নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
অনূর্ধ্ব-২০ নারী সাফ চ্যাম্পিয়নশিপে দ্বিতীয় ম্যাচেও দাপুটে শুরু করেছে বাংলাদেশ। টুর্নামেন্টে সবচেয়ে কঠিন প্রতিপক্ষ নেপালের বিপক্ষে আফঈদা খন্দকাররা প্রথমার্ধ শেষ করেছেন ২-০ গোলে এগিয়ে থেকে। গোল দুটি করেন মোসাম্মৎ সাগরিকা ও সিনহা জাহান শিখা।
বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায় তৃতীয় মিনিটে কর্নার থেকে আসা বল কেড়ে নিতে বক্সের ভেতর সৃষ্টি হয় জটলা। সেখানে নেপাল গোলরক্ষক সুজাতা তামাংকে একা পেয়ে গোল করতে পারেননি আগের ম্যাচে হ্যাটট্রিক করা মোসাম্মৎ সাগরিকা।
৮ মিনিটে জয়নব বিবি রিতার দারুণ এক পাসে মাথা ছোঁয়াতে ব্যর্থ হন সিনহা জাহান শিখা। একের পর এক আক্রমণে নেপালকে চাপে রাখার সুফল বাংলাদেশ পায় ১৪ মিনিটে। বাঁ প্রান্ত দিয়ে সাগরিকার পাস ধরে বক্সে ঢুকে পড়েন মুনকি। দুই ফুটবলারকে কাটিয়ে গোলরক্ষককেও পরাস্ত করেন তিনি। তাঁর সেই শট গোললাইন থেকে ফিরিয়ে দেন নেপালের গঙ্গা রোকিয়া। কিন্তু পুরোপুরি বিপদমুক্ত করতে পারেননি। উল্টো বল ঠেলে দেন শিখার কাছে। দারুণ এক শটে জাল কাঁপিয়ে বাংলাদেশকে এগিয়ে দেন শিখা।
১৯ মিনিটে জয়নবের দূরপাল্লার শটে পা লাগাতে পারেননি সাগরিকা। সুজাতার সঙ্গে সংঘর্ষে চোট পান তিনি। ২৬ মিনিটে সেনু পারিয়ারকে বক্সের খানিকটা সামনে ফাউল করেন পূজা দাস। ফ্রি কিক থেকে আনিশা রায়ের শট পোস্টে লাগলে গোলবঞ্চিত হয় নেপাল।
৩৬ মিনিটে শান্তি মার্দির ক্রসে বল পেয়ে দুবারের চেষ্টায় সুজাতাকে টপকাতে ব্যর্থ হন শিখা। তবে সুযোগ সন্ধানী সাগরিকা কোনো ভুল করেননি। সুজাতার হাত ফসকে বেরিয়ে যাওয়া বল দ্রুত জালে ফেলেন তিনি। ৪৩ মিনিটে বাংলাদেশ গোলরক্ষক স্বর্ণা রানি মণ্ডলকে একা পেয়ে যান মিনা দেউবা। বক্সের বাইরে থেকে তাঁর দূরপাল্লার শট দারুণ দক্ষতায় ঠেকিয়ে দেন স্বর্ণা।
অনূর্ধ্ব-২০ নারী সাফ চ্যাম্পিয়নশিপে দ্বিতীয় ম্যাচেও দাপুটে শুরু করেছে বাংলাদেশ। টুর্নামেন্টে সবচেয়ে কঠিন প্রতিপক্ষ নেপালের বিপক্ষে আফঈদা খন্দকাররা প্রথমার্ধ শেষ করেছেন ২-০ গোলে এগিয়ে থেকে। গোল দুটি করেন মোসাম্মৎ সাগরিকা ও সিনহা জাহান শিখা।
বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায় তৃতীয় মিনিটে কর্নার থেকে আসা বল কেড়ে নিতে বক্সের ভেতর সৃষ্টি হয় জটলা। সেখানে নেপাল গোলরক্ষক সুজাতা তামাংকে একা পেয়ে গোল করতে পারেননি আগের ম্যাচে হ্যাটট্রিক করা মোসাম্মৎ সাগরিকা।
৮ মিনিটে জয়নব বিবি রিতার দারুণ এক পাসে মাথা ছোঁয়াতে ব্যর্থ হন সিনহা জাহান শিখা। একের পর এক আক্রমণে নেপালকে চাপে রাখার সুফল বাংলাদেশ পায় ১৪ মিনিটে। বাঁ প্রান্ত দিয়ে সাগরিকার পাস ধরে বক্সে ঢুকে পড়েন মুনকি। দুই ফুটবলারকে কাটিয়ে গোলরক্ষককেও পরাস্ত করেন তিনি। তাঁর সেই শট গোললাইন থেকে ফিরিয়ে দেন নেপালের গঙ্গা রোকিয়া। কিন্তু পুরোপুরি বিপদমুক্ত করতে পারেননি। উল্টো বল ঠেলে দেন শিখার কাছে। দারুণ এক শটে জাল কাঁপিয়ে বাংলাদেশকে এগিয়ে দেন শিখা।
১৯ মিনিটে জয়নবের দূরপাল্লার শটে পা লাগাতে পারেননি সাগরিকা। সুজাতার সঙ্গে সংঘর্ষে চোট পান তিনি। ২৬ মিনিটে সেনু পারিয়ারকে বক্সের খানিকটা সামনে ফাউল করেন পূজা দাস। ফ্রি কিক থেকে আনিশা রায়ের শট পোস্টে লাগলে গোলবঞ্চিত হয় নেপাল।
৩৬ মিনিটে শান্তি মার্দির ক্রসে বল পেয়ে দুবারের চেষ্টায় সুজাতাকে টপকাতে ব্যর্থ হন শিখা। তবে সুযোগ সন্ধানী সাগরিকা কোনো ভুল করেননি। সুজাতার হাত ফসকে বেরিয়ে যাওয়া বল দ্রুত জালে ফেলেন তিনি। ৪৩ মিনিটে বাংলাদেশ গোলরক্ষক স্বর্ণা রানি মণ্ডলকে একা পেয়ে যান মিনা দেউবা। বক্সের বাইরে থেকে তাঁর দূরপাল্লার শট দারুণ দক্ষতায় ঠেকিয়ে দেন স্বর্ণা।
ইয়ানিক সিনারের শেষ সার্ভটি ফেরানোর চেষ্টা করেও নেট পার করতে পারলেন না কার্লোস আলকারাস। তাতেই উইম্বলডন পেল নতুন রাজা। প্রথম সেট পিছিয়ে পড়েও ঘুরে দাঁড়িয়ে অল ইংল্যান্ড ক্লাবের সেন্টার কোর্টে গতকাল ৪-৬,৬-৪, ৬-৪, ৬-৪ গেমে জিতলেন সিনার। ঘাসের কোর্টের গ্র্যান্ড স্লামে এটিই কোনো ইতালিয়ান খেলোয়াড়ের প্রথম
৩ ঘণ্টা আগেপ্রথমার্ধে ছিল একচেটিয়া আধিপত্য। কিন্তু দ্বিতীয়ার্ধে ছন্দ হারায় বাংলাদেশের মেয়েরা। দুই গোলে এগিয়ে থাকার পরও হিমশিমকে নেপালকে সামলাতে। নেপালও সমতায় ফিরে আসে দারুণভাবে। শেষ মিনিটে তৃষ্ণা রানীর গোলে ৩-২ ব্যবধানের জয় নিয়ে মাঠ ছাড়ে বাংলাদেশ। জয়ে খুশি হলেও ফুটবলারদের পারফরম্যান্স তৃপ্তি দিচ্ছে না বাংলাদেশ
৫ ঘণ্টা আগেলর্ডসে ভারত-ইংল্যান্ড সিরিজের তৃতীয় টেস্টের প্রথম তিন দিনের খেলা এগোচ্ছিল প্রথাগত টেস্ট মেজাজেই। দুই দলই খেলতে থাকে সমান তালে। কিন্তু আজ চতুর্থ দিনে এসে হঠাৎ ঘুরে যায় ম্যাচের গতিপথ। ভারতের আগুনে বোলিংয়ে ২০০ রানও করতে পারল না ইংলিশরা।
৫ ঘণ্টা আগে২০১৭ সালে ডাম্বুলাতেই তামিম ইকবালের সেঞ্চুরিতে শ্রীলঙ্কাকে ৯০ রানে হারিয়েছিল বাংলাদেশ। তবে সেটি ছিল ওয়ানডেতে। সংস্করণ ভিন্ন হলেও সেই ডাম্বুলাতে আজ শ্রীলঙ্কাকে আবার হারিয়েছে বাংলাদেশ। লঙ্কানদের ৮৩ রানে হারিয়ে টি-টোয়েন্টি সিরিজে ফিরল বাংলাদেশ।
৬ ঘণ্টা আগে