ক্রীড়া ডেস্ক
খেলোয়াড় হিসেবে কাজী সালাউদ্দিন যতটা সুনাম কুড়িয়েছেন, বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের (বাফুফে) সভাপতি হিসেবে ঠিক তাঁর উল্টো। সভাপতি হিসেবে শুধু সমালোচিত আর বিতর্কিতই হয়েছেন তিনি।
যদিও তাঁর দাবি, বাংলাদেশের ফুটবল বদলে দেওয়ার লক্ষ্যে বাফুফের সভাপতি পদে নির্বাচনে দাঁড়িয়েছিলেন সালাউদ্দিন। আজ বাফুফের সরবরাহকৃত সাক্ষাৎকারে এমনটিই জানিয়েছেন তিনি। কী কারণে এই পদে আসার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন, সে গল্প শুনিয়েছেন সালাউদ্দিন। বাফুফে সভাপতি বলেছেন, ‘২০০৭ সালে ব্যবসার কাজে মালয়েশিয়া গিয়েছিলাম। কুয়ালালামপুর বিমানবন্দরে একজন পরিচ্ছন্নতাকর্মী আমাকে অভ্যর্থনা জানিয়ে বলল, সালাউদ্দিন ভাই আমিও একজন ফুটবলার ছিলাম। ওয়ারির হয়ে খেলতাম। এটা শুনে একেবারে মর্মাহত ও বিস্মিত হয়েছিলাম। এই লোক, যে কি না ঢাকার প্রথম বিভাগ ক্লাবের হয়ে খেলত, সে এখন পাবলিক টয়লেট পরিষ্কার করে। সে বলল, যেহেতু কোনো (দেশের) লিগ খেলা নেই, তাই আমার আয়ও নেই। আমি তাই ঝাড়ুদারের চাকরি নিয়ে মালয়েশিয়ায় চলে আসি। ঠিক সে সময়ই সভাপতি পদে বাফুফে নির্বাচনে অংশ নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিই।’
বাংলাদেশের ফুটবলকে সব সময় মাঠে রাখা তাঁর উদ্দেশ্য ছিল বলে জানিয়েছেন সালাউদ্দিন। এবং এতে নিজেকে ‘সফল’ দাবি করছেন তিনি। সালাউদ্দিন বলেছেন, ‘নির্বাচিত হওয়ার পর আমার মূল উদ্দেশ্য ছিল টুর্নামেন্টগুলো পুনরায় চালু করা। তখন ঢাকার ঘরোয়া ফুটবল লিগগুলোর সবই প্রায় মৃতপ্রায় এবং অনিয়মিত হয়ে পড়েছিল। খেলোয়াড়েরা প্রতিবাদস্বরূপ ফেডারেশনে তালা ঝুলিয়ে রেখেছিল। তখন নিয়মিত লিগ খেলা ছিল না। খেলোয়াড়েরা এমন কষ্টের মধ্য দিয়ে যাচ্ছিল যে তাঁরা খেলা ছেড়ে বাধ্য হয়ে অন্য জায়গায় চাকরি খুঁজছিল। বর্তমানে খেলোয়াড়েরা আগের চেয়ে অনেক ভালো আছে। নির্বাচিত হওয়ার পর একটি লিগও মিস করিনি। আমাদের উদ্দেশ্য ছিল বল সব সময় মাঠে চালু রাখা এবং তা করতে সক্ষম হয়েছি।’
দীর্ঘ ১৫ বছর বাফুফের সভাপতি পদে আছেন সালাউদ্দিন। চতুর্থ মেয়াদের এই সময়ে সালাউদ্দিন শুধুই সমালোচিত। গত কিছুদিনে আরও বেশি বিতর্কিত হচ্ছেন তিনি। কদিন আগে সাংবাদিকদের ‘বাপের জুতা পরা ছবি’ নিয়ে মন্তব্য করে নিজের ভূমিকাকে আরও প্রশ্নবিদ্ধ করেছেন বাফুফে সভাপতি।
খেলোয়াড় হিসেবে কাজী সালাউদ্দিন যতটা সুনাম কুড়িয়েছেন, বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের (বাফুফে) সভাপতি হিসেবে ঠিক তাঁর উল্টো। সভাপতি হিসেবে শুধু সমালোচিত আর বিতর্কিতই হয়েছেন তিনি।
যদিও তাঁর দাবি, বাংলাদেশের ফুটবল বদলে দেওয়ার লক্ষ্যে বাফুফের সভাপতি পদে নির্বাচনে দাঁড়িয়েছিলেন সালাউদ্দিন। আজ বাফুফের সরবরাহকৃত সাক্ষাৎকারে এমনটিই জানিয়েছেন তিনি। কী কারণে এই পদে আসার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন, সে গল্প শুনিয়েছেন সালাউদ্দিন। বাফুফে সভাপতি বলেছেন, ‘২০০৭ সালে ব্যবসার কাজে মালয়েশিয়া গিয়েছিলাম। কুয়ালালামপুর বিমানবন্দরে একজন পরিচ্ছন্নতাকর্মী আমাকে অভ্যর্থনা জানিয়ে বলল, সালাউদ্দিন ভাই আমিও একজন ফুটবলার ছিলাম। ওয়ারির হয়ে খেলতাম। এটা শুনে একেবারে মর্মাহত ও বিস্মিত হয়েছিলাম। এই লোক, যে কি না ঢাকার প্রথম বিভাগ ক্লাবের হয়ে খেলত, সে এখন পাবলিক টয়লেট পরিষ্কার করে। সে বলল, যেহেতু কোনো (দেশের) লিগ খেলা নেই, তাই আমার আয়ও নেই। আমি তাই ঝাড়ুদারের চাকরি নিয়ে মালয়েশিয়ায় চলে আসি। ঠিক সে সময়ই সভাপতি পদে বাফুফে নির্বাচনে অংশ নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিই।’
বাংলাদেশের ফুটবলকে সব সময় মাঠে রাখা তাঁর উদ্দেশ্য ছিল বলে জানিয়েছেন সালাউদ্দিন। এবং এতে নিজেকে ‘সফল’ দাবি করছেন তিনি। সালাউদ্দিন বলেছেন, ‘নির্বাচিত হওয়ার পর আমার মূল উদ্দেশ্য ছিল টুর্নামেন্টগুলো পুনরায় চালু করা। তখন ঢাকার ঘরোয়া ফুটবল লিগগুলোর সবই প্রায় মৃতপ্রায় এবং অনিয়মিত হয়ে পড়েছিল। খেলোয়াড়েরা প্রতিবাদস্বরূপ ফেডারেশনে তালা ঝুলিয়ে রেখেছিল। তখন নিয়মিত লিগ খেলা ছিল না। খেলোয়াড়েরা এমন কষ্টের মধ্য দিয়ে যাচ্ছিল যে তাঁরা খেলা ছেড়ে বাধ্য হয়ে অন্য জায়গায় চাকরি খুঁজছিল। বর্তমানে খেলোয়াড়েরা আগের চেয়ে অনেক ভালো আছে। নির্বাচিত হওয়ার পর একটি লিগও মিস করিনি। আমাদের উদ্দেশ্য ছিল বল সব সময় মাঠে চালু রাখা এবং তা করতে সক্ষম হয়েছি।’
দীর্ঘ ১৫ বছর বাফুফের সভাপতি পদে আছেন সালাউদ্দিন। চতুর্থ মেয়াদের এই সময়ে সালাউদ্দিন শুধুই সমালোচিত। গত কিছুদিনে আরও বেশি বিতর্কিত হচ্ছেন তিনি। কদিন আগে সাংবাদিকদের ‘বাপের জুতা পরা ছবি’ নিয়ে মন্তব্য করে নিজের ভূমিকাকে আরও প্রশ্নবিদ্ধ করেছেন বাফুফে সভাপতি।
২০২৫ আইসিসি চ্যাম্পিয়নস ট্রফির দল ঘোষণা করেছে আয়োজক পাকিস্তান। তবে শেষ মুহূর্তে সাইম আইয়ুবকে ছাড়াই ১৫ সদস্যের দল ঘোষণা করেছে পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ড (পিসিবি)। আইসিসির নির্দেশনা অনুযায়ী টুর্নামেন্টের চূড়ান্ত স্কোয়াড ১১ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত পরিবর্তন করার সুযোগ রয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগেগলে আজ তৃতীয় দিনে খেলেছে শুধু বৃষ্টি। এতটাই বৃষ্টির দাপট ছিল যে শ্রীলঙ্কা-অস্ট্রেলিয়া প্রথম টেস্টের তৃতীয় দিনে খেলা হয়েছে কেবল ২৭ ওভার। তবে অস্ট্রেলিয়া এক ইনিংসে যে রানের পাহাড় গড়ছে, তাতেই লঙ্কানদের হিমশিম খাওয়ার মতো অবস্থা।
৯ ঘণ্টা আগেঅনূর্ধ্ব-১৯ নারী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ফাইনাল খেলা ভারত এক অভ্যাসে পরিণত করেছে। টুর্নামেন্টের ইতিহাসে প্রথম দুইবারই ফাইনালে উঠল ভারতীয় নারী ক্রিকেট দল। নিকি প্রসাদের নেতৃত্বাধীন দলটির ফাইনালে প্রতিপক্ষ দক্ষিণ আফ্রিকা।
১০ ঘণ্টা আগেনিত্যনতুন রেকর্ডে নাম লেখানো যেন ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো দারুণ এক অভ্যাসে পরিণত করেছেন। গোলের রেকর্ডের পাশাপাশি অন্যান্য রেকর্ডেও উঠে যায় তাঁর নাম। এবার যে রেকর্ড পর্তুগিজ ফুটবলার গড়েছেন তাতে আছেন শুধু নিজেই।
১১ ঘণ্টা আগে