সারা বছর দাপট দেখিয়ে বিশ্বকাপে হতাশ হয়ে ফেরাকে অভ্যাসে পরিণত করেছিল ইংল্যান্ড, দক্ষিণ আফ্রিকা ও নিউজিল্যান্ড। দীর্ঘ প্রতীক্ষার পর সেই ‘হতভাগ্য’ তালিকা থেকে নিজেদের নাম মুছতে সক্ষম হয়েছে ইংলিশরা। পরপর দুটি বিশ্বকাপ ট্রফির সঙ্গে নাম জড়িয়েছে ইংল্যান্ড। ২০১৯ ওয়ানডে বিশ্বকাপ জেতার তিন বছরের মধ্যে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের শিরোপা জেতারও মহিমা অর্জন করে তারা।
নিউজিল্যান্ড তো এবারের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে গ্রুপ পর্ব থেকে বিদায় নিয়েছে। উড়ছে ‘চোকার্স’ ট্যাগ পাওয়া দক্ষিণ আফ্রিকা। এ পর্যন্ত ৫ ম্যাচ খেলে অপরাজিত তারা। প্রথম রাউন্ডে নিজেদের সব ম্যাচ জিতে পূর্ণ ৮ পয়েন্ট নিয়ে সুপার এইট নিশ্চিত করে প্রোটিয়ারা। স্বাগতিক যুক্তরাষ্ট্রকে ১৮ রানে হারিয়ে সুপার এইটেও দারুণ শুরু পেল এইডেন মার্করামের দল। আজ সেন্ট লুসিয়ায় তাদের কঠিন পরীক্ষা। সেমিফাইনালের পথ সুগম করতে হলে পাস করতে হবে ‘ইংলিশ’ পরীক্ষায়।
প্রথম রাউন্ডে পয়েন্ট টেবিলে টানাপোড়েনের মধ্য দিয়ে সুপার এইট নিশ্চিত করেছিল ইংল্যান্ড। দ্বিতীয় রাউন্ডে উঠেই যেন বদলে গেল পুরো দলের আবহ। বাংলাদেশ সময় গতকাল সেন্ট লুসিয়ায় স্বাগতিক ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হেসেখেলে উড়িয়ে দিয়ে তারা বোঝাল, সমন্বয় ফিরে পাওয়ার সঙ্গে দলে ফিরেছে সতেজতা। লড়াইটা তাই ছন্দে ফেরা ইংল্যান্ডের সঙ্গে অপরাজেয় দক্ষিণ আফ্রিকার।
উইন্ডিজ বোলারদের ওপর তাণ্ডব চালানো ইংলিশ ওপেনার ফিল সল্ট বললেন, এটাই তাঁদের ঘুরে দাঁড়ানোর ম্যাচ, ‘এবারের টুর্নামেন্টে আমাদের শুরুটা ভালো হয়নি। অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ধাক্কা খাওয়ার পর স্কটল্যান্ড ম্যাচটা বৃষ্টির কারণে বাতিল হয়। তাই বেশি ম্যাচ খেলা হয়নি। একটু আত্মবিশ্বাসের প্রয়োজন ছিল। আয়োজক দেশকে তাদের মাটিতে হারানোয় দল মোমেন্টাম পাবে। ঠিক সময়ই জ্বলে উঠেছে দল। একই সঙ্গে আত্মবিশ্বাস বাড়াতে সহায়তা করবে সবার।’
ড্যারেন স্যামি স্টেডিয়ামে রোমাঞ্চকর লড়াইয়েরই আভাস দিচ্ছে ইংল্যান্ড-দক্ষিণ আফ্রিকা। প্রোটিয়াদের জয়ের ক্ষেত্রে মূল ভূমিকা রাখছেন বোলাররা। টপ অর্ডারে অভিজ্ঞ কুইন্টন ডি কক ছাড়া ব্যর্থ অন্যরা। মার্করাম, রেজা হেনড্রিকস, ডেভিড মিলাররা ছন্দে নেই। ইংল্যান্ডের ব্যাটিং অর্ডার অবশ্য দারুণ। লড়াইয়ের মধ্যেও আছে লড়াই। ডি কক-হেনরিখ ক্লাসেন বনাম জস বাটলার-জনি বেয়ারস্টো। তাবরেজ শামসি-এনরিখ নরকিয়া বনাম জোফরা আর্চার-আদিল রশিদ। দারুণ ছন্দে রয়েছেন তাঁরা। অতীতে নিজেদের মুখোমুখি লড়াইয়েও ম্যাচের পার্থক্য গড়েছেন এঁরাই।
প্রোটিয়াদের পেলে হেসে ওঠে বেয়ারস্টোর ব্যাট। তাদের বিপক্ষে কুড়ি ওভারের ম্যাচে ১৩ ইনিংসে ৪৮৫ রান এ উইকেটরক্ষক-ব্যাটারের। ১৫০.১৫ স্ট্রাইকরেটের সঙ্গে ৪৪.০৯ ব্যাটিং গড়। ১৫৯.৮০ স্ট্রাইকরেটে ১৮ ইনিংসে বাটলারের রান ৪৮১। ইংলিশদের পেলে জ্বলে ওঠে প্রোটিয়া উইকেটরক্ষক-ব্যাটার ডি ককের ব্যাটও—১৫৭.৪০ স্ট্রাইকরেটে ১২ ইনিংস ৩৪০ রান তাঁর। বল হাতে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ১২ ম্যাচে দলের সর্বোচ্চ শামসির শিকার ১৬। বিপরীতে রশিদের শিকার ১৫ ম্যাচে ১১ উইকেট। দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ইংল্যান্ডের সর্বোচ্চ (১৭) উইকেটশিকারি ক্রিস জর্ডান গত দুই ম্যাচে একাদশেই সুযোগ পাননি। এ ম্যাচে সুযোগ পাবেন কি না, সেই শঙ্কা থাকছে।
সারা বছর দাপট দেখিয়ে বিশ্বকাপে হতাশ হয়ে ফেরাকে অভ্যাসে পরিণত করেছিল ইংল্যান্ড, দক্ষিণ আফ্রিকা ও নিউজিল্যান্ড। দীর্ঘ প্রতীক্ষার পর সেই ‘হতভাগ্য’ তালিকা থেকে নিজেদের নাম মুছতে সক্ষম হয়েছে ইংলিশরা। পরপর দুটি বিশ্বকাপ ট্রফির সঙ্গে নাম জড়িয়েছে ইংল্যান্ড। ২০১৯ ওয়ানডে বিশ্বকাপ জেতার তিন বছরের মধ্যে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের শিরোপা জেতারও মহিমা অর্জন করে তারা।
নিউজিল্যান্ড তো এবারের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে গ্রুপ পর্ব থেকে বিদায় নিয়েছে। উড়ছে ‘চোকার্স’ ট্যাগ পাওয়া দক্ষিণ আফ্রিকা। এ পর্যন্ত ৫ ম্যাচ খেলে অপরাজিত তারা। প্রথম রাউন্ডে নিজেদের সব ম্যাচ জিতে পূর্ণ ৮ পয়েন্ট নিয়ে সুপার এইট নিশ্চিত করে প্রোটিয়ারা। স্বাগতিক যুক্তরাষ্ট্রকে ১৮ রানে হারিয়ে সুপার এইটেও দারুণ শুরু পেল এইডেন মার্করামের দল। আজ সেন্ট লুসিয়ায় তাদের কঠিন পরীক্ষা। সেমিফাইনালের পথ সুগম করতে হলে পাস করতে হবে ‘ইংলিশ’ পরীক্ষায়।
প্রথম রাউন্ডে পয়েন্ট টেবিলে টানাপোড়েনের মধ্য দিয়ে সুপার এইট নিশ্চিত করেছিল ইংল্যান্ড। দ্বিতীয় রাউন্ডে উঠেই যেন বদলে গেল পুরো দলের আবহ। বাংলাদেশ সময় গতকাল সেন্ট লুসিয়ায় স্বাগতিক ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হেসেখেলে উড়িয়ে দিয়ে তারা বোঝাল, সমন্বয় ফিরে পাওয়ার সঙ্গে দলে ফিরেছে সতেজতা। লড়াইটা তাই ছন্দে ফেরা ইংল্যান্ডের সঙ্গে অপরাজেয় দক্ষিণ আফ্রিকার।
উইন্ডিজ বোলারদের ওপর তাণ্ডব চালানো ইংলিশ ওপেনার ফিল সল্ট বললেন, এটাই তাঁদের ঘুরে দাঁড়ানোর ম্যাচ, ‘এবারের টুর্নামেন্টে আমাদের শুরুটা ভালো হয়নি। অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ধাক্কা খাওয়ার পর স্কটল্যান্ড ম্যাচটা বৃষ্টির কারণে বাতিল হয়। তাই বেশি ম্যাচ খেলা হয়নি। একটু আত্মবিশ্বাসের প্রয়োজন ছিল। আয়োজক দেশকে তাদের মাটিতে হারানোয় দল মোমেন্টাম পাবে। ঠিক সময়ই জ্বলে উঠেছে দল। একই সঙ্গে আত্মবিশ্বাস বাড়াতে সহায়তা করবে সবার।’
ড্যারেন স্যামি স্টেডিয়ামে রোমাঞ্চকর লড়াইয়েরই আভাস দিচ্ছে ইংল্যান্ড-দক্ষিণ আফ্রিকা। প্রোটিয়াদের জয়ের ক্ষেত্রে মূল ভূমিকা রাখছেন বোলাররা। টপ অর্ডারে অভিজ্ঞ কুইন্টন ডি কক ছাড়া ব্যর্থ অন্যরা। মার্করাম, রেজা হেনড্রিকস, ডেভিড মিলাররা ছন্দে নেই। ইংল্যান্ডের ব্যাটিং অর্ডার অবশ্য দারুণ। লড়াইয়ের মধ্যেও আছে লড়াই। ডি কক-হেনরিখ ক্লাসেন বনাম জস বাটলার-জনি বেয়ারস্টো। তাবরেজ শামসি-এনরিখ নরকিয়া বনাম জোফরা আর্চার-আদিল রশিদ। দারুণ ছন্দে রয়েছেন তাঁরা। অতীতে নিজেদের মুখোমুখি লড়াইয়েও ম্যাচের পার্থক্য গড়েছেন এঁরাই।
প্রোটিয়াদের পেলে হেসে ওঠে বেয়ারস্টোর ব্যাট। তাদের বিপক্ষে কুড়ি ওভারের ম্যাচে ১৩ ইনিংসে ৪৮৫ রান এ উইকেটরক্ষক-ব্যাটারের। ১৫০.১৫ স্ট্রাইকরেটের সঙ্গে ৪৪.০৯ ব্যাটিং গড়। ১৫৯.৮০ স্ট্রাইকরেটে ১৮ ইনিংসে বাটলারের রান ৪৮১। ইংলিশদের পেলে জ্বলে ওঠে প্রোটিয়া উইকেটরক্ষক-ব্যাটার ডি ককের ব্যাটও—১৫৭.৪০ স্ট্রাইকরেটে ১২ ইনিংস ৩৪০ রান তাঁর। বল হাতে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ১২ ম্যাচে দলের সর্বোচ্চ শামসির শিকার ১৬। বিপরীতে রশিদের শিকার ১৫ ম্যাচে ১১ উইকেট। দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ইংল্যান্ডের সর্বোচ্চ (১৭) উইকেটশিকারি ক্রিস জর্ডান গত দুই ম্যাচে একাদশেই সুযোগ পাননি। এ ম্যাচে সুযোগ পাবেন কি না, সেই শঙ্কা থাকছে।
ভুটানের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে ছিল বিশৃঙ্খলার ছাপ। তাই হামজা চৌধুরী-শমিত শোমদের নিরাপত্তা আরও জোরদার করতে সিঙ্গাপুরের বিপক্ষে মোতায়েন থাকবে পুলিশের বিশেষ ইউনিট সোয়াট (স্পেশাল ওয়েপনস অ্যান্ড ট্যাকটিকস)।
৯ ঘণ্টা আগে৯০ মিনিটের একটি ম্যাচ, সেটা ঘিরে কতই না উন্মাদনা। দেশের ফুটবলও দানা বাঁধতে শুরু করেছে নতুন করে। ১০ জুন সিঙ্গাপুরকে এশিয়ান কাপ বাছাইয়ে হারালে স্বপ্নের পথে আরও একধাপ এগিয়ে যাবেন হামজা চৌধুরী-শমিত শোমরা। এনিয়ে চতুর্থবার সিঙ্গাপুরের মুখোমুখি হচ্ছে বাংলাদেশ।
১০ ঘণ্টা আগেনেইমার থাকবেন, অথচ তাঁকে নিয়ে আলোচনা হবে না—সেটা কি কখনো সম্ভব! মাঠের পারফরম্যান্স যেমনই হোক, তাঁর অন্যান্য কর্মকাণ্ড নিয়ে কথাবার্তা হয় প্রায় সময়ই। ব্রাজিলের এই ফরোয়ার্ডকে নিয়ে এবার তাঁর আলোচিত প্রেমিকা যা বললেন, সেটা রীতিমতো চমকে দেওয়ার মতো।
১২ ঘণ্টা আগেব্যাট সামনে দেখলেই নিশপিশ করত হাত। তাই নিজের ঘরেই একটি আলাদা ব্যাট রাখতেন তিনি। মন চাইলে করে নিতেন শ্যাডো ব্যাটিং। সেই স্টিভেন স্মিথ কি না ব্যাট ধরেননি তিন মাস। ব্যাটিং পাগল হিসেবে তিনি নিজেকে যেভাবে পরিচিত করেছেন, তারপর এমনটা শুনলে অবাকই হতে হয়। কিস্তু কথাটি যখন স্মিথ নিজেই বলেছেন, তখন বিশ্বাস না
১৩ ঘণ্টা আগে