়নি রিয়ালের। চার এল ক্লাসিকোর সব কটিতেই হেরেছে তারা। দুঃস্মৃতি ভুলে নতুন মৌসুমের প্রথম এল ক্লাসিকোতেই বাজিমাত করেছে লস ব্লাঙ্কোসরা। সান্তিয়াগো বার্নাব্যুতে ২-১ গোলের জয়ে তারা যেন বুঝিয়ে দিতে চাইল, এবার প্রতিশোধ নেওয়ার পালা। স্কোরবোর্ডের ছাপটা মাঠের খেলাতেও স্পষ্ট ছিল। বল দখলে বার্সা নেতৃত্ব দিলেও আক্রমণের ঝান্ডা উড়িয়েছে স্বাগতিকেরা। সব মিলিয়ে দারুণ এক এল ক্লাসিকো উপভোগ করেছে ভক্তরা।
এল ক্লাসিকোর আগে উত্তেজনার রসদ তৈরি করেছিলেন লামিনে ইয়ামাল। সম্প্রতি রিয়ালকে ‘চোর’ এবং ‘অভিযোগকারী’ বলে মন্তব্য করেন এই উইঙ্গার। এমন মন্তব্যের কারণে স্বাভাবিকভাবেই তাঁর ওপর ক্ষুব্ধ ছিল রিয়ালের ফুটবলার এবং সমর্থকেরা। ম্যাচ চলাকালীন স্টেডিয়ামের স্পিকারে যতবারই এই স্প্যানিশ ফুটবলারের নাম উচ্চারিত হয়েছে, ততবারই দুয়ো দিয়েছেন স্বাগতিক সমর্থকেরা। এর প্রভাব ছিল ইয়ামালের পারফরম্যান্সে। এদিন নিজেকে হারিয়ে খুঁজেছেন কাতালানদের আক্রমণভাগের তুরুপের তাস। ম্যাচ শেষেও প্রতিপক্ষের ফুটবলারদের তোপের মুখে পড়েন ইয়ামাল। শেষ বাঁশি বাজতেই তাঁর দিকে তেড়ে আসেন ভিনিসিয়ুস জুনিয়র, দানি কারভাহাল, থিবো কোর্তায়ারা। পরিস্থিতি সামাল দিতে এগিয়ে আসেন দুই দলের ফুটবলার, কোচিং স্টাফরা। তৈরি হয় উত্তপ্ত পরিস্থিতি।
শুধু ইয়ামালই নয়, এল ক্লাসিকোতে আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে ছিল পেদ্রির লাল কার্ড। ম্যাচের অতিরিক্ত সময়ের দশম মিনিটে দ্বিতীয় হলুদ কার্ড দেখে মাঠ ছাড়েন স্প্যানিশ মিডফিল্ডার। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে উত্তেজনা তৈরি হয় দুই দলের ডাগআউটে। রিয়ালের পক্ষে পেনাল্টির বাঁশি বাজানো নিয়েও বেশ অসন্তোষ দেখা যায় বার্সার খেলোয়াড়েদর মধ্যে। সব মিলিয়ে এল ক্লাসিকো শেষ হলেও মাঠের বেশকিছু বিতর্কিত ঘটনায় এর রেশ থেকেই গেল।
ম্যাচ শেষে ইয়ামালের প্রতি রিয়ালের ফুটবলারদের বাজে আচরণের জন্য ক্ষোভ প্রকাশ করেন বার্সার সহকারী কোচ মার্কাস সর্গ। তিনি বলেন, ‘এই ম্যাচটি ইয়ামালের জন্য খুবই কঠিন ছিল। দর্শকদের বাজে আচরণের পাশাপাশি তাঁর প্রতি রিয়ালের ফুটবলারদের আচরণও ছিল প্রশ্নবিদ্ধ।’
বার্সার বিপক্ষে এই জয়ে টেবিলের শীর্ষস্থান আরও মজবুত করল রিয়াল। ১০ ম্যাচে তাদের সংগ্রহ ২৭ পয়েন্ট। সমান ম্যাচে ২২ পয়েন্ট নিয়ে দুইয়ে অবস্থান করছে বার্সা।

‘গ্রেটেস্ট শো অন আর্থ’ হিসেবে পরিচিত অলিম্পিক নিয়ে যে উন্মাদনা, ফুটবলে বিশ্বকাপ এলে সে উন্মাদনা বেড়ে যায় কয়েক শ গুণ। সমগ্র বিশ্ব যে ফুটবল জ্বরে আক্রান্ত থাকে এই কটা দিন। প্রতি চার বছর পরপর জুন-জুলাইয়ে সমগ্র পৃথিবী একটা বিন্দুতে মিলে যায়।
২১ জুন ২০২২
বড় ভাইয়েরা ব্যস্ত ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে হোম সিরিজ নিয়ে। এবার ব্যস্ত হয়ে পড়বে আজিজুল হাকিম তামিমরাও। নিজেদের মাঠে আফগানিস্তান অনূর্ধ্ব ১৯ দলের বিপক্ষে ৫ ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজ খেলবে বাংলাদেশের যুবারা। এজন্য তামিমের নেতৃত্বে ১৬ সদস্যের দল দিয়েছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) নির্বাচক প্যানেল।
১ ঘণ্টা আগে
শেষ পর্যন্ত আর চোটের সঙ্গে পেরে উঠলেন না প্যাট কামিন্স। অ্যাশেজ সিরিজের প্রথম ম্যাচ থেকে ছিটক গেছেন অস্ট্রেলিয়ার টেস্ট অধিনায়ক। তাঁর পরিবর্তে পার্থ টেস্টে স্বাগতিকদের নেতৃত্ব দেবেন অভিজ্ঞ ব্যাটার স্টিভ স্মিথ। অজিদের কোচ অ্যান্ড্রু ম্যাকডোনাল্ড বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
২ ঘণ্টা আগে
ট্রফি উন্মোচনের সময় দুই অধিনায়কের মুখেই হাসি। ওয়েস্ট ইন্ডিজ অধিনায়ক শাই হোপের চেয়ে হাসিটা বেশি স্পষ্ট বাংলাদেশের টি-টোয়েন্টি অধিনায়ক লিটন দাসের মুখে। ওয়ানডে সিরিজ জিতে আত্মবিশ্বাসে বলীয়ান হয়েই আজ শুরু হতে যাওয়া তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ট্রফি উন্মোচনের সময় দুই অধিনায়কের মুখেই হাসি। ওয়েস্ট ইন্ডিজ অধিনায়ক শাই হোপের চেয়ে হাসিটা বেশি স্পষ্ট বাংলাদেশের টি-টোয়েন্টি অধিনায়ক লিটন দাসের মুখে। ওয়ানডে সিরিজ জিতে আত্মবিশ্বাসে বলীয়ান হয়েই আজ শুরু হতে যাওয়া তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ। আরব আমিরাতে এশিয়া কাপের সুপার ফোরে চোট নিয়ে মাঠের বাইরে চলে যাওয়া লিটন এই সিরিজ দিয়েই ফিরছেন মাঠে, হাসি তো তাঁর একটু বেশি হবেই।
ট্রফি উন্মোচনে সিরিজের আয়োজক বিসিবি বেছে নিয়েছিল বন্দরনগরীর ঐতিহাসিক সেন্ট্রাল রেলওয়ে বিল্ডিং (সিআরবি) প্রাঙ্গণকে। একদিকে ইংরেজের আমলে গড়ে ওঠা লাল বিল্ডিং, আরেক দিকে গাছগাছালি। দেশের ঐতিহাসিক ও সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যকে তুলে ধরতেই ক্রিকেট পর্যটনের অংশ হিসেবেই সিআরবি প্রাঙ্গণে ট্রফির উন্মোচন; যেটা সবারই কমবেশি প্রশংসা কুড়িয়েছে।
প্রশংসা কুড়িয়েছে চট্টগ্রামের বীরশ্রেষ্ঠ ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মতিউর রহমান স্টেডিয়ামের উইকেটও। এখানকার উইকেট সবুজাভ; যা দেখতে মিরপুর শেরেবাংলার চেয়ে পুরোপুরি বিপরীত। আচরণটাও কি বিপরীত হবে? সে রকমই আশা করছেন ওয়েস্ট ইন্ডিজের অধিনায়ক শাই হোপ, ‘দেখতে তো এটা মিরপুরের উইকেটের চেয়ে আলাদা। কেমন আচরণ করে, এখন এটাই দেখতে হবে।’ তবে সিরিজে খেলে ‘দেখার’ আগেই চট্টগ্রামের উইকেটকে ভালোর সনদ দিচ্ছেন বাংলাদেশ অধিনায়ক লিটন দাস, ‘সব সময়ই আমরা জেনেছি যে ক্রিকেট খেলার জন্য চট্টগ্রাম ভালো একটা গ্রাউন্ড। দুই দলই এখানে এনজয় করবে।’
আর দুই দলই ‘এনজয়’ করলে তো জমজমাট একটা সিরিজই অপেক্ষা করছে। তবে প্রথম ম্যাচের আগে মিরপুরের কালো উইকেটে দারুণ টার্ন পাওয়া বাংলাদেশের স্পিনারদের নিয়ে এখনো চিন্তিত শাই হোপ। ক্যারিবীয় অধিনায়ক বললেন, ‘রিশাদ মিরপুরে চমৎকার বোলিং করেছে, কন্ডিশন কাজে লাগিয়ে আমাদের ব্যাটারদের সমস্যায় ফেলেছিল। কিন্তু এটা নতুন সিরিজ, নতুন উইকেট। তবে লক্ষ্য একই, আগের ভুলগুলো থেকে শেখা।’
ওয়ানডে সিরিজে বাংলাদেশও যে ভুল করেনি, তা নয়। শেষ ওয়ানডেতে সাইফ-সৌম্যর দেড় শ পেরোনো জুটির সুবাদে বড় ব্যবধানে জিতলেও আগের দুই ম্যাচে দলের ব্যাটিং ছিল নড়বড়ে। দুর্বল টেকনিক, বাজে শট নির্বাচন ও প্রিডিটারমাইন্ডেড শট খেলার বরাবরের প্রবণতা ছিল এই সিরিজেও। আজ থেকে শুরু হতে যাওয়া টি-টোয়েন্টি সিরিজে দলের কাছে ব্যাটিং দৃঢ়তা দেখতে চান লিটন। দেখতে চান ওয়ানডে থেকে টি-টোয়েন্টিতে ফেরার দক্ষতাও। অধিনায়কের ভাষায়, ‘আমাদের খেলোয়াড়েরা এই সংস্করণে যত তাড়াতাড়ি মানিয়ে নিতে পারবে, আমাদের জন্য ততই ভালো হবে।’
দলের ব্যাটিং নিয়েও বললেন লিটন, ‘কোনো কোনো সিরিজে দেখবেন টপ অর্ডার ভালো করবে না, তখন মনে হবে যে টপ অর্ডারে গ্যাপ। আবার কোনো সিরিজে দেখবেন মিডল অর্ডার কিংবা লোয়ার অর্ডার ভালো করছে, তখন মনে হবে মিডল অর্ডার কিংবা লোয়ার অর্ডারে গ্যাপ, তবে ব্যাপারটা এমন নয়। যারাই মিডল অর্ডারে খেলছে, অনেক দিন ধরেই পরীক্ষিত, বাংলাদেশের হয়ে তারা অনেক ভালো কিছু করেছে। দু-একটা সিরিজে এটা হবেই, এটাই ক্রিকেট। বড় বড় খেলোয়াড়ও ব্যর্থ হয়। আমরাও হব। সেটা কীভাবে কাটিয়ে ওটা যায়, এটা নিয়ে কাজ করছি এবং আমার মনে হয়, শিগগির এটা কাটিয়ে উঠতে পারব।’
লিটনের কাটিয়ে ওঠার আশাটা দেশের ক্রিকেটপ্রেমীদেরও।

ট্রফি উন্মোচনের সময় দুই অধিনায়কের মুখেই হাসি। ওয়েস্ট ইন্ডিজ অধিনায়ক শাই হোপের চেয়ে হাসিটা বেশি স্পষ্ট বাংলাদেশের টি-টোয়েন্টি অধিনায়ক লিটন দাসের মুখে। ওয়ানডে সিরিজ জিতে আত্মবিশ্বাসে বলীয়ান হয়েই আজ শুরু হতে যাওয়া তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ। আরব আমিরাতে এশিয়া কাপের সুপার ফোরে চোট নিয়ে মাঠের বাইরে চলে যাওয়া লিটন এই সিরিজ দিয়েই ফিরছেন মাঠে, হাসি তো তাঁর একটু বেশি হবেই।
ট্রফি উন্মোচনে সিরিজের আয়োজক বিসিবি বেছে নিয়েছিল বন্দরনগরীর ঐতিহাসিক সেন্ট্রাল রেলওয়ে বিল্ডিং (সিআরবি) প্রাঙ্গণকে। একদিকে ইংরেজের আমলে গড়ে ওঠা লাল বিল্ডিং, আরেক দিকে গাছগাছালি। দেশের ঐতিহাসিক ও সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যকে তুলে ধরতেই ক্রিকেট পর্যটনের অংশ হিসেবেই সিআরবি প্রাঙ্গণে ট্রফির উন্মোচন; যেটা সবারই কমবেশি প্রশংসা কুড়িয়েছে।
প্রশংসা কুড়িয়েছে চট্টগ্রামের বীরশ্রেষ্ঠ ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মতিউর রহমান স্টেডিয়ামের উইকেটও। এখানকার উইকেট সবুজাভ; যা দেখতে মিরপুর শেরেবাংলার চেয়ে পুরোপুরি বিপরীত। আচরণটাও কি বিপরীত হবে? সে রকমই আশা করছেন ওয়েস্ট ইন্ডিজের অধিনায়ক শাই হোপ, ‘দেখতে তো এটা মিরপুরের উইকেটের চেয়ে আলাদা। কেমন আচরণ করে, এখন এটাই দেখতে হবে।’ তবে সিরিজে খেলে ‘দেখার’ আগেই চট্টগ্রামের উইকেটকে ভালোর সনদ দিচ্ছেন বাংলাদেশ অধিনায়ক লিটন দাস, ‘সব সময়ই আমরা জেনেছি যে ক্রিকেট খেলার জন্য চট্টগ্রাম ভালো একটা গ্রাউন্ড। দুই দলই এখানে এনজয় করবে।’
আর দুই দলই ‘এনজয়’ করলে তো জমজমাট একটা সিরিজই অপেক্ষা করছে। তবে প্রথম ম্যাচের আগে মিরপুরের কালো উইকেটে দারুণ টার্ন পাওয়া বাংলাদেশের স্পিনারদের নিয়ে এখনো চিন্তিত শাই হোপ। ক্যারিবীয় অধিনায়ক বললেন, ‘রিশাদ মিরপুরে চমৎকার বোলিং করেছে, কন্ডিশন কাজে লাগিয়ে আমাদের ব্যাটারদের সমস্যায় ফেলেছিল। কিন্তু এটা নতুন সিরিজ, নতুন উইকেট। তবে লক্ষ্য একই, আগের ভুলগুলো থেকে শেখা।’
ওয়ানডে সিরিজে বাংলাদেশও যে ভুল করেনি, তা নয়। শেষ ওয়ানডেতে সাইফ-সৌম্যর দেড় শ পেরোনো জুটির সুবাদে বড় ব্যবধানে জিতলেও আগের দুই ম্যাচে দলের ব্যাটিং ছিল নড়বড়ে। দুর্বল টেকনিক, বাজে শট নির্বাচন ও প্রিডিটারমাইন্ডেড শট খেলার বরাবরের প্রবণতা ছিল এই সিরিজেও। আজ থেকে শুরু হতে যাওয়া টি-টোয়েন্টি সিরিজে দলের কাছে ব্যাটিং দৃঢ়তা দেখতে চান লিটন। দেখতে চান ওয়ানডে থেকে টি-টোয়েন্টিতে ফেরার দক্ষতাও। অধিনায়কের ভাষায়, ‘আমাদের খেলোয়াড়েরা এই সংস্করণে যত তাড়াতাড়ি মানিয়ে নিতে পারবে, আমাদের জন্য ততই ভালো হবে।’
দলের ব্যাটিং নিয়েও বললেন লিটন, ‘কোনো কোনো সিরিজে দেখবেন টপ অর্ডার ভালো করবে না, তখন মনে হবে যে টপ অর্ডারে গ্যাপ। আবার কোনো সিরিজে দেখবেন মিডল অর্ডার কিংবা লোয়ার অর্ডার ভালো করছে, তখন মনে হবে মিডল অর্ডার কিংবা লোয়ার অর্ডারে গ্যাপ, তবে ব্যাপারটা এমন নয়। যারাই মিডল অর্ডারে খেলছে, অনেক দিন ধরেই পরীক্ষিত, বাংলাদেশের হয়ে তারা অনেক ভালো কিছু করেছে। দু-একটা সিরিজে এটা হবেই, এটাই ক্রিকেট। বড় বড় খেলোয়াড়ও ব্যর্থ হয়। আমরাও হব। সেটা কীভাবে কাটিয়ে ওটা যায়, এটা নিয়ে কাজ করছি এবং আমার মনে হয়, শিগগির এটা কাটিয়ে উঠতে পারব।’
লিটনের কাটিয়ে ওঠার আশাটা দেশের ক্রিকেটপ্রেমীদেরও।

‘গ্রেটেস্ট শো অন আর্থ’ হিসেবে পরিচিত অলিম্পিক নিয়ে যে উন্মাদনা, ফুটবলে বিশ্বকাপ এলে সে উন্মাদনা বেড়ে যায় কয়েক শ গুণ। সমগ্র বিশ্ব যে ফুটবল জ্বরে আক্রান্ত থাকে এই কটা দিন। প্রতি চার বছর পরপর জুন-জুলাইয়ে সমগ্র পৃথিবী একটা বিন্দুতে মিলে যায়।
২১ জুন ২০২২
বড় ভাইয়েরা ব্যস্ত ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে হোম সিরিজ নিয়ে। এবার ব্যস্ত হয়ে পড়বে আজিজুল হাকিম তামিমরাও। নিজেদের মাঠে আফগানিস্তান অনূর্ধ্ব ১৯ দলের বিপক্ষে ৫ ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজ খেলবে বাংলাদেশের যুবারা। এজন্য তামিমের নেতৃত্বে ১৬ সদস্যের দল দিয়েছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) নির্বাচক প্যানেল।
১ ঘণ্টা আগে
শেষ পর্যন্ত আর চোটের সঙ্গে পেরে উঠলেন না প্যাট কামিন্স। অ্যাশেজ সিরিজের প্রথম ম্যাচ থেকে ছিটক গেছেন অস্ট্রেলিয়ার টেস্ট অধিনায়ক। তাঁর পরিবর্তে পার্থ টেস্টে স্বাগতিকদের নেতৃত্ব দেবেন অভিজ্ঞ ব্যাটার স্টিভ স্মিথ। অজিদের কোচ অ্যান্ড্রু ম্যাকডোনাল্ড বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
২ ঘণ্টা আগে
এল ক্লাসিকো মানেই যেন ভিন্ন আমেজ। যেখানে মাঠে খেলার মতো আলোচনার খোরাক হয়ে উঠে উত্তেজনা এবং দুই দলের ফুটবলারদের শরীরী লড়াই। দুই চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী বার্সেলোনা এবং রিয়াল মাদ্রিদের সবশেষ দ্বৈরথেও এসবের কমতি ছিল না।
২ ঘণ্টা আগে