বাংলাদেশের বিপক্ষে প্রথম দুই টি-টোয়েন্টি হেরে আগেই পিছিয়ে পড়ে জিম্বাবুয়ে। চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে আজ তৃতীয় টি-টোয়েন্টি ছিল জিম্বাবুয়ের কাছে সিরিজে টিকে থাকার। টিকে থাকার লড়াইয়ে প্রাণপণ লড়াই করেও পারল না জিম্বাবুয়ে। জিম্বাবুয়েকে ৯ রানে হারিয়ে দুই ম্যাচ আগেই টি-টোয়েন্টি সিরিজ নিজেদের করে নিল বাংলাদেশ।
৯১ রানে ৮ উইকেট পড়ার পর জিম্বাবুয়ের পরাজয় যেন মনে হচ্ছিল সময়ের ব্যাপার মাত্র। লেজের দিকের দুই ব্যাটার ফারাজ আকরাম ও ওয়েলিংটন মাসাকাদজার ব্যাটিং কিছুটা হলেও তো ভয় ধরিয়ে দেয় বাংলাদেশকে। পেন্ডুলামের মতো দুলতে থাকা ম্যাচে জিম্বাবুয়ে আটকে যায় ৯ উইকেটে ১৫৬ রানে।
১৬৬ রানের লক্ষ্যে সাবলীল শুরু করে জিম্বাবুয়ে। প্রথম ২ ওভারে কোনো উইকেট না হারিয়ে সফরকারীরা করে ১২ রান। তৃতীয় ওভারে বোলিংয়ে এসে প্রথম বলেই সাইফউদ্দিন চার হজম করেছেন জয়লর্ড গাম্বির কাছে। ওভারের দ্বিতীয় বলে পুল করতে যান গাম্বি। টপ এজ হওয়া বল থার্ড ম্যানে ক্যাচ ধরেছেন মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। গাম্বি ৮ বলে ২ চারে ৯ রান করেছেন। তিন নম্বরে ব্যাটিংয়ে নামা ব্রায়ান বেনেট দ্রুত ড্রেসিংরুমের পথ ধরেছেন। ৮ বলে করেছেন ৫ রান। পঞ্চম ওভারের দ্বিতীয় বলে বেনেটকে কট এন্ড বোল্ড করেন তানজিম সাকিব। প্রথম চেষ্টায় ব্যর্থ হলেও দ্বিতীয়বারে ক্যাচ ধরেন তিনি। জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে সিরিজে আজই একাদশে সুযোগ পেয়েছেন বাংলাদেশের এই পেসার।
তানজিম সাকিবের পর পাওয়ার প্লেতে (প্রথম ৬ ওভারে) আবারও আঘাত হানলেন সাইফউদ্দিন। ষষ্ঠ ওভারের শেষ বলে ক্রেইগ আরভিনকে বোল্ড করেন সাইফউদ্দিন। ৬ ওভারে ৩ উইকেটে ৩৩ রানে শেষ করেছে জিম্বাবুয়ে। পাওয়ার প্লে শেষ হতে না হতেই আবারও ধাক্কা খায় জিম্বাবুয়ে। অষ্টম ওভারের শেষ বলে রিশাদ হোসেনকে কাট করতে যান সিকান্দার রাজা। এজ হওয়া বল ক্যাচ ধরেন বাংলাদেশের উইকেটরক্ষক জাকের আলী অনিক। ৫ বলে ১ রানে করেছেন রাজা। ৮ ওভারে যখন ৪ উইকেটে ৪৮ রান, তখন ব্যাটিংয়ে নামেন ক্লাইভ মাদান্দে। প্রথম ১০ ওভারে ৪ উইকেটে ৬৫ রান করেছে জিম্বাবুয়ে।
সতীর্থদের আসা-যাওয়ার মাঝে এক প্রান্ত আগলে খেলতে থাকেন ওপেনার তাদিওয়ানাশে মারুমানি। তাঁর প্রতিরোধও দ্রুত ভেঙে দেয় বাংলাদেশ। ১১ তম ওভারের পঞ্চম বলে মাহমুদউল্লাহ রিয়াদের শর্ট বল তুলে মারতে যান মারুমানি। লং অনে ডাইভ দিয়ে ক্যাচ ধরেছেন সাইফউদ্দিন। ২৬ বলে ২ চার ও ১ ছক্কায় ৩১ রান করেন মারুমানি। তাতে ভেঙে যায় পঞ্চম উইকেটে মারুমানি-মাদান্দের ১৭ বলে ১৮ রানের জুটি।
এক ওভার পর বিদায় নেন মাদান্দেও। ১৩ তম ওভারের প্রথম বলে তাঁর (মাদান্দে) উইকেট তুলে নেন তাসকিন আহমেদ। ১৬ বলে ১১ রান করেন মাদান্দে। মারুমানি-মাদান্দের বিদায়ে জিম্বাবুয়ের স্কোর হয়ে যায় ১২.১ ওভারে ৬ উইকেটে ৭৩ রান। সাত নম্বরে নামা জোনাথন ক্যাম্পবেল আগের ম্যাচের পারফরম্যান্সটাই এই ম্যাচে আনার চেষ্টা করতে থাকেন। ১৪তম ওভারের দ্বিতীয় ও তৃতীয় বলে তানভীর ইসলামকে টানা দুই ছক্কা মারেন। ছক্কার হ্যাটট্রিক করতে গিয়েই ঘটে বিপত্তি। চতুর্থ বলে ডিপ মিড উইকেট দিয়ে তুলে মারতে যান ক্যাম্পবেল। এজ হওয়া বল এবার সীমানার ধারে ধরলেন লিটন দাস। ১০ বলে ২টি করে চার ও ছক্কায় ২১ রান করেন ক্যাম্পবেল।
তিন বল পর জিম্বাবুয়ে হারায় আরও এক উইকেট। ১৫তম ওভারের প্রথম বলে লুক জংগুয়েকে এলবিডব্লুর ফাঁদে ফেলেন রিশাদ। ১৪.১ ওভারে জিম্বাবুয়ের স্কোর হয়ে যায় ৮ উইকেটে ৯১ রান। ৩৫ বলে দরকার ৭৫ রান, হাতে ২ উইকেট—এমন পরিস্থিতিতেও হাল ছাড়েনি জিম্বাবুয়ে। শেষ পাঁচ বলে ১৬ রান নিয়েছে সফরকারীরা। ১০ নম্বরে নামা ফারাজ মেরেছেন দুই ছক্কা। সমীকরণ কঠিন হলেও সেভাবে এগোতে থাকেন দুই টেলএন্ডার ব্যাটার মাসাকাদজা ও ফারাজ। বাংলাদেশের জন্য জুটি ভাঙার খুব প্রয়োজন, সে সময় হতাশ করেন তাসকিন। ১৮তম ওভারের পঞ্চম বলে তানজিম সাকিবকে পুল করতে যান মাসাকাদজা। এজ হওয়া বল শর্ট ফাইন লেগে তালুবন্দী করার চেষ্টা করেও ধরতে পারেননি। উল্টো সেটাকে চার বানিয়েছেন।
তাসকিনের ক্যাচ মিসের আক্ষেপে অবশ্য পুড়তে হয়নি বাংলাদেশকে। শেষ ওভারের প্রথম বলে মাসাকাদজাকে অসাধারণ এক ডেলিভারিতে বোল্ড করেন সাইফউদ্দিন। তাতে ভেঙে যায় মাসাকাদজা ও ফারাজের নবম উইকেটে ৩০ বলে ৫৪ রানের জুটি। উইকেটে এসে ব্লেসিং মুজারাবানি পরপর দুই চার মারলেও সেটা শুধু ব্যবধানই কমাতে পেরেছে জিম্বাবুয়ের ইনিংসের। ইনিংস সর্বোচ্চ ৩৪ রান করে অপরাজিত থাকেন ফারাজ। ১৯ বলের ইনিংসে ২টি করে চার ও ছক্কা মারেন তিনি। সর্বোচ্চ ৩ উইকেট নিয়েছেন সাইফউদ্দিন। ৪ ওভারে বোলিং করে খরচ করেন ৪২ রান।
বাংলাদেশ-জিম্বাবুয়ে টি-টোয়েন্টি সিরিজে টস জিতলেই অধিনায়কেরা ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নিচ্ছেন। দুই টি-টোয়েন্টিতে টস হারার পর টস জিতে আজ ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন জিম্বাবুয়ের অধিনায়ক রাজা। প্রথমে ব্যাটিং পেয়ে ৯ ওভারে ৩ উইকেটে ৬০ রান করে বাংলাদেশ। দুই মিডল অর্ডার ব্যাটার তাওহীদ হৃদয় ও জাকেরের দুর্দান্ত ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ ২০ ওভারে করেছে ৫ উইকেটে ১৬৫ রান। ৩৮ বলে ৩ চার ও ২ ছক্কায় ৫৭ রান করেন হৃদয়। আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে এটা তাঁর প্রথম ফিফটি। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৪৪ রান করেছেন জাকের। জিম্বাবুয়ের সেরা বোলার ব্লেসিং মুজারাবানি। মুজারাবানি ৪ ওভার বোলিং করে ১৪ রানে ৩ উইকেট নিয়েছেন। একটি করে উইকেটে নিয়েছেন রাজা ও ফারাজ আকরাম। তবে দুজনে খরুচে বোলিং করেছেন। রাজা ও ফারাজ খরচ করেছেন ৩৮ ও ৪৪ রান। দুজনেই ৪ ওভার করে বোলিং করেছেন।
আরও পড়ুন:
বাংলাদেশের বিপক্ষে প্রথম দুই টি-টোয়েন্টি হেরে আগেই পিছিয়ে পড়ে জিম্বাবুয়ে। চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে আজ তৃতীয় টি-টোয়েন্টি ছিল জিম্বাবুয়ের কাছে সিরিজে টিকে থাকার। টিকে থাকার লড়াইয়ে প্রাণপণ লড়াই করেও পারল না জিম্বাবুয়ে। জিম্বাবুয়েকে ৯ রানে হারিয়ে দুই ম্যাচ আগেই টি-টোয়েন্টি সিরিজ নিজেদের করে নিল বাংলাদেশ।
৯১ রানে ৮ উইকেট পড়ার পর জিম্বাবুয়ের পরাজয় যেন মনে হচ্ছিল সময়ের ব্যাপার মাত্র। লেজের দিকের দুই ব্যাটার ফারাজ আকরাম ও ওয়েলিংটন মাসাকাদজার ব্যাটিং কিছুটা হলেও তো ভয় ধরিয়ে দেয় বাংলাদেশকে। পেন্ডুলামের মতো দুলতে থাকা ম্যাচে জিম্বাবুয়ে আটকে যায় ৯ উইকেটে ১৫৬ রানে।
১৬৬ রানের লক্ষ্যে সাবলীল শুরু করে জিম্বাবুয়ে। প্রথম ২ ওভারে কোনো উইকেট না হারিয়ে সফরকারীরা করে ১২ রান। তৃতীয় ওভারে বোলিংয়ে এসে প্রথম বলেই সাইফউদ্দিন চার হজম করেছেন জয়লর্ড গাম্বির কাছে। ওভারের দ্বিতীয় বলে পুল করতে যান গাম্বি। টপ এজ হওয়া বল থার্ড ম্যানে ক্যাচ ধরেছেন মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। গাম্বি ৮ বলে ২ চারে ৯ রান করেছেন। তিন নম্বরে ব্যাটিংয়ে নামা ব্রায়ান বেনেট দ্রুত ড্রেসিংরুমের পথ ধরেছেন। ৮ বলে করেছেন ৫ রান। পঞ্চম ওভারের দ্বিতীয় বলে বেনেটকে কট এন্ড বোল্ড করেন তানজিম সাকিব। প্রথম চেষ্টায় ব্যর্থ হলেও দ্বিতীয়বারে ক্যাচ ধরেন তিনি। জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে সিরিজে আজই একাদশে সুযোগ পেয়েছেন বাংলাদেশের এই পেসার।
তানজিম সাকিবের পর পাওয়ার প্লেতে (প্রথম ৬ ওভারে) আবারও আঘাত হানলেন সাইফউদ্দিন। ষষ্ঠ ওভারের শেষ বলে ক্রেইগ আরভিনকে বোল্ড করেন সাইফউদ্দিন। ৬ ওভারে ৩ উইকেটে ৩৩ রানে শেষ করেছে জিম্বাবুয়ে। পাওয়ার প্লে শেষ হতে না হতেই আবারও ধাক্কা খায় জিম্বাবুয়ে। অষ্টম ওভারের শেষ বলে রিশাদ হোসেনকে কাট করতে যান সিকান্দার রাজা। এজ হওয়া বল ক্যাচ ধরেন বাংলাদেশের উইকেটরক্ষক জাকের আলী অনিক। ৫ বলে ১ রানে করেছেন রাজা। ৮ ওভারে যখন ৪ উইকেটে ৪৮ রান, তখন ব্যাটিংয়ে নামেন ক্লাইভ মাদান্দে। প্রথম ১০ ওভারে ৪ উইকেটে ৬৫ রান করেছে জিম্বাবুয়ে।
সতীর্থদের আসা-যাওয়ার মাঝে এক প্রান্ত আগলে খেলতে থাকেন ওপেনার তাদিওয়ানাশে মারুমানি। তাঁর প্রতিরোধও দ্রুত ভেঙে দেয় বাংলাদেশ। ১১ তম ওভারের পঞ্চম বলে মাহমুদউল্লাহ রিয়াদের শর্ট বল তুলে মারতে যান মারুমানি। লং অনে ডাইভ দিয়ে ক্যাচ ধরেছেন সাইফউদ্দিন। ২৬ বলে ২ চার ও ১ ছক্কায় ৩১ রান করেন মারুমানি। তাতে ভেঙে যায় পঞ্চম উইকেটে মারুমানি-মাদান্দের ১৭ বলে ১৮ রানের জুটি।
এক ওভার পর বিদায় নেন মাদান্দেও। ১৩ তম ওভারের প্রথম বলে তাঁর (মাদান্দে) উইকেট তুলে নেন তাসকিন আহমেদ। ১৬ বলে ১১ রান করেন মাদান্দে। মারুমানি-মাদান্দের বিদায়ে জিম্বাবুয়ের স্কোর হয়ে যায় ১২.১ ওভারে ৬ উইকেটে ৭৩ রান। সাত নম্বরে নামা জোনাথন ক্যাম্পবেল আগের ম্যাচের পারফরম্যান্সটাই এই ম্যাচে আনার চেষ্টা করতে থাকেন। ১৪তম ওভারের দ্বিতীয় ও তৃতীয় বলে তানভীর ইসলামকে টানা দুই ছক্কা মারেন। ছক্কার হ্যাটট্রিক করতে গিয়েই ঘটে বিপত্তি। চতুর্থ বলে ডিপ মিড উইকেট দিয়ে তুলে মারতে যান ক্যাম্পবেল। এজ হওয়া বল এবার সীমানার ধারে ধরলেন লিটন দাস। ১০ বলে ২টি করে চার ও ছক্কায় ২১ রান করেন ক্যাম্পবেল।
তিন বল পর জিম্বাবুয়ে হারায় আরও এক উইকেট। ১৫তম ওভারের প্রথম বলে লুক জংগুয়েকে এলবিডব্লুর ফাঁদে ফেলেন রিশাদ। ১৪.১ ওভারে জিম্বাবুয়ের স্কোর হয়ে যায় ৮ উইকেটে ৯১ রান। ৩৫ বলে দরকার ৭৫ রান, হাতে ২ উইকেট—এমন পরিস্থিতিতেও হাল ছাড়েনি জিম্বাবুয়ে। শেষ পাঁচ বলে ১৬ রান নিয়েছে সফরকারীরা। ১০ নম্বরে নামা ফারাজ মেরেছেন দুই ছক্কা। সমীকরণ কঠিন হলেও সেভাবে এগোতে থাকেন দুই টেলএন্ডার ব্যাটার মাসাকাদজা ও ফারাজ। বাংলাদেশের জন্য জুটি ভাঙার খুব প্রয়োজন, সে সময় হতাশ করেন তাসকিন। ১৮তম ওভারের পঞ্চম বলে তানজিম সাকিবকে পুল করতে যান মাসাকাদজা। এজ হওয়া বল শর্ট ফাইন লেগে তালুবন্দী করার চেষ্টা করেও ধরতে পারেননি। উল্টো সেটাকে চার বানিয়েছেন।
তাসকিনের ক্যাচ মিসের আক্ষেপে অবশ্য পুড়তে হয়নি বাংলাদেশকে। শেষ ওভারের প্রথম বলে মাসাকাদজাকে অসাধারণ এক ডেলিভারিতে বোল্ড করেন সাইফউদ্দিন। তাতে ভেঙে যায় মাসাকাদজা ও ফারাজের নবম উইকেটে ৩০ বলে ৫৪ রানের জুটি। উইকেটে এসে ব্লেসিং মুজারাবানি পরপর দুই চার মারলেও সেটা শুধু ব্যবধানই কমাতে পেরেছে জিম্বাবুয়ের ইনিংসের। ইনিংস সর্বোচ্চ ৩৪ রান করে অপরাজিত থাকেন ফারাজ। ১৯ বলের ইনিংসে ২টি করে চার ও ছক্কা মারেন তিনি। সর্বোচ্চ ৩ উইকেট নিয়েছেন সাইফউদ্দিন। ৪ ওভারে বোলিং করে খরচ করেন ৪২ রান।
বাংলাদেশ-জিম্বাবুয়ে টি-টোয়েন্টি সিরিজে টস জিতলেই অধিনায়কেরা ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নিচ্ছেন। দুই টি-টোয়েন্টিতে টস হারার পর টস জিতে আজ ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন জিম্বাবুয়ের অধিনায়ক রাজা। প্রথমে ব্যাটিং পেয়ে ৯ ওভারে ৩ উইকেটে ৬০ রান করে বাংলাদেশ। দুই মিডল অর্ডার ব্যাটার তাওহীদ হৃদয় ও জাকেরের দুর্দান্ত ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ ২০ ওভারে করেছে ৫ উইকেটে ১৬৫ রান। ৩৮ বলে ৩ চার ও ২ ছক্কায় ৫৭ রান করেন হৃদয়। আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে এটা তাঁর প্রথম ফিফটি। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৪৪ রান করেছেন জাকের। জিম্বাবুয়ের সেরা বোলার ব্লেসিং মুজারাবানি। মুজারাবানি ৪ ওভার বোলিং করে ১৪ রানে ৩ উইকেট নিয়েছেন। একটি করে উইকেটে নিয়েছেন রাজা ও ফারাজ আকরাম। তবে দুজনে খরুচে বোলিং করেছেন। রাজা ও ফারাজ খরচ করেছেন ৩৮ ও ৪৪ রান। দুজনেই ৪ ওভার করে বোলিং করেছেন।
আরও পড়ুন:
২০০ মিটার মিডলের সেমিফাইনালেই রেকর্ড গড়েছিলেন লিঁও মারশাঁ। ১ মিনিট ৫২.৬৯ সেকেন্ড সময় নিয়ে ভেঙে দিয়েছিলেন রায়ান লোকটির ১৪ বছরের পুরোনো রেকর্ড। গতকাল ফাইনালে নিজের সেরা টাইমিংকে ছাপিয়ে যেতে না পারলেও ফ্রান্সের এই তারকা সাঁতারু এই ইভেন্টে দ্বিতীয় সেরা টাইমিং গড়েছেন। রেকর্ড গড়া সেমিফাইনালের ২৪ ঘণ্টার
২ ঘণ্টা আগেনানান রেকর্ডের হাতছানি ছিল শুবমান গিলের সামনে। সেসব রেকর্ড ছুঁতে কিংবা ছাড়িয়ে যেতে ভারতের টেস্ট অধিনায়ককে বড় একটি ইনিংসই খেলতে হতো। ইংল্যান্ডের বিপক্ষে অ্যান্ডারসন-টেন্ডুলকার সিরিজের শেষ টেস্টে ওভালে আজ বড় ইনিংস খেলতে পারেননি তিনি। ৩৫ বলে ২১ রান করে আউট হয়ে গেছেন। তাতেই তিনি ভেঙে দিয়েছেন সুনীল গাভা
২ ঘণ্টা আগেদক্ষিণ আফ্রিকাকে হারিয়েই জিম্বাবুয়েতে অনূর্ধ্ব-১৯ ত্রিদেশীয় ওয়ানডে টুর্নামেন্ট শুরু করেছিল বাংলাদেশ। পরের ম্যাচে হারিয়েছিল স্বাগতিক জিম্বাবুয়েকে। কিন্তু এই জয়ের ধারা আর গতকাল ধরে রাখতে পারেনি বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ দল ৫ উইকেটে দক্ষিণ আফ্রিকার কাছে হেরে গেছে বাংলাদেশ।
৩ ঘণ্টা আগেজাতীয় বক্সিংয়ে আজ ছিল শেষদিন। মেয়েদের ৫২ কেজি ওজন শ্রেণির ফাইনালের দিকেই নজর ছিল বেশি। যেখানে জাতীয় ফুটবল দলের অধিনায়ক আফঈদা খন্দকারের বোন আফরা খন্দকারকে হারিয়ে সোনা জিতেছেন যুক্তরাষ্ট্রপ্রবাসী বক্সার জিনাত ফেরদৌস।
৪ ঘণ্টা আগে