রানা আব্বাস, মুম্বাই থেকে
ওয়াংখেড়েও বাংলাদেশের বড় পরাজয়। তবে এই ম্যাচে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় প্রাপ্তি মাহমুদউল্লাহর সেঞ্চুরি। ছয় মাস দলের বাইরে ছিলেন। শেষ মুহূর্তে সুযোগ পেয়েছেন বিশ্বকাপ দলে। অসাধারণ ব্যাটিংয়ের পর অনেক দিন পর কথা বললেন মাহমুদউল্লাহ। মুম্বাইয়ে ম্যাচের পর এই সংবাদ সম্মেলনে তিনি অনেক কিছু বলেও বললেন না। তাঁর সংবাদ সম্মেলনের প্রায় পুরোটাই রইল এখানে—
চারটি সেঞ্চুরির চারটিই আইসিসির ইভেন্টে
মাহমুদউল্লাহ: ও রকম কোনো রহস্য নেই। শুধু চেষ্টা করি দলের জন্য অবদান রাখতে।
দারুণ সেঞ্চুরির পরও হার
হারতে কারও ভালো লাগে না। অবশ্যই হতাশার। রাতের শুরুতে কিছুটা মুভমেন্ট ছিল। তবে তেমন নয়। কুইন্টন ডি কক, মার্করাম, ক্লাসেন অসাধারণ ব্যাটিং করেছে। পানি পানের বিরতিতেও আলোচনা করছিলাম ৩২০-৩৩০ রানও এখানে তাড়া করা যায়। আমরা সেটা পারিনি।
ছয় মাসের সেই বিরতি
আলহামদুলিল্লাহ, ওই সময়টা ভালো সময় ছিল আমার জন্য। এ ব্যাপারে অনেক কিছুই হয়তো বলার আছে। তবে এটা সঠিক সময় নয় কথা বলার। দলের জন্য খেলতে চেয়েছি, দলে অবদান রাখতে পারি, জয়ের জন্য যতটুকুই পারি, করতে পারলে ভালো লাগবে।
নিচের দিকে ব্যাটিংয়ে নামা
এটা ঠিক আছে। সমস্যা নেই। ক্যারিয়ারজুড়ে অনেক উত্থান-পতন দেখেছি।
গত মার্চ থেকে দলের বাইরে থাকা
আমি জানি না। সম্ভবত আল্লাহ আমাকে শক্তি দিয়েছেন এগিয়ে যাওয়ার। চেষ্টা করেছি ফিটনেস ঠিক রাখতে, কষ্ট করতে। এর বাইরে তো আমার করার কিছু নেই। দ্বিতীয় প্রশ্নের উত্তর ইনশা আল্লাহ...(দেব)।
রানের পাহাড়ে চাপা পড়া
আগেই বললাম, সাকিব-মুশির সঙ্গে কথা হচ্ছিল, ওদের স্কোর যত কমে রাখা যায়। ৩২০-৩৩০ রানও তাড়া করা যায়। কিন্তু ৩৮২ অনেক রান তাড়া করার জন্য। বোলাররা যে একেবারে গা ছেড়ে বোলিং করেছে, তা নয়। তবে কুইন্টন-ক্লাসেন যখন দুর্দান্ত, তাদের থামানো কঠিন ছিল।
সুপার লিগের বাংলাদেশ দল আর এই দলের পার্থক্য
আমরা যদি একবার ছন্দ খুঁজে পাই...প্রথমে যেটাই করেন, ব্যাটিং কিংবা বোলিং, প্রতিপক্ষকে হারাতে হলে একটা সুযোগ তৈরি করতে হবে। ওটা আমরা করতে পারছি না। প্রথম ম্যাচে আফগানদের বিপক্ষে বোলাররা ভালো করায় আমাদের জন্য সহজ হয়ে গিয়েছিল। আমরা আলোচনা করছি, পরিকল্পনা করছি কিন্তু বাস্তবায়ন হচ্ছে না।
বাকি ৪ ম্যাচে লক্ষ্য কী
ফল নিয়ে বিশেষ করে সেমিফাইনাল নিয়ে চিন্তা করে লাভ নেই। পরের ম্যাচ নিয়ে শুধু ভাবা দরকার। সেটা ব্যাটিং-বোলিং যেটাই করি। বাস্তবায়নে কোথায় সমস্যা হচ্ছে, প্রতিপক্ষের শক্তি-দুর্বলতা চিহ্নিত করা।
বিশ্বকাপের আগের নানা ঘটনার ঘনঘটা
আমি কোনো মন্তব্য করতে চাচ্ছি না। মন্তব্য করার এটা সঠিক সময় নয়। যা হওয়ার হয়েছে, আমরা চেষ্টা করছি বাংলাদেশের জয় এনে দিতে। অনেক চেষ্টা করছি, হচ্ছে না। একটা জিতলেই তখন বলবেন, এটা অন্য বাংলাদেশ দল।
কাকে সেঞ্চুরি উৎসর্গ
আমার পরিবার, বিশেষ করে গত তিন মাসে আমাকে সমর্থন করেছেন, আমার জন্য দোয়া করেছেন, তাঁদের জন্য।
নির্বাচকেরা বলছিলেন আপনি বিশ্রামে
বিশ্রামটা তো মনে হয় বেশি হয়ে গিয়েছিল! এটা তাদের সিদ্ধান্ত। দলের জন্য তাঁরা যেটা ভালো মনে করেছেন, তাঁরা সেটা করেছেন। যদি নিজের কাজ সততার সঙ্গে করি, সেটা নিজের ও দলের জন্য যথেষ্ট। এটাই সব সময় চেষ্টা থাকবে।
উদযাপন কি প্রতিবাদের ভাষা
কোনো রকম প্রতিবাদ ছিল না। সেঞ্চুরি হয়েছে আলহামদুলিল্লাহ, বিশেষ কিছু নয়। জিততে পারলে বুনো উল্লাস করতাম। পরের ম্যাচেও যেন অবদান রাখতে পারি দলের জন্য।
ওয়াংখেড়েও বাংলাদেশের বড় পরাজয়। তবে এই ম্যাচে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় প্রাপ্তি মাহমুদউল্লাহর সেঞ্চুরি। ছয় মাস দলের বাইরে ছিলেন। শেষ মুহূর্তে সুযোগ পেয়েছেন বিশ্বকাপ দলে। অসাধারণ ব্যাটিংয়ের পর অনেক দিন পর কথা বললেন মাহমুদউল্লাহ। মুম্বাইয়ে ম্যাচের পর এই সংবাদ সম্মেলনে তিনি অনেক কিছু বলেও বললেন না। তাঁর সংবাদ সম্মেলনের প্রায় পুরোটাই রইল এখানে—
চারটি সেঞ্চুরির চারটিই আইসিসির ইভেন্টে
মাহমুদউল্লাহ: ও রকম কোনো রহস্য নেই। শুধু চেষ্টা করি দলের জন্য অবদান রাখতে।
দারুণ সেঞ্চুরির পরও হার
হারতে কারও ভালো লাগে না। অবশ্যই হতাশার। রাতের শুরুতে কিছুটা মুভমেন্ট ছিল। তবে তেমন নয়। কুইন্টন ডি কক, মার্করাম, ক্লাসেন অসাধারণ ব্যাটিং করেছে। পানি পানের বিরতিতেও আলোচনা করছিলাম ৩২০-৩৩০ রানও এখানে তাড়া করা যায়। আমরা সেটা পারিনি।
ছয় মাসের সেই বিরতি
আলহামদুলিল্লাহ, ওই সময়টা ভালো সময় ছিল আমার জন্য। এ ব্যাপারে অনেক কিছুই হয়তো বলার আছে। তবে এটা সঠিক সময় নয় কথা বলার। দলের জন্য খেলতে চেয়েছি, দলে অবদান রাখতে পারি, জয়ের জন্য যতটুকুই পারি, করতে পারলে ভালো লাগবে।
নিচের দিকে ব্যাটিংয়ে নামা
এটা ঠিক আছে। সমস্যা নেই। ক্যারিয়ারজুড়ে অনেক উত্থান-পতন দেখেছি।
গত মার্চ থেকে দলের বাইরে থাকা
আমি জানি না। সম্ভবত আল্লাহ আমাকে শক্তি দিয়েছেন এগিয়ে যাওয়ার। চেষ্টা করেছি ফিটনেস ঠিক রাখতে, কষ্ট করতে। এর বাইরে তো আমার করার কিছু নেই। দ্বিতীয় প্রশ্নের উত্তর ইনশা আল্লাহ...(দেব)।
রানের পাহাড়ে চাপা পড়া
আগেই বললাম, সাকিব-মুশির সঙ্গে কথা হচ্ছিল, ওদের স্কোর যত কমে রাখা যায়। ৩২০-৩৩০ রানও তাড়া করা যায়। কিন্তু ৩৮২ অনেক রান তাড়া করার জন্য। বোলাররা যে একেবারে গা ছেড়ে বোলিং করেছে, তা নয়। তবে কুইন্টন-ক্লাসেন যখন দুর্দান্ত, তাদের থামানো কঠিন ছিল।
সুপার লিগের বাংলাদেশ দল আর এই দলের পার্থক্য
আমরা যদি একবার ছন্দ খুঁজে পাই...প্রথমে যেটাই করেন, ব্যাটিং কিংবা বোলিং, প্রতিপক্ষকে হারাতে হলে একটা সুযোগ তৈরি করতে হবে। ওটা আমরা করতে পারছি না। প্রথম ম্যাচে আফগানদের বিপক্ষে বোলাররা ভালো করায় আমাদের জন্য সহজ হয়ে গিয়েছিল। আমরা আলোচনা করছি, পরিকল্পনা করছি কিন্তু বাস্তবায়ন হচ্ছে না।
বাকি ৪ ম্যাচে লক্ষ্য কী
ফল নিয়ে বিশেষ করে সেমিফাইনাল নিয়ে চিন্তা করে লাভ নেই। পরের ম্যাচ নিয়ে শুধু ভাবা দরকার। সেটা ব্যাটিং-বোলিং যেটাই করি। বাস্তবায়নে কোথায় সমস্যা হচ্ছে, প্রতিপক্ষের শক্তি-দুর্বলতা চিহ্নিত করা।
বিশ্বকাপের আগের নানা ঘটনার ঘনঘটা
আমি কোনো মন্তব্য করতে চাচ্ছি না। মন্তব্য করার এটা সঠিক সময় নয়। যা হওয়ার হয়েছে, আমরা চেষ্টা করছি বাংলাদেশের জয় এনে দিতে। অনেক চেষ্টা করছি, হচ্ছে না। একটা জিতলেই তখন বলবেন, এটা অন্য বাংলাদেশ দল।
কাকে সেঞ্চুরি উৎসর্গ
আমার পরিবার, বিশেষ করে গত তিন মাসে আমাকে সমর্থন করেছেন, আমার জন্য দোয়া করেছেন, তাঁদের জন্য।
নির্বাচকেরা বলছিলেন আপনি বিশ্রামে
বিশ্রামটা তো মনে হয় বেশি হয়ে গিয়েছিল! এটা তাদের সিদ্ধান্ত। দলের জন্য তাঁরা যেটা ভালো মনে করেছেন, তাঁরা সেটা করেছেন। যদি নিজের কাজ সততার সঙ্গে করি, সেটা নিজের ও দলের জন্য যথেষ্ট। এটাই সব সময় চেষ্টা থাকবে।
উদযাপন কি প্রতিবাদের ভাষা
কোনো রকম প্রতিবাদ ছিল না। সেঞ্চুরি হয়েছে আলহামদুলিল্লাহ, বিশেষ কিছু নয়। জিততে পারলে বুনো উল্লাস করতাম। পরের ম্যাচেও যেন অবদান রাখতে পারি দলের জন্য।
ছেলেদের ফুটবলে ব্রাজিল পাঁচবার বিশ্বকাপ চ্যাম্পিয়ন হলেও সবশেষ শিরোপা জিতেছে ২০০২ সালে। পরের ২৪ বছরে বলার মতো সাফল্য বলতে ২০১৯ কোপা আমেরিকার শিরোপা জয়। ছেলেদের ফুটবলে ব্রাজিল যেখানে ধুঁকছে, সেখানে তাদের নারী ফুটবলাররা খেলছেন দাপট দেখিয়ে। উরুগুয়েকে বিধ্বস্ত করে ফের নারী কোপা আমেরিকার ফাইনালে উঠল
৩৪ মিনিট আগেবাংলাদেশ দলের সিনিয়র সহকারী কোচ মোহাম্মদ সালাহ উদ্দীন জাতীয় দলে গত ডিসেম্বরে যুক্ত হওয়ার পর গত আট মাসে মুদ্রার দুটি পিঠই দেখে ফেলেছেন। জাতীয় দলের ধারাবাহিক ব্যর্থতায় সালাহ উদ্দীন সমালোচিত হয়েছেন। অথচ ঘরোয়া ক্রিকেটের সাফল্যে তিনি এত দিন শুধু প্রশংসা পেয়ে অভ্যস্ত ছিলেন। এসব নিয়েই গতকাল মাস্কো...
১ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের হয়ে ৩৭ বছর পর ইংলিশ চ্যানেল পাড়ি দিলেন দুই সাঁতারু মাহফিজুর রহমান সাগর ও নাজমুল হক হিমেল। এ যাত্রায় তাঁদের সঙ্গ দিয়েছেন কলকাতার দুজন সাঁতারু। চার জন মিলে ইংলিশ চ্যানেল পাড়ি দিতে সময় লেগেছে ১২ ঘণ্টা ১০ মিনিট।
১৩ ঘণ্টা আগেসাকিব-মাশরাফিদের সৌজন্যে বাংলাদেশ ক্রিকেট হামাগুড়ি থেকে উঠে দাঁড়াতে শিখেছে। শিখেছে দৌড়াতে। ‘পঞ্চপাণ্ডব’ বাংলাদেশকে নিয়ে গেছেন ভিন্ন উচ্চতায়। তাঁদের সবার ক্যারিয়ার প্রায় শেষ। মাশরাফি বিন মর্তুজা, তামিম ইকবাল ও মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ এরই মধ্যে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসরে। মুশফিকুর রহিম খেলছেন শুধু
১৩ ঘণ্টা আগে