দিনে দিনে বাড়ছে ফুটবলের বাজার। ইউরোপের একচ্ছত্র আধিপত্য ভেঙে এশিয়া প্যাসিফিকের দেশগুলোও এখন নেমে পড়েছে বাজার দখলের প্রতিযোগিতায়। ২০২৩-২৪ মৌসুমে ফুটবলে সৌদি প্রো লিগের বিনিয়োগ এখন মাথাব্যথার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ইউরোপের শীর্ষ ক্লাবগুলোর।
অবশ্য বছর ছয়েক আগে চীন একই পন্থায় ইউরোপ থেকে খেলোয়াড় নিয়ে গেলেও সেভাবে মাথা তুলে দাঁড়াতে পারেনি দেশটির সুপার লিগ। সৌদি আরবে গেছেন ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো, করিম বেনজেমা, নেইমার, এনগোলা কান্তে, সাদিও মানের মতো তারকারা। চলতি গ্রীষ্মকালীন দলবদলে সর্বোচ্চ ব্যয়ের তালিকায় দুইয়ে আছে সৌদি প্রো লিগ। বিশ্বের সবচেয়ে দামি লিগের তালিকায় তাদের অবস্থান ১০ নম্বরে।
বিশ্বব্যাপী ব্যবস্থাপনা কৌশল ও বাজার নিয়ে গবেষণা করে ভারতে অবস্থিত আন্তর্জাতিক মার্কেট অ্যানালিসিস রিসার্চ অ্যান্ড কনসালটিং গ্রুপ আইএমএআরসি ও মর্ডর ইন্টেলিজেন্স প্রাইভেট লিমিটেড। তাদের বিশ্লেষণে উঠে এসেছে, ২০২৩-২৮ পর্যন্ত বৈশ্বিক ফুটবলের বাজার কীভাবে বাড়বে।
বিশ্লেষণে আরও জানা যায়, ২০২৩ সালে ফুটবল বাজারের আকার ৭১২.৩২ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। আর সেটি বার্ষিক ৪.০৯ শতাংশ বৃদ্ধির হারে ২০২৮ সালে গিয়ে ঠেকবে ৮৭০.৪০ মিলিয়ন ডলারে। কোভিড মহামারির কারণে বিশ্বব্যাপী কয়েকটি জাতীয় ও আন্তর্জাতিক টুর্নামেন্ট সাময়িকভাবে স্থগিত ও ক্লোজড-ডোরে হওয়ায় এই বাজারের উল্লেখযোগ্যভাবে ক্ষতি হয়েছিল। তবে কোভিডের পর পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়ে ওঠায় বাজার আবার চাঙা হয়ে উঠেছে।
বিশ্বব্যাপী বেড়েছে ক্রীড়াসামগ্রী উৎপাদন ও বিক্রি। মহামারির সময় নাইকির মতো বৃহত্তর ক্রীড়াসামগ্রী প্রতিষ্ঠানের বিক্রি হ্রাস পেয়েছিল উল্লেখযোগ্য হারে। তবে সেই ধাক্কা সামলে উঠেছে কোম্পানিটি। নাইকির গত বছরের আয় ছিল ৪৬.৭১ বিলিয়ন, যা ২০২১ সাল থেকে ৪.৮৮ শতাংশ বেশি।
কোভিডের কারণে ইউরোপের বেশ কয়েকটি ক্লাব আর্থিক ক্ষতির মুখে পড়ে। বার্সেলোনার মতো জনপ্রিয় ক্লাবও সেটির শিকার। খেলোয়াড়দের বেতন কমাতেও অনুরোধ করে তারা। তবে এখন সেই কঠিন অবস্থা কাটিয়ে নতুন খেলোয়াড় চুক্তিবদ্ধ করতে কোনো ‘ইকোনমিক লিভার’ চালু করতে হয়নি বার্সাকে। ইউরোপের অন্য ক্লাবগুলোর অবস্থাও একই। তার মধ্যে গত মৌসুমে চেলসিতে মালিকানা পরিবর্তন হয়েছে। মার্কিন ধনকুবের টড বোহেলি খেলোয়াড় কিনতে রেকর্ড অঙ্কের ব্যয় করে চাঙা করে তুলেছে প্রিমিয়ার লিগকে। এ মৌসুমে সৌদির কাছে খেলোয়াড় বিক্রি করেও পয়সা কামিয়েছে ইউরোপের ক্লাবগুলো।
এশিয়ার ফুটবলে তারকা খেলোয়াড়দের উপস্থিতিতে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সৌদি ক্লাবগুলোর পরিচিতি ও কার্যক্রমও বেড়েছে। তার সঙ্গে সম্প্রচার স্বত্ব তো আছেই; যে কারণে ভৌগোলিক অবস্থানভেদে দ্রুত বর্ধনশীল ফুটবল বাজার এখন এশিয়া। তরুণদের মধ্যে ফুটবলের প্রতি অনুরাগ বাড়ছে, যা ফুটবল বাজারের অন্যতম চালিকাশক্তি হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে গবেষণায়। সম্প্রচার স্বত্ব ও স্পনসর বা পৃষ্ঠপোষকতা বাড়িয়েছে ফুটবলের বাজারের আকার।
এশিয়ায় শুধু ফুটবল নয়, ক্রিকেট-হকির বাজারও বাড়ছে। এশিয়া প্যাসিফিকের মধ্যে ফুটবলে ভারত, দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া, দক্ষিণ কোরিয়া, চীন ও অস্ট্রেলিয়ার উন্নতি চোখে পড়ার মতো। মর্ডর ইন্টেলিজেন্স এশিয়ার ক্রীড়া বাজারের বিশ্লেষণে দেখিয়েছে, ২০২৩ থেকে ২০২৮ পর্যন্ত বার্ষিক বৃদ্ধির হার ১৪.০৭ শতাংশ।
দিনে দিনে বাড়ছে ফুটবলের বাজার। ইউরোপের একচ্ছত্র আধিপত্য ভেঙে এশিয়া প্যাসিফিকের দেশগুলোও এখন নেমে পড়েছে বাজার দখলের প্রতিযোগিতায়। ২০২৩-২৪ মৌসুমে ফুটবলে সৌদি প্রো লিগের বিনিয়োগ এখন মাথাব্যথার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ইউরোপের শীর্ষ ক্লাবগুলোর।
অবশ্য বছর ছয়েক আগে চীন একই পন্থায় ইউরোপ থেকে খেলোয়াড় নিয়ে গেলেও সেভাবে মাথা তুলে দাঁড়াতে পারেনি দেশটির সুপার লিগ। সৌদি আরবে গেছেন ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো, করিম বেনজেমা, নেইমার, এনগোলা কান্তে, সাদিও মানের মতো তারকারা। চলতি গ্রীষ্মকালীন দলবদলে সর্বোচ্চ ব্যয়ের তালিকায় দুইয়ে আছে সৌদি প্রো লিগ। বিশ্বের সবচেয়ে দামি লিগের তালিকায় তাদের অবস্থান ১০ নম্বরে।
বিশ্বব্যাপী ব্যবস্থাপনা কৌশল ও বাজার নিয়ে গবেষণা করে ভারতে অবস্থিত আন্তর্জাতিক মার্কেট অ্যানালিসিস রিসার্চ অ্যান্ড কনসালটিং গ্রুপ আইএমএআরসি ও মর্ডর ইন্টেলিজেন্স প্রাইভেট লিমিটেড। তাদের বিশ্লেষণে উঠে এসেছে, ২০২৩-২৮ পর্যন্ত বৈশ্বিক ফুটবলের বাজার কীভাবে বাড়বে।
বিশ্লেষণে আরও জানা যায়, ২০২৩ সালে ফুটবল বাজারের আকার ৭১২.৩২ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। আর সেটি বার্ষিক ৪.০৯ শতাংশ বৃদ্ধির হারে ২০২৮ সালে গিয়ে ঠেকবে ৮৭০.৪০ মিলিয়ন ডলারে। কোভিড মহামারির কারণে বিশ্বব্যাপী কয়েকটি জাতীয় ও আন্তর্জাতিক টুর্নামেন্ট সাময়িকভাবে স্থগিত ও ক্লোজড-ডোরে হওয়ায় এই বাজারের উল্লেখযোগ্যভাবে ক্ষতি হয়েছিল। তবে কোভিডের পর পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়ে ওঠায় বাজার আবার চাঙা হয়ে উঠেছে।
বিশ্বব্যাপী বেড়েছে ক্রীড়াসামগ্রী উৎপাদন ও বিক্রি। মহামারির সময় নাইকির মতো বৃহত্তর ক্রীড়াসামগ্রী প্রতিষ্ঠানের বিক্রি হ্রাস পেয়েছিল উল্লেখযোগ্য হারে। তবে সেই ধাক্কা সামলে উঠেছে কোম্পানিটি। নাইকির গত বছরের আয় ছিল ৪৬.৭১ বিলিয়ন, যা ২০২১ সাল থেকে ৪.৮৮ শতাংশ বেশি।
কোভিডের কারণে ইউরোপের বেশ কয়েকটি ক্লাব আর্থিক ক্ষতির মুখে পড়ে। বার্সেলোনার মতো জনপ্রিয় ক্লাবও সেটির শিকার। খেলোয়াড়দের বেতন কমাতেও অনুরোধ করে তারা। তবে এখন সেই কঠিন অবস্থা কাটিয়ে নতুন খেলোয়াড় চুক্তিবদ্ধ করতে কোনো ‘ইকোনমিক লিভার’ চালু করতে হয়নি বার্সাকে। ইউরোপের অন্য ক্লাবগুলোর অবস্থাও একই। তার মধ্যে গত মৌসুমে চেলসিতে মালিকানা পরিবর্তন হয়েছে। মার্কিন ধনকুবের টড বোহেলি খেলোয়াড় কিনতে রেকর্ড অঙ্কের ব্যয় করে চাঙা করে তুলেছে প্রিমিয়ার লিগকে। এ মৌসুমে সৌদির কাছে খেলোয়াড় বিক্রি করেও পয়সা কামিয়েছে ইউরোপের ক্লাবগুলো।
এশিয়ার ফুটবলে তারকা খেলোয়াড়দের উপস্থিতিতে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সৌদি ক্লাবগুলোর পরিচিতি ও কার্যক্রমও বেড়েছে। তার সঙ্গে সম্প্রচার স্বত্ব তো আছেই; যে কারণে ভৌগোলিক অবস্থানভেদে দ্রুত বর্ধনশীল ফুটবল বাজার এখন এশিয়া। তরুণদের মধ্যে ফুটবলের প্রতি অনুরাগ বাড়ছে, যা ফুটবল বাজারের অন্যতম চালিকাশক্তি হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে গবেষণায়। সম্প্রচার স্বত্ব ও স্পনসর বা পৃষ্ঠপোষকতা বাড়িয়েছে ফুটবলের বাজারের আকার।
এশিয়ায় শুধু ফুটবল নয়, ক্রিকেট-হকির বাজারও বাড়ছে। এশিয়া প্যাসিফিকের মধ্যে ফুটবলে ভারত, দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া, দক্ষিণ কোরিয়া, চীন ও অস্ট্রেলিয়ার উন্নতি চোখে পড়ার মতো। মর্ডর ইন্টেলিজেন্স এশিয়ার ক্রীড়া বাজারের বিশ্লেষণে দেখিয়েছে, ২০২৩ থেকে ২০২৮ পর্যন্ত বার্ষিক বৃদ্ধির হার ১৪.০৭ শতাংশ।
আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে ঘরের মাঠে অস্ট্রেলিয়ার রান তাড়া করে জয়ের রেকর্ড ছিল ১৫৮। ২০০৯ সালে ব্রিসবেনে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে এবং ২০২২ সালে পার্থে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে এই রান তাড়া করে জিতেছিল অস্ট্রেলিয়া। সেই রেকর্ড ভেঙে গতকাল কেয়ার্নসে নতুন রেকর্ড গড়ল অস্ট্রেলিয়া।
১ ঘণ্টা আগেপাকিস্তান শাহিনসের কাছে বাজেভাবে হেরে অস্ট্রেলিয়ায় টপ এন্ড টি-টোয়েন্টি সিরিজ শুরু করেছিল বাংলাদেশ ‘এ’। তবে দ্বিতীয় ম্যাচেই ঘুরে দাঁড়িয়েছে বাংলাদেশ। আজ ডারউইনে নেপাল জাতীয় দলকে হারিয়েছে ৩২ রানে।
২ ঘণ্টা আগেআসছে অক্টোবরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে সংযুক্ত আরব আমিরাতে সাদা বলের সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ। ৩টি টি-টোয়েন্টি ও সমান ম্যাচের একটি ওয়ানডে সিরিজের সূচিও গতকাল আনুষ্ঠানিকভাবে প্রকাশ করেছে আফগানিস্তান ক্রিকেট বোর্ড (এসিবি)।
৪ ঘণ্টা আগেএএফসি চ্যাম্পিয়নস লিগে একই গ্রুপে পড়েছে ভারতীয় ক্লাব এফসি গোয়া ও সৌদি ক্লাব আল নাসর। সব ঠিক থাকলে ভারতে আসছেন ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো। সেজন্য ম্যাচটি রূপ নিয়েছে ঐতিহাসিকে। এফসি গোয়ার প্রধান নির্বাহী রবি পুষ্কুরের কাছে তা জীবনে একবার আসার মতো মুহূর্ত।
৪ ঘণ্টা আগে