ক্রীড়া ডেস্ক
লিওনেল মেসিকে অল্প সময়ের জন্য হলেও খেলানো হবে—এমন ইঙ্গিত দিয়েছিলেন ইন্টার মায়ামির সহকারী কোচ হ্যাভিয়ের মোরালেস। শেষ পর্যন্ত হ্যামস্ট্রিংয়ের চোট কাটিয়ে মেসি ফিরেছেন। তবে আর্জেন্টিনার বিশ্বজয়ী ফুটবলারের ফেরার ম্যাচেও জেতা হলো না মায়ামির।
চেজ স্টেডিয়ামে আজ মেজর লিগ সকারে (এমএলএস) ইন্টার মায়ামির প্রতিপক্ষ ছিল কলোরাডো। এই ম্যাচ দিয়ে মায়ামির জার্সিতে চার ম্যাচ পর ফিরলেন মেসি। বদলি হিসেবে নেমে একটি গোলও করেছেন। তাঁর ফেরার ম্যাচে মায়ামি, কলোরাডো কেউ কাউকে ছেড়ে কথা বলেনি। মায়ামি বল দখলে রেখেছিল ৫৯ শতাংশ ও প্রতিপক্ষের লক্ষ্য বরাবর করে ৭ শট। অন্যদিকে ৪১ শতাংশ বল দখলে রেখে কলোরাডো প্রতিপক্ষের লক্ষ্য বরাবর নেয় ৪ শট। রুদ্ধশ্বাস ম্যাচটি শেষ পর্যন্ত ড্র হয় ২-২ গোলে।
ম্যাচের ১৪ মিনিটে এগিয়ে যাওয়ার সুযোগ পেয়েছিল ইন্টার মায়ামি। লিওনার্দো আফোনসোর অ্যাসিস্টে ডান পায়ের শটে লক্ষ্যভেদ করেন মায়ামি মিডফিল্ডার হুলিয়ান গ্রেসেল। তবে কলোরাডো গোলরক্ষক জ্যাক স্টেফেন তা প্রতিহত করেন। ১৭ মিনিটে গোলের আরও একটি সুযোগ হাতছাড়া করে মায়ামি। দলটির ডিফেন্ডার টমাস আভিলেস লক্ষ্যভেদ করতে ব্যর্থ হয়েছেন। এই আভিলেসের ২৯ মিনিটের সময় গোলের প্রচেষ্টা প্রতিহত করেছেন কলোরাডো গোলরক্ষক স্টেফেন। মায়ামির একের পর এক সুযোগ হাতছাড়ার মহড়ায় ম্যাচে গোলমুখ খোলে কলোরাডো। ৪৫ মিনিটে কলোরাডো ফরোয়ার্ড রাফায়েল নাভারো পেনাল্টি থেকে গোল করেন। প্রথমার্ধের খেলা অতিরিক্ত সময়ে গড়ালে সমতায় ফেরার সুযোগ পায় মায়ামি। অতিরিক্ত ২ মিনিটের সময় গ্রেসেলের ক্রস থেকে বলে মাথা ছুঁইয়েও লক্ষ্যভেদ করতে পারেননি রায়ান সেইলর। প্রথমার্ধ কলোরাডো ১-০ গোলে এগিয়ে থেকে শেষ করে।
মায়ামির মূল একাদশে না থাকা মেসি নেমেছেন দ্বিতীয়ার্ধেই। ৪৬ মিনিটে মিডফিল্ডার লসন সাদারল্যান্ডের পরিবর্তে মেসিকে নামায় মায়ামি। মেসি ফিরতে না ফিরতেই মায়ামি আরও এক গোল হজম করতে বসেছিল। ৪৮ মিনিটে কলোরাডোর মিডফিল্ডার কোল ব্যাসেট ডান পায়ে শট নেন। তবে মায়ামি গোলরক্ষক ড্রেক ক্যালেন্ডার তা প্রতিহত করেছেন। মায়ামিকে সমতায় ফেরাতে এরপর তেমন একটা দেরি করেননি মেসি। ৫৬ মিনিটে মায়ামি ডিফেন্ডার ফ্র্যাঙ্কো নেগরি ক্রস করেন। নেগরির পাস রিসিভ করে বাঁ পায়ের শটে লক্ষ্যভেদ করেন মেসি। মেসির সমতাসূচক গোলের পর দ্রুতই এগিয়ে যায় মায়ামি। ৬০ মিনিটে ডান পায়ের শটে লক্ষ্যভেদ করেন মায়ামি ফরোয়ার্ড আফোনসো। আফোনসোকে অ্যাসিস্ট করেন ডেভিড রুইজ।
২-১ গোলে এগিয়ে যাওয়ার পর মেসির ক্ষুধাটা যেন বেড়ে যায়। কখনো নিজে চেষ্টা করেছেন, কখনোবা সতীর্থকে দিয়ে করানোর চেষ্টা করেছেন। ৬৫ মিনিটে মেসির ক্রস থেকে হেডে শট নেন মায়ামির ডিয়েগো গোমেজ। তবে কলোরাডো গোলরক্ষক স্টেফেন তা প্রতিহত করেছেন। ৭১ মিনিটে সতীর্থ মার্সেলো উইগ্যানটকে অ্যাসিস্ট করলেও স্টেফেনের দৃঢ়তায় তা সম্ভব হয়নি। ৭৪ মিনিটে প্রিয় ফ্রিকিক থেকে গোলের সুযোগ পেয়েও তা কাজে লাগাতে পারেননি। ৭৮ মিনিটের সময় তাঁর (মেসি) বাঁ পায়ের শট তো কলোরাডো গোলরক্ষক ঠেকিয়ে দিয়েছেন। মেসিদের জয় যখন একপ্রকার নিশ্চিত মনে হচ্ছিল, তখনই ঘটে চমক। ৮৮ মিনিটে ডান পায়ের শটে কলোরাডোর সমতাসূচক গোল করেন ব্যাসেট। ৯০ মিনিট পেরিয়ে অতিরিক্ত সময়ের ৮ মিনিট পর্যন্ত খেলা হয়েছে। তবে কলোরাডো-মায়ামির কেউই লক্ষ্যভেদ করতে পারেনি। শেষ পর্যন্ত ২-২ গোলে ড্র হয়েছে ম্যাচটি।
লিওনেল মেসিকে অল্প সময়ের জন্য হলেও খেলানো হবে—এমন ইঙ্গিত দিয়েছিলেন ইন্টার মায়ামির সহকারী কোচ হ্যাভিয়ের মোরালেস। শেষ পর্যন্ত হ্যামস্ট্রিংয়ের চোট কাটিয়ে মেসি ফিরেছেন। তবে আর্জেন্টিনার বিশ্বজয়ী ফুটবলারের ফেরার ম্যাচেও জেতা হলো না মায়ামির।
চেজ স্টেডিয়ামে আজ মেজর লিগ সকারে (এমএলএস) ইন্টার মায়ামির প্রতিপক্ষ ছিল কলোরাডো। এই ম্যাচ দিয়ে মায়ামির জার্সিতে চার ম্যাচ পর ফিরলেন মেসি। বদলি হিসেবে নেমে একটি গোলও করেছেন। তাঁর ফেরার ম্যাচে মায়ামি, কলোরাডো কেউ কাউকে ছেড়ে কথা বলেনি। মায়ামি বল দখলে রেখেছিল ৫৯ শতাংশ ও প্রতিপক্ষের লক্ষ্য বরাবর করে ৭ শট। অন্যদিকে ৪১ শতাংশ বল দখলে রেখে কলোরাডো প্রতিপক্ষের লক্ষ্য বরাবর নেয় ৪ শট। রুদ্ধশ্বাস ম্যাচটি শেষ পর্যন্ত ড্র হয় ২-২ গোলে।
ম্যাচের ১৪ মিনিটে এগিয়ে যাওয়ার সুযোগ পেয়েছিল ইন্টার মায়ামি। লিওনার্দো আফোনসোর অ্যাসিস্টে ডান পায়ের শটে লক্ষ্যভেদ করেন মায়ামি মিডফিল্ডার হুলিয়ান গ্রেসেল। তবে কলোরাডো গোলরক্ষক জ্যাক স্টেফেন তা প্রতিহত করেন। ১৭ মিনিটে গোলের আরও একটি সুযোগ হাতছাড়া করে মায়ামি। দলটির ডিফেন্ডার টমাস আভিলেস লক্ষ্যভেদ করতে ব্যর্থ হয়েছেন। এই আভিলেসের ২৯ মিনিটের সময় গোলের প্রচেষ্টা প্রতিহত করেছেন কলোরাডো গোলরক্ষক স্টেফেন। মায়ামির একের পর এক সুযোগ হাতছাড়ার মহড়ায় ম্যাচে গোলমুখ খোলে কলোরাডো। ৪৫ মিনিটে কলোরাডো ফরোয়ার্ড রাফায়েল নাভারো পেনাল্টি থেকে গোল করেন। প্রথমার্ধের খেলা অতিরিক্ত সময়ে গড়ালে সমতায় ফেরার সুযোগ পায় মায়ামি। অতিরিক্ত ২ মিনিটের সময় গ্রেসেলের ক্রস থেকে বলে মাথা ছুঁইয়েও লক্ষ্যভেদ করতে পারেননি রায়ান সেইলর। প্রথমার্ধ কলোরাডো ১-০ গোলে এগিয়ে থেকে শেষ করে।
মায়ামির মূল একাদশে না থাকা মেসি নেমেছেন দ্বিতীয়ার্ধেই। ৪৬ মিনিটে মিডফিল্ডার লসন সাদারল্যান্ডের পরিবর্তে মেসিকে নামায় মায়ামি। মেসি ফিরতে না ফিরতেই মায়ামি আরও এক গোল হজম করতে বসেছিল। ৪৮ মিনিটে কলোরাডোর মিডফিল্ডার কোল ব্যাসেট ডান পায়ে শট নেন। তবে মায়ামি গোলরক্ষক ড্রেক ক্যালেন্ডার তা প্রতিহত করেছেন। মায়ামিকে সমতায় ফেরাতে এরপর তেমন একটা দেরি করেননি মেসি। ৫৬ মিনিটে মায়ামি ডিফেন্ডার ফ্র্যাঙ্কো নেগরি ক্রস করেন। নেগরির পাস রিসিভ করে বাঁ পায়ের শটে লক্ষ্যভেদ করেন মেসি। মেসির সমতাসূচক গোলের পর দ্রুতই এগিয়ে যায় মায়ামি। ৬০ মিনিটে ডান পায়ের শটে লক্ষ্যভেদ করেন মায়ামি ফরোয়ার্ড আফোনসো। আফোনসোকে অ্যাসিস্ট করেন ডেভিড রুইজ।
২-১ গোলে এগিয়ে যাওয়ার পর মেসির ক্ষুধাটা যেন বেড়ে যায়। কখনো নিজে চেষ্টা করেছেন, কখনোবা সতীর্থকে দিয়ে করানোর চেষ্টা করেছেন। ৬৫ মিনিটে মেসির ক্রস থেকে হেডে শট নেন মায়ামির ডিয়েগো গোমেজ। তবে কলোরাডো গোলরক্ষক স্টেফেন তা প্রতিহত করেছেন। ৭১ মিনিটে সতীর্থ মার্সেলো উইগ্যানটকে অ্যাসিস্ট করলেও স্টেফেনের দৃঢ়তায় তা সম্ভব হয়নি। ৭৪ মিনিটে প্রিয় ফ্রিকিক থেকে গোলের সুযোগ পেয়েও তা কাজে লাগাতে পারেননি। ৭৮ মিনিটের সময় তাঁর (মেসি) বাঁ পায়ের শট তো কলোরাডো গোলরক্ষক ঠেকিয়ে দিয়েছেন। মেসিদের জয় যখন একপ্রকার নিশ্চিত মনে হচ্ছিল, তখনই ঘটে চমক। ৮৮ মিনিটে ডান পায়ের শটে কলোরাডোর সমতাসূচক গোল করেন ব্যাসেট। ৯০ মিনিট পেরিয়ে অতিরিক্ত সময়ের ৮ মিনিট পর্যন্ত খেলা হয়েছে। তবে কলোরাডো-মায়ামির কেউই লক্ষ্যভেদ করতে পারেনি। শেষ পর্যন্ত ২-২ গোলে ড্র হয়েছে ম্যাচটি।
২০২৫ আইসিসি চ্যাম্পিয়নস ট্রফির দল ঘোষণা করেছে আয়োজক পাকিস্তান। তবে শেষ মুহূর্তে সাইম আইয়ুবকে ছাড়াই ১৫ সদস্যের দল ঘোষণা করেছে পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ড (পিসিবি)। আইসিসির নির্দেশনা অনুযায়ী টুর্নামেন্টের চূড়ান্ত স্কোয়াড ১১ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত পরিবর্তন করার সুযোগ রয়েছে।
৮ ঘণ্টা আগেগলে আজ তৃতীয় দিনে খেলেছে শুধু বৃষ্টি। এতটাই বৃষ্টির দাপট ছিল যে শ্রীলঙ্কা-অস্ট্রেলিয়া প্রথম টেস্টের তৃতীয় দিনে খেলা হয়েছে কেবল ২৭ ওভার। তবে অস্ট্রেলিয়া এক ইনিংসে যে রানের পাহাড় গড়ছে, তাতেই লঙ্কানদের হিমশিম খাওয়ার মতো অবস্থা।
১১ ঘণ্টা আগেঅনূর্ধ্ব-১৯ নারী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ফাইনাল খেলা ভারত এক অভ্যাসে পরিণত করেছে। টুর্নামেন্টের ইতিহাসে প্রথম দুইবারই ফাইনালে উঠল ভারতীয় নারী ক্রিকেট দল। নিকি প্রসাদের নেতৃত্বাধীন দলটির ফাইনালে প্রতিপক্ষ দক্ষিণ আফ্রিকা।
১২ ঘণ্টা আগেনিত্যনতুন রেকর্ডে নাম লেখানো যেন ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো দারুণ এক অভ্যাসে পরিণত করেছেন। গোলের রেকর্ডের পাশাপাশি অন্যান্য রেকর্ডেও উঠে যায় তাঁর নাম। এবার যে রেকর্ড পর্তুগিজ ফুটবলার গড়েছেন তাতে আছেন শুধু নিজেই।
১৩ ঘণ্টা আগে