কোয়ার্টার ফাইনালে যেতে হলে ব্রাজিলের সমীকরণ ছিল হয় কলম্বিয়াকে হারানো অথবা ড্র করা। বাংলাদেশ সময় আজ সকালে কলম্বিয়ার বিপক্ষে খেলতে রীতিমতো ঘাম ছুটে গেছে ব্রাজিলের। ক্যালিফোর্নিয়ার লেভি স্টেডিয়ামে কলম্বিয়ার সঙ্গে ১-১ গোলে ড্র করে শেষ আটের টিকিট কাটল ব্রাজিল।
কোস্টারিকার বিপক্ষে গোলশূন্য ড্রয়ে টুর্নামেন্ট শুরু করেছিল ব্রাজিল। সেলেসাওরা এরপর প্যারাগুয়েকে হারিয়েছে ৪-১ গোলে। অন্যদিকে কলম্বিয়া প্রথম দুই ম্যাচে ৬ পয়েন্ট নিয়ে ‘ডি’ গ্রুপ থেকে আগেই নিশ্চিত করেছে কোয়ার্টার ফাইনাল। কলম্বিয়ার কাছে আজ হারলেই গ্রুপের অন্য ম্যাচ কোস্টারিকা-প্যারাগুয়ে ম্যাচের দিকে তাকিয়ে থাকতে হতো ব্রাজিল। সেখানে ব্রাজিল-কলম্বিয়া ম্যাচ ড্র হয়েছে এবং টানা ২৬ ম্যাচ অপরাজিত থাকল কলম্বিয়া। ৭ পয়েন্ট পেয়ে পয়েন্ট তালিকার শীর্ষে থেকে শেষ আটে উঠল কলম্বিয়া। গ্রুপের দ্বিতীয় দল হিসেবে ৫ পয়েন্ট নিয়ে কোয়ার্টারের টিকিট কাটল ব্রাজিল।
অপ্রতিরোধ্য কলম্বিয়ার বিপক্ষে ব্রাজিলের ম্যাচ যে কঠিন হবে, তা আগেই আন্দাজ করা গিয়েছিল। ম্যাচের পরিসংখ্যানও তাই বলবে। ৫১ শতাংশ বল দখল রেখে প্রতিপক্ষের লক্ষ্য বরাবর ব্রাজিল নেয় ৩ শট। কলম্বিয়া বল দখলে রাখে ৪৯ শতাংশ। প্রতিপক্ষের লক্ষ্য বরাবর তারা নেয় ৬ শট। শারিরীক শক্তি-প্রদর্শনের খেলাও হয়েছে এই ম্যাচে। ব্রাজিল দেখেছে ৩ হলুদ কার্ড ও ২ হলুদ কার্ড দেখেছে কলম্বিয়া।
ম্যাচে ব্রাজিল-কলম্বিয়া দুই দলই শুরু থেকে আক্রমণাত্মক ফুটবল খেলতে থাকে। ৭ মিনিটে ফাউল করে হলুদ কার্ড দেখেন ভিনিসিয়ুস জুনিয়র। ঠিক তার পরে কলম্বিয়া এগিয়ে যাওয়ার সুযোগ পেয়েছিল। তবে ৮ মিনিটে কলম্বিয়ার ফরোয়ার্ড হামেস রদ্রিগেজ ফ্রি কিক থেকে করা শট লেগে যায় ব্রাজিলের গোলবারে। ১০ মিনিটে ব্রাজিল এগিয়ে যেতে পারত। তবে রাফিনহার অ্যাসিস্ট থেকে ব্রুনো গুইমারেজের শট প্রতিহত করেন কলম্বিয়ার গোলরক্ষক ক্যামিলো ভারগাস।
দুই দলের আক্রমণাত্মক ফুটবলের মাঝে ব্রাজিলের এগিয়ে যেতে অবশ্য সময় লাগেনি। ১২ মিনিটে ফ্রি কিক থেকে বাঁ পায়ে নেওয়া দূরপাল্লার শটে লক্ষ্যভেদ করেন রাফিনহা। দ্রুতই অবশ্য সমতায় ফেরার সুযোগ পেয়েছিল কলম্বিয়া। তবে ১৬ মিনিটে রদ্রিগেজের করা শট গোলবারের অনেক ওপর দিয়ে বেরিয়ে যায়। শুধু গোল মিসের মহড়াই নয়, একই সঙ্গে রেফারিও একের পর এক কার্ড বের করতে থাকেন। ২৬ মিনিটে হলুদ কার্ড দেখেন কলম্বিয়ার ডিফেন্ডার ডেভিড মিকাডো। এক মিনিট পর ব্রাজিলের হোয়াও গোমেজ ও কলম্বিয়ার জেফারসন লেমা—এই দুই ফুটবলারকেও দেখানো হয় হলুদ কার্ড।
সমতায় ফিরতে আরও মরিয়া হয়ে ওঠে কলম্বিয়া। ৩০ ও ৩৪ মিনিটে তাদের দুটি শট ঠেকিয়ে দেন ব্রাজিলের গোলরক্ষক অ্যালিসন বেকার। যেখানে ৩৪ মিনিটে ব্রাজিলের লক্ষ্য বরাবর শট নেন রদ্রিগেজ। ৩৫ মিনিটে জেফারসন লার্মা হেড দিয়েও কলম্বিয়াকে সমতায় ফেরাতে পারেননি। প্রথমার্ধ শেষ হওয়ার আগে ভিনিসিয়ুস কলম্বিয়ার ডি বক্সে পড়ে গেলে পেনাল্টির দাবি করে ব্রাজিল। ভিডিও অ্যাসিস্ট্যান্ট রেফারি (ভিএআর) দেখে তা নাকচ করে দেওয়া হয়। ৪৫ মিনিটের পর যখন অতিরিক্ত সময়ে গড়ায়, তখন সমতায় ফেরে কলম্বিয়া। অতিরিক্ত দ্বিতীয় মিনিটের সময় জন করডোবার অ্যাসিস্টে সমতাসূচক গোল করেন ড্যানিয়েল মুনোজ।
দ্বিতীয়ার্ধের খেলা শুরু হতে না হতেই সুযোগ পেয়েছিল ব্রাজিল। তবে ৫১ মিনিটে ভিনিসিয়ুস গোলের সুযোগ হাতছাড়া করেছেন। ৫৯ মিনিটে রাফিনহা দূরপাল্লার শটে প্রায় গোল করে ফেলেছিলেন। দুর্ভাগ্যবশত গোলটা হয়নি। এগিয়ে যেতে একে অপরের রক্ষণদুর্গে বারবার হানা দিচ্ছিল। তবে ফিনিশিংয়ের দুর্বলতা বা গোলরক্ষকের দৃঢ়তায় কেউই গোল করতে পারেননি। নির্ধারিত ৯০ মিনিটের পর অতিরিক্ত সময়ে ম্যাচে জয়ের সুবাতাস প্রায় পেয়েই গিয়েছিল ব্রাজিল। অতিরিক্ত ৫ মিনিটে আন্দ্রেস হেরেইরার শট ঠেকিয়েছেন কলম্বিয়ার গোলরক্ষক ভারগাস। শেষ পর্যন্ত ১-১ গোলে ড্র হয় ম্যাচটি।
কোয়ার্টার ফাইনালে যেতে হলে ব্রাজিলের সমীকরণ ছিল হয় কলম্বিয়াকে হারানো অথবা ড্র করা। বাংলাদেশ সময় আজ সকালে কলম্বিয়ার বিপক্ষে খেলতে রীতিমতো ঘাম ছুটে গেছে ব্রাজিলের। ক্যালিফোর্নিয়ার লেভি স্টেডিয়ামে কলম্বিয়ার সঙ্গে ১-১ গোলে ড্র করে শেষ আটের টিকিট কাটল ব্রাজিল।
কোস্টারিকার বিপক্ষে গোলশূন্য ড্রয়ে টুর্নামেন্ট শুরু করেছিল ব্রাজিল। সেলেসাওরা এরপর প্যারাগুয়েকে হারিয়েছে ৪-১ গোলে। অন্যদিকে কলম্বিয়া প্রথম দুই ম্যাচে ৬ পয়েন্ট নিয়ে ‘ডি’ গ্রুপ থেকে আগেই নিশ্চিত করেছে কোয়ার্টার ফাইনাল। কলম্বিয়ার কাছে আজ হারলেই গ্রুপের অন্য ম্যাচ কোস্টারিকা-প্যারাগুয়ে ম্যাচের দিকে তাকিয়ে থাকতে হতো ব্রাজিল। সেখানে ব্রাজিল-কলম্বিয়া ম্যাচ ড্র হয়েছে এবং টানা ২৬ ম্যাচ অপরাজিত থাকল কলম্বিয়া। ৭ পয়েন্ট পেয়ে পয়েন্ট তালিকার শীর্ষে থেকে শেষ আটে উঠল কলম্বিয়া। গ্রুপের দ্বিতীয় দল হিসেবে ৫ পয়েন্ট নিয়ে কোয়ার্টারের টিকিট কাটল ব্রাজিল।
অপ্রতিরোধ্য কলম্বিয়ার বিপক্ষে ব্রাজিলের ম্যাচ যে কঠিন হবে, তা আগেই আন্দাজ করা গিয়েছিল। ম্যাচের পরিসংখ্যানও তাই বলবে। ৫১ শতাংশ বল দখল রেখে প্রতিপক্ষের লক্ষ্য বরাবর ব্রাজিল নেয় ৩ শট। কলম্বিয়া বল দখলে রাখে ৪৯ শতাংশ। প্রতিপক্ষের লক্ষ্য বরাবর তারা নেয় ৬ শট। শারিরীক শক্তি-প্রদর্শনের খেলাও হয়েছে এই ম্যাচে। ব্রাজিল দেখেছে ৩ হলুদ কার্ড ও ২ হলুদ কার্ড দেখেছে কলম্বিয়া।
ম্যাচে ব্রাজিল-কলম্বিয়া দুই দলই শুরু থেকে আক্রমণাত্মক ফুটবল খেলতে থাকে। ৭ মিনিটে ফাউল করে হলুদ কার্ড দেখেন ভিনিসিয়ুস জুনিয়র। ঠিক তার পরে কলম্বিয়া এগিয়ে যাওয়ার সুযোগ পেয়েছিল। তবে ৮ মিনিটে কলম্বিয়ার ফরোয়ার্ড হামেস রদ্রিগেজ ফ্রি কিক থেকে করা শট লেগে যায় ব্রাজিলের গোলবারে। ১০ মিনিটে ব্রাজিল এগিয়ে যেতে পারত। তবে রাফিনহার অ্যাসিস্ট থেকে ব্রুনো গুইমারেজের শট প্রতিহত করেন কলম্বিয়ার গোলরক্ষক ক্যামিলো ভারগাস।
দুই দলের আক্রমণাত্মক ফুটবলের মাঝে ব্রাজিলের এগিয়ে যেতে অবশ্য সময় লাগেনি। ১২ মিনিটে ফ্রি কিক থেকে বাঁ পায়ে নেওয়া দূরপাল্লার শটে লক্ষ্যভেদ করেন রাফিনহা। দ্রুতই অবশ্য সমতায় ফেরার সুযোগ পেয়েছিল কলম্বিয়া। তবে ১৬ মিনিটে রদ্রিগেজের করা শট গোলবারের অনেক ওপর দিয়ে বেরিয়ে যায়। শুধু গোল মিসের মহড়াই নয়, একই সঙ্গে রেফারিও একের পর এক কার্ড বের করতে থাকেন। ২৬ মিনিটে হলুদ কার্ড দেখেন কলম্বিয়ার ডিফেন্ডার ডেভিড মিকাডো। এক মিনিট পর ব্রাজিলের হোয়াও গোমেজ ও কলম্বিয়ার জেফারসন লেমা—এই দুই ফুটবলারকেও দেখানো হয় হলুদ কার্ড।
সমতায় ফিরতে আরও মরিয়া হয়ে ওঠে কলম্বিয়া। ৩০ ও ৩৪ মিনিটে তাদের দুটি শট ঠেকিয়ে দেন ব্রাজিলের গোলরক্ষক অ্যালিসন বেকার। যেখানে ৩৪ মিনিটে ব্রাজিলের লক্ষ্য বরাবর শট নেন রদ্রিগেজ। ৩৫ মিনিটে জেফারসন লার্মা হেড দিয়েও কলম্বিয়াকে সমতায় ফেরাতে পারেননি। প্রথমার্ধ শেষ হওয়ার আগে ভিনিসিয়ুস কলম্বিয়ার ডি বক্সে পড়ে গেলে পেনাল্টির দাবি করে ব্রাজিল। ভিডিও অ্যাসিস্ট্যান্ট রেফারি (ভিএআর) দেখে তা নাকচ করে দেওয়া হয়। ৪৫ মিনিটের পর যখন অতিরিক্ত সময়ে গড়ায়, তখন সমতায় ফেরে কলম্বিয়া। অতিরিক্ত দ্বিতীয় মিনিটের সময় জন করডোবার অ্যাসিস্টে সমতাসূচক গোল করেন ড্যানিয়েল মুনোজ।
দ্বিতীয়ার্ধের খেলা শুরু হতে না হতেই সুযোগ পেয়েছিল ব্রাজিল। তবে ৫১ মিনিটে ভিনিসিয়ুস গোলের সুযোগ হাতছাড়া করেছেন। ৫৯ মিনিটে রাফিনহা দূরপাল্লার শটে প্রায় গোল করে ফেলেছিলেন। দুর্ভাগ্যবশত গোলটা হয়নি। এগিয়ে যেতে একে অপরের রক্ষণদুর্গে বারবার হানা দিচ্ছিল। তবে ফিনিশিংয়ের দুর্বলতা বা গোলরক্ষকের দৃঢ়তায় কেউই গোল করতে পারেননি। নির্ধারিত ৯০ মিনিটের পর অতিরিক্ত সময়ে ম্যাচে জয়ের সুবাতাস প্রায় পেয়েই গিয়েছিল ব্রাজিল। অতিরিক্ত ৫ মিনিটে আন্দ্রেস হেরেইরার শট ঠেকিয়েছেন কলম্বিয়ার গোলরক্ষক ভারগাস। শেষ পর্যন্ত ১-১ গোলে ড্র হয় ম্যাচটি।
২০০ মিটার মিডলের সেমিফাইনালেই রেকর্ড গড়েছিলেন লিঁও মারশাঁ। ১ মিনিট ৫২.৬৯ সেকেন্ড সময় নিয়ে ভেঙে দিয়েছিলেন রায়ান লোকটির ১৪ বছরের পুরোনো রেকর্ড। গতকাল ফাইনালে নিজের সেরা টাইমিংকে ছাপিয়ে যেতে না পারলেও ফ্রান্সের এই তারকা সাঁতারু এই ইভেন্টে দ্বিতীয় সেরা টাইমিং গড়েছেন। রেকর্ড গড়া সেমিফাইনালের ২৪ ঘণ্টার
১ ঘণ্টা আগেনানান রেকর্ডের হাতছানি ছিল শুবমান গিলের সামনে। সেসব রেকর্ড ছুঁতে কিংবা ছাড়িয়ে যেতে ভারতের টেস্ট অধিনায়ককে বড় একটি ইনিংসই খেলতে হতো। ইংল্যান্ডের বিপক্ষে অ্যান্ডারসন-টেন্ডুলকার সিরিজের শেষ টেস্টে ওভালে আজ বড় ইনিংস খেলতে পারেননি তিনি। ৩৫ বলে ২১ রান করে আউট হয়ে গেছেন। তাতেই তিনি ভেঙে দিয়েছেন সুনীল গাভা
২ ঘণ্টা আগেদক্ষিণ আফ্রিকাকে হারিয়েই জিম্বাবুয়েতে অনূর্ধ্ব-১৯ ত্রিদেশীয় ওয়ানডে টুর্নামেন্ট শুরু করেছিল বাংলাদেশ। পরের ম্যাচে হারিয়েছিল স্বাগতিক জিম্বাবুয়েকে। কিন্তু এই জয়ের ধারা আর গতকাল ধরে রাখতে পারেনি বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ দল ৫ উইকেটে দক্ষিণ আফ্রিকার কাছে হেরে গেছে বাংলাদেশ।
৩ ঘণ্টা আগেজাতীয় বক্সিংয়ে আজ ছিল শেষদিন। মেয়েদের ৫২ কেজি ওজন শ্রেণির ফাইনালের দিকেই নজর ছিল বেশি। যেখানে জাতীয় ফুটবল দলের অধিনায়ক আফঈদা খন্দকারের বোন আফরা খন্দকারকে হারিয়ে সোনা জিতেছেন যুক্তরাষ্ট্রপ্রবাসী বক্সার জিনাত ফেরদৌস।
৪ ঘণ্টা আগে