বিশ্বকাপ বাছাইপর্বের প্রতিটি ম্যাচ যেন উত্তেজনার পারদ ছুঁয়ে যাচ্ছে। ওয়েস্ট ইন্ডিজ-নেদারল্যান্ডস ম্যাচটাও রোমাঞ্চের শেষ পরীক্ষা নিল। প্রথমে টাই। এরপর সুপার ওভারে জেসন হোল্ডারের ওপর দিয়ে টর্নোডো বইয়ে দিলেন লগান ফন বিক। সেই ঝড়ের কাছে হার মেনে বিশ্বকাপ বাছাইপর্বের গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচে ডাচদের কাছে ২২ রানে হারল ওয়েস্ট ইন্ডিজ।
সুপার ওভারে নেদারল্যান্ডসের ৩০ রানের জবাবে ওয়েস্ট ইন্ডিজ করতে পারল মাত্র ৮ রান। আগে ব্যাটিং করে ক্যারিবিয়ানরা অবশ্য ৩৭৪ রানের বড়সড় লক্ষ্যই দাঁড় করায়। নিকোলাস পুরানের সেঞ্চুরি, ব্রেন্ডন কিং, জনসন চালর্সের ফিফটি ও শাই হোপ-কিমো পলের দুটো ঝোড়ো ইনিংস ছিল ওয়েস্ট ইন্ডিজের ব্যাটিংয়ের সারমর্ম। ওপেনিং জুটিতে ১০১ রান তুলেন কিং ও চালর্স। চালর্স ৫৪ রান করে আউট হওয়ার দলকে বেশি দূর টানতে পারেননি শামারাহ ব্রুকস। ২৫ রানে সাকিব জুলফিকারের বলে এলবিডব্লউ হন তিনি।
তারপরও অবশ্য ওয়েস্ট ইন্ডিজের ইনিংস গতি হারায়নি। অধিনায়ক হোপ ৩৮ বলে ৪৭ করেন। তবে ডাচ বোলারদের ওপর ঝড় বইয়ে দিয়ে ৬৫ বলে ১০৪ রানের অপরাজিত ইনিংস খেলেন পুরান। তাঁর ইনিংসে ৯ চারের পিঠে ৬ ছক্কা। শেষ দিকে ঝড় তোলেন কিমো পল। ২৫ বলে ৪৬ রানে অপরাজিত থাকেন তিনি।
৩৭৪ রানের লক্ষ্য তাড়ায় নেদারল্যান্ডসেরও শুরুটাও হয় দারুণ। ৭৬ রানের ওপেনিং জুটি, এরপর ৪ রানের মধ্যে দ্বিতীয় উইকেট হারায় তারা। তবে নেদারল্যান্ডসকে টেনে নিয়েছেন তেজা নিদামানুরু। ৭৬ বলে ১১১ রানের ইনিংস খেলেন এই মিডলঅর্ডার ব্যাটার। তাঁকে সঙ্গ দেন স্কট এডওয়ার্ডস। এই উইকেটেকিপার ব্যাটার ৪৭ বলে ৬৭ রান করেন। শেষদিকে ম্যাচ জমিয়ে তুলেন মূলত লগান ফন বিক ও আরিয়ান ডাট। ১৪ বলে বিক ২৮ রান করে আউট হলেও একপ্রান্তে ছিলেন ডাট। শেষ বলে জেতার জন্য ডাচদের দরকার ছিল ১ রান। আলজারি জোসেফের দুর্দান্ত এক ক্যাচের শিকার হয়ে ডাট আউট হলে ম্যাচ টাই হয়। তবে সুপার ওভারে শেষ রক্ষা হয়নি ওয়েস্ট ইন্ডিজের।
বিশ্বকাপ বাছাইপর্বের প্রতিটি ম্যাচ যেন উত্তেজনার পারদ ছুঁয়ে যাচ্ছে। ওয়েস্ট ইন্ডিজ-নেদারল্যান্ডস ম্যাচটাও রোমাঞ্চের শেষ পরীক্ষা নিল। প্রথমে টাই। এরপর সুপার ওভারে জেসন হোল্ডারের ওপর দিয়ে টর্নোডো বইয়ে দিলেন লগান ফন বিক। সেই ঝড়ের কাছে হার মেনে বিশ্বকাপ বাছাইপর্বের গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচে ডাচদের কাছে ২২ রানে হারল ওয়েস্ট ইন্ডিজ।
সুপার ওভারে নেদারল্যান্ডসের ৩০ রানের জবাবে ওয়েস্ট ইন্ডিজ করতে পারল মাত্র ৮ রান। আগে ব্যাটিং করে ক্যারিবিয়ানরা অবশ্য ৩৭৪ রানের বড়সড় লক্ষ্যই দাঁড় করায়। নিকোলাস পুরানের সেঞ্চুরি, ব্রেন্ডন কিং, জনসন চালর্সের ফিফটি ও শাই হোপ-কিমো পলের দুটো ঝোড়ো ইনিংস ছিল ওয়েস্ট ইন্ডিজের ব্যাটিংয়ের সারমর্ম। ওপেনিং জুটিতে ১০১ রান তুলেন কিং ও চালর্স। চালর্স ৫৪ রান করে আউট হওয়ার দলকে বেশি দূর টানতে পারেননি শামারাহ ব্রুকস। ২৫ রানে সাকিব জুলফিকারের বলে এলবিডব্লউ হন তিনি।
তারপরও অবশ্য ওয়েস্ট ইন্ডিজের ইনিংস গতি হারায়নি। অধিনায়ক হোপ ৩৮ বলে ৪৭ করেন। তবে ডাচ বোলারদের ওপর ঝড় বইয়ে দিয়ে ৬৫ বলে ১০৪ রানের অপরাজিত ইনিংস খেলেন পুরান। তাঁর ইনিংসে ৯ চারের পিঠে ৬ ছক্কা। শেষ দিকে ঝড় তোলেন কিমো পল। ২৫ বলে ৪৬ রানে অপরাজিত থাকেন তিনি।
৩৭৪ রানের লক্ষ্য তাড়ায় নেদারল্যান্ডসেরও শুরুটাও হয় দারুণ। ৭৬ রানের ওপেনিং জুটি, এরপর ৪ রানের মধ্যে দ্বিতীয় উইকেট হারায় তারা। তবে নেদারল্যান্ডসকে টেনে নিয়েছেন তেজা নিদামানুরু। ৭৬ বলে ১১১ রানের ইনিংস খেলেন এই মিডলঅর্ডার ব্যাটার। তাঁকে সঙ্গ দেন স্কট এডওয়ার্ডস। এই উইকেটেকিপার ব্যাটার ৪৭ বলে ৬৭ রান করেন। শেষদিকে ম্যাচ জমিয়ে তুলেন মূলত লগান ফন বিক ও আরিয়ান ডাট। ১৪ বলে বিক ২৮ রান করে আউট হলেও একপ্রান্তে ছিলেন ডাট। শেষ বলে জেতার জন্য ডাচদের দরকার ছিল ১ রান। আলজারি জোসেফের দুর্দান্ত এক ক্যাচের শিকার হয়ে ডাট আউট হলে ম্যাচ টাই হয়। তবে সুপার ওভারে শেষ রক্ষা হয়নি ওয়েস্ট ইন্ডিজের।
৯ সেপ্টেম্বর সংযুক্ত আরব আমিরাতে শুরু হবে এশিয়া কাপ। টি-টোয়েন্টি সংস্করণের এই এশিয়া কাপের ম্যাচের সূচিও ঘোষণা করেছে এশিয়ান ক্রিকেট কাউন্সিল (এসিসি)। তবে ম্যাচ গুলোর ভেন্যু এত দিন ঘোষণা করেনি এসিসি। এশীয় ক্রিকেটের নিয়ন্ত্রক সংস্থা এবার জানিয়ে দিল সব ম্যাচের ভেন্যুও। আবুধাবি ও দুবাইয়ে সব টুর্নামেন্টের
৩ ঘণ্টা আগেছুটি পেলেই বাড়ি ফিরেই ছুটে যান মাঠে। সেখানে আসিফের অপেক্ষায় থাকে গ্রামের এক ঝাঁক কিশোর ফুটবলার। অনূর্ধ্ব-২০ সাফ চ্যাম্পিয়ন দলের অধিনায়ক আশরাফুল হক আসিফ এখন তাঁদের স্বপ্নের ও অনুপ্রেরণার নাম। ময়মনসিংহের ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলার দত্তপাড়া গ্রামে বেড়ে ওঠা আসিফের। ২০২৪ সালে তাঁর নেতৃত্বেই বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-২০
৩ ঘণ্টা আগেজাতীয় দলের সাবেক ব্যাটার মোহাম্মদ আশরাফুলকে আসন্ন এনসিএল টি-টোয়েন্টি টুর্নামেন্টের জন্য বরিশাল বিভাগের প্রধান কোচ হিসেবে নিয়োগ দিয়েছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)।
৬ ঘণ্টা আগেআবাহনী লিমিটেডের ঘরের ছেলে হয়ে উঠেছিলেন মোহাম্মদ হৃদয়। পেশাদার লিগে তাঁর শুরুটা ধানমন্ডির ক্লাবটির হয়ে। টানা ৭ মৌসুম আকাশী-নীল জার্সিতে খেলে এবার তিনি পাড়ি দিয়েছেন বসুন্ধরা কিংসে।
৭ ঘণ্টা আগে