ক্রীড়া ডেস্ক
মাঠের চেয়ে বাইরের ঘটনায় নেইমার আলোচনায় থাকেন বেশি। বিতর্কিত ঘটনায় প্রায়ই খবরের শিরোনাম হয়ে থাকেন ব্রাজিলের এই ফরোয়ার্ড। এবার তিনি আলোচনায় এসেছেন ব্রাজিলের বিশ্বকাপজয়ী ফুটবলার রিভালদোকে নিয়ে কথা বলে। দুই ফুটবলারের তর্কযুদ্ধ এখন ‘টক অব দ্য টাউন’।
রিভালদোর সঙ্গে নেইমারের তর্কযুদ্ধের সূচনা কদিন আগের এক পডকাস্ট। নেইমারের সঙ্গে আলোচিত সেই পডকাস্টে রোমারিওর প্রশ্ন, ‘ব্রাজিলের সবশেষ তিন বিশ্বকাপজয়ী (১৯৭০, ১৯৯৪, ২০০২) দলে আপনি (নেইমার) নিজেকে কার জায়গায় দেখতে চাইবেন?’ উত্তরে নেইমার ২০০২ বিশ্বকাপের দলে থাকা রিভালদোর নাম বলেন। নেইমারকে উদ্দেশ্য করে রিভালদো গত রাতে নিজের ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্টে লম্বা এক স্ট্যাটাস দিয়েছেন। নেইমারও চুপ করে বসে থাকেননি। ৩২ বছর বয়সী ফরোয়ার্ড পাল্টা জবাবে বলেন, ‘বন্ধু আমার, শান্ত হোন অপনি। বিশ্বকাপে অংশ নেওয়া সব ব্রাজিলিয়ান ফুটবলারই দলের জন্য শতভাগ নিবেদিত ও মনোযোগী। কেউ কেউ তাদের চূড়ান্ত লক্ষ্যে পৌঁছাতে পেরেছেন। দুর্ভাগ্যজনকভাবে বাকিরা পারেননি। এটা ফুটবলেরই অংশ।’
আন্তর্জাতিক ফুটবলে ৭৬ ম্যাচে ৩৫ গোল করেছেন রিভালদো। ১৯৯৭ ফিফা কনফেডারেশনস কাপ, ১৯৯৯ কোপা আমেরিকা, ২০০২ ফুটবল বিশ্বকাপ—ব্রাজিলের জার্সিতে এই তিনটি মেজর শিরোপা জিতেছেন তিনি। কেন নিজেকে রিভালদোর জায়গায় রেখেছেন, সেই ব্যাখ্যায় নেইমার বলেন, ‘সব সময় আপনাকে সম্মান করেছি এবং ব্রাজিলের ফুটবলের জন্য যা যা করেছেন, সেগুলোকে খাটো করছি না। পডকাস্টে আমাকে শুধু তিনজনের মধ্যে একজনের জায়গা নিতে বলা হয়েছিল। নিশ্চয়ই (২০০২ বিশ্বকাপ দলে) রোনালদো ও রোনালদিনিওর জায়গায় আমাকে দেখতে চাইবেন না আপনি। তাইতো নাকি?’
পডকাস্টে নেইমারের কথার ভিত্তিতে যে পোস্ট রিভালদো করেছিলেন, তাতে ২০০২ বিশ্বকাপজয়ী ফুটবলার নিজেকে (রিভালদো) সেই সময়ের সেরা ফুটবলার বলে দাবি করেছিলেন। ইনস্টাগ্রামে রিভালদো লিখেছিলেন,‘নেইমারকে বলতে শুনেছি, ক্যারিয়ারের সেরা সময়ে সে ২০০২ বিশ্বকাপে আমার জায়গায় খেলত। সত্যি বলতে, তার প্রতিভাকে অস্বীকার করছি না। এটাও বিশ্বাস করি সে (নেইমার) ওই দলে থাকতে পারত। তবে আমার জায়গায় খেললে গল্পটা ভিন্নরকম হতে পারত। তার প্রতি সম্মান জানিয়ে শতভাগ নিশ্চিত হয়ে বলতে পারি এটা (যেভাবে ঘটেছে সেভাবে) হতো না। সেই সময় বিশ্বকাপে চ্যাম্পিয়ন হতে এতটাই দৃঢ়প্রতিজ্ঞ ও ক্ষুধার্ত ছিলাম যে, কেউ তাঁর ক্যারিয়ারের সেরা সময়ে যতই ভালো খেলুন না কেন, আমার জায়গা নিতে পারেননি।’
মাঠের চেয়ে বাইরের ঘটনায় নেইমার আলোচনায় থাকেন বেশি। বিতর্কিত ঘটনায় প্রায়ই খবরের শিরোনাম হয়ে থাকেন ব্রাজিলের এই ফরোয়ার্ড। এবার তিনি আলোচনায় এসেছেন ব্রাজিলের বিশ্বকাপজয়ী ফুটবলার রিভালদোকে নিয়ে কথা বলে। দুই ফুটবলারের তর্কযুদ্ধ এখন ‘টক অব দ্য টাউন’।
রিভালদোর সঙ্গে নেইমারের তর্কযুদ্ধের সূচনা কদিন আগের এক পডকাস্ট। নেইমারের সঙ্গে আলোচিত সেই পডকাস্টে রোমারিওর প্রশ্ন, ‘ব্রাজিলের সবশেষ তিন বিশ্বকাপজয়ী (১৯৭০, ১৯৯৪, ২০০২) দলে আপনি (নেইমার) নিজেকে কার জায়গায় দেখতে চাইবেন?’ উত্তরে নেইমার ২০০২ বিশ্বকাপের দলে থাকা রিভালদোর নাম বলেন। নেইমারকে উদ্দেশ্য করে রিভালদো গত রাতে নিজের ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্টে লম্বা এক স্ট্যাটাস দিয়েছেন। নেইমারও চুপ করে বসে থাকেননি। ৩২ বছর বয়সী ফরোয়ার্ড পাল্টা জবাবে বলেন, ‘বন্ধু আমার, শান্ত হোন অপনি। বিশ্বকাপে অংশ নেওয়া সব ব্রাজিলিয়ান ফুটবলারই দলের জন্য শতভাগ নিবেদিত ও মনোযোগী। কেউ কেউ তাদের চূড়ান্ত লক্ষ্যে পৌঁছাতে পেরেছেন। দুর্ভাগ্যজনকভাবে বাকিরা পারেননি। এটা ফুটবলেরই অংশ।’
আন্তর্জাতিক ফুটবলে ৭৬ ম্যাচে ৩৫ গোল করেছেন রিভালদো। ১৯৯৭ ফিফা কনফেডারেশনস কাপ, ১৯৯৯ কোপা আমেরিকা, ২০০২ ফুটবল বিশ্বকাপ—ব্রাজিলের জার্সিতে এই তিনটি মেজর শিরোপা জিতেছেন তিনি। কেন নিজেকে রিভালদোর জায়গায় রেখেছেন, সেই ব্যাখ্যায় নেইমার বলেন, ‘সব সময় আপনাকে সম্মান করেছি এবং ব্রাজিলের ফুটবলের জন্য যা যা করেছেন, সেগুলোকে খাটো করছি না। পডকাস্টে আমাকে শুধু তিনজনের মধ্যে একজনের জায়গা নিতে বলা হয়েছিল। নিশ্চয়ই (২০০২ বিশ্বকাপ দলে) রোনালদো ও রোনালদিনিওর জায়গায় আমাকে দেখতে চাইবেন না আপনি। তাইতো নাকি?’
পডকাস্টে নেইমারের কথার ভিত্তিতে যে পোস্ট রিভালদো করেছিলেন, তাতে ২০০২ বিশ্বকাপজয়ী ফুটবলার নিজেকে (রিভালদো) সেই সময়ের সেরা ফুটবলার বলে দাবি করেছিলেন। ইনস্টাগ্রামে রিভালদো লিখেছিলেন,‘নেইমারকে বলতে শুনেছি, ক্যারিয়ারের সেরা সময়ে সে ২০০২ বিশ্বকাপে আমার জায়গায় খেলত। সত্যি বলতে, তার প্রতিভাকে অস্বীকার করছি না। এটাও বিশ্বাস করি সে (নেইমার) ওই দলে থাকতে পারত। তবে আমার জায়গায় খেললে গল্পটা ভিন্নরকম হতে পারত। তার প্রতি সম্মান জানিয়ে শতভাগ নিশ্চিত হয়ে বলতে পারি এটা (যেভাবে ঘটেছে সেভাবে) হতো না। সেই সময় বিশ্বকাপে চ্যাম্পিয়ন হতে এতটাই দৃঢ়প্রতিজ্ঞ ও ক্ষুধার্ত ছিলাম যে, কেউ তাঁর ক্যারিয়ারের সেরা সময়ে যতই ভালো খেলুন না কেন, আমার জায়গা নিতে পারেননি।’
৩৩ পেরিয়ে আজ ৩৪ বছরে পা দিয়েছেন লোকেশ রাহুল। ৩৩তম জন্মদিনের দিন ভক্তদের থেকে পেয়েছেন জন্মদিনের শুভেচ্ছা। আইপিএলে তাঁর দল দিল্লি ক্যাপিটালসও সামাজিক মাধ্যমে জন্মদিন নিয়ে একটি রিলস পোস্ট করেছে। নিজের জন্মদিনের দিনই মেয়ের নাম জানালেন রাহুল
৭ ঘণ্টা আগে৬২ পেরিয়ে আজ ৬৩-এ পা দিলেন ফিল সিমন্স। তাঁর ৬২তম জন্মদিনটা কেটেছে বাংলাদেশেই। কারণ, বাংলাদেশ-জিম্বাবুয়ে দুই ম্যাচের টেস্ট সিরিজ দরজায় কড়া নাড়ছে। সিরিজ শুরুর আগে মুশফিকুর রহিম-মেহেদী হাসান মিরাজদের সঙ্গে জন্মদিন উদযাপন করলেন সিমন্স।
৭ ঘণ্টা আগে২০২২ কাতার বিশ্বকাপ জিতেই লিওনেল মেসির আজন্মলালিত স্বপ্ন পূরণ হয়েছে। তখন থেকেই মেসির ২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ খেলা নিয়ে শোনা যাচ্ছে নানা কথাবার্তা। ‘দ্য গ্রেটেস্ট শো অন আর্থ’ শুরু হতে যখন বাকি ১৪ মাস, তখন আলোচনাটা হচ্ছে আরও বেশি।
৮ ঘণ্টা আগেএএইচএফ কাপে গত চার আসরের চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ। এবার শুরুটা করল চ্যাম্পিয়নের মতো করেই। নিজেদের প্রথম ম্যাচে কাজাখস্তানকে ৫-১ গোলে উড়িয়ে দিয়েছে পুষ্কর ক্ষিসা মিমোর দল। জোড়া গোল করেছেন আশরাফুল ইসলাম।
৯ ঘণ্টা আগে