জীবনে প্রথম কিছুর পাওয়ার মুহূর্তটাই অন্যরকম সুখকর। অন্যদের চেয়ে সেটা বিশেষ কিছু। সেই বিশেষ মুহূর্তটা স্মরণীয় করে রাখতে মানুষ সবকিছুই করার চেষ্টা করেন। উসমান খাজাও ব্যতিক্রম নন।
ইংল্যান্ডের মাটিতে প্রথম টেস্ট সেঞ্চুরি করার উদ্যাপনটাও করলেন দেখার মতো। বেন স্টোকসের বলে লেট কাট খেলে যেভাবে সেঞ্চুরি উদ্যাপনের জন্য দৌড় দিলেন, সেটাকে বুনো উল্লাস বললেও হয়তো কম মনে হবে। ব্যাট হাতে শূন্যে লাফ দিয়ে পরে ব্যাটকেই ছুড়ে ফেলে দিলেন খাজা। তাঁর সেঞ্চুরি এজবাস্টন টেস্টে দুর্দান্ত জবাব দিচ্ছে অস্ট্রেলিয়া।
দ্বিতীয় দিন শেষে সংবাদ সম্মেলনে তাই স্বাভাবিকভাবেই খাজাকে সেঞ্চুরি উদ্যাপনের উত্তর দিতে হলো। উদ্যাপনের কারণ জানেন না বলে জানিয়েছেন তিনি। বাঁ হাতি ব্যাটার বলেছেন, ‘সত্যি আমি জানি না। মনে করো, এটি ইংল্যান্ডে তিনটি অ্যাশেজ সফরের সংমিশ্রণ ছিল, যার মধ্যে দুটিতেই বাদ পড়েছে। মিডিয়ায় চোখ রাখি না। আজকে যখন নেটে ব্যাটিংয়ের জন্য যাচ্ছিলাম তখন দর্শকেরা বলছিল, ইংল্যান্ডে রান করতে পারি না। তাই হয়তো উদ্যাপনে স্বাভাবিকের চেয়ে আবেগটা বেশি ছিল।’
গত বছর নিজেদের মাটিতে অ্যাশেজে ফিরেছিলেন খাজা। প্রায় আড়াই বছর পর দলে ফেরার প্রত্যাবর্তনটা করেছিলেন সিডনিতে দুই ইনিংসে সেঞ্চুরি করে। ঘরের মাঠে ভালো খেলার সুনাম থাকলেও অ্যাওয়ে ম্যাচে তেমনটি ছিল না। তাই দেশের বাইরে খেলা হলেই প্রমাণ করার বিষয়টি চলে আসে। প্রত্যাবর্তনের পর সেটা উতরে গেছেন তিনি। পাকিস্তানের পর ভারতেও দুর্দান্ত খেলেছেন।
এজবাস্টন টেস্ট শুরুর আগে ইংল্যান্ডে ১৭.৭৮ গড় ছিল খাজার। সেঞ্চুরি করে নিজেকে প্রমাণ দিলেন কি না, সেই প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেছেন, ‘সব সময়ে বলছি, ভারতেও এমনটা ঘটেছে। এমন না যে আমাকে প্রমাণ করতে একটা দুর্দান্ত মুহূর্ত লাগবে। অস্ট্রেলিয়ার হয়ে দুর্দান্ত রান করা গত ১০ বছরে অপ্রত্যাশিত ছিল না।’
সেঞ্চুরি করেই কাজ শেষ করেননি, ২৭৯ বলে ১২৬ রানে অপরাজিত আছেন খাজা। আজ প্রথম সেঞ্চুরিকে নিশ্চয়ই আরও বড় কিছুর লক্ষ্যে ধাবিত করবেন তিনি। দুর্দান্ত ইনিংসটি সাজিয়েছেন ২ ছক্কার বিপরীতে ১৪ চারে। তাঁর সঙ্গে ৫২ রানে অপরাজিত আছেন উইকেটরক্ষক ব্যাটার অ্যালেক্স ক্যারি। ৫ উইকেটে ৩১১ রানে আজ তৃতীয় দিন শুরু করবেন দুজনে।
জীবনে প্রথম কিছুর পাওয়ার মুহূর্তটাই অন্যরকম সুখকর। অন্যদের চেয়ে সেটা বিশেষ কিছু। সেই বিশেষ মুহূর্তটা স্মরণীয় করে রাখতে মানুষ সবকিছুই করার চেষ্টা করেন। উসমান খাজাও ব্যতিক্রম নন।
ইংল্যান্ডের মাটিতে প্রথম টেস্ট সেঞ্চুরি করার উদ্যাপনটাও করলেন দেখার মতো। বেন স্টোকসের বলে লেট কাট খেলে যেভাবে সেঞ্চুরি উদ্যাপনের জন্য দৌড় দিলেন, সেটাকে বুনো উল্লাস বললেও হয়তো কম মনে হবে। ব্যাট হাতে শূন্যে লাফ দিয়ে পরে ব্যাটকেই ছুড়ে ফেলে দিলেন খাজা। তাঁর সেঞ্চুরি এজবাস্টন টেস্টে দুর্দান্ত জবাব দিচ্ছে অস্ট্রেলিয়া।
দ্বিতীয় দিন শেষে সংবাদ সম্মেলনে তাই স্বাভাবিকভাবেই খাজাকে সেঞ্চুরি উদ্যাপনের উত্তর দিতে হলো। উদ্যাপনের কারণ জানেন না বলে জানিয়েছেন তিনি। বাঁ হাতি ব্যাটার বলেছেন, ‘সত্যি আমি জানি না। মনে করো, এটি ইংল্যান্ডে তিনটি অ্যাশেজ সফরের সংমিশ্রণ ছিল, যার মধ্যে দুটিতেই বাদ পড়েছে। মিডিয়ায় চোখ রাখি না। আজকে যখন নেটে ব্যাটিংয়ের জন্য যাচ্ছিলাম তখন দর্শকেরা বলছিল, ইংল্যান্ডে রান করতে পারি না। তাই হয়তো উদ্যাপনে স্বাভাবিকের চেয়ে আবেগটা বেশি ছিল।’
গত বছর নিজেদের মাটিতে অ্যাশেজে ফিরেছিলেন খাজা। প্রায় আড়াই বছর পর দলে ফেরার প্রত্যাবর্তনটা করেছিলেন সিডনিতে দুই ইনিংসে সেঞ্চুরি করে। ঘরের মাঠে ভালো খেলার সুনাম থাকলেও অ্যাওয়ে ম্যাচে তেমনটি ছিল না। তাই দেশের বাইরে খেলা হলেই প্রমাণ করার বিষয়টি চলে আসে। প্রত্যাবর্তনের পর সেটা উতরে গেছেন তিনি। পাকিস্তানের পর ভারতেও দুর্দান্ত খেলেছেন।
এজবাস্টন টেস্ট শুরুর আগে ইংল্যান্ডে ১৭.৭৮ গড় ছিল খাজার। সেঞ্চুরি করে নিজেকে প্রমাণ দিলেন কি না, সেই প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেছেন, ‘সব সময়ে বলছি, ভারতেও এমনটা ঘটেছে। এমন না যে আমাকে প্রমাণ করতে একটা দুর্দান্ত মুহূর্ত লাগবে। অস্ট্রেলিয়ার হয়ে দুর্দান্ত রান করা গত ১০ বছরে অপ্রত্যাশিত ছিল না।’
সেঞ্চুরি করেই কাজ শেষ করেননি, ২৭৯ বলে ১২৬ রানে অপরাজিত আছেন খাজা। আজ প্রথম সেঞ্চুরিকে নিশ্চয়ই আরও বড় কিছুর লক্ষ্যে ধাবিত করবেন তিনি। দুর্দান্ত ইনিংসটি সাজিয়েছেন ২ ছক্কার বিপরীতে ১৪ চারে। তাঁর সঙ্গে ৫২ রানে অপরাজিত আছেন উইকেটরক্ষক ব্যাটার অ্যালেক্স ক্যারি। ৫ উইকেটে ৩১১ রানে আজ তৃতীয় দিন শুরু করবেন দুজনে।
ক্রিকেটে জিম্বাবুয়ে পার করছে দুঃসময়। কিন্তু প্রতিপক্ষ বাংলাদেশ হলে তারাও যেন হালে পানি পায়। সিলেট টেস্টে প্রথম দুই দিনই দাপট দেখিয়েছে জিম্বাবুয়ে। প্রথম ইনিংসে লিড নেয় তারা ৮২ রানের। দ্বিতীয় দিন শেষে ৫৭ রানে ১ উইকেট বাংলাদেশের।
১ ঘণ্টা আগেসিলেট টেস্টে দ্বিতীয় দিন শেষে কিছুটা স্বস্তি বাংলাদেশ শিবিরে। যদিও এখনো পিছিয়ে আছে ২৫ রানে। ৮২ রানের লিড মাথায় নিয়ে দ্বিতীয় ইনিংসের শুরুতেই মাত্র ১৩ রানে কাটা পড়েছেন ওপেনার সাদমান ইসলাম। তবে দিন শেষে মাহমুদুল হাসান জয় ও মুমিনুল হকের ব্যাটে অপরাজিত ৪৪ রানের জুটিতে স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ দল।
২ ঘণ্টা আগেটেস্টে প্রথম দিনটা বেশ গুরুত্বপূর্ণ। সিলেট টেস্টে প্রথম দিনটাই ভালো যায়নি বাংলাদেশের। ফলে আজ দ্বিতীয় দিনও তারা শেষ করেছে পিছিয়ে থেকে। তবে মেহেদী হাসান মিরাজের দুর্দান্ত ঘূর্ণি জাদু ও শেষ বিকেলে মাহমুদুল হাসান জয়-মুমিনুল হকের ব্যাটিংয়ে ঘুরে দাঁড়ানোর আশা দেখছে স্বাগতিকেরা।
৩ ঘণ্টা আগেসিলেট টেস্টে দ্বিতীয় দিন শেষ বিকেলে ব্যাটিংয়ে নেমে ১ উইকেট হারিয়ে ৫৭ রান তুলেছে বাংলাদেশ। ২৫ রানে পিছিয়ে থেকে কাল আবারও ব্যাটিংয়ে নামবে স্বাগতিকেরা। মুমিনুল হক ১৫ ও মাহমুদুল হাসান জয় ২৮ রানে অপরাজিত আছেন। দ্বিতীয় ইনিংসেও ওপেনিং জুটি বড় হয়নি বাংলাদেশের। ইনিংসের চতুর্থ ওভারে দলীয় ১৩ রানে ফেরেন সাদমান
৪ ঘণ্টা আগে