ক্রীড়া ডেস্ক
উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লিগের কোয়ার্টার ফাইনালের দ্বিতীয় লেগে স্বপ্নের একটা প্রত্যাবর্তন করেছিল চেলসি, কিন্তু ফেরাটা শেষ পর্যন্ত মধুর হয়নি। প্রথম লেগের ২ গোলের ঘাটতি পুষিয়ে নেওয়ার পরও শিরোপা ধরে রাখার অভিযান শেষ হয়ে গেল তাদের। চেলসির হতাশ হওয়াটাই স্বাভাবিক। তাদের হতাশা বাড়িয়ে দিয়েছে রেফারিংয়ের কিছু বিষয়। এ নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন দলটির কোচ টমাস টুখেল।
ঘরের মাঠ স্টামফোর্ড ব্রিজে প্রথম লেগে রিয়াল মাদ্রিদের বিপক্ষে চেলসি হারে ৩-১ গোলে। তাতে করে ইংলিশ জায়ান্টদের বিদায় দেখছিলেন অনেকেই। কিন্তু হারার আগে হারল না দলটি। দ্বিতীয় লেগে সান্তিয়াগো বার্নাব্যুতে দুর্দান্ত এক প্রত্যাবর্তন করে পশ্চিম লন্ডনের ক্লাবটি। প্রথমার্ধের শুরুর দিক লিড নেওয়ার পর ম্যাচের ৭৫ মিনিটে ৩-০ গোলে এগিয়ে চেলসি। ব্লুজদের অপেক্ষা ছিল স্রেফ ১৫ মিনিটের।
কিন্তু রিয়ালের ঘুম ভাঙল ৩ গোল হজমের পর। ৮০ মিনিটে রদ্রিগোর দারুণ গোলে সমতায় ফেরে তারা। দুই লেগ মিলিয়ে কোয়ার্টার ফাইনাল ৪-৪ গোলে ড্র। ম্যাচ গড়ায় অতিরিক্ত ৩০ মিনিটে। এ সময় আগুনে ফর্মে থাকা করিম বেনজেমার দুর্দান্ত গোলের ওপর দাঁড়িয়ে সেমিফাইনালের টিকিট কাটে রিয়াল। থেমে যায় ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়নদের পথচলা। হতাশায় ভেঙে পড়ে চেলসি।
হতাশার সঙ্গে গর্ববোধও করছেন চেলসি কোচ টুখেল, ‘আমরা একই সঙ্গে অনেক হতাশ এবং গর্বিত। (দুই লেগ মিলিয়ে) আমরা ৪ গোল করেছি। হয়তো আরও করতে পারতাম। আমরা পরের রাউন্ডে ওঠার দাবিদার ছিলাম। আমরা হেরে গেছি ভাগ্যের কাছে। ওদের খেলোয়াড়ের মানের কাছে হেরেছি। এ ধরনের ম্যাচে ভাগ্যের সহায়তাও দরকার হয়, যা আমাদের পক্ষে ছিল না। আমাদের দুর্ভাগ্য। তবে আমাদের মনে কষ্ট নেই। এই হার একজন ক্রীড়াবিদ হিসেবে আপনাকে গর্বিত করতে পারে।’
ম্যাচে নিরপেক্ষ ছিলেন না রেফারিরাও। এমনই অভিযোগ জার্মান কোচের। দ্বিতীয়ার্ধে চেলসির তৃতীয় গোলটা বাতিল হয় ভিএআরে। মার্কোস আলোনসোর গোলটার বলি হয় ‘হ্যান্ডবলের’ কারণে। এ ছাড়া ম্যাচে রেফারির কিছু কিছু সিদ্ধান্ত ভালো লাগেনি চেলসি কোচের। টুখেল আরও ক্ষুব্ধ হয়েছেন ম্যাচ শেষে রিয়াল কোচ কার্লো আনচেলত্তির সঙ্গে রেফারি সাইমন মারচিনিয়াকের হাসি-ঠাট্টা দেখে।
দুটি ঘটনা নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করে চেলসি কোচ টুখেল বলেছেন, ‘রেফারির প্রতি আমার মন খারাপ হয়েছে। তাঁর সঙ্গে আমার সহকর্মী কার্লো আনচেলত্তির বেশ ভালো সময় কেটেছে। ম্যাচের জন্য তাঁকে ধন্যবাদ জানাতে গিয়ে দেখি তিনি প্রতিপক্ষ দলের কোচের সঙ্গে হাসি-ঠাট্টায় মেতে আছেন। আমার মনে হয়, শেষ বাঁশি বাজার পর এমন কাজ করা রেফারির জন্য ভুল। রেফারিকে আমি সেটাই বলেছি। তাঁকে বলেছি, রিয়ালের বিপক্ষে খেললে মনে হয় না সবার (রেফারি) সব সিদ্ধান্ত নেওয়ার সাহস আছে।’
উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লিগের কোয়ার্টার ফাইনালের দ্বিতীয় লেগে স্বপ্নের একটা প্রত্যাবর্তন করেছিল চেলসি, কিন্তু ফেরাটা শেষ পর্যন্ত মধুর হয়নি। প্রথম লেগের ২ গোলের ঘাটতি পুষিয়ে নেওয়ার পরও শিরোপা ধরে রাখার অভিযান শেষ হয়ে গেল তাদের। চেলসির হতাশ হওয়াটাই স্বাভাবিক। তাদের হতাশা বাড়িয়ে দিয়েছে রেফারিংয়ের কিছু বিষয়। এ নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন দলটির কোচ টমাস টুখেল।
ঘরের মাঠ স্টামফোর্ড ব্রিজে প্রথম লেগে রিয়াল মাদ্রিদের বিপক্ষে চেলসি হারে ৩-১ গোলে। তাতে করে ইংলিশ জায়ান্টদের বিদায় দেখছিলেন অনেকেই। কিন্তু হারার আগে হারল না দলটি। দ্বিতীয় লেগে সান্তিয়াগো বার্নাব্যুতে দুর্দান্ত এক প্রত্যাবর্তন করে পশ্চিম লন্ডনের ক্লাবটি। প্রথমার্ধের শুরুর দিক লিড নেওয়ার পর ম্যাচের ৭৫ মিনিটে ৩-০ গোলে এগিয়ে চেলসি। ব্লুজদের অপেক্ষা ছিল স্রেফ ১৫ মিনিটের।
কিন্তু রিয়ালের ঘুম ভাঙল ৩ গোল হজমের পর। ৮০ মিনিটে রদ্রিগোর দারুণ গোলে সমতায় ফেরে তারা। দুই লেগ মিলিয়ে কোয়ার্টার ফাইনাল ৪-৪ গোলে ড্র। ম্যাচ গড়ায় অতিরিক্ত ৩০ মিনিটে। এ সময় আগুনে ফর্মে থাকা করিম বেনজেমার দুর্দান্ত গোলের ওপর দাঁড়িয়ে সেমিফাইনালের টিকিট কাটে রিয়াল। থেমে যায় ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়নদের পথচলা। হতাশায় ভেঙে পড়ে চেলসি।
হতাশার সঙ্গে গর্ববোধও করছেন চেলসি কোচ টুখেল, ‘আমরা একই সঙ্গে অনেক হতাশ এবং গর্বিত। (দুই লেগ মিলিয়ে) আমরা ৪ গোল করেছি। হয়তো আরও করতে পারতাম। আমরা পরের রাউন্ডে ওঠার দাবিদার ছিলাম। আমরা হেরে গেছি ভাগ্যের কাছে। ওদের খেলোয়াড়ের মানের কাছে হেরেছি। এ ধরনের ম্যাচে ভাগ্যের সহায়তাও দরকার হয়, যা আমাদের পক্ষে ছিল না। আমাদের দুর্ভাগ্য। তবে আমাদের মনে কষ্ট নেই। এই হার একজন ক্রীড়াবিদ হিসেবে আপনাকে গর্বিত করতে পারে।’
ম্যাচে নিরপেক্ষ ছিলেন না রেফারিরাও। এমনই অভিযোগ জার্মান কোচের। দ্বিতীয়ার্ধে চেলসির তৃতীয় গোলটা বাতিল হয় ভিএআরে। মার্কোস আলোনসোর গোলটার বলি হয় ‘হ্যান্ডবলের’ কারণে। এ ছাড়া ম্যাচে রেফারির কিছু কিছু সিদ্ধান্ত ভালো লাগেনি চেলসি কোচের। টুখেল আরও ক্ষুব্ধ হয়েছেন ম্যাচ শেষে রিয়াল কোচ কার্লো আনচেলত্তির সঙ্গে রেফারি সাইমন মারচিনিয়াকের হাসি-ঠাট্টা দেখে।
দুটি ঘটনা নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করে চেলসি কোচ টুখেল বলেছেন, ‘রেফারির প্রতি আমার মন খারাপ হয়েছে। তাঁর সঙ্গে আমার সহকর্মী কার্লো আনচেলত্তির বেশ ভালো সময় কেটেছে। ম্যাচের জন্য তাঁকে ধন্যবাদ জানাতে গিয়ে দেখি তিনি প্রতিপক্ষ দলের কোচের সঙ্গে হাসি-ঠাট্টায় মেতে আছেন। আমার মনে হয়, শেষ বাঁশি বাজার পর এমন কাজ করা রেফারির জন্য ভুল। রেফারিকে আমি সেটাই বলেছি। তাঁকে বলেছি, রিয়ালের বিপক্ষে খেললে মনে হয় না সবার (রেফারি) সব সিদ্ধান্ত নেওয়ার সাহস আছে।’
শেষ দিকে চলে এসেছে বিপিএল। শেষ চারের লড়াই শুরু হচ্ছে আগামীকাল। এবারের বিপিএলে খেলার চেয়ে ‘ধুলা’ এত বেশি উড়ছে, মাঠে ভালো পারফরম্যান্সেও হারিয়ে যাওয়ার উপক্রম। মহা বিতর্কিত বিপিএলের মাধ্যমে দেশের যে ভাবমূর্তি নষ্ট হয়েছে, সেটির দায় স্বীকার করে নিয়েছেন ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া ও বিসিবি সভা
৭ মিনিট আগেবিপিএলের প্লে-অফের একটি জায়গা নিয়ে লড়াই চলছিল দুর্বার রাজশাহী ও খুলনা টাইগার্সের সঙ্গে। তবে বাঁচা-মরার লড়াইয়ে লিগ পর্বে নিজেদের শেষ ম্যাচে ঢাকা ক্যাপিটালসকে উড়িয়ে প্লে-অফের শেষ টিকিটটা নিশ্চিত করল খুলনাই। মহা গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচে আজ মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে মেহেদী হাসান মিরাজের অলরাউন্ড পারফরম্যান
৫ ঘণ্টা আগেদ্বিতীয় দিনের খেলা শেষেই পরাজয় চোখ রাঙাচ্ছিল শ্রীলঙ্কাকে। বৃষ্টি-আশীর্বাদে তৃতীয় দিন ম্যাচের মীমাংসা না হলেও আজ ইনিংস এবং ২৪২ রানে হেরেছে শ্রীলঙ্কা। দেশটির টেস্ট ইতিহাসে ইনিংস ব্যবধানে এটাই সবচেয়ে বড় হার। আর শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে এটাই সবচেয়ে বড় জয় অস্ট্রেলিয়ার।
৫ ঘণ্টা আগেরাজপুত্র ফিরে এসেছেন। সাও পাওলোর সান্তোস শহরে মানুষের ব্যতিব্যস্ততা বেড়ে গেছে। ভারী বর্ষণ উপেক্ষা করে শহরের মানুষ জড়ো হতে থাকে সান্তোসের মাঠ ভিলা বেলমিরোয়। রাজপত্রকে বরণ করে নিতে হবে যে! সেই রাজপুত্র নেইমার।
৬ ঘণ্টা আগে