লিওনেল মেসির ঘোষণার পর থেকেই ইন্টার মিয়ামির সমর্থকেরা অপেক্ষায় আছেন আর্জেন্টিনার অধিনায়কের পায়ের জাদু দেখতে। আসলে মিয়ামি বললে ভুল হবে, অধীর অপেক্ষায় রয়েছেন তো মেজর লিগ সকারের (এমএলএস) সমর্থকেরাও।
তবে সমর্থকদের আরও কিছুদিন অপেক্ষা করতে হবে। এখনো মিয়ামির সঙ্গে আনুষ্ঠানিক চুক্তি না হওয়ায় এমএলএসে পায়ের জাদু দেখাতে পারবেন না যে মেসি। অবশ্য চুক্তির কাজ সারতে গতকাল মিয়ামিতে পৌঁছেছেন তিনি। মিয়ামির উদ্দেশে যাওয়ার আগে আর্জেন্টিনার এক টিভি শোকে সাক্ষাৎকার দিয়েছেন সাবেক বার্সেলোনা তারকা। জানিয়েছেন, নতুন চ্যালেঞ্জ নিতে মিয়ামিতে যাচ্ছেন তিনি।
সাক্ষাৎকারে মেসি বলেছেন, ‘আমরা যে সিদ্ধান্ত নিয়েছি, তাতে আমি খুশি। নতুন চ্যালেঞ্জ নিতে প্রস্তুত ও আগ্রহী আছি। আমার মানসিকতা ও চিন্তার কোনো পরিবর্তন হচ্ছে না। সেখানে চেষ্টা করব এবং যে অবস্থাতেই থাকি না কেন, আমার এবং নতুন ক্লাবের জন্য সেরাটা দেওয়ার চেষ্টা করব। সর্বোচ্চ স্তরের পারফর্ম চালিয়ে যাব।’
মেসি আসবেন বলে গত দুই দিন আগে মিয়ামিতে তাঁর ম্যুরাল আঁকা হয়েছে। আর্জেন্টাইন অধিনায়কের ম্যুরাল খোদ এঁকেছেন ক্লাবের সহস্বত্বাধিকারী ইংল্যান্ডের সাবেক মিডফিল্ডার ডেভিড বেকহাম। এ ছাড়া এর আগে ঘোষণা করা হয়েছে আগামী ১৬ জুলাই মেসিকে বরণ করে নেওয়ার সময়ও। সেদিন ঘরের মাঠে ‘মেজর আনভেইলিং ইভেন্ট’ নামের এক আয়োজন করেছে মিয়ামি। পরিচয় পর্বের দিন বিনোদন, মাঠে বক্তব্যে দেওয়ার ব্যবস্থার সঙ্গে আরও কিছু অনুষ্ঠানসূচি রেখেছে ক্লাব। অবশ্য সেদিন শুধু মেসিকেই নয়, মিয়ামিতে নতুন আসা সবাইকে পরিচয় করিয়ে দেবে এমএলএসের ক্লাবটি। সাবেক বার্সা সতীর্থ সার্জিও বুসকেতসের সঙ্গে মেসির সাবেক গুরু স্বদেশি তাতা মার্তিনেজও পরিচিত হবেন মিয়ামির সমর্থকদের সঙ্গে।
আর এমএলএসে মেসির অভিষেক হবে ২১ জুলাই। ক্রুজ আজুলের বিপক্ষে ডিডিআর পিএনকে মাঠে প্রথমবারের মতো সাতবারের ব্যালন ডি’অর বিজয়ী নামবেন মিয়ামির হয়ে।
লিওনেল মেসির ঘোষণার পর থেকেই ইন্টার মিয়ামির সমর্থকেরা অপেক্ষায় আছেন আর্জেন্টিনার অধিনায়কের পায়ের জাদু দেখতে। আসলে মিয়ামি বললে ভুল হবে, অধীর অপেক্ষায় রয়েছেন তো মেজর লিগ সকারের (এমএলএস) সমর্থকেরাও।
তবে সমর্থকদের আরও কিছুদিন অপেক্ষা করতে হবে। এখনো মিয়ামির সঙ্গে আনুষ্ঠানিক চুক্তি না হওয়ায় এমএলএসে পায়ের জাদু দেখাতে পারবেন না যে মেসি। অবশ্য চুক্তির কাজ সারতে গতকাল মিয়ামিতে পৌঁছেছেন তিনি। মিয়ামির উদ্দেশে যাওয়ার আগে আর্জেন্টিনার এক টিভি শোকে সাক্ষাৎকার দিয়েছেন সাবেক বার্সেলোনা তারকা। জানিয়েছেন, নতুন চ্যালেঞ্জ নিতে মিয়ামিতে যাচ্ছেন তিনি।
সাক্ষাৎকারে মেসি বলেছেন, ‘আমরা যে সিদ্ধান্ত নিয়েছি, তাতে আমি খুশি। নতুন চ্যালেঞ্জ নিতে প্রস্তুত ও আগ্রহী আছি। আমার মানসিকতা ও চিন্তার কোনো পরিবর্তন হচ্ছে না। সেখানে চেষ্টা করব এবং যে অবস্থাতেই থাকি না কেন, আমার এবং নতুন ক্লাবের জন্য সেরাটা দেওয়ার চেষ্টা করব। সর্বোচ্চ স্তরের পারফর্ম চালিয়ে যাব।’
মেসি আসবেন বলে গত দুই দিন আগে মিয়ামিতে তাঁর ম্যুরাল আঁকা হয়েছে। আর্জেন্টাইন অধিনায়কের ম্যুরাল খোদ এঁকেছেন ক্লাবের সহস্বত্বাধিকারী ইংল্যান্ডের সাবেক মিডফিল্ডার ডেভিড বেকহাম। এ ছাড়া এর আগে ঘোষণা করা হয়েছে আগামী ১৬ জুলাই মেসিকে বরণ করে নেওয়ার সময়ও। সেদিন ঘরের মাঠে ‘মেজর আনভেইলিং ইভেন্ট’ নামের এক আয়োজন করেছে মিয়ামি। পরিচয় পর্বের দিন বিনোদন, মাঠে বক্তব্যে দেওয়ার ব্যবস্থার সঙ্গে আরও কিছু অনুষ্ঠানসূচি রেখেছে ক্লাব। অবশ্য সেদিন শুধু মেসিকেই নয়, মিয়ামিতে নতুন আসা সবাইকে পরিচয় করিয়ে দেবে এমএলএসের ক্লাবটি। সাবেক বার্সা সতীর্থ সার্জিও বুসকেতসের সঙ্গে মেসির সাবেক গুরু স্বদেশি তাতা মার্তিনেজও পরিচিত হবেন মিয়ামির সমর্থকদের সঙ্গে।
আর এমএলএসে মেসির অভিষেক হবে ২১ জুলাই। ক্রুজ আজুলের বিপক্ষে ডিডিআর পিএনকে মাঠে প্রথমবারের মতো সাতবারের ব্যালন ডি’অর বিজয়ী নামবেন মিয়ামির হয়ে।
দারুণ এক মৌসুম পার করছেন লামিন ইয়ামাল। নিজের পারফরম্যান্সের সঙ্গে দলকেও এনে দিচ্ছেন সাফল্য। রাতে তাঁর চোখ ধাঁধানো গোল ও অ্যাসিস্টে কাতালান ডার্বিতে স্টেডিয়ামে এস্পানিওলকে ২-০ গোলে হারিয়ে লা লিগার ২৮ তম শিরোপা ঘরে তুলল বার্সেলোনা। চলতি মৌসুমে এখন পর্যন্ত সব প্রতিযোগিতা মিলিয়ে ৫৩ ম্যাচে ১৭ গোল করার
৭ মিনিট আগেরুদ্ধশ্বাস প্রথম দুই ওয়ানডেতে একটি করে জয় পেয়েছে বাংলাদেশ ও দক্ষিণ আফ্রিকা ইমার্জিং দল। আজ সিরিজের শেষ ওয়ানডেতে অলিখিত ফাইনালে মাঠে নামছে দল দুটি। ফুটবলেও আজ গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচে মাঠে নামছে চেলসি-অ্যাস্টন ভিলার মতো দলগুলো।
১ ঘণ্টা আগেখেলা হবে ৯০ মিনিট। অতিরিক্ত সময়টুকু আমলে নিলে প্রায় ১০০ মিনিটই বলা যায়। তবে বাফুফে প্রস্তুতি নিচ্ছে আটঘাট বেঁধে। শুধু একটি ম্যাচকে ঘিরে দেশের ফুটবলে এমন আয়োজনের পরিকল্পনা শেষ কবে দেখা গেছে, তা বলা মুশকিল।
১ ঘণ্টা আগেজিতলেই শিরোপা জয়ের উদ্যাপন করার সুযোগ, এস্পানিওলের বিপক্ষে মাঠে নামার আগেই সমীকরণটা বুঝে নিয়েছে বার্সেলোনা। কিন্তু প্রতিপক্ষের মাঠে প্রথমার্ধে ছন্নছাড়া ফুটবলই খেলেছে কাতালানরা। পায়নি কোনো গোলও। শিরোপার অপেক্ষা কি তাহলে বাড়ছে? সমর্থকদের মনে যখন মলিন ছায়া—তখনই ইয়ামালের চোখ ধাঁধানো গোল।
১ ঘণ্টা আগে