রানা আব্বাস, মাসকাট থেকে
ইংল্যান্ডের ব্যাটারদের বিপক্ষে ভালো বোলিং করা অবশ্যই কঠিন ছিল নাসুম আহমেদের। গতকাল বাংলাদেশ দলের তরুণ বাঁহাতি স্পিনারের কাছে সংবাদ সম্মেলনটা যেন আরও কঠিন হলো। দলের টানা পরাজয়ের কী আর ব্যাখ্যা দেবেন ১৬ টি-টোয়েন্টি খেলা নাসুম! কী ব্যাখ্যা দেবেন ইংলিশদের কাছে ৮ উইকেটের হারের।
এই টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ম্যাচের চেয়ে আকর্ষণীয় হয়ে দাঁড়িয়েছে বাংলাদেশ দলের সংবাদ সম্মেলন। দলের তারকা ক্রিকেটারদের ঝাঁজাল মন্তব্যে জ্বলে উঠছে বিতর্কের সলতে। গতকাল অবশ্য তেমন কোনো আগুনে মন্তব্য পাওয়া যায়নি। সংবাদ সম্মেলনে এসেছিলেন স্বল্পভাষী নাসুম। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে এখনো নিজের জায়গা পোক্ত করার লক্ষ্যে এগোনো বাঁহাতি স্পিনারকে যত জটিল প্রশ্নই করা হোক, ঘুরেফিরে একই কথা—তাঁরা চেষ্টা করছেন, হচ্ছে না! নাসুমের অসহায় স্বীকারোক্তি, আমাদের দ্বারা হচ্ছে না, ভালোভাবে চেষ্টা করেও হচ্ছে না! ব্যর্থতার ব্যাখ্যা আরেকটু খুলে বললেন নাসুম, ‘চেষ্টা থাকে ম্যাচ জেতার। একজন ব্যাটার কিংবা বোলার ভালো করলে জেতার সুযোগ থাকে। আমরা চেষ্টা করছি, হচ্ছে না। যেভাবে পরিকল্পনা করছি মাঠে সেটা কাজে লাগাতে পারছি না’।
কেন হচ্ছে না, ভালো করতে কী করণীয়—এ প্রশ্নে নাসুমের সহজ উত্তর, ‘ভালো খেলতে হবে আর কী! ভালো খেলেই জিততে হবে।’ যত সহজে বলা গেল, মাঠে কাজটা ততই কঠিন। কাজটা আরও কঠিন করে তুলেছে বাংলাদেশ দলের টপঅর্ডার। প্রায় প্রতি ম্যাচেই ধারাবাহিক ব্যর্থ বাংলাদেশের টপঅর্ডার। ওপেনার লিটন দাসের রানখরার বড় মূল্যই দিতে হচ্ছে বাংলাদেশ দলকে। নাসুম বলছেন, ‘প্রথম ছয় ওভারে (পাওয়ার প্লে) আমরা রান করতে পারছি না। এতেই পিছিয়ে যাচ্ছি। রান তুলতে পারছি না, উইকেটও পড়ে যাচ্ছে। এসব নিয়ে আমাদের মধ্যে কথা হয়। সবাই ভালো কিছুর চেষ্টা করছে, কিন্তু সেভাবে হচ্ছে না।’
‘না হওয়ার’ পেছনে কি কোনো ভীতি কাজ করছে খেলোয়াড়দের মধ্যে? প্রসঙ্গটা নাসুম এক কথায় উড়িয়ে দিলেন, ‘ভয়ে থাকলে ক্রিকেট হয় না। আমাদের কারও ভয় ছিল না।’ ভয় না থাকুক, ক্রিকেট খেলাটাই এমন—একবার পরাজয়ের বৃত্তে আটকা পড়লে সেখান থেকে দ্রুত বের হওয়া কঠিন। আবার একটি জয়ই পারে পুরো দলের চেহারা পাল্টে দিতে।
সেই জয়ের অপেক্ষায় আছেন নাসুমও, ‘আমাদের আরও তিনটা ম্যাচ আছে। এখান একটা ম্যাচে ভালো করতে পারলে পরের দুটোয় ভালো করা সম্ভব। ওমানে ভালো ক্রিকেট খেলেছি। প্রথমটিতে হারলেও পরের দুটিতে জিতে সুপার টুয়েলভে এসেছি। আমাদের সবারই ইচ্ছা থাকে ভালো কিছু করার। দুর্ভাগ্য, হচ্ছে না।’
ইংল্যান্ডের ব্যাটারদের বিপক্ষে ভালো বোলিং করা অবশ্যই কঠিন ছিল নাসুম আহমেদের। গতকাল বাংলাদেশ দলের তরুণ বাঁহাতি স্পিনারের কাছে সংবাদ সম্মেলনটা যেন আরও কঠিন হলো। দলের টানা পরাজয়ের কী আর ব্যাখ্যা দেবেন ১৬ টি-টোয়েন্টি খেলা নাসুম! কী ব্যাখ্যা দেবেন ইংলিশদের কাছে ৮ উইকেটের হারের।
এই টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ম্যাচের চেয়ে আকর্ষণীয় হয়ে দাঁড়িয়েছে বাংলাদেশ দলের সংবাদ সম্মেলন। দলের তারকা ক্রিকেটারদের ঝাঁজাল মন্তব্যে জ্বলে উঠছে বিতর্কের সলতে। গতকাল অবশ্য তেমন কোনো আগুনে মন্তব্য পাওয়া যায়নি। সংবাদ সম্মেলনে এসেছিলেন স্বল্পভাষী নাসুম। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে এখনো নিজের জায়গা পোক্ত করার লক্ষ্যে এগোনো বাঁহাতি স্পিনারকে যত জটিল প্রশ্নই করা হোক, ঘুরেফিরে একই কথা—তাঁরা চেষ্টা করছেন, হচ্ছে না! নাসুমের অসহায় স্বীকারোক্তি, আমাদের দ্বারা হচ্ছে না, ভালোভাবে চেষ্টা করেও হচ্ছে না! ব্যর্থতার ব্যাখ্যা আরেকটু খুলে বললেন নাসুম, ‘চেষ্টা থাকে ম্যাচ জেতার। একজন ব্যাটার কিংবা বোলার ভালো করলে জেতার সুযোগ থাকে। আমরা চেষ্টা করছি, হচ্ছে না। যেভাবে পরিকল্পনা করছি মাঠে সেটা কাজে লাগাতে পারছি না’।
কেন হচ্ছে না, ভালো করতে কী করণীয়—এ প্রশ্নে নাসুমের সহজ উত্তর, ‘ভালো খেলতে হবে আর কী! ভালো খেলেই জিততে হবে।’ যত সহজে বলা গেল, মাঠে কাজটা ততই কঠিন। কাজটা আরও কঠিন করে তুলেছে বাংলাদেশ দলের টপঅর্ডার। প্রায় প্রতি ম্যাচেই ধারাবাহিক ব্যর্থ বাংলাদেশের টপঅর্ডার। ওপেনার লিটন দাসের রানখরার বড় মূল্যই দিতে হচ্ছে বাংলাদেশ দলকে। নাসুম বলছেন, ‘প্রথম ছয় ওভারে (পাওয়ার প্লে) আমরা রান করতে পারছি না। এতেই পিছিয়ে যাচ্ছি। রান তুলতে পারছি না, উইকেটও পড়ে যাচ্ছে। এসব নিয়ে আমাদের মধ্যে কথা হয়। সবাই ভালো কিছুর চেষ্টা করছে, কিন্তু সেভাবে হচ্ছে না।’
‘না হওয়ার’ পেছনে কি কোনো ভীতি কাজ করছে খেলোয়াড়দের মধ্যে? প্রসঙ্গটা নাসুম এক কথায় উড়িয়ে দিলেন, ‘ভয়ে থাকলে ক্রিকেট হয় না। আমাদের কারও ভয় ছিল না।’ ভয় না থাকুক, ক্রিকেট খেলাটাই এমন—একবার পরাজয়ের বৃত্তে আটকা পড়লে সেখান থেকে দ্রুত বের হওয়া কঠিন। আবার একটি জয়ই পারে পুরো দলের চেহারা পাল্টে দিতে।
সেই জয়ের অপেক্ষায় আছেন নাসুমও, ‘আমাদের আরও তিনটা ম্যাচ আছে। এখান একটা ম্যাচে ভালো করতে পারলে পরের দুটোয় ভালো করা সম্ভব। ওমানে ভালো ক্রিকেট খেলেছি। প্রথমটিতে হারলেও পরের দুটিতে জিতে সুপার টুয়েলভে এসেছি। আমাদের সবারই ইচ্ছা থাকে ভালো কিছু করার। দুর্ভাগ্য, হচ্ছে না।’
২০০ মিটার মিডলের সেমিফাইনালেই রেকর্ড গড়েছিলেন লিঁও মারশাঁ। ১ মিনিট ৫২.৬৯ সেকেন্ড সময় নিয়ে ভেঙে দিয়েছিলেন রায়ান লোকটির ১৪ বছরের পুরোনো রেকর্ড। গতকাল ফাইনালে নিজের সেরা টাইমিংকে ছাপিয়ে যেতে না পারলেও ফ্রান্সের এই তারকা সাঁতারু এই ইভেন্টে দ্বিতীয় সেরা টাইমিং গড়েছেন। রেকর্ড গড়া সেমিফাইনালের ২৪ ঘণ্টার
২ ঘণ্টা আগেনানান রেকর্ডের হাতছানি ছিল শুবমান গিলের সামনে। সেসব রেকর্ড ছুঁতে কিংবা ছাড়িয়ে যেতে ভারতের টেস্ট অধিনায়ককে বড় একটি ইনিংসই খেলতে হতো। ইংল্যান্ডের বিপক্ষে অ্যান্ডারসন-টেন্ডুলকার সিরিজের শেষ টেস্টে ওভালে আজ বড় ইনিংস খেলতে পারেননি তিনি। ৩৫ বলে ২১ রান করে আউট হয়ে গেছেন। তাতেই তিনি ভেঙে দিয়েছেন সুনীল গাভা
২ ঘণ্টা আগেদক্ষিণ আফ্রিকাকে হারিয়েই জিম্বাবুয়েতে অনূর্ধ্ব-১৯ ত্রিদেশীয় ওয়ানডে টুর্নামেন্ট শুরু করেছিল বাংলাদেশ। পরের ম্যাচে হারিয়েছিল স্বাগতিক জিম্বাবুয়েকে। কিন্তু এই জয়ের ধারা আর গতকাল ধরে রাখতে পারেনি বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ দল ৫ উইকেটে দক্ষিণ আফ্রিকার কাছে হেরে গেছে বাংলাদেশ।
৩ ঘণ্টা আগেজাতীয় বক্সিংয়ে আজ ছিল শেষদিন। মেয়েদের ৫২ কেজি ওজন শ্রেণির ফাইনালের দিকেই নজর ছিল বেশি। যেখানে জাতীয় ফুটবল দলের অধিনায়ক আফঈদা খন্দকারের বোন আফরা খন্দকারকে হারিয়ে সোনা জিতেছেন যুক্তরাষ্ট্রপ্রবাসী বক্সার জিনাত ফেরদৌস।
৪ ঘণ্টা আগে