ম্যানচেস্টার সিটির ম্যাচ মানেই যেন গোলের বন্যা। ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগ, চ্যাম্পিয়নস লিগ—প্রতিযোগিতামূলক ফুটবল আর প্রতিপক্ষ যেমনই হোক না কেন, সিটির ম্যাচে গোল হতে থাকে নিয়মিত বিরতিতে। সেলহার্স্ট পার্কে আজ প্রিমিয়ার লিগে ক্রিস্টাল প্যালেসকে উড়িয়ে দিয়েছে সিটিজেনরা।
ম্যান সিটির বিপক্ষে আজ অবশ্য শুরুতে এগিয়ে যায় প্যালেস। তবে নামটা যেহেতু ম্যানচেস্টার সিটি আর প্রিমিয়ার লিগে নিয়মিত তারা শিরোপা জিতছে, দলটি কি আর অত সহজে হার মানবে? প্যালেসকে ৪-২ গোলে হারিয়ে প্রিমিয়ার লিগের শিরোপা জমিয়ে তুলল সিটি। ৩১ ম্যাচে ৭০ পয়েন্ট পেয়ে প্রিমিয়ার লিগের পয়েন্ট তালিকায় সিটি এখন রয়েছে দুইয়ে। সমান ৭০ পয়েন্ট নিয়ে গোল ব্যবধানে এগিয়ে থাকায় শীর্ষে লিভারপুল। অলরেডরা খেলেছে ৩০ ম্যাচ।
ম্যাচের ৩ মিনিটে গোল করেন প্যালেস স্ট্রাইকার জন ফিলিপ মাতেতা। মাতেতাকে অ্যাসিস্ট করেন অ্যাডাম হোয়ার্টন। সমতায় ফিরতে ম্যান সিটি সময় নিয়েছে মাত্র ১০ মিনিট। ১৩ মিনিটে ডান পায়ের শটে লক্ষ্যভেদ করেন সিটির মিডফিল্ডার কেভিন ডি ব্রুইনা। এগিয়ে যেতে মরিয়া হয়ে ওঠে সিটি। তবে বারবার আক্রমণ করেও লক্ষ্যভেদ করতে পারছিল না। সিটির ফুটবলারদের ফিনিশিংয়ের দুর্বলতা তো ছিলই। পাশাপাশি প্যালেস গোলরক্ষক ডিন হেন্ডারসন যে হয়ে ওঠেন ‘চীনের মহাপ্রাচীর’। ১৯ মিনিটে ডি ব্রুইনার পাস থেকে বল রিসিভ করেন আর্লিং হালান্ড। তবে প্যালেস গোলরক্ষক হেন্ডারসনকে ‘ওয়ান-টু-ওয়ান’ সুযোগ পেয়েও গোল করতে পারেননি হালান্ড। প্রথমার্ধ শেষ হয় ১-১ গোলে।
দ্বিতীয়ার্ধে খুব দ্রুতই এগিয়ে যায় সিটি। ৪৭ মিনিটে ডান পায়ের শটে লক্ষ্যভেদ করেন সিটি মিডফিল্ডার রিকো লুইস। ২-১ ব্যবধানে এগিয়ে যাওয়ার পর সিটি বারবার হানা দেয় প্যালেসের রক্ষণভাগে। তবে ফিনিশিংয়ের দুর্বলতায় তারা একের পর এক গোলের সুযোগ হারিয়ে। প্রথমার্ধে যে হালান্ড গোল মিস করেছেন, সেই হালান্ড গোলের দেখা পেয়েছেন ৬৬ মিনিটে। ডি ব্রুইনার কাট ব্যাক থেকে বল রিসিভ করে গোলপোস্টের কাছ থেকে লক্ষ্যভেদ করেন হালান্ড। ৭০ মিনিটে ম্যান সিটিকে ৪-১ ব্যবধানে এগিয়ে নেন ডি ব্রুইনা। ম্যাচে নিজের দ্বিতীয় গোলটা ডি ব্রুইনা করেছেন দারুণভাবে। ডি ব্রুইনা ও গ্রিলিশ প্রথমে নিজের মধ্যে পাস বিনিময় করতে থাকেন। গ্রিলিশ পাস দেন রদ্রিকে। এরপর রদ্রির থেকে পাস রিসিভ করে বাঁ পায়ের শটে লক্ষ্যভেদ করেন ডি ব্রুইনা। তাতে ম্যান সিটির হয়ে ১০০ গোলের রেকর্ড গড়লেন তিনি। সিটির জার্সিতে গোলের সেঞ্চুরি করতে ডি ব্রুইনার লেগেছে ৩৭২ ম্যাচ।
ক্রিস্টাল প্যালেসের বিপক্ষে ম্যাচ জুড়েই দাপট দেখিয়ে খেলতে থাকে ম্যান সিটি। ৭৬ শতাংশ বল দখলের পাশাপাশি সিটি প্রতিপক্ষের লক্ষ্য বরাবর করে ৮ শট। তবে এক হালি গোলের পর আর কোনো গোল করতে পারেনি সিটি। শেষের দিকে এসে ব্যবধান কমায় প্যালেস। ৮৬ মিনিটে জেফরি স্ক্লাপের পাস থেকে বল রিসিভ করেন ওডসোন এডোয়ার্ড। ডান পায়ের শটে লক্ষ্যভেদ করেন এদোয়ার্ড। শেষ পর্যন্ত ৪-২ গোলের জয় নিয়ে মাঠ ছাড়ে সিটি।
ম্যানচেস্টার সিটির ম্যাচ মানেই যেন গোলের বন্যা। ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগ, চ্যাম্পিয়নস লিগ—প্রতিযোগিতামূলক ফুটবল আর প্রতিপক্ষ যেমনই হোক না কেন, সিটির ম্যাচে গোল হতে থাকে নিয়মিত বিরতিতে। সেলহার্স্ট পার্কে আজ প্রিমিয়ার লিগে ক্রিস্টাল প্যালেসকে উড়িয়ে দিয়েছে সিটিজেনরা।
ম্যান সিটির বিপক্ষে আজ অবশ্য শুরুতে এগিয়ে যায় প্যালেস। তবে নামটা যেহেতু ম্যানচেস্টার সিটি আর প্রিমিয়ার লিগে নিয়মিত তারা শিরোপা জিতছে, দলটি কি আর অত সহজে হার মানবে? প্যালেসকে ৪-২ গোলে হারিয়ে প্রিমিয়ার লিগের শিরোপা জমিয়ে তুলল সিটি। ৩১ ম্যাচে ৭০ পয়েন্ট পেয়ে প্রিমিয়ার লিগের পয়েন্ট তালিকায় সিটি এখন রয়েছে দুইয়ে। সমান ৭০ পয়েন্ট নিয়ে গোল ব্যবধানে এগিয়ে থাকায় শীর্ষে লিভারপুল। অলরেডরা খেলেছে ৩০ ম্যাচ।
ম্যাচের ৩ মিনিটে গোল করেন প্যালেস স্ট্রাইকার জন ফিলিপ মাতেতা। মাতেতাকে অ্যাসিস্ট করেন অ্যাডাম হোয়ার্টন। সমতায় ফিরতে ম্যান সিটি সময় নিয়েছে মাত্র ১০ মিনিট। ১৩ মিনিটে ডান পায়ের শটে লক্ষ্যভেদ করেন সিটির মিডফিল্ডার কেভিন ডি ব্রুইনা। এগিয়ে যেতে মরিয়া হয়ে ওঠে সিটি। তবে বারবার আক্রমণ করেও লক্ষ্যভেদ করতে পারছিল না। সিটির ফুটবলারদের ফিনিশিংয়ের দুর্বলতা তো ছিলই। পাশাপাশি প্যালেস গোলরক্ষক ডিন হেন্ডারসন যে হয়ে ওঠেন ‘চীনের মহাপ্রাচীর’। ১৯ মিনিটে ডি ব্রুইনার পাস থেকে বল রিসিভ করেন আর্লিং হালান্ড। তবে প্যালেস গোলরক্ষক হেন্ডারসনকে ‘ওয়ান-টু-ওয়ান’ সুযোগ পেয়েও গোল করতে পারেননি হালান্ড। প্রথমার্ধ শেষ হয় ১-১ গোলে।
দ্বিতীয়ার্ধে খুব দ্রুতই এগিয়ে যায় সিটি। ৪৭ মিনিটে ডান পায়ের শটে লক্ষ্যভেদ করেন সিটি মিডফিল্ডার রিকো লুইস। ২-১ ব্যবধানে এগিয়ে যাওয়ার পর সিটি বারবার হানা দেয় প্যালেসের রক্ষণভাগে। তবে ফিনিশিংয়ের দুর্বলতায় তারা একের পর এক গোলের সুযোগ হারিয়ে। প্রথমার্ধে যে হালান্ড গোল মিস করেছেন, সেই হালান্ড গোলের দেখা পেয়েছেন ৬৬ মিনিটে। ডি ব্রুইনার কাট ব্যাক থেকে বল রিসিভ করে গোলপোস্টের কাছ থেকে লক্ষ্যভেদ করেন হালান্ড। ৭০ মিনিটে ম্যান সিটিকে ৪-১ ব্যবধানে এগিয়ে নেন ডি ব্রুইনা। ম্যাচে নিজের দ্বিতীয় গোলটা ডি ব্রুইনা করেছেন দারুণভাবে। ডি ব্রুইনা ও গ্রিলিশ প্রথমে নিজের মধ্যে পাস বিনিময় করতে থাকেন। গ্রিলিশ পাস দেন রদ্রিকে। এরপর রদ্রির থেকে পাস রিসিভ করে বাঁ পায়ের শটে লক্ষ্যভেদ করেন ডি ব্রুইনা। তাতে ম্যান সিটির হয়ে ১০০ গোলের রেকর্ড গড়লেন তিনি। সিটির জার্সিতে গোলের সেঞ্চুরি করতে ডি ব্রুইনার লেগেছে ৩৭২ ম্যাচ।
ক্রিস্টাল প্যালেসের বিপক্ষে ম্যাচ জুড়েই দাপট দেখিয়ে খেলতে থাকে ম্যান সিটি। ৭৬ শতাংশ বল দখলের পাশাপাশি সিটি প্রতিপক্ষের লক্ষ্য বরাবর করে ৮ শট। তবে এক হালি গোলের পর আর কোনো গোল করতে পারেনি সিটি। শেষের দিকে এসে ব্যবধান কমায় প্যালেস। ৮৬ মিনিটে জেফরি স্ক্লাপের পাস থেকে বল রিসিভ করেন ওডসোন এডোয়ার্ড। ডান পায়ের শটে লক্ষ্যভেদ করেন এদোয়ার্ড। শেষ পর্যন্ত ৪-২ গোলের জয় নিয়ে মাঠ ছাড়ে সিটি।
৪৩ তম জাতীয় ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নশিপে প্রথমবারের মতো চ্যাম্পিয়ন হয়েছে কিশোরগঞ্জ জেলা। ৩ দিনের ম্যাচে কুমিল্লা জেলাকে ১৮৪ রানের বড় ব্যবধানে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হওয়ার গৌরব অর্জন করেছে তারা।
৭ ঘণ্টা আগেভিনিসিয়ুস জুনিয়র-রাফিনিয়া-নেইমারদের নতুন কোচ কে? এই প্রশ্নে শেষ হয়ে আসছে অপেক্ষার পালা। সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে আগামী সপ্তাহে নাম ঘোষণা করতে পারে ব্রাজিলিয়ান ফুটবল কনফেডারেশন (সিবিএফ)।
৮ ঘণ্টা আগেপাসপোর্ট হাতে পাওয়ার মাত্র একদিনের ভেতরই ফিফা প্লেয়ার্স স্ট্যাটাস কমিটির অনুমোদন পেয়ে গেলেন সমিত সোম। তাই বাংলাদেশের জার্সিতে খেলতে আর বাধা নেই তাঁর। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বাফুফের সাধারণ সম্পাদক ইমরান হোসেন তুষার। সবকিছু ঠিক থাকলে আগামী জুনে এএফসি এশিয়া কাপ বাছাইয়ে সিঙ্গাপুরের বিপক্ষে অভিষেক হওয়ার
৮ ঘণ্টা আগেকানাডা সকার অ্যাসোসিয়েশনের ছাড়পত্র পাওয়ার পর বাংলাদেশের পাসপোর্টও হাতে পেয়েছেন সোমিত সোম। বাকি রইল শুধু ফিফার প্লেয়ার্স স্ট্যাটাস কমিটির ছাড়পত্র। সেটি পেলে বাংলাদেশের হয়ে খেলতে আর কোনো বাধা থাকবে না তাঁর। এর মধ্যেই সোমিত পেয়েছেন আরেকটি সুখবর। কানাডিয়ান প্রিমিয়ার লিগের সপ্তাহের সেরা দলে জায়গা করে নিয়
৯ ঘণ্টা আগে