নিজস্ব প্রতিবেদক, সিলেট থেকে
চতুর্থ ওভারে একটা ভূমিকম্প হয়ে গেল বাংলাদেশের ব্যাটিং লাইনআপে। স্লিঙ্গি অ্যাকশনে বোলিং করা ২৯ বছর বয়সী লঙ্কান পেসার ওভারের দ্বিতীয় বলে বোল্ড করলেন বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্তকে।
তাঁর তৃতীয় বলটার গতি ছিল ঘণ্টায় ১৩৪ কিলোমিটার। কিন্তু তাওহীদ হৃদয়ের স্টাম্প যেভাবে উড়ে গেল, প্রথমে মনে হচ্ছিল বলের গতি বোধহয় ঘণ্টায় ১৫০ কিলোমিটারের কাছাকাছি! আউট হয়ে ফেরার সময় হৃদয়ের সঙ্গে লেগে গেল শ্রীলঙ্কান ফিল্ডারদের। লঙ্কান শিবির তখন উদ্যাপনে মত্ত, হৃদয়ের প্রতিক্রিয়া দেখতে তাদের বইয়েই গেছে! হ্যাটট্রিকের সামনে নুয়ান তুশারা।
যে ফাস্ট বোলার এ ম্যাচের আগে খেলেছেন আর সাতটি টি-টোয়েন্টি। সেরা বোলিং গত বছরের সেপ্টেম্বরে এশিয়ান গেমসে, আফগানদের বিপক্ষে ৪ উইকেট নিয়েছিলেন। মাত্র দুই বছরের আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি ক্যারিয়ার। বাকি দুই সংস্করণে পা এখনো পড়েনি। সিলেটে টি-টোয়েন্টি সিরিজে তাঁর খেলাই হয় না যদি ‘বেবি মালিঙ্গা’ নামে পরিচিত মাতিশা পাতিরানা হ্যামস্ট্রিং চোটে না পড়তেন। গল থেকে উঠে আসা এ ফাস্ট বোলার এক সময় কাজ করেছেন স্লিঙ্গি অ্যাকশনের কিংবদন্তি লাসিথ মালিঙ্গার সঙ্গে। কদিন আগে দারুণ বোলিং করেছেন দক্ষিণ আফ্রিকার টি-টোয়েন্টি লিগে।
পাতিরানার জায়গায় প্রায় একই বোলিং অ্যাকশনের তুশারা সুযোগটা দুই হাতে লুফে নিলেন। তাঁর হ্যাটট্রিক বল মোকাবিলা করতে এলেন অভিজ্ঞ মাহমুদউল্লাহ। স্নায়ুচাপে বাংলাদেশের অভিজ্ঞ ব্যাটার তুশারার বলটা আর ব্যাটে সংযোগ ঘটাতে পারলেন না। লঙ্কানদের জোরালো আবেদন। আম্পায়ার তানভীর তর্জনী তুলতেই শ্রীলঙ্কার উদযাপন শুরু। মাহমুদউল্লাহ অবশ্য রিভিউ নিয়েও ঠেকাতে পারেননি তুশারার হ্যাটট্রিক।
পঞ্চম শ্রীলঙ্কান হিসেবে আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে হ্যাটট্রিক করলেন তুশারা। শ্রীলঙ্কার অবশ্য ষষ্ঠ হ্যাটট্রিক। আর বাংলাদেশের বিপক্ষে পঞ্চম হ্যাটট্রিক কোনো বোলারের। বাংলাদেশের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টিতে সবশেষ হ্যাটট্রিক করিম জানাতের, গত বছর এ সিলেটেই।
শুধু হ্যাটট্রিকেই শেষ নয়, তুশারা পরে ফিরিয়েছেন সৌম্য সরকারকেও। তাঁর এ বিধ্বংসী বোলিংয়ে পিনপতন নীরবতা নেমে এসেছে সিলেটের পূর্ণ গ্যালারিতে। স্বাগতিক দর্শকেরা দেখতে এসেছিলেন ফাইনালে রূপ নেওয়া বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা টি-টোয়েন্টি সিরিজের শেষ ম্যাচটি। ১৭৫ রানের লক্ষ্যে ব্যাটিং করতে নেমে বাংলাদেশ ৮ ওভারে ৩৫ রান তুলতেই হারিয়েছে ৬ উইকেট।
চতুর্থ ওভারে একটা ভূমিকম্প হয়ে গেল বাংলাদেশের ব্যাটিং লাইনআপে। স্লিঙ্গি অ্যাকশনে বোলিং করা ২৯ বছর বয়সী লঙ্কান পেসার ওভারের দ্বিতীয় বলে বোল্ড করলেন বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্তকে।
তাঁর তৃতীয় বলটার গতি ছিল ঘণ্টায় ১৩৪ কিলোমিটার। কিন্তু তাওহীদ হৃদয়ের স্টাম্প যেভাবে উড়ে গেল, প্রথমে মনে হচ্ছিল বলের গতি বোধহয় ঘণ্টায় ১৫০ কিলোমিটারের কাছাকাছি! আউট হয়ে ফেরার সময় হৃদয়ের সঙ্গে লেগে গেল শ্রীলঙ্কান ফিল্ডারদের। লঙ্কান শিবির তখন উদ্যাপনে মত্ত, হৃদয়ের প্রতিক্রিয়া দেখতে তাদের বইয়েই গেছে! হ্যাটট্রিকের সামনে নুয়ান তুশারা।
যে ফাস্ট বোলার এ ম্যাচের আগে খেলেছেন আর সাতটি টি-টোয়েন্টি। সেরা বোলিং গত বছরের সেপ্টেম্বরে এশিয়ান গেমসে, আফগানদের বিপক্ষে ৪ উইকেট নিয়েছিলেন। মাত্র দুই বছরের আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি ক্যারিয়ার। বাকি দুই সংস্করণে পা এখনো পড়েনি। সিলেটে টি-টোয়েন্টি সিরিজে তাঁর খেলাই হয় না যদি ‘বেবি মালিঙ্গা’ নামে পরিচিত মাতিশা পাতিরানা হ্যামস্ট্রিং চোটে না পড়তেন। গল থেকে উঠে আসা এ ফাস্ট বোলার এক সময় কাজ করেছেন স্লিঙ্গি অ্যাকশনের কিংবদন্তি লাসিথ মালিঙ্গার সঙ্গে। কদিন আগে দারুণ বোলিং করেছেন দক্ষিণ আফ্রিকার টি-টোয়েন্টি লিগে।
পাতিরানার জায়গায় প্রায় একই বোলিং অ্যাকশনের তুশারা সুযোগটা দুই হাতে লুফে নিলেন। তাঁর হ্যাটট্রিক বল মোকাবিলা করতে এলেন অভিজ্ঞ মাহমুদউল্লাহ। স্নায়ুচাপে বাংলাদেশের অভিজ্ঞ ব্যাটার তুশারার বলটা আর ব্যাটে সংযোগ ঘটাতে পারলেন না। লঙ্কানদের জোরালো আবেদন। আম্পায়ার তানভীর তর্জনী তুলতেই শ্রীলঙ্কার উদযাপন শুরু। মাহমুদউল্লাহ অবশ্য রিভিউ নিয়েও ঠেকাতে পারেননি তুশারার হ্যাটট্রিক।
পঞ্চম শ্রীলঙ্কান হিসেবে আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে হ্যাটট্রিক করলেন তুশারা। শ্রীলঙ্কার অবশ্য ষষ্ঠ হ্যাটট্রিক। আর বাংলাদেশের বিপক্ষে পঞ্চম হ্যাটট্রিক কোনো বোলারের। বাংলাদেশের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টিতে সবশেষ হ্যাটট্রিক করিম জানাতের, গত বছর এ সিলেটেই।
শুধু হ্যাটট্রিকেই শেষ নয়, তুশারা পরে ফিরিয়েছেন সৌম্য সরকারকেও। তাঁর এ বিধ্বংসী বোলিংয়ে পিনপতন নীরবতা নেমে এসেছে সিলেটের পূর্ণ গ্যালারিতে। স্বাগতিক দর্শকেরা দেখতে এসেছিলেন ফাইনালে রূপ নেওয়া বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা টি-টোয়েন্টি সিরিজের শেষ ম্যাচটি। ১৭৫ রানের লক্ষ্যে ব্যাটিং করতে নেমে বাংলাদেশ ৮ ওভারে ৩৫ রান তুলতেই হারিয়েছে ৬ উইকেট।
ক্রিকেটে জিম্বাবুয়ে পার করছে দুঃসময়। কিন্তু প্রতিপক্ষ বাংলাদেশ হলে তারাও যেন হালে পানি পায়। সিলেট টেস্টে প্রথম দুই দিনই দাপট দেখিয়েছে জিম্বাবুয়ে। প্রথম ইনিংসে লিড নেয় তারা ৮২ রানের। দ্বিতীয় দিন শেষে ৫৭ রানে ১ উইকেট বাংলাদেশের।
৯ ঘণ্টা আগেসিলেট টেস্টে দ্বিতীয় দিন শেষে কিছুটা স্বস্তি বাংলাদেশ শিবিরে। যদিও এখনো পিছিয়ে আছে ২৫ রানে। ৮২ রানের লিড মাথায় নিয়ে দ্বিতীয় ইনিংসের শুরুতেই মাত্র ১৩ রানে কাটা পড়েছেন ওপেনার সাদমান ইসলাম। তবে দিন শেষে মাহমুদুল হাসান জয় ও মুমিনুল হকের ব্যাটে অপরাজিত ৪৪ রানের জুটিতে স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ দল।
১০ ঘণ্টা আগেটেস্টে প্রথম দিনটা বেশ গুরুত্বপূর্ণ। সিলেট টেস্টে প্রথম দিনটাই ভালো যায়নি বাংলাদেশের। ফলে আজ দ্বিতীয় দিনও তারা শেষ করেছে পিছিয়ে থেকে। তবে মেহেদী হাসান মিরাজের দুর্দান্ত ঘূর্ণি জাদু ও শেষ বিকেলে মাহমুদুল হাসান জয়-মুমিনুল হকের ব্যাটিংয়ে ঘুরে দাঁড়ানোর আশা দেখছে স্বাগতিকেরা।
১১ ঘণ্টা আগেসিলেট টেস্টে দ্বিতীয় দিন শেষ বিকেলে ব্যাটিংয়ে নেমে ১ উইকেট হারিয়ে ৫৭ রান তুলেছে বাংলাদেশ। ২৫ রানে পিছিয়ে থেকে কাল আবারও ব্যাটিংয়ে নামবে স্বাগতিকেরা। মুমিনুল হক ১৫ ও মাহমুদুল হাসান জয় ২৮ রানে অপরাজিত আছেন। দ্বিতীয় ইনিংসেও ওপেনিং জুটি বড় হয়নি বাংলাদেশের। ইনিংসের চতুর্থ ওভারে দলীয় ১৩ রানে ফেরেন সাদমান
১২ ঘণ্টা আগে