নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বাংলাদেশ নারী ফুটবল লিগের ষষ্ঠ আসর শুরু হওয়ার কথা আগামী মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহে। টুর্নামেন্টের দলবদল শুরু হয়েছে ৮ ফেব্রুয়ারি। শেষ হবে আগামী ৪ মার্চ।
দলবদল শুরু হলেও আড়মোড়া ভাঙেনি নারী লিগের নিবন্ধন করা দলগুলোর। এক সপ্তাহেও ক্লাবগুলো এখনো পর্যন্ত দলের কাঠামো আর ফুটবলার নেওয়ার পরিকল্পনা গুছিয়ে উঠতে পারেনি। এতে জাতীয় দলের ফুটবলাররা আছেন দুশ্চিন্তায়। কোন দলে খেলবেন, কেমন হবে পারিশ্রমিক, সেটাও এখনো পর্যন্ত অজানা তাঁদের।
পারিবারিক কারণে ইন্ডিয়ান ওমেনস লিগের দল কিক স্টার্ট ছেড়ে দেশে ফিরে এসেছেন জাতীয় নারী দলের অধিনায়ক সাবিনা খাতুন। এখন পর্যন্ত কোনো দল থেকে খেলার প্রস্তাব পাননি বলে জানালেন সাবিনা। পারিবারিক কারণে কিক স্টার্টে আপাতত আর যাওয়া হবে না তাঁর। ইস্ট বেঙ্গলের হয়ে খেলা সানজিদা আক্তারও ভারত থেকে জানালেন, এখনো কোনো কল পাননি তিনি। জাতীয় দলের সহ-অধিনায়ক মারিয়া মান্দা বললেন, ‘শুনেছি দলবদল শুরু হয়েছে। কিন্তু এখনো কোনো ক্লাব যোগাযোগ করেনি। এখনো সময় আছে, হয়তো সামনে করবে। দেখা যাক কী হয়।’
অথচ আগের তিন মৌসুমের দৃশ্য ছিল সম্পূর্ণ ভিন্ন। দলবদল শুরুর আগেই জাতীয় দলের অধিকাংশ ফুটবলারের নিজেদের করে রেখেছিল হ্যাটট্রিক লিগ শিরোপা জেতা বসুন্ধরা কিংস। তাঁদের পারিশ্রমিক আর ক্যাম্প, বোনাসসহ অন্য সুযোগ-সুবিধাও ছিল অন্য সব দলের চেয়ে ভালো। গতবারের লিগে বসুন্ধরা থেকে ৫ থেকে ৮ লাখ টাকা পারিশ্রমিক পেয়েছিলেন সাবিনা-সানজিদারা। এবার নিজেদের পারিশ্রমিক বাড়ানো নিয়ে নারী ফুটবলাররা ‘সিন্ডিকেট’ করছেন, এমন অভিযোগ থেকে অভিমানে এবার আর দলই গড়েনি বসুন্ধরা।
বসুন্ধরা না থাকায় বাকি দলগুলোর জন্য জাতীয় দলের ফুটবলাররা এখন উন্মুক্ত। এই ফুটবলাররা এখন আশায় থাকতে পারেন যে ক্লাবের দিকে, সেই আতাউর রহমান ভূঁইয়া কলেজ (এআরবিসি) স্পোর্টস ক্লাব খুব বেশি আগ্রহী নয় জাতীয় দলের ফুটবলারদের নিয়ে। বয়সভিত্তিক ফুটবলারদের নিয়ে সবশেষ দুই আসরে রানার্সআপ হয়েছে এআরবিসি। আগের বার দলের ২০ জনের সঙ্গে জাতীয় দল থেকে মাত্র পাঁচ ফুটবলারকে চান—এটাই জানালেন দলটির সহসভাপতি সোহেল খন্দকার। অনূর্ধ্ব-১৯ সাফজয়ী অধিনায়ক আফঈদা খন্দকার, অনূর্ধ্ব-২০ সাফজয়ী আকলিমা, উন্নতি খাতুন, শাহেদা আক্তার রিপাদের মতো খেলোয়াড় থাকায় জাতীয় দলের ফুটবলার নিয়ে তেমন আগ্রহী নয় এআরবিসি।
এআরবিসির সঙ্গে এবারের নারী লিগে হাড্ডাহাড্ডি লড়াই হতে পারে জাতীয় দলের সাবেক কোচ গোলাম রব্বানী ছোটনের বাংলাদেশ সেনাবাহিনী নারী দলের। সেনাবাহিনীর নিজস্ব দল থাকায় সেই দলে জাতীয় দলের ফুটবলারদের সুযোগ নেই বললেই চলে। ঢাকার দলগুলোর মধ্যে ফরাশগঞ্জ ও উত্তরা ফুটবল ক্লাব ভালো দল গড়তে পারে, এমনটা শোনা গেলেও দুই দলকে নিয়ে ফুটবলারদের তিক্ত অভিজ্ঞতা আছে। জাতীয় দলের সঙ্গে থাকা এক কোচ বললেন, ‘জাতীয় দলের বাইরে থাকা ফুটবলারদের কয়েকজন গত বছর উত্তরায় খেলেছিল। এদের খেতে দেওয়া হয়েছিল ভাত, ডাল আর আলুভর্তা! এটা কি ফুটবলারদের জন্য উপযুক্ত খাবার? ফরাশগঞ্জ খেলোয়াড় নেবে বলে আর শেষ পর্যন্ত নেয় না। পারিশ্রমিক খুবই কম। এসব ক্লাবে এক দিনও অনুশীলন হয় কি না আমার সন্দেহ। এসব ক্লাবে খেললে খেলোয়াড়েরা হতাশ হয়ে পড়ে।’
বাংলাদেশ নারী ফুটবল লিগের ষষ্ঠ আসর শুরু হওয়ার কথা আগামী মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহে। টুর্নামেন্টের দলবদল শুরু হয়েছে ৮ ফেব্রুয়ারি। শেষ হবে আগামী ৪ মার্চ।
দলবদল শুরু হলেও আড়মোড়া ভাঙেনি নারী লিগের নিবন্ধন করা দলগুলোর। এক সপ্তাহেও ক্লাবগুলো এখনো পর্যন্ত দলের কাঠামো আর ফুটবলার নেওয়ার পরিকল্পনা গুছিয়ে উঠতে পারেনি। এতে জাতীয় দলের ফুটবলাররা আছেন দুশ্চিন্তায়। কোন দলে খেলবেন, কেমন হবে পারিশ্রমিক, সেটাও এখনো পর্যন্ত অজানা তাঁদের।
পারিবারিক কারণে ইন্ডিয়ান ওমেনস লিগের দল কিক স্টার্ট ছেড়ে দেশে ফিরে এসেছেন জাতীয় নারী দলের অধিনায়ক সাবিনা খাতুন। এখন পর্যন্ত কোনো দল থেকে খেলার প্রস্তাব পাননি বলে জানালেন সাবিনা। পারিবারিক কারণে কিক স্টার্টে আপাতত আর যাওয়া হবে না তাঁর। ইস্ট বেঙ্গলের হয়ে খেলা সানজিদা আক্তারও ভারত থেকে জানালেন, এখনো কোনো কল পাননি তিনি। জাতীয় দলের সহ-অধিনায়ক মারিয়া মান্দা বললেন, ‘শুনেছি দলবদল শুরু হয়েছে। কিন্তু এখনো কোনো ক্লাব যোগাযোগ করেনি। এখনো সময় আছে, হয়তো সামনে করবে। দেখা যাক কী হয়।’
অথচ আগের তিন মৌসুমের দৃশ্য ছিল সম্পূর্ণ ভিন্ন। দলবদল শুরুর আগেই জাতীয় দলের অধিকাংশ ফুটবলারের নিজেদের করে রেখেছিল হ্যাটট্রিক লিগ শিরোপা জেতা বসুন্ধরা কিংস। তাঁদের পারিশ্রমিক আর ক্যাম্প, বোনাসসহ অন্য সুযোগ-সুবিধাও ছিল অন্য সব দলের চেয়ে ভালো। গতবারের লিগে বসুন্ধরা থেকে ৫ থেকে ৮ লাখ টাকা পারিশ্রমিক পেয়েছিলেন সাবিনা-সানজিদারা। এবার নিজেদের পারিশ্রমিক বাড়ানো নিয়ে নারী ফুটবলাররা ‘সিন্ডিকেট’ করছেন, এমন অভিযোগ থেকে অভিমানে এবার আর দলই গড়েনি বসুন্ধরা।
বসুন্ধরা না থাকায় বাকি দলগুলোর জন্য জাতীয় দলের ফুটবলাররা এখন উন্মুক্ত। এই ফুটবলাররা এখন আশায় থাকতে পারেন যে ক্লাবের দিকে, সেই আতাউর রহমান ভূঁইয়া কলেজ (এআরবিসি) স্পোর্টস ক্লাব খুব বেশি আগ্রহী নয় জাতীয় দলের ফুটবলারদের নিয়ে। বয়সভিত্তিক ফুটবলারদের নিয়ে সবশেষ দুই আসরে রানার্সআপ হয়েছে এআরবিসি। আগের বার দলের ২০ জনের সঙ্গে জাতীয় দল থেকে মাত্র পাঁচ ফুটবলারকে চান—এটাই জানালেন দলটির সহসভাপতি সোহেল খন্দকার। অনূর্ধ্ব-১৯ সাফজয়ী অধিনায়ক আফঈদা খন্দকার, অনূর্ধ্ব-২০ সাফজয়ী আকলিমা, উন্নতি খাতুন, শাহেদা আক্তার রিপাদের মতো খেলোয়াড় থাকায় জাতীয় দলের ফুটবলার নিয়ে তেমন আগ্রহী নয় এআরবিসি।
এআরবিসির সঙ্গে এবারের নারী লিগে হাড্ডাহাড্ডি লড়াই হতে পারে জাতীয় দলের সাবেক কোচ গোলাম রব্বানী ছোটনের বাংলাদেশ সেনাবাহিনী নারী দলের। সেনাবাহিনীর নিজস্ব দল থাকায় সেই দলে জাতীয় দলের ফুটবলারদের সুযোগ নেই বললেই চলে। ঢাকার দলগুলোর মধ্যে ফরাশগঞ্জ ও উত্তরা ফুটবল ক্লাব ভালো দল গড়তে পারে, এমনটা শোনা গেলেও দুই দলকে নিয়ে ফুটবলারদের তিক্ত অভিজ্ঞতা আছে। জাতীয় দলের সঙ্গে থাকা এক কোচ বললেন, ‘জাতীয় দলের বাইরে থাকা ফুটবলারদের কয়েকজন গত বছর উত্তরায় খেলেছিল। এদের খেতে দেওয়া হয়েছিল ভাত, ডাল আর আলুভর্তা! এটা কি ফুটবলারদের জন্য উপযুক্ত খাবার? ফরাশগঞ্জ খেলোয়াড় নেবে বলে আর শেষ পর্যন্ত নেয় না। পারিশ্রমিক খুবই কম। এসব ক্লাবে এক দিনও অনুশীলন হয় কি না আমার সন্দেহ। এসব ক্লাবে খেললে খেলোয়াড়েরা হতাশ হয়ে পড়ে।’
২০২৫ আইসিসি চ্যাম্পিয়নস ট্রফির দল ঘোষণা করেছে আয়োজক পাকিস্তান। তবে শেষ মুহূর্তে সাইম আইয়ুবকে ছাড়াই ১৫ সদস্যের দল ঘোষণা করেছে পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ড (পিসিবি)। আইসিসির নির্দেশনা অনুযায়ী টুর্নামেন্টের চূড়ান্ত স্কোয়াড ১১ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত পরিবর্তন করার সুযোগ রয়েছে।
১১ ঘণ্টা আগেগলে আজ তৃতীয় দিনে খেলেছে শুধু বৃষ্টি। এতটাই বৃষ্টির দাপট ছিল যে শ্রীলঙ্কা-অস্ট্রেলিয়া প্রথম টেস্টের তৃতীয় দিনে খেলা হয়েছে কেবল ২৭ ওভার। তবে অস্ট্রেলিয়া এক ইনিংসে যে রানের পাহাড় গড়ছে, তাতেই লঙ্কানদের হিমশিম খাওয়ার মতো অবস্থা।
১৪ ঘণ্টা আগেঅনূর্ধ্ব-১৯ নারী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ফাইনাল খেলা ভারত এক অভ্যাসে পরিণত করেছে। টুর্নামেন্টের ইতিহাসে প্রথম দুইবারই ফাইনালে উঠল ভারতীয় নারী ক্রিকেট দল। নিকি প্রসাদের নেতৃত্বাধীন দলটির ফাইনালে প্রতিপক্ষ দক্ষিণ আফ্রিকা।
১৫ ঘণ্টা আগেনিত্যনতুন রেকর্ডে নাম লেখানো যেন ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো দারুণ এক অভ্যাসে পরিণত করেছেন। গোলের রেকর্ডের পাশাপাশি অন্যান্য রেকর্ডেও উঠে যায় তাঁর নাম। এবার যে রেকর্ড পর্তুগিজ ফুটবলার গড়েছেন তাতে আছেন শুধু নিজেই।
১৬ ঘণ্টা আগে