৩৬ বছরের অপেক্ষা তো আর কম সময়ের নয়। লুসাইলে গতকাল ফ্রান্সের বিপক্ষে শ্বাসরুদ্ধকর ফাইনালে অবশেষে শিরোপাখরা কাটায় আর্জেন্টিনা। লিওনেল মেসিদের এই শিরোপা জয়ে বাংলাদেশের কোটি কোটি ‘আর্জেন্টাইন সমর্থক’ বাধভাঙা উচ্ছ্বাস করেছিলেন। আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপ জয়ের আনন্দ, উচ্ছ্বাস ছুঁয়ে গেছে মাশরাফি বিন মর্তুজাকেও।
গতকাল লুসাইলে আর্জেন্টিনা-ফ্রান্স ফাইনাল দুলছিল পেন্ডুলামের মতো। কখনো আর্জেন্টিনার দিকে, কখনো ফ্রান্সের দিকে ম্যাচটা হেলে যাচ্ছিল। শেষ পর্যন্ত টাইব্রেকারে এমিলিয়ানো মার্তিনেজের নৈপুণ্যে তৃতীয় শিরোপা জেতে আর্জেন্টিনা। আর্জেন্টিনার এই জয় বাচ্চাদের সঙ্গে উদযাপন করেছেন মাশরাফি। মেসিকে তো অভিনন্দন জানিয়েছেনই, এই জয়ে লিওনেল স্কালোনিসহ পুরো আর্জেন্টাইন কোচিং স্টাফকে কৃতিত্ব দিয়েছেন তিনি।
মেসি, স্কালোনির তো প্রশংসা করেছেনই, একই সঙ্গে ‘গুরু’ ডিয়েগো ম্যারাডোনাকেও স্মরণ করেছেন মাশরাফি। প্রয়াত কিংবদন্তির হাত ধরেই ১৯৮৬ তে সর্বশেষ বিশ্বকাপ জিতেছিল আর্জেন্টিনা। বাংলাদেশের ক্রিকেটের অন্যতম সেরা অধিনায়ক বলেন, ‘আমিও আজ আবেগাক্রান্ত, আর্জেন্টিনার জয় দেখেছি অনেক, কিন্তু বিশ্বকাপ জয় প্রথম। লিও তোমার প্রতি অফুরান ভালোবাসা। কিন্তু আমার গুরুতো স্রেফ একজন, যে আজ এই পৃথিবীতে নাই। সে থাকলে আজ কি করত কে জানে, তার মতো আবেগ দিয়ে কেউ ফুটবল খেলেছে কি না সন্দেহ। গুরু তোমায় আজ অনেক মিস করছি। ওপারে ভালো থেকো, দি গ্রেটেস্ট ম্যারাডোনা। অভিনন্দন আর্জেন্টিনা, অভিনন্দন মেসি বাহিনীকে, বিশেষ করে কোচ স্কালোনি সহ পুরো কোচিং স্টাফকে।’
আর্জেন্টিনা ফাইনাল খেলবে, কিন্তু শিরোপা আর ছোঁয়া হবে না-এটা যেন একসময় ছিল ‘অলিখিত নিয়ম।’ ২০১৪ বিশ্বকাপ, ২০১৫ ও ২০১৬ এর কোপা আমেরিকা-গল্পটা একই। বারবারই হাতছোঁয়া দূরত্বে থেকে শিরোপাবঞ্চিত হতে হয়েছে আর্জেন্টিনাকে। যে কারণে আর্জেন্টিনা সমর্থকদের অনেক ‘ট্রল’ও সহ্য করতে হয়েছে। তবে সমর্থক হিসেবে আর্জেন্টিনার প্রতি মাশরাফির ভালোবাসা একটু কমেনি। বাংলাদেশ ক্রিকেটের সাবেক অধিনায়ক বলেন, ‘এমন একটা দলকে সমর্থন করি, যে দলটাকে নিয়ে শুধু মজা করতে দেখেছি আর হাসির পাত্র হয়েছি। কিন্তু কখনও দলটার প্রতি বিন্দুমাত্র ভালোবাসা কমেনি বরং বেড়েছে।’
৩৬ বছরের অপেক্ষা তো আর কম সময়ের নয়। লুসাইলে গতকাল ফ্রান্সের বিপক্ষে শ্বাসরুদ্ধকর ফাইনালে অবশেষে শিরোপাখরা কাটায় আর্জেন্টিনা। লিওনেল মেসিদের এই শিরোপা জয়ে বাংলাদেশের কোটি কোটি ‘আর্জেন্টাইন সমর্থক’ বাধভাঙা উচ্ছ্বাস করেছিলেন। আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপ জয়ের আনন্দ, উচ্ছ্বাস ছুঁয়ে গেছে মাশরাফি বিন মর্তুজাকেও।
গতকাল লুসাইলে আর্জেন্টিনা-ফ্রান্স ফাইনাল দুলছিল পেন্ডুলামের মতো। কখনো আর্জেন্টিনার দিকে, কখনো ফ্রান্সের দিকে ম্যাচটা হেলে যাচ্ছিল। শেষ পর্যন্ত টাইব্রেকারে এমিলিয়ানো মার্তিনেজের নৈপুণ্যে তৃতীয় শিরোপা জেতে আর্জেন্টিনা। আর্জেন্টিনার এই জয় বাচ্চাদের সঙ্গে উদযাপন করেছেন মাশরাফি। মেসিকে তো অভিনন্দন জানিয়েছেনই, এই জয়ে লিওনেল স্কালোনিসহ পুরো আর্জেন্টাইন কোচিং স্টাফকে কৃতিত্ব দিয়েছেন তিনি।
মেসি, স্কালোনির তো প্রশংসা করেছেনই, একই সঙ্গে ‘গুরু’ ডিয়েগো ম্যারাডোনাকেও স্মরণ করেছেন মাশরাফি। প্রয়াত কিংবদন্তির হাত ধরেই ১৯৮৬ তে সর্বশেষ বিশ্বকাপ জিতেছিল আর্জেন্টিনা। বাংলাদেশের ক্রিকেটের অন্যতম সেরা অধিনায়ক বলেন, ‘আমিও আজ আবেগাক্রান্ত, আর্জেন্টিনার জয় দেখেছি অনেক, কিন্তু বিশ্বকাপ জয় প্রথম। লিও তোমার প্রতি অফুরান ভালোবাসা। কিন্তু আমার গুরুতো স্রেফ একজন, যে আজ এই পৃথিবীতে নাই। সে থাকলে আজ কি করত কে জানে, তার মতো আবেগ দিয়ে কেউ ফুটবল খেলেছে কি না সন্দেহ। গুরু তোমায় আজ অনেক মিস করছি। ওপারে ভালো থেকো, দি গ্রেটেস্ট ম্যারাডোনা। অভিনন্দন আর্জেন্টিনা, অভিনন্দন মেসি বাহিনীকে, বিশেষ করে কোচ স্কালোনি সহ পুরো কোচিং স্টাফকে।’
আর্জেন্টিনা ফাইনাল খেলবে, কিন্তু শিরোপা আর ছোঁয়া হবে না-এটা যেন একসময় ছিল ‘অলিখিত নিয়ম।’ ২০১৪ বিশ্বকাপ, ২০১৫ ও ২০১৬ এর কোপা আমেরিকা-গল্পটা একই। বারবারই হাতছোঁয়া দূরত্বে থেকে শিরোপাবঞ্চিত হতে হয়েছে আর্জেন্টিনাকে। যে কারণে আর্জেন্টিনা সমর্থকদের অনেক ‘ট্রল’ও সহ্য করতে হয়েছে। তবে সমর্থক হিসেবে আর্জেন্টিনার প্রতি মাশরাফির ভালোবাসা একটু কমেনি। বাংলাদেশ ক্রিকেটের সাবেক অধিনায়ক বলেন, ‘এমন একটা দলকে সমর্থন করি, যে দলটাকে নিয়ে শুধু মজা করতে দেখেছি আর হাসির পাত্র হয়েছি। কিন্তু কখনও দলটার প্রতি বিন্দুমাত্র ভালোবাসা কমেনি বরং বেড়েছে।’
বাংলাদেশের গত ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে সবচেয়ে সফল ব্যাটার ছিলেন জাকের আলী অনিক। সে সফরে দুই টেস্টের সিরিজে করেছিলেন ১৭৬ রান। তিনটি টি-টোয়েন্টিতে ৬০ গড়ে ১২০ রান। দুই সংস্করণেই তিনি ছিলেন সফরকারী দলের সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক। সে সফরে ওয়ানডে সিরিজেও রান পেয়েছিলেন জাকের; তিন ওয়ানডেতে ৫৬.৫০ গড়ে করেছিলেন ১১৩।
৩ ঘণ্টা আগেমিরপুরে দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে পাকিস্তানকে ৮ রানে হারিয়ে সিরিজ জিতল বাংলাদেশ। কুড়ি ওভারের একাধিক ম্যাচের দ্বিপক্ষীয় সিরিজে পাকিস্তানের বিপক্ষে এটি তাদের প্রথম সিরিজ জয়। টেস্ট খেলুড়ে হিসেবে নবমতম দলের বিপক্ষে সিরিজ জয়। শোকের দিনে এল বাংলাদেশ দলের সিরিজ জয়ের সাফল্য। অধিনায়ক লিটন দাস এই জয় উৎসর্গ করলেন
৬ ঘণ্টা আগেসহজে জয়ের ইঙ্গিত দিয়েও ফাহিম আশরাফের তাণ্ডবে কঠিন হয়ে ওঠে ম্যাচ। তবে ১৯তম ওভারের শেষ বলে ফাহিমকে বোল্ড করে জয়ের সম্ভাবনা উজ্জ্বল করেন রিশাদ হোসেন। শেষ ওভারে জিততে পাকিস্তানের প্রয়োজন ছিল ১৩, বাংলাদেশের ১ উইকেট। মোস্তাফিজুর রহমানের করা প্রথম বলেই মিড অফ দিয়ে দারুণ এক চারে ম্যাচ আরও জমিয়ে তোলেন
৭ ঘণ্টা আগেবাড়িতে টিভি ছিল না। গত বছর অনূর্ধ্ব-১৯ নারী সাফ চ্যাম্পিয়নশিপে সেরা খেলোয়াড় হওয়ায় মোসাম্মৎ সাগরিকার ঘরে পৌঁছে যায় দুটি টিভি। তবু গ্যালারিতে বসে মেয়ের খেলা দেখার আনন্দই অন্য রকম। সাগরিকার বাবা লিটন আলীও চেয়েছিলেন তা। কিন্তু জটিলতার কারণে ঠাকুরগাঁও থেকে ঢাকায় আসতে পারেননি তিনি।
৮ ঘণ্টা আগে