নিজস্ব প্রতিবেদক
বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ ক্রিকেট লিগে (বিসিএল) খুব একটা খারাপ করেননি। কম-বেশি আলো ছড়িয়েছেন দুই সংস্করণের টুর্নামেন্টেই। ইমরুল কায়েস রান পাচ্ছেন বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ ক্রিকেট লিগেও (বিপিএল)। কিন্তু এই পারফরম্যান্স টলাতে পারছে না নির্বাচকদের মন। নির্বাচকদের ভাবনার বেশ দূরেই আছেন তিনি। এনামুল হক বিজয়, সাব্বির রহমানদের ব্যাপারটাও অনেকটা একই।
শেষ দুজনের পারফরম্যান্স অবশ্য অতটা ধারাবাহিক নয়। কিন্তু ইমরুল যেভাবে রান করেছেন সেটা জাতীয় দলে অন্তর্ভুক্তির দাবি রাখে। সাদা বলের ক্রিকেটে বাঁহাতি ওপেনারের শেষ ৮টি ইনিংসে আছে তিনটি হাফ সেঞ্চুরি। সবশেষটি গত বৃহস্পতিবার। বিপিএলে ৮১ রানের অপরাজিত ইনিংস খেলে কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ানসের জয়ে ফেরায় ইমরুল রেখেছেন মুখ্য অবদান।
কিন্তু জাতীয় দলে ফিরতে তাঁর এই পারফরম্যান্স যথেষ্ট মনে হচ্ছে না নির্বাচকদের। আজ মিরপুরে সংবাদমাধ্যমকে নির্বাচক আব্দুর রাজ্জাক বলেছেন, ‘পারফরম্যান্স করে না, তাদেরকে নিয়ে লাফালাফি করা ঠিক না। ইমরুল গত ম্যাচটা ভালো খেলেছে। কিন্তু ও অনেক দিন ভালো খেলেনি। আপনি জাতীয় লিগ থেকে যদি চিন্তা করেন তাহলে (ইমরুলের পারফরম্যান্স) আপ টু দ্য মার্ক না।’
রাজ্জাকের কথায় মনে হতে পারে, ইমরুল অনেক দিন ধরে অফ-ফর্মে আছেন। আর বিপিএলে কুমিল্লার সবশেষ ম্যাচে আচমকা জ্বলে উঠেছেন। অথচ পরিসংখ্যান বলছে অন্য কথা। বিসিএল ওয়ানডে সংস্করণের সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক ইমরুল। তিন ম্যাচে করেছেন ১৬৫ রান। এর মধ্যে শেষ দুটিতে করেছেন ফিফটি। ওয়ালটন মধ্যাঞ্চলের স্বাধীনতা কাপ জয়ে ইমরুলের ৭১ ও ৬৯ রানের ইনিংসের কার্যকারিতা অনেক।
বিসিএল টেস্ট সংস্করণটা অবশ্য ভালো কাটেনি ইমরুলের। তিন ম্যাচে ছয় ইনিংসে করেছেন ১৫০ রান। পাননি কোনো ফিফটি কিংবা সেঞ্চুরি। বাংলাদেশ টেস্ট দলে ফিরতে এই পারফরম্যান্স অবশ্যই যথেষ্ট নয়। তবে সাদা বলের দুই সংস্করণে অন্তত নির্বাচকদের দৃষ্টিতে আসার কথা ছিল। কিন্তু রাজ্জাকদের ভাবনার ধারেকাছেও নেই ইমরুল। দুই বছরেরও বেশি সময় ধরে জাতীয় দলের বাইরে থাকা বাঁহাতি ওপেনারের ফেরার পথ যে কতটা দুর্গম সেটা বোঝাই যাচ্ছে।
বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ ক্রিকেট লিগে (বিসিএল) খুব একটা খারাপ করেননি। কম-বেশি আলো ছড়িয়েছেন দুই সংস্করণের টুর্নামেন্টেই। ইমরুল কায়েস রান পাচ্ছেন বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ ক্রিকেট লিগেও (বিপিএল)। কিন্তু এই পারফরম্যান্স টলাতে পারছে না নির্বাচকদের মন। নির্বাচকদের ভাবনার বেশ দূরেই আছেন তিনি। এনামুল হক বিজয়, সাব্বির রহমানদের ব্যাপারটাও অনেকটা একই।
শেষ দুজনের পারফরম্যান্স অবশ্য অতটা ধারাবাহিক নয়। কিন্তু ইমরুল যেভাবে রান করেছেন সেটা জাতীয় দলে অন্তর্ভুক্তির দাবি রাখে। সাদা বলের ক্রিকেটে বাঁহাতি ওপেনারের শেষ ৮টি ইনিংসে আছে তিনটি হাফ সেঞ্চুরি। সবশেষটি গত বৃহস্পতিবার। বিপিএলে ৮১ রানের অপরাজিত ইনিংস খেলে কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ানসের জয়ে ফেরায় ইমরুল রেখেছেন মুখ্য অবদান।
কিন্তু জাতীয় দলে ফিরতে তাঁর এই পারফরম্যান্স যথেষ্ট মনে হচ্ছে না নির্বাচকদের। আজ মিরপুরে সংবাদমাধ্যমকে নির্বাচক আব্দুর রাজ্জাক বলেছেন, ‘পারফরম্যান্স করে না, তাদেরকে নিয়ে লাফালাফি করা ঠিক না। ইমরুল গত ম্যাচটা ভালো খেলেছে। কিন্তু ও অনেক দিন ভালো খেলেনি। আপনি জাতীয় লিগ থেকে যদি চিন্তা করেন তাহলে (ইমরুলের পারফরম্যান্স) আপ টু দ্য মার্ক না।’
রাজ্জাকের কথায় মনে হতে পারে, ইমরুল অনেক দিন ধরে অফ-ফর্মে আছেন। আর বিপিএলে কুমিল্লার সবশেষ ম্যাচে আচমকা জ্বলে উঠেছেন। অথচ পরিসংখ্যান বলছে অন্য কথা। বিসিএল ওয়ানডে সংস্করণের সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক ইমরুল। তিন ম্যাচে করেছেন ১৬৫ রান। এর মধ্যে শেষ দুটিতে করেছেন ফিফটি। ওয়ালটন মধ্যাঞ্চলের স্বাধীনতা কাপ জয়ে ইমরুলের ৭১ ও ৬৯ রানের ইনিংসের কার্যকারিতা অনেক।
বিসিএল টেস্ট সংস্করণটা অবশ্য ভালো কাটেনি ইমরুলের। তিন ম্যাচে ছয় ইনিংসে করেছেন ১৫০ রান। পাননি কোনো ফিফটি কিংবা সেঞ্চুরি। বাংলাদেশ টেস্ট দলে ফিরতে এই পারফরম্যান্স অবশ্যই যথেষ্ট নয়। তবে সাদা বলের দুই সংস্করণে অন্তত নির্বাচকদের দৃষ্টিতে আসার কথা ছিল। কিন্তু রাজ্জাকদের ভাবনার ধারেকাছেও নেই ইমরুল। দুই বছরেরও বেশি সময় ধরে জাতীয় দলের বাইরে থাকা বাঁহাতি ওপেনারের ফেরার পথ যে কতটা দুর্গম সেটা বোঝাই যাচ্ছে।
ঢাকায় এশিয়ান ক্রিকেট কাউন্সিলের এজিএমেই ঠিক হয়েছিল সেপ্টেম্বরে আরব আমিরাতে হবে ২০২৫ এশিয়া কাপ। আজ আনুষ্ঠানিকভাবেও এসিসি জানিয়ে দিয়েছে টুর্নামেন্ট শুরুর দিনক্ষণ, প্রকাশ করেছে সূচিও। ৯ সেপ্টেম্বর শুরু হয়ে ২৮ সেপ্টেম্বর শেষ হবে এশিয়ার সবচেয়ে বড় এই ক্রিকেট প্রতিযোগিতা।
৩ ঘণ্টা আগেকয়েক দিন আগে ঢাকায় এশিয়ান ক্রিকেট কাউন্সিলের বার্ষিক সভা (এজিএম) শেষে সভাপতি মহসিন নাকভি জানিয়েছিলেন, দ্রুতই এশিয়া কাপ নিয়ে চূড়ান্ত ঘোষণা আসবে। আজই এল সে ঘোষণা। ৯ সেপ্টেম্বর শুরু হবে এশিয়া কাপ। বাংলাদেশ পড়েছে ‘বি’ গ্রুপে। যেখানে প্রতিপক্ষ শ্রীলঙ্কা, আফগানিস্তান ও হংকং।
৫ ঘণ্টা আগেত্রিদেশীয় সিরিজের প্রথম ম্যাচে নাটকীয় জয় পেয়েছে বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ দল। হারারেতে আজ দক্ষিণ আফ্রিকা অনূর্ধ্ব-১৯ দলকে ১ উইকেটে হারিয়েছে তারা। অলরাউন্ড নৈপুণ্যে জয়ের নায়ক সামিউন বশির। বল হাতে ২ উইকেট নেওয়ার পর ব্যাটিংয়ে হার না মানা ৪৫ রানের ইনিংস খেলেন তিনি।
৫ ঘণ্টা আগেওল্ড ট্রাফোর্ড টেস্টে বল হাতে আলো ছড়ানোর পর ব্যাটিংয়ে সুবাস ছড়িয়েছেন বেন স্টোকস। নাম লেখালেন বিরল এক ক্লাবেও। স্যার গ্যারি সোবার্স ও জ্যাক ক্যালিসের পর টেস্টে ৭ হাজার রান ও ২০০ উইকেট নেওয়া তৃতীয় ক্রিকেটার তিনি। স্টোকস সেই ক্লাবে নাম লিখিয়েছেন সেঞ্চুরি করেই।
৬ ঘণ্টা আগে