আল ফাইহার বিপক্ষে গতকাল রাতে খেলতে নেমেই একটা মাইলফলক ছুঁয়েছেন ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো। এএফসি চ্যাম্পিয়নস লিগের শেষ ষোলোর ম্যাচটি ছিল তাঁর ক্লাব ক্যারিয়ারের ১০০০তম ম্যাচ।
গত ডিসেম্বরে ক্লাব ও জাতীয় দল মিলিয়ে ১২০০তম ম্যাচ খেলার মাইলফলক ছুঁয়েছিলেন রোনালদো। সেদিনের মতো আজও মাইলফলকটি রাঙিয়েছেন গোল করে। একটা সময় তো ভাবা হচ্ছিল আজ স্মরণীয় মুহূর্তটা রাঙাতে পারবেন না গোলে।
তবে সব শঙ্কা দূর করেছেন ম্যাচের ৮১ মিনিটে। মার্সেলো ব্রোজোভিচের সঙ্গে বল দেওয়া-নেওয়া করে ফাইহার গোলরক্ষককে বোকা বানিয়ে তাঁর মাথার ওপর দিয়ে রোনালদো বল জড়িয়ে দেন জালে। এরপর নিজের ট্রেডমার্ক উদ্যাপনের জন্য দৌড় শুরু করেন রোনালদো। তবে গতকাল দৌড়ে গিয়ে শূন্যে লাফিয়ে আড়াআড়িভাবে দুই হাত নামাননি তিনি। উদ্যাপনে একটু ভিন্নতা এনে আড়াআড়ির বদলে বুকের ওপর দুই হাত দিয়ে চোখ বুজে ধ্যান করেন তিনি।
রোনালদোর জয়সূচক গোলেই এএফসি চ্যাম্পিয়নস লিগের শেষ ষোলোর প্রথম লেগে ১-০ গোলের জয় পেয়েছে আল নাসর। ২০২৪ সালে এটি তাঁর প্রথম গোল। এতে ২০০২ থেকে ২০২৪ পর্যন্ত টানা গোলের ধারাবাহিকতাও বজায় রাখলেন পাঁচবারের ব্যালন ডি’অর বিজয়ী। নতুন বছরের প্রথম হলেও ক্যারিয়ারের এটি ৮৭৪তম গোল। আর ক্লাব ক্যারিয়ারের ৭৮৬তম গোল।
ক্লাব ক্যারিয়ারের ১০০০ ম্যাচের মধ্যে সর্বোচ্চ ৪৩৮ ম্যাচ রিয়াল মাদ্রিদের হয়ে খেলেছেন রোনালদো। এর পরের তালিকায় আছে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের নাম। রেড ডেভিলসের হয়ে ৩৪৬ ম্যাচ খেলেছেন তিনি। বাকি ম্যাচের মধ্যে জুভেন্টাসের হয়ে ১৩৪, আল নাসরের হয়ে ৫১ আর স্পোর্টিং লিসবনের হয়ে ৩১ ম্যাচ খেলেছেন তিনি।
আল ফাইহার বিপক্ষে গতকাল রাতে খেলতে নেমেই একটা মাইলফলক ছুঁয়েছেন ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো। এএফসি চ্যাম্পিয়নস লিগের শেষ ষোলোর ম্যাচটি ছিল তাঁর ক্লাব ক্যারিয়ারের ১০০০তম ম্যাচ।
গত ডিসেম্বরে ক্লাব ও জাতীয় দল মিলিয়ে ১২০০তম ম্যাচ খেলার মাইলফলক ছুঁয়েছিলেন রোনালদো। সেদিনের মতো আজও মাইলফলকটি রাঙিয়েছেন গোল করে। একটা সময় তো ভাবা হচ্ছিল আজ স্মরণীয় মুহূর্তটা রাঙাতে পারবেন না গোলে।
তবে সব শঙ্কা দূর করেছেন ম্যাচের ৮১ মিনিটে। মার্সেলো ব্রোজোভিচের সঙ্গে বল দেওয়া-নেওয়া করে ফাইহার গোলরক্ষককে বোকা বানিয়ে তাঁর মাথার ওপর দিয়ে রোনালদো বল জড়িয়ে দেন জালে। এরপর নিজের ট্রেডমার্ক উদ্যাপনের জন্য দৌড় শুরু করেন রোনালদো। তবে গতকাল দৌড়ে গিয়ে শূন্যে লাফিয়ে আড়াআড়িভাবে দুই হাত নামাননি তিনি। উদ্যাপনে একটু ভিন্নতা এনে আড়াআড়ির বদলে বুকের ওপর দুই হাত দিয়ে চোখ বুজে ধ্যান করেন তিনি।
রোনালদোর জয়সূচক গোলেই এএফসি চ্যাম্পিয়নস লিগের শেষ ষোলোর প্রথম লেগে ১-০ গোলের জয় পেয়েছে আল নাসর। ২০২৪ সালে এটি তাঁর প্রথম গোল। এতে ২০০২ থেকে ২০২৪ পর্যন্ত টানা গোলের ধারাবাহিকতাও বজায় রাখলেন পাঁচবারের ব্যালন ডি’অর বিজয়ী। নতুন বছরের প্রথম হলেও ক্যারিয়ারের এটি ৮৭৪তম গোল। আর ক্লাব ক্যারিয়ারের ৭৮৬তম গোল।
ক্লাব ক্যারিয়ারের ১০০০ ম্যাচের মধ্যে সর্বোচ্চ ৪৩৮ ম্যাচ রিয়াল মাদ্রিদের হয়ে খেলেছেন রোনালদো। এর পরের তালিকায় আছে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের নাম। রেড ডেভিলসের হয়ে ৩৪৬ ম্যাচ খেলেছেন তিনি। বাকি ম্যাচের মধ্যে জুভেন্টাসের হয়ে ১৩৪, আল নাসরের হয়ে ৫১ আর স্পোর্টিং লিসবনের হয়ে ৩১ ম্যাচ খেলেছেন তিনি।
দুজন একে অপরের চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী। খেলা বাদে একসঙ্গে খুব একটা দেখাও যায় না। তবে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক না থাকলেও পরস্পরের প্রতি শ্রদ্ধা দেখিয়ে এসেছেন বরাবর। লিওনেল মেসিকে ভালো লাগার এটাই কারণ বলে জানিয়েছেন ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো।
৫ মিনিট আগেবাংলাদেশের কাছে গত মাসে প্রথম ম্যাচ হেরেও টি-টোয়েন্টি সিরিজ জেতে সংযুক্ত আরব আমিরাত। ঐতিহাসিক এই জয়ে মুহাম্মদ ওয়াসিম ছিলেন। ‘ক্যাপ্টেন লিডিং ফ্রম দ্য ফ্রন্ট’। দুর্দান্ত পারফরম্যান্সে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সংস্থার (আইসিসি) পুরস্কার পেলেন আমিরাত অধিনায়ক।
১ ঘণ্টা আগে২০২৪-২৫ মৌসুমটা রাফিনিয়া কাটিয়েছেন মনে রাখার মতো। স্প্যানিশ সুপার কাপ, লা লিগা, কোপা দেল রে—বার্সেলোনার তিনটি মেজর শিরোপা জয়ে সামনে থেকে নেতৃত্ব দিয়েছেন তিনি। দুর্দান্ত পারফরম্যান্সের পুরস্কার পেলেন ব্রাজিলের এই ফরোয়ার্ড।
২ ঘণ্টা আগেগত বছর জিততে পারেননি একটি গ্র্যান্ড স্ল্যামও। এবারও পথটা এরকমই মনে হচ্ছে। তবে কি নোভাক জোকোভিচের দাপট শেষ হতে চলল। অস্ট্রেলিয়ান ওপেনের পর ফ্রেঞ্চ ওপেন থেকেও গতকাল সেমিফাইনাল থেকে বিদায় নিয়েছেন রেকর্ড ২৪ গ্র্যান্ড স্ল্যামজয়ী এই তারকা। ইতালির ইয়ানিক সিনারের কাছে ৬-৪,৭-৫, ৭-৬ (৭-৩) গেমে হারেন তিনি।
২ ঘণ্টা আগে