নিজস্ব প্রতিবেদক, ব্রিসবেন থেকে
বাংলাদেশ দলের ব্যাটিং অনুশীলনের শুরুতেই পেসারদের হাতেও ব্যাট তুলে দিচ্ছেন দলের টেকনিক্যাল কনসাল্ট্যান্ট শ্রীধরন শ্রীরাম। আজ ব্রিসবেনের অনুশীলনে যেমন হাসান মাহমুদের সঙ্গে দেখা গেল ইবাদত হোসেনের ব্যাটিং।
শ্রীরাম চাইছেন, শেষ দিকে বোলাররাও যেন গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখতে পারেন দলের স্কোর বড় করতে বা লক্ষ্য ভালোভাবে তাড়া করতে। সে লক্ষ্যেই ইবাদতকে যেমন শ্রীরাম লক্ষ্য বেঁধে দিলেন ৫ বলে ৮ রান। ইবাদত বেশ ভালোই এগোচ্ছিলেন এই ‘লক্ষ্য’ তাড়া করতে। এক পর্যায়ে দাঁড়াল ১ বলে ২ রান। থ্রোডাউন করা শ্রীরামের বলটা ইবাদত ব্যাটেই লাগাতে পারলেন না!
এবার বাংলাদেশ দলের ভারতীয় কোচ শ্রীরামের চিৎকার, ‘যবতক তু নেহি জিতে গা, তবতক নেহি ছোড়ে গা (যতক্ষণ তুই জিততে পারবি না, ততক্ষণ ছাড়ব না)।’ ইবাদতকে আবার নতুন লক্ষ্য বেঁধে দেওয়া হলো। বাংলাদেশ দলের পেসার এভাবে একাধিকবার লক্ষ্য তাড়া করতে ব্যর্থ হলেন আর নাছোড় শ্রীরাম লেগেই রইলেন।
বাংলাদেশ দলের অনুশীলনে শ্রীরামের ব্যতিব্যস্ততা, প্রভাব দেখে প্রশ্ন হতে পারে, তিনি কি তবে কড়া হেড মাস্টার? এ প্রশ্নে সংবাদ সম্মেলনে এক শ্রীময় হাসিতে শ্রীরাম বলেন, ‘ওদের (খেলোয়াড়দের) জিজ্ঞেস করুন।’ পরক্ষণে নিজেই বললেন, ‘আমি হেডিমাস্টার নই।’ আর লেজের ব্যাটারদের নিয়ে কাজ করা প্রসঙ্গে বললেন, ‘ওরা উন্নতি করছে। তারা যদি ব্যাটিংয়ে কিছু অবদান রাখতে পারে, সেটা দলের জন্যই ভালো।’
অবশ্য লেজের ব্যাটারদের নিয়ে নয়, বেশি কথা হচ্ছে বাংলাদেশের ওপেনিং জুটি নিয়ে। শ্রীরামের কোচিংয়ে এত বেশি পরীক্ষানিরীক্ষা হচ্ছে ওপেনারদের, বারবার প্রশ্ন হচ্ছে এই কৌশল নিয়ে। বাংলাদেশ দলের টেকনিক্যাল কনসাল্ট্যান্ট বেশ বিরক্তই মনে হলো বিষয়টি নিয়ে, ‘নিউজিল্যান্ডে প্রতি ম্যাচেই আমরা ৬ ওভারে ৪০ রান পেয়েছি। ওপেনিং নিয়ে দুর্ভাবনা আছে কেন মনে করছেন, এটাই বরং আমার প্রশ্ন। নিউজিল্যান্ডে প্রতিটি দলের জন্য প্রথম ৬ ওভারে ৪০ রান ছিল প্রায় পার স্কোর এবং বাংলাদেশ প্রতি ম্যাচেই সেটা করেছে। আপনারা তাই কেন মনে করছেন যে ওপেনিং নিয়ে দুশ্চিন্তা আছে, এটাই আমার প্রশ্ন।’
বাংলাদেশ দলের ব্যাটিং অনুশীলনের শুরুতেই পেসারদের হাতেও ব্যাট তুলে দিচ্ছেন দলের টেকনিক্যাল কনসাল্ট্যান্ট শ্রীধরন শ্রীরাম। আজ ব্রিসবেনের অনুশীলনে যেমন হাসান মাহমুদের সঙ্গে দেখা গেল ইবাদত হোসেনের ব্যাটিং।
শ্রীরাম চাইছেন, শেষ দিকে বোলাররাও যেন গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখতে পারেন দলের স্কোর বড় করতে বা লক্ষ্য ভালোভাবে তাড়া করতে। সে লক্ষ্যেই ইবাদতকে যেমন শ্রীরাম লক্ষ্য বেঁধে দিলেন ৫ বলে ৮ রান। ইবাদত বেশ ভালোই এগোচ্ছিলেন এই ‘লক্ষ্য’ তাড়া করতে। এক পর্যায়ে দাঁড়াল ১ বলে ২ রান। থ্রোডাউন করা শ্রীরামের বলটা ইবাদত ব্যাটেই লাগাতে পারলেন না!
এবার বাংলাদেশ দলের ভারতীয় কোচ শ্রীরামের চিৎকার, ‘যবতক তু নেহি জিতে গা, তবতক নেহি ছোড়ে গা (যতক্ষণ তুই জিততে পারবি না, ততক্ষণ ছাড়ব না)।’ ইবাদতকে আবার নতুন লক্ষ্য বেঁধে দেওয়া হলো। বাংলাদেশ দলের পেসার এভাবে একাধিকবার লক্ষ্য তাড়া করতে ব্যর্থ হলেন আর নাছোড় শ্রীরাম লেগেই রইলেন।
বাংলাদেশ দলের অনুশীলনে শ্রীরামের ব্যতিব্যস্ততা, প্রভাব দেখে প্রশ্ন হতে পারে, তিনি কি তবে কড়া হেড মাস্টার? এ প্রশ্নে সংবাদ সম্মেলনে এক শ্রীময় হাসিতে শ্রীরাম বলেন, ‘ওদের (খেলোয়াড়দের) জিজ্ঞেস করুন।’ পরক্ষণে নিজেই বললেন, ‘আমি হেডিমাস্টার নই।’ আর লেজের ব্যাটারদের নিয়ে কাজ করা প্রসঙ্গে বললেন, ‘ওরা উন্নতি করছে। তারা যদি ব্যাটিংয়ে কিছু অবদান রাখতে পারে, সেটা দলের জন্যই ভালো।’
অবশ্য লেজের ব্যাটারদের নিয়ে নয়, বেশি কথা হচ্ছে বাংলাদেশের ওপেনিং জুটি নিয়ে। শ্রীরামের কোচিংয়ে এত বেশি পরীক্ষানিরীক্ষা হচ্ছে ওপেনারদের, বারবার প্রশ্ন হচ্ছে এই কৌশল নিয়ে। বাংলাদেশ দলের টেকনিক্যাল কনসাল্ট্যান্ট বেশ বিরক্তই মনে হলো বিষয়টি নিয়ে, ‘নিউজিল্যান্ডে প্রতি ম্যাচেই আমরা ৬ ওভারে ৪০ রান পেয়েছি। ওপেনিং নিয়ে দুর্ভাবনা আছে কেন মনে করছেন, এটাই বরং আমার প্রশ্ন। নিউজিল্যান্ডে প্রতিটি দলের জন্য প্রথম ৬ ওভারে ৪০ রান ছিল প্রায় পার স্কোর এবং বাংলাদেশ প্রতি ম্যাচেই সেটা করেছে। আপনারা তাই কেন মনে করছেন যে ওপেনিং নিয়ে দুশ্চিন্তা আছে, এটাই আমার প্রশ্ন।’
বাংলাদেশের গত ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে সবচেয়ে সফল ব্যাটার ছিলেন জাকের আলী অনিক। সে সফরে দুই টেস্টের সিরিজে করেছিলেন ১৭৬ রান। তিনটি টি-টোয়েন্টিতে ৬০ গড়ে ১২০ রান। দুই সংস্করণেই তিনি ছিলেন সফরকারী দলের সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক। সে সফরে ওয়ানডে সিরিজেও রান পেয়েছিলেন জাকের; তিন ওয়ানডেতে ৫৬.৫০ গড়ে করেছিলেন ১১৩।
৫ ঘণ্টা আগেমিরপুরে দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে পাকিস্তানকে ৮ রানে হারিয়ে সিরিজ জিতল বাংলাদেশ। কুড়ি ওভারের একাধিক ম্যাচের দ্বিপক্ষীয় সিরিজে পাকিস্তানের বিপক্ষে এটি তাদের প্রথম সিরিজ জয়। টেস্ট খেলুড়ে হিসেবে নবমতম দলের বিপক্ষে সিরিজ জয়। শোকের দিনে এল বাংলাদেশ দলের সিরিজ জয়ের সাফল্য। অধিনায়ক লিটন দাস এই জয় উৎসর্গ করলেন
৮ ঘণ্টা আগেসহজে জয়ের ইঙ্গিত দিয়েও ফাহিম আশরাফের তাণ্ডবে কঠিন হয়ে ওঠে ম্যাচ। তবে ১৯তম ওভারের শেষ বলে ফাহিমকে বোল্ড করে জয়ের সম্ভাবনা উজ্জ্বল করেন রিশাদ হোসেন। শেষ ওভারে জিততে পাকিস্তানের প্রয়োজন ছিল ১৩, বাংলাদেশের ১ উইকেট। মোস্তাফিজুর রহমানের করা প্রথম বলেই মিড অফ দিয়ে দারুণ এক চারে ম্যাচ আরও জমিয়ে তোলেন
৯ ঘণ্টা আগেবাড়িতে টিভি ছিল না। গত বছর অনূর্ধ্ব-১৯ নারী সাফ চ্যাম্পিয়নশিপে সেরা খেলোয়াড় হওয়ায় মোসাম্মৎ সাগরিকার ঘরে পৌঁছে যায় দুটি টিভি। তবু গ্যালারিতে বসে মেয়ের খেলা দেখার আনন্দই অন্য রকম। সাগরিকার বাবা লিটন আলীও চেয়েছিলেন তা। কিন্তু জটিলতার কারণে ঠাকুরগাঁও থেকে ঢাকায় আসতে পারেননি তিনি।
১০ ঘণ্টা আগে