নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আগেই বাংলাদেশের কাছে সিরিজ হাতছাড়া হয়েছিল আফগানিস্তানের। তবে প্রতিটি ম্যাচেই ওয়ানডে সুপার লিগের গুরুত্বপূর্ণ দশ পয়েন্ট। শেষ ম্যাচে হোয়াইটওয়াশ এড়ানো ও এই দশ পয়েন্ট আদায় করার লক্ষ্য ছিল আফগানদের। ৭ উইকেটের জয়ে সেই প্রাপ্তির স্বাদ পেয়েছেন রশিদ খানরা। রহমতউল্লাহ গুরবাজের সেঞ্চুরি রাঙা ইনিংসে চড়ে ২-১ ব্যবধানে সিরিজ শেষ করল সফরকারীরা।
আজ সোমবার চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে আগে ব্যাটিং করে ১৯৩ রানে থামে বাংলাদেশ। জবাবে ৯ ওভার ৫ বল বাকি থাকতেই লক্ষ্যে পৌঁছে যায় আফগানরা। ১০৬ রানের অপরাজিত থেকে দলকে দশ পয়েন্টও নিয়ে দিলেন গুরবাজ।
বাংলাদেশের দেওয়া ছোট লক্ষ্য তাড়ায় উদ্বোধনী জুটি দারুণ সূচনা করেন গুরবাজ ও রিয়াজ আহমেদ। সিরিজ হারলেও ওয়ানডে সুপার লিগের দশ পয়েন্ট যে কতটা গুরুত্বপূর্ণ তার প্রমাণ মেলে তাদের ব্যাটে। তাদের ৭৯ রানে জুটি ভেঙে বাংলাদেশকে ব্রেক থ্রু এনে দেন সাকিব। ৪৯ বলে ৩৫ করে সাজঘরে ফেরেন রিয়াজ।
তিনে এসে গুরবাজকে যোগ্য সঙ্গ দেন রহমত। লম্বা সময় ধরে ব্যাট করে দলকে জয়ের পথে নিয়ে এসেছেন তিনি। তাদের ১০০ রানের জুটি ভাঙেন মেহেদী হাসান মিরাজ। ততক্ষণ ম্যাচ আর বাংলাদেশের দিকে নেই। শুধু উইকেট শিকারেই প্রাপ্তি ছিল বোলারদের। আফগান অধিনায়ক হাসমতউল্লাহ শহিদিকে দ্বিতীয় শিকার বানান মিরাজ। খানিকপরই ১০৩ বলে সেঞ্চুরি তুলে নেন একপ্রান্ত আগলে রাখা গুরবাজ। তাঁর সেঞ্চুরিতে চড়ে সহজ জয় পায় আফগানিস্তান।
এর আগে ব্যাট করতে এসে শুরুতে ৪৩ রানের শুভ সূচনা পেয়েছিল বাংলাদেশ। এরপর সাকিব ও লিটনের ব্যাটে বড় স্কোরের আভাস পায় স্বাগতিকরা। তবে এই জুটি ভাঙলে রানের গতি অনেকটা ধীর হয়ে যায়। এরপর লিটনকে ৮৬ রানে ফেরান মোহাম্মদ নবী। তারপর আর কেউই তেমন ভালো কিছু করতে পারেনি, উল্টো মাহমুদউল্লাহর ভুলে তিনটি রানআউটে ১৯৩ রানে থামে স্বাগতিকরা।
আগেই বাংলাদেশের কাছে সিরিজ হাতছাড়া হয়েছিল আফগানিস্তানের। তবে প্রতিটি ম্যাচেই ওয়ানডে সুপার লিগের গুরুত্বপূর্ণ দশ পয়েন্ট। শেষ ম্যাচে হোয়াইটওয়াশ এড়ানো ও এই দশ পয়েন্ট আদায় করার লক্ষ্য ছিল আফগানদের। ৭ উইকেটের জয়ে সেই প্রাপ্তির স্বাদ পেয়েছেন রশিদ খানরা। রহমতউল্লাহ গুরবাজের সেঞ্চুরি রাঙা ইনিংসে চড়ে ২-১ ব্যবধানে সিরিজ শেষ করল সফরকারীরা।
আজ সোমবার চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে আগে ব্যাটিং করে ১৯৩ রানে থামে বাংলাদেশ। জবাবে ৯ ওভার ৫ বল বাকি থাকতেই লক্ষ্যে পৌঁছে যায় আফগানরা। ১০৬ রানের অপরাজিত থেকে দলকে দশ পয়েন্টও নিয়ে দিলেন গুরবাজ।
বাংলাদেশের দেওয়া ছোট লক্ষ্য তাড়ায় উদ্বোধনী জুটি দারুণ সূচনা করেন গুরবাজ ও রিয়াজ আহমেদ। সিরিজ হারলেও ওয়ানডে সুপার লিগের দশ পয়েন্ট যে কতটা গুরুত্বপূর্ণ তার প্রমাণ মেলে তাদের ব্যাটে। তাদের ৭৯ রানে জুটি ভেঙে বাংলাদেশকে ব্রেক থ্রু এনে দেন সাকিব। ৪৯ বলে ৩৫ করে সাজঘরে ফেরেন রিয়াজ।
তিনে এসে গুরবাজকে যোগ্য সঙ্গ দেন রহমত। লম্বা সময় ধরে ব্যাট করে দলকে জয়ের পথে নিয়ে এসেছেন তিনি। তাদের ১০০ রানের জুটি ভাঙেন মেহেদী হাসান মিরাজ। ততক্ষণ ম্যাচ আর বাংলাদেশের দিকে নেই। শুধু উইকেট শিকারেই প্রাপ্তি ছিল বোলারদের। আফগান অধিনায়ক হাসমতউল্লাহ শহিদিকে দ্বিতীয় শিকার বানান মিরাজ। খানিকপরই ১০৩ বলে সেঞ্চুরি তুলে নেন একপ্রান্ত আগলে রাখা গুরবাজ। তাঁর সেঞ্চুরিতে চড়ে সহজ জয় পায় আফগানিস্তান।
এর আগে ব্যাট করতে এসে শুরুতে ৪৩ রানের শুভ সূচনা পেয়েছিল বাংলাদেশ। এরপর সাকিব ও লিটনের ব্যাটে বড় স্কোরের আভাস পায় স্বাগতিকরা। তবে এই জুটি ভাঙলে রানের গতি অনেকটা ধীর হয়ে যায়। এরপর লিটনকে ৮৬ রানে ফেরান মোহাম্মদ নবী। তারপর আর কেউই তেমন ভালো কিছু করতে পারেনি, উল্টো মাহমুদউল্লাহর ভুলে তিনটি রানআউটে ১৯৩ রানে থামে স্বাগতিকরা।
২০০ মিটার মিডলের সেমিফাইনালেই রেকর্ড গড়েছিলেন লিঁও মারশাঁ। ১ মিনিট ৫২.৬৯ সেকেন্ড সময় নিয়ে ভেঙে দিয়েছিলেন রায়ান লোকটির ১৪ বছরের পুরোনো রেকর্ড। গতকাল ফাইনালে নিজের সেরা টাইমিংকে ছাপিয়ে যেতে না পারলেও ফ্রান্সের এই তারকা সাঁতারু এই ইভেন্টে দ্বিতীয় সেরা টাইমিং গড়েছেন। রেকর্ড গড়া সেমিফাইনালের ২৪ ঘণ্টার
২ ঘণ্টা আগেনানান রেকর্ডের হাতছানি ছিল শুবমান গিলের সামনে। সেসব রেকর্ড ছুঁতে কিংবা ছাড়িয়ে যেতে ভারতের টেস্ট অধিনায়ককে বড় একটি ইনিংসই খেলতে হতো। ইংল্যান্ডের বিপক্ষে অ্যান্ডারসন-টেন্ডুলকার সিরিজের শেষ টেস্টে ওভালে আজ বড় ইনিংস খেলতে পারেননি তিনি। ৩৫ বলে ২১ রান করে আউট হয়ে গেছেন। তাতেই তিনি ভেঙে দিয়েছেন সুনীল গাভা
২ ঘণ্টা আগেদক্ষিণ আফ্রিকাকে হারিয়েই জিম্বাবুয়েতে অনূর্ধ্ব-১৯ ত্রিদেশীয় ওয়ানডে টুর্নামেন্ট শুরু করেছিল বাংলাদেশ। পরের ম্যাচে হারিয়েছিল স্বাগতিক জিম্বাবুয়েকে। কিন্তু এই জয়ের ধারা আর গতকাল ধরে রাখতে পারেনি বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ দল ৫ উইকেটে দক্ষিণ আফ্রিকার কাছে হেরে গেছে বাংলাদেশ।
৩ ঘণ্টা আগেজাতীয় বক্সিংয়ে আজ ছিল শেষদিন। মেয়েদের ৫২ কেজি ওজন শ্রেণির ফাইনালের দিকেই নজর ছিল বেশি। যেখানে জাতীয় ফুটবল দলের অধিনায়ক আফঈদা খন্দকারের বোন আফরা খন্দকারকে হারিয়ে সোনা জিতেছেন যুক্তরাষ্ট্রপ্রবাসী বক্সার জিনাত ফেরদৌস।
৪ ঘণ্টা আগে