লা লিগায় এখন পর্যন্ত দশটা শিরোপাও জিততে পারেনি আতলেতিক বিলবাও। সেই তুলনায় কোপা দেল রের শিরোপায় বিলবাওয়ের ক্যাবিনেট ভরপুর। নিজেদের ইতিহাসে সবচেয়ে বেশি কোপা দেল রে শিরোপা জিতলেও এটা তাদের কাছে ধরা দিচ্ছিল না গত ৪০ বছর। অবশেষে গত রাতে রোমাঞ্চকর জয়ে অপেক্ষা ফুরোল বিলবাওয়ের।
এস্তাদিও দে লা কার্তুজা স্টেডিয়ামে গত রাতে হয়েছে কোপা দেল রের ফাইনাল। এই ফাইনালে মুখোমুখি হয়েছে বিলবাও এবং মায়োর্কা। বিলবাও বল দখলে রেখেছিল ৬৯ শতাংশ ও প্রতিপক্ষের লক্ষ্য বরাবর করে ৭ শট। অন্যদিকে মায়োর্কার পায়ে বল ছিল ৩১ শতাংশ এবং বল দখলে রেখে ৫ শট নেয় প্রতিপক্ষের লক্ষ্য বরাবর। বল দখল বেশি থাকলেও গত রাতে বেশ পরীক্ষার মধ্যে পড়ে বিলবাও। প্রথমেই দলটি পিছিয়ে পড়ে। ২১ মিনিটে প্রথমে কর্নার থেকে শট করেন মায়োর্কার ডিফেন্ডার আন্তোনিও রাইলো। রাইসোর পাস রিসিভ করে ডান পায়ের শটে লক্ষ্যভেদ করেন দলটির স্ট্রাইকার দানি রদ্রিগেজ। প্রথমার্ধ শেষ হয় ১-০ গোলে।
দ্বিতীয়ার্ধে দ্রুতই সমতায় ফেরে বিলবাও। ৫০ মিনিটে সমতাসূচক গোল করেন বিলবাওয়ের মিডফিল্ডার ওহিয়ান সানচেত। সানচেতকে অ্যাসিস্ট করেন নিকো উইলিয়ামস। নির্ধারিত ৯০ মিনিটে বিলবাও-মায়োর্কা ম্যাচ ১-১ গোলে ড্র হলে ম্যাচ গড়ায় অতিরিক্ত সময়ে। সেখানে (অতিরিক্ত সময়) ৩০ মিনিট খেলা হলেও কোনো দলই গোলমুখ খুলতে পারছিল না। ১২০ মিনিটের খেলা শেষে ম্যাচ গড়ায় পেনাল্টি শ্যুটআউটে। পেনাল্টিতে প্রথম ৪ গোলের চারটিই করতে পারে বিলবাও। বিপরীতে বিলবাও ৪ শট নিলেও ২টি লক্ষ্যভেদ করতে পেরেছে। পেনাল্টিতে ৪-২ গোলের রোমাঞ্চকর জয়ে ১৯৮৩-৮৪ মৌসুমের পর কোপা দেল রে জেতে বিলবাও।
৪০ বছর পর জয়ের মাধ্যমে ২৪তম কোপা দেল রে শিরোপা জিতল বিলবাও। বিলবাওয়ের চেয়ে এগিয়ে আছে শুধুই বার্সেলোনা। বার্সা কোপা দেল রের শিরোপা জেতে ৩১ বার। ২০ শিরোপা জিতে কোপা দেল রের তৃতীয় সর্বোচ্চ শিরোপা জয়ী দল রিয়াল মাদ্রিদ।
লা লিগায় এখন পর্যন্ত দশটা শিরোপাও জিততে পারেনি আতলেতিক বিলবাও। সেই তুলনায় কোপা দেল রের শিরোপায় বিলবাওয়ের ক্যাবিনেট ভরপুর। নিজেদের ইতিহাসে সবচেয়ে বেশি কোপা দেল রে শিরোপা জিতলেও এটা তাদের কাছে ধরা দিচ্ছিল না গত ৪০ বছর। অবশেষে গত রাতে রোমাঞ্চকর জয়ে অপেক্ষা ফুরোল বিলবাওয়ের।
এস্তাদিও দে লা কার্তুজা স্টেডিয়ামে গত রাতে হয়েছে কোপা দেল রের ফাইনাল। এই ফাইনালে মুখোমুখি হয়েছে বিলবাও এবং মায়োর্কা। বিলবাও বল দখলে রেখেছিল ৬৯ শতাংশ ও প্রতিপক্ষের লক্ষ্য বরাবর করে ৭ শট। অন্যদিকে মায়োর্কার পায়ে বল ছিল ৩১ শতাংশ এবং বল দখলে রেখে ৫ শট নেয় প্রতিপক্ষের লক্ষ্য বরাবর। বল দখল বেশি থাকলেও গত রাতে বেশ পরীক্ষার মধ্যে পড়ে বিলবাও। প্রথমেই দলটি পিছিয়ে পড়ে। ২১ মিনিটে প্রথমে কর্নার থেকে শট করেন মায়োর্কার ডিফেন্ডার আন্তোনিও রাইলো। রাইসোর পাস রিসিভ করে ডান পায়ের শটে লক্ষ্যভেদ করেন দলটির স্ট্রাইকার দানি রদ্রিগেজ। প্রথমার্ধ শেষ হয় ১-০ গোলে।
দ্বিতীয়ার্ধে দ্রুতই সমতায় ফেরে বিলবাও। ৫০ মিনিটে সমতাসূচক গোল করেন বিলবাওয়ের মিডফিল্ডার ওহিয়ান সানচেত। সানচেতকে অ্যাসিস্ট করেন নিকো উইলিয়ামস। নির্ধারিত ৯০ মিনিটে বিলবাও-মায়োর্কা ম্যাচ ১-১ গোলে ড্র হলে ম্যাচ গড়ায় অতিরিক্ত সময়ে। সেখানে (অতিরিক্ত সময়) ৩০ মিনিট খেলা হলেও কোনো দলই গোলমুখ খুলতে পারছিল না। ১২০ মিনিটের খেলা শেষে ম্যাচ গড়ায় পেনাল্টি শ্যুটআউটে। পেনাল্টিতে প্রথম ৪ গোলের চারটিই করতে পারে বিলবাও। বিপরীতে বিলবাও ৪ শট নিলেও ২টি লক্ষ্যভেদ করতে পেরেছে। পেনাল্টিতে ৪-২ গোলের রোমাঞ্চকর জয়ে ১৯৮৩-৮৪ মৌসুমের পর কোপা দেল রে জেতে বিলবাও।
৪০ বছর পর জয়ের মাধ্যমে ২৪তম কোপা দেল রে শিরোপা জিতল বিলবাও। বিলবাওয়ের চেয়ে এগিয়ে আছে শুধুই বার্সেলোনা। বার্সা কোপা দেল রের শিরোপা জেতে ৩১ বার। ২০ শিরোপা জিতে কোপা দেল রের তৃতীয় সর্বোচ্চ শিরোপা জয়ী দল রিয়াল মাদ্রিদ।
ব্যালন ডি’অরের সোনালি ট্রফি উঠবে কার হাতে? তা জানা যাবে সেপ্টেম্বরে। মৌসুম যেহেতু শেষ, তাই এ নিয়ে আলোচনা বেড়ে গেছে। তবে দুটি নামই শোনা যাচ্ছে বেশি—পিএসজির ওসমান দেম্বেলে ও বার্সেলোনার লামিনে ইয়ামাল। দেম্বেলেকে বেশ ভালোভাবেই চেনা কিলিয়ান এমবাপ্পের। গত মৌসুমেও একসঙ্গে পিএসজিতে খেলেছেন তারা।
৩৩ মিনিট আগেএশিয়ান কাপ বাছাইয়ে বাংলাদেশের বিপক্ষে খেলতে আজ ঢাকায় আসছে সিঙ্গাপুর ফুটবল দল। রাত পৌনে ১১টার দিকে ঢাকায় পৌঁছানোর কথা রয়েছে তাদের। তবে এর আগে দলে যোগ ফারহান জুলকিফলি। গতি, ড্রিবলিং ও প্লেমেকিং সক্ষমতা দিয়ে খেলার মোড় ঘুরিয়ে দেওয়ার সামর্থ্য আছে ২২ বছর বয়সী প্রতিভাবান এই উইঙ্গারের। জাতীয় দলের হয়ে
২ ঘণ্টা আগেদুজন একে অপরের চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী। খেলা বাদে একসঙ্গে খুব একটা দেখাও যায় না। তবে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক না থাকলেও পরস্পরের প্রতি শ্রদ্ধা দেখিয়ে এসেছেন বরাবর। লিওনেল মেসিকে ভালো লাগার এটাই কারণ বলে জানিয়েছেন ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো।
৪ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের কাছে গত মাসে প্রথম ম্যাচ হেরেও টি-টোয়েন্টি সিরিজ জেতে সংযুক্ত আরব আমিরাত। ঐতিহাসিক এই জয়ে মুহাম্মদ ওয়াসিম ছিলেন। ‘ক্যাপ্টেন লিডিং ফ্রম দ্য ফ্রন্ট’। দুর্দান্ত পারফরম্যান্সে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সংস্থার (আইসিসি) পুরস্কার পেলেন আমিরাত অধিনায়ক।
৫ ঘণ্টা আগে