নিজস্ব প্রতিবেদক
ঢাকা: লিটন দাসের ব্যাটিং সামর্থ্য নিয়ে প্রশ্ন নেই। অনেক বড় বড় ক্রিকেট বিশ্লেষকের প্রশংসা পেয়েছেন তিনি। তাঁর ব্যাটিংশৈলীতে মুগ্ধ হতেই হবে। যেদিন তিনি ছন্দে থাকেন, সব আলো নিজের দিকে টেনে নেবেনই। কিন্তু লিটনের বড় ‘রোগ’ ধারাবাহিকতার অভাব। ছয় বছরের আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারে এতে সমালোচনার শিকারও কম হননি। লিটন অবশ্য বলছেন, তিনি এখন নিজের খেলাটা বুঝতে শিখেছেন।
বাংলাদেশ ওয়ানডে ক্রিকেটে সর্বোচ্চ ব্যক্তিগত রানের ইনিংসটি লিটনের ব্যাট থেকেই এসেছে। গত বছর ঘরের মাঠে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে ১৭৬ রানের সেই ইনিংসের পর যেন লিটনের ব্যাট কথা বলতে ভুলেই গেছে! ১৪, ২২, ০, ১৯, ০, ২১—এই হলো লিটনের খেলা সর্বশেষ ছয় ওয়ানডের স্কোর।
২৩ মে থেকে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে শুরু হতে যাওয়া ওয়ানডে সিরিজটা লিটনের কাছে তাই নিজেকে ফিরে পাওয়ার সিরিজ। লাল বলে একটু নিচে নামলেও সাদা বলের ক্রিকেটে বেশির ভাগ সময় তামিম ইকবালের সঙ্গী হন লিটন। এমন একটা পজিশনে ব্যাটিং করেন যেখানে তিনি ব্যর্থ হলে চাপ পড়ে পরের ব্যাটসম্যানদের ওপর। শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে তাই ব্যর্থতা থেকে বেরিয়ে আসতেন চান তিনি।
সে লক্ষ্যেই মিরপুরের শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে একাগ্র মনে অনুশীলন চালিয়ে যাচ্ছেন লিটন। কাজ করছেন ব্যাটিং কোচ জন লুইসের সঙ্গে। অনুশীলন করছেন স্ট্রোক প্লের ভান্ডারটা সমৃদ্ধ করতে। বড় বড় শট খেলে নিজেকে ঝালিয়ে নিচ্ছেন। শুধু ব্যাটিং নয়, তিনি কাজ করছেন কিপিং নিয়ে। কাল অনুশীলন শেষে জানালেন শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে তাঁর লক্ষ্যের কথা। আর সে লক্ষ্যের কথা বলতে গিয়ে বললেন, নিজের খেলাটা আগের চেয়ে ভালো বোঝেন তিনি, ‘আমি যেহেতু সাদা বলের ক্রিকেটে ওপেন করি আমার জন্য নতুন বলটা বেশি গুরুত্বপূর্ণ। প্রথম ১০ ওভার খেলতে পারলে এরপর আমার জন্য বিষয়টা সহজ হয়ে যায় এবং আমি বড় ইনিংস খেলতে পারি।’
বড় ইনিংস কীভাবে খেলতে হয়, সে তো লিটন নিজেই করে দেখিয়েছেন গত বছর। রেকর্ড গড়া ইনিংসটি মনে করিয়ে বাংলাদেশ দলের ড্যাশিং ওপেনার বললেন, ‘জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে এই বিষয়টা (বড় ইনিংস খেলা) ভালোভাবেই অনুভব করছি। এটা আত্মবিশ্বাস আরও বাড়িয়ে দিয়েছে। একটা অনুশীলন নিয়মিত করি, সেটা হলো নতুন বল খেলা। যদি ১০ ওভার ভালো করে খেলতে পারি, এরপর ১৫-৪০ ওভার পর্যন্ত আমার জন্য সহজ হয়। জানি, আমার সক্ষমতা কতটুকু।’
নিজের খেলা ভালো বোঝা মানে নিজের উন্নতির পথও চিনতে পারা। লিটনের কাজ হবে এই পথ ধরেই সামনে এগিয়ে যাওয়া।
ঢাকা: লিটন দাসের ব্যাটিং সামর্থ্য নিয়ে প্রশ্ন নেই। অনেক বড় বড় ক্রিকেট বিশ্লেষকের প্রশংসা পেয়েছেন তিনি। তাঁর ব্যাটিংশৈলীতে মুগ্ধ হতেই হবে। যেদিন তিনি ছন্দে থাকেন, সব আলো নিজের দিকে টেনে নেবেনই। কিন্তু লিটনের বড় ‘রোগ’ ধারাবাহিকতার অভাব। ছয় বছরের আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারে এতে সমালোচনার শিকারও কম হননি। লিটন অবশ্য বলছেন, তিনি এখন নিজের খেলাটা বুঝতে শিখেছেন।
বাংলাদেশ ওয়ানডে ক্রিকেটে সর্বোচ্চ ব্যক্তিগত রানের ইনিংসটি লিটনের ব্যাট থেকেই এসেছে। গত বছর ঘরের মাঠে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে ১৭৬ রানের সেই ইনিংসের পর যেন লিটনের ব্যাট কথা বলতে ভুলেই গেছে! ১৪, ২২, ০, ১৯, ০, ২১—এই হলো লিটনের খেলা সর্বশেষ ছয় ওয়ানডের স্কোর।
২৩ মে থেকে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে শুরু হতে যাওয়া ওয়ানডে সিরিজটা লিটনের কাছে তাই নিজেকে ফিরে পাওয়ার সিরিজ। লাল বলে একটু নিচে নামলেও সাদা বলের ক্রিকেটে বেশির ভাগ সময় তামিম ইকবালের সঙ্গী হন লিটন। এমন একটা পজিশনে ব্যাটিং করেন যেখানে তিনি ব্যর্থ হলে চাপ পড়ে পরের ব্যাটসম্যানদের ওপর। শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে তাই ব্যর্থতা থেকে বেরিয়ে আসতেন চান তিনি।
সে লক্ষ্যেই মিরপুরের শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে একাগ্র মনে অনুশীলন চালিয়ে যাচ্ছেন লিটন। কাজ করছেন ব্যাটিং কোচ জন লুইসের সঙ্গে। অনুশীলন করছেন স্ট্রোক প্লের ভান্ডারটা সমৃদ্ধ করতে। বড় বড় শট খেলে নিজেকে ঝালিয়ে নিচ্ছেন। শুধু ব্যাটিং নয়, তিনি কাজ করছেন কিপিং নিয়ে। কাল অনুশীলন শেষে জানালেন শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে তাঁর লক্ষ্যের কথা। আর সে লক্ষ্যের কথা বলতে গিয়ে বললেন, নিজের খেলাটা আগের চেয়ে ভালো বোঝেন তিনি, ‘আমি যেহেতু সাদা বলের ক্রিকেটে ওপেন করি আমার জন্য নতুন বলটা বেশি গুরুত্বপূর্ণ। প্রথম ১০ ওভার খেলতে পারলে এরপর আমার জন্য বিষয়টা সহজ হয়ে যায় এবং আমি বড় ইনিংস খেলতে পারি।’
বড় ইনিংস কীভাবে খেলতে হয়, সে তো লিটন নিজেই করে দেখিয়েছেন গত বছর। রেকর্ড গড়া ইনিংসটি মনে করিয়ে বাংলাদেশ দলের ড্যাশিং ওপেনার বললেন, ‘জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে এই বিষয়টা (বড় ইনিংস খেলা) ভালোভাবেই অনুভব করছি। এটা আত্মবিশ্বাস আরও বাড়িয়ে দিয়েছে। একটা অনুশীলন নিয়মিত করি, সেটা হলো নতুন বল খেলা। যদি ১০ ওভার ভালো করে খেলতে পারি, এরপর ১৫-৪০ ওভার পর্যন্ত আমার জন্য সহজ হয়। জানি, আমার সক্ষমতা কতটুকু।’
নিজের খেলা ভালো বোঝা মানে নিজের উন্নতির পথও চিনতে পারা। লিটনের কাজ হবে এই পথ ধরেই সামনে এগিয়ে যাওয়া।
বেশির ভাগ সময় বিদেশিরা আইপিএলে ছড়ি ঘোরালেও এবারেরটা একটু ব্যতিক্রম। ১৮তম আইপিএলে ভারতীয় ক্রিকেটাররা খেলছেন দাপট দেখিয়েছেন। ব্যাটিং, বোলিং দুই বিভাগেই ভারতীয়দের জয়জয়কার। দুর্দান্ত পারফরম্যান্সের পুরস্কার হাতেনাতে পেয়েছেন তাঁরা।
৩১ মিনিট আগেসিলেটে সিরিজের প্রথম টেস্টে প্রথম দিন থেকেই ছড়ি ঘোরাচ্ছে জিম্বাবুয়ে। সফরকারীদের নিয়ন্ত্রিত বোলিংয়ে নাজমুল হোসেন শান্তর নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ গুটিয়ে যায় ২০০-এর আগেই। দ্বিতীয় দিনে আজ বাংলাদেশের বোলিং তুলনামূলক ভালো হলেও জিম্বাবুয়ের লিড আটকানো যায়নি।
১ ঘণ্টা আগেহামজা চৌধুরীর অভিষেক হয়েছে, সমিত সোমও দুয়ারে কড়া নাড়ছেন। এবার আলোচনায় আরেক প্রবাসী ফুটবলার কিউবা মিচেল। জুনে বাংলাদেশের জার্সিতে তাঁকে খেলানোর চেষ্টা করছে বাফুফে। কিউবাও খেলার জন্য সম্মতি দিয়েছেন।
২ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ ক্রিকেটে বড় কোনো সুখবর নেই অনেক দিন হলো। এমনকি জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে চলমান সিলেট টেস্টে বাংলাদেশের পারফরম্যান্স বলার মতো হয়নি এখনো। এই যখন অবস্থা বাংলাদেশ ক্রিকেটের, তখন সামাজিক মাধ্যমে বোমা ফাটিয়েছেন নুরুল হাসান সোহান।
৩ ঘণ্টা আগে