আহমেদ রিয়াদ, ঢাকা
ওপেনার মাহমুদুল হাসান জয় চোটে পড়ায় পাকিস্তান সফরের টেস্ট দলে দরজা খুলে যায় সাদমান ইসলামের। রাওয়ালপিন্ডিতে পাকিস্তানের বিপক্ষে প্রথম টেস্টে সাদমান খেলেন ৯৩ রানে সংগ্রামী এক ইনিংস। দ্বিতীয় টেস্টের দুই ইনিংসে ফিফটির চৌহদ্দি পেরোতে না পারলেও দ্বিতীয় ইনিংসে ১৮৫ রানের লক্ষ্য তাড়ায় ওপেনার জাকিরের সঙ্গে ৫৮ রানের জুটি গড়ে ঐতিহাসিক সিরিজ জয়ে সাদমান রেখেছেন অবদান। আসন্ন ভারত সফরে যদি সুযোগ পান, পাকিস্তান সফরে পাওয়া আত্মবিশ্বাস কাজে লাগাবেন সাদমান।
দুই টেস্টের সিরিজ খেলার জন্য এ মাসেই ভারত সফর করবে বাংলাদেশ দল। এই সিরিজ নিয়েই এখন ভাবনা সাদমানের, ‘ম্যাচ পরিস্থিতি, দলের চাহিদা এবং বলের মেরিট বুঝে আমি খেলার চেষ্টা করি। লম্বা সময় ব্যাট করেছি। লম্বা সময় ব্যাট করলে বড় ইনিংস আসবে। তাই এসব নিয়ে আক্ষেপ নেই। তবে সামনে সুযোগ এলে আবার চেষ্টা করব লম্বা ইনিংস খেলার।’
১৫ টেস্টে একবারই রানের তিন অঙ্ক ছুঁয়েছেন ২৯ বছর বয়সী সাদমান। সেটিও জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে। এবার পাকিস্তানের বিপক্ষে সেঞ্চুরির কাছাকাছি গিয়েও পারেননি সাদমান। প্রথম টেস্টে ৩২৯ মিনিট উইকেটে থেকে ১৮৩ বল খেলেও রানের তিন অঙ্ক ছোঁয়া হয়নি ৭ রানের জন্য। তবে ৯৩ রানে আউট হয়েও আক্ষেপ নেই তাঁর, ‘এত এত রান করব ভেবে ব্যাটিং করি না। ব্যাটিং করি আমার নিয়ন্ত্রণ নিয়ে। লম্বা সময় ব্যাট করার চেষ্টা করেছি। এখন হয়নি। তবে সামনে হয়ে যেতে পারে।’ তবে তাঁর আপাতত চিন্তা টেস্ট নিজের জায়গাটা পাকাপোক্ত করা, ‘আমি চেষ্টা করছি যেন এখন থেকে নিয়মিত হতে পারি। দলে ব্যাটিং দিয়ে অবদান রাখতে পারি।’
আড়াই বছর পর টেস্ট দলে আসায় কোচ হাথুরুকে সেভাবে পাননি সাদমান। তাই কোচের পরিকল্পনার চেয়ে পাকিস্তান সফরে নিজের দায়িত্ব নিয়েই খেলার কথা বলছেন তিনি, ‘আমি তো আগে দলে ছিলাম না। তাঁর সঙ্গে খুব একটা আলাপ হয়নি। আমার ব্যাটিং নিয়েও আলাদা পরিকল্পনা করেননি। নিজের দায়িত্ব সামলেছি। চেষ্টা করেছি সর্বোচ্চ। এখানে চাপ নিইনি। চাপ চাপের জায়গায়। আমার খেলা আমার জায়গায়। খেলা আর চাপ—দুটো একসঙ্গে চললে ভালো কিছু আসবে না। তাই চাপমুক্ত থেকেই খেলার চেষ্টা করেছি।’
সবশেষ ভারত সফরে বাংলাদেশের ওপেনার হিসেবে খেলেছেন দুটি টেস্ট। সাফল্য পাননি সে সময়। তবে এবার ভারতের শক্তিশালী বোলিংয়ের বিপক্ষে লড়াইয়ে দৃঢ়সংকল্পের কথা বললেন, ‘ভারত শক্তিশালী দল—কোনো সন্দেহ নেই। তবে আমরা তাদের শক্তির সামনে আগেই নুইয়ে পড়ব না। আমরা লড়াই করব। আমরা ধৈর্যের সঙ্গে খেলতে চেষ্টা করব। দলের পরিকল্পনা ও ম্যাচ পরিস্থিতির দিকে খেয়াল রেখে ব্যাট করব।’
পাকিস্তান সফরের সাফল্য ভারত সিরিজে কাজে দেবে বলেও মনে করেন সাদমান, ‘আসলে পাকিস্তানে ভালো ক্রিকেট খেলেছি। আমাদের সেরাটা দেওয়ার চেষ্টা করেছি। আমরা সফল হয়েছি। এই সিরিজ জয় আত্মবিশ্বাস বাড়িয়ে দিয়েছে, আমরা ভালো কিছু করতে চাইলে করতে পারি। ভারত সিরিজেও ভালো কিছু করতে পারব।’
ওপেনার মাহমুদুল হাসান জয় চোটে পড়ায় পাকিস্তান সফরের টেস্ট দলে দরজা খুলে যায় সাদমান ইসলামের। রাওয়ালপিন্ডিতে পাকিস্তানের বিপক্ষে প্রথম টেস্টে সাদমান খেলেন ৯৩ রানে সংগ্রামী এক ইনিংস। দ্বিতীয় টেস্টের দুই ইনিংসে ফিফটির চৌহদ্দি পেরোতে না পারলেও দ্বিতীয় ইনিংসে ১৮৫ রানের লক্ষ্য তাড়ায় ওপেনার জাকিরের সঙ্গে ৫৮ রানের জুটি গড়ে ঐতিহাসিক সিরিজ জয়ে সাদমান রেখেছেন অবদান। আসন্ন ভারত সফরে যদি সুযোগ পান, পাকিস্তান সফরে পাওয়া আত্মবিশ্বাস কাজে লাগাবেন সাদমান।
দুই টেস্টের সিরিজ খেলার জন্য এ মাসেই ভারত সফর করবে বাংলাদেশ দল। এই সিরিজ নিয়েই এখন ভাবনা সাদমানের, ‘ম্যাচ পরিস্থিতি, দলের চাহিদা এবং বলের মেরিট বুঝে আমি খেলার চেষ্টা করি। লম্বা সময় ব্যাট করেছি। লম্বা সময় ব্যাট করলে বড় ইনিংস আসবে। তাই এসব নিয়ে আক্ষেপ নেই। তবে সামনে সুযোগ এলে আবার চেষ্টা করব লম্বা ইনিংস খেলার।’
১৫ টেস্টে একবারই রানের তিন অঙ্ক ছুঁয়েছেন ২৯ বছর বয়সী সাদমান। সেটিও জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে। এবার পাকিস্তানের বিপক্ষে সেঞ্চুরির কাছাকাছি গিয়েও পারেননি সাদমান। প্রথম টেস্টে ৩২৯ মিনিট উইকেটে থেকে ১৮৩ বল খেলেও রানের তিন অঙ্ক ছোঁয়া হয়নি ৭ রানের জন্য। তবে ৯৩ রানে আউট হয়েও আক্ষেপ নেই তাঁর, ‘এত এত রান করব ভেবে ব্যাটিং করি না। ব্যাটিং করি আমার নিয়ন্ত্রণ নিয়ে। লম্বা সময় ব্যাট করার চেষ্টা করেছি। এখন হয়নি। তবে সামনে হয়ে যেতে পারে।’ তবে তাঁর আপাতত চিন্তা টেস্ট নিজের জায়গাটা পাকাপোক্ত করা, ‘আমি চেষ্টা করছি যেন এখন থেকে নিয়মিত হতে পারি। দলে ব্যাটিং দিয়ে অবদান রাখতে পারি।’
আড়াই বছর পর টেস্ট দলে আসায় কোচ হাথুরুকে সেভাবে পাননি সাদমান। তাই কোচের পরিকল্পনার চেয়ে পাকিস্তান সফরে নিজের দায়িত্ব নিয়েই খেলার কথা বলছেন তিনি, ‘আমি তো আগে দলে ছিলাম না। তাঁর সঙ্গে খুব একটা আলাপ হয়নি। আমার ব্যাটিং নিয়েও আলাদা পরিকল্পনা করেননি। নিজের দায়িত্ব সামলেছি। চেষ্টা করেছি সর্বোচ্চ। এখানে চাপ নিইনি। চাপ চাপের জায়গায়। আমার খেলা আমার জায়গায়। খেলা আর চাপ—দুটো একসঙ্গে চললে ভালো কিছু আসবে না। তাই চাপমুক্ত থেকেই খেলার চেষ্টা করেছি।’
সবশেষ ভারত সফরে বাংলাদেশের ওপেনার হিসেবে খেলেছেন দুটি টেস্ট। সাফল্য পাননি সে সময়। তবে এবার ভারতের শক্তিশালী বোলিংয়ের বিপক্ষে লড়াইয়ে দৃঢ়সংকল্পের কথা বললেন, ‘ভারত শক্তিশালী দল—কোনো সন্দেহ নেই। তবে আমরা তাদের শক্তির সামনে আগেই নুইয়ে পড়ব না। আমরা লড়াই করব। আমরা ধৈর্যের সঙ্গে খেলতে চেষ্টা করব। দলের পরিকল্পনা ও ম্যাচ পরিস্থিতির দিকে খেয়াল রেখে ব্যাট করব।’
পাকিস্তান সফরের সাফল্য ভারত সিরিজে কাজে দেবে বলেও মনে করেন সাদমান, ‘আসলে পাকিস্তানে ভালো ক্রিকেট খেলেছি। আমাদের সেরাটা দেওয়ার চেষ্টা করেছি। আমরা সফল হয়েছি। এই সিরিজ জয় আত্মবিশ্বাস বাড়িয়ে দিয়েছে, আমরা ভালো কিছু করতে চাইলে করতে পারি। ভারত সিরিজেও ভালো কিছু করতে পারব।’
দুইবার পিছিয়ে পড়েও জর্ডানকে জিততে দেয়নি বাংলাদেশ। মাঠ ছেড়েছে জয়ের সমান ২-২ গোলের ড্র নিয়ে। এর আগে শনিবার ত্রিদেশীয় প্রীতি টুর্নামেন্টের প্রথম ম্যাচে ইন্দোনেশিয়াকেও গোলশূন্য ড্রয়ে রুখে দিয়ে আফঈদা খন্দকার।
৮ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশে এসেই আবহাওয়ার সঙ্গে মানিয়ে নিতে কষ্ট হচ্ছে ভুটান ফুটবল দলের। আজ জাতীয় স্টেডিয়ামে অনুশীলনের সময় পানি নিয়ে দৌড়ঝাঁপ করতে দেখা গেল কয়েকজনকে। তাই সংবাদ সম্মেলনে সেই সত্য সরলভাবে তুলে ধরলেন দলটির জাপানি কোচ আতসুশি নাকামুরা।
১১ ঘণ্টা আগেবাফুফের সংবাদ সম্মেলন কক্ষে আজ গিজগিজ করছিল সাংবাদিকদের উপস্থিতিতে। অনেককে জায়গা না পেয়ে মাটিতেই বসতে হয়েছে। এমন দৃশ্য আগে কখনো দেখেননি জাতীয় দলের অধিনায়ক জামাল ভূঁইয়া। ফুটবল উন্মাদনার এই সময়ে ভালো লাগার পাশাপাশি খারাপ লাগার অনুভূতিও ছিল তাঁর। খানিক পরে জামাল আর কোচ কাবরেরাকেও একটু অন্যরকম অভিজ্ঞতা
১১ ঘণ্টা আগেরোলাঁ গারোঁয় আরাইনা সাবালেঙ্কা হয়ে উঠেছেন রীতিমতো অপ্রতিরোধ্য! টেনিসের বিশ্বের এক নম্বর খেলোয়াড় ফ্রেঞ্চ ওপেনে কোয়ার্টার ফাইনাল পর্যন্ত টানা পাঁচ ম্যাচে কোনো সেটে হারেননি। আজ নারী এককে শেষ আটের লড়াইয়ে কিছুটা প্রতিরোধেরমুখে পড়তে হয়েছিল বেলারুশ তারকাকে। তবে শেষ পর্যন্ত বাধা টপকে অলিম্পিক চ্যাম্পিয়ন চীন
১৩ ঘণ্টা আগে