নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
মিরপুরে মুশফিকুর রহিম যখন শ্রীলঙ্কার সঙ্গে একাই লড়াই চালিয়ে যাচ্ছেন, তখন ইনডোরে লড়াই চলছে মুমিনুল হকেরও। এখানে তাঁর কোনো প্রতিপক্ষ নেই। লড়াইটা নিজের সঙ্গেই।
৯, ২, ৫, ৬, ২, ০ কোনো ল্যান্ডফোন নম্বর নয়। বাংলাদেশ অধিনায়ক মুমিনুলের শেষ ছয় ইনিংসের স্কোর। টানা ছয় ইনিংসে দুই অঙ্ক ছুঁতে ব্যর্থ তিনি। এমন খারাপ সময় ৯ বছরের টেস্ট ক্যারিয়ারে এবারই প্রথম বাঁহাতি ব্যাটারের।
নেতৃত্বের চাপ আর ব্যাটে রানখরার দ্বিমুখী চাপে পিষ্ট মুমিনুল। নেটে মনোযোগী হয়েও মাঠে তার প্রতিফলন ঘটাতে পারছেন না। মুমিনুল হয়তো নিজের ওপর কিছুটা হতাশও।
চট্টগ্রামে প্রথম টেস্টে রানপ্রসবা উইকেটেও ব্যাট না হাসায় নিশ্চয়ই আক্ষেপে পুড়ছেন মুমিনুল। জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে সতীর্থ তামিম ইকবাল ও মুশফিক সেঞ্চুরি পেলেও তাঁর কাছে এমন পিচও দুর্বোধ্য মনে হচ্ছিল। অথচ টেস্ট ক্যারিয়ারের ১১ সেঞ্চুরির সাতটিই এ মাঠে।
ঢাকায় ফিরেও উন্নতির লক্ষণ নেই। সিরিজ নির্ধারণী টেস্টের প্রথম ইনিংসে টপ অর্ডারদের ব্যর্থতায় মুমিনুল নিজেও শামিল হয়েছেন। ৯ রান করে ফিরেছেন প্যাভিলিয়নে। অথচ এবারও তাঁর দুই সতীর্থ মুশফিক ও লিটন দাস সেঞ্চুরি করার পাশাপাশি রেকর্ড জুটি গড়ে দলকে উদ্ধার করেছেন।
অবশ্য শিষ্যের খারাপ সময়ে পাশে আছেন প্রধান কোচ রাসেল ডমিঙ্গো। গতকাল সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেছিলেন, ‘আমার মনে হয় না সে ছন্দ হারিয়ে ফেলেছে। সে শুধু রান পাচ্ছে না। আজকে (গতকাল) সকালে নেটে ওকে দেখেছি আমি, খুব ভালো মনে হয়েছে। ব্যাটিংয়ের সময় পজিশনে খুব ভালোভাবে গিয়েছে। সে আসলে রানের বাইরে, ছন্দের বাইরে নয়।’
কোচের কথা সত্যি হলেও নিশ্চয়ই ছন্দে ফেরার তাড়না তাড়া করে বেড়াচ্ছে মুমিনুলকে। সে কারণেই আজ ঢাকা টেস্টের দ্বিতীয় দিন সকালে টিম বাস স্টেডিয়ামে পৌঁছাতেই ব্যাট-প্যাড নিয়ে ইনডোরে চলে আসেন মুমিনুল। তখনো ড্রেসিংরুম থেকে বের হননি সতীর্থরা। নিজের সঙ্গে নিজের লড়াই চলাকালে তাঁকে সহায়তা করেন ব্যাটিং কোচ জেমি সিডন্স ও থ্রোয়ার রমজান।
ইনডোরে সিডন্স-রমজানকে নিয়ে লম্বা সময় ব্যাটিং অনুশীলন করেন মুমিনুল। কয়েক ইনিংস ধরে ব্যাট আর বলের গতির সঙ্গে ঠিকঠাক পেরে উঠছেন না তিনি। তাই সিডন্সের সঙ্গে এই দুর্বলতা নিয়ে বেশি সময় কাজ করেছেন।
মুমিনুল ফেরার পর সিডন্সকে নিয়ে ইনডোরে আধা ঘণ্টার মতো ব্যাটিং অনুশীলন করেছেন সাকিব আল হাসান ও মাহমুদুল হাসান জয়। গতকাল দুজনই আউট হয়েছেন শূন্য রানে।
মিরপুরে মুশফিকুর রহিম যখন শ্রীলঙ্কার সঙ্গে একাই লড়াই চালিয়ে যাচ্ছেন, তখন ইনডোরে লড়াই চলছে মুমিনুল হকেরও। এখানে তাঁর কোনো প্রতিপক্ষ নেই। লড়াইটা নিজের সঙ্গেই।
৯, ২, ৫, ৬, ২, ০ কোনো ল্যান্ডফোন নম্বর নয়। বাংলাদেশ অধিনায়ক মুমিনুলের শেষ ছয় ইনিংসের স্কোর। টানা ছয় ইনিংসে দুই অঙ্ক ছুঁতে ব্যর্থ তিনি। এমন খারাপ সময় ৯ বছরের টেস্ট ক্যারিয়ারে এবারই প্রথম বাঁহাতি ব্যাটারের।
নেতৃত্বের চাপ আর ব্যাটে রানখরার দ্বিমুখী চাপে পিষ্ট মুমিনুল। নেটে মনোযোগী হয়েও মাঠে তার প্রতিফলন ঘটাতে পারছেন না। মুমিনুল হয়তো নিজের ওপর কিছুটা হতাশও।
চট্টগ্রামে প্রথম টেস্টে রানপ্রসবা উইকেটেও ব্যাট না হাসায় নিশ্চয়ই আক্ষেপে পুড়ছেন মুমিনুল। জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে সতীর্থ তামিম ইকবাল ও মুশফিক সেঞ্চুরি পেলেও তাঁর কাছে এমন পিচও দুর্বোধ্য মনে হচ্ছিল। অথচ টেস্ট ক্যারিয়ারের ১১ সেঞ্চুরির সাতটিই এ মাঠে।
ঢাকায় ফিরেও উন্নতির লক্ষণ নেই। সিরিজ নির্ধারণী টেস্টের প্রথম ইনিংসে টপ অর্ডারদের ব্যর্থতায় মুমিনুল নিজেও শামিল হয়েছেন। ৯ রান করে ফিরেছেন প্যাভিলিয়নে। অথচ এবারও তাঁর দুই সতীর্থ মুশফিক ও লিটন দাস সেঞ্চুরি করার পাশাপাশি রেকর্ড জুটি গড়ে দলকে উদ্ধার করেছেন।
অবশ্য শিষ্যের খারাপ সময়ে পাশে আছেন প্রধান কোচ রাসেল ডমিঙ্গো। গতকাল সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেছিলেন, ‘আমার মনে হয় না সে ছন্দ হারিয়ে ফেলেছে। সে শুধু রান পাচ্ছে না। আজকে (গতকাল) সকালে নেটে ওকে দেখেছি আমি, খুব ভালো মনে হয়েছে। ব্যাটিংয়ের সময় পজিশনে খুব ভালোভাবে গিয়েছে। সে আসলে রানের বাইরে, ছন্দের বাইরে নয়।’
কোচের কথা সত্যি হলেও নিশ্চয়ই ছন্দে ফেরার তাড়না তাড়া করে বেড়াচ্ছে মুমিনুলকে। সে কারণেই আজ ঢাকা টেস্টের দ্বিতীয় দিন সকালে টিম বাস স্টেডিয়ামে পৌঁছাতেই ব্যাট-প্যাড নিয়ে ইনডোরে চলে আসেন মুমিনুল। তখনো ড্রেসিংরুম থেকে বের হননি সতীর্থরা। নিজের সঙ্গে নিজের লড়াই চলাকালে তাঁকে সহায়তা করেন ব্যাটিং কোচ জেমি সিডন্স ও থ্রোয়ার রমজান।
ইনডোরে সিডন্স-রমজানকে নিয়ে লম্বা সময় ব্যাটিং অনুশীলন করেন মুমিনুল। কয়েক ইনিংস ধরে ব্যাট আর বলের গতির সঙ্গে ঠিকঠাক পেরে উঠছেন না তিনি। তাই সিডন্সের সঙ্গে এই দুর্বলতা নিয়ে বেশি সময় কাজ করেছেন।
মুমিনুল ফেরার পর সিডন্সকে নিয়ে ইনডোরে আধা ঘণ্টার মতো ব্যাটিং অনুশীলন করেছেন সাকিব আল হাসান ও মাহমুদুল হাসান জয়। গতকাল দুজনই আউট হয়েছেন শূন্য রানে।
প্রবাসী ফুটবলারদের নিয়ে উন্মাদনার মাত্রা ধীরে ধীরে বাড়ছেই। বিশেষ করে হামজা চৌধুরীর অভিষেকের পর অনেক প্রবাসী ফুটবলার এখন আলোচনায়। কানাডা প্রবাসী সমিত সোমের পাশাপাশি এবার কিউবা মিচেলকে খেলানোর চেষ্টায় রয়েছে বাফুফে।
২ ঘণ্টা আগেআগামীকাল (২০ এপ্রিল) সিলেটে শুরু হচ্ছে বাংলাদেশ-জিম্বাবুয়ের টেস্ট সিরিজের প্রথম টেস্ট। সিরিজের সম্প্রচার স্বত্ব নিয়ে বেশ ভোগান্তির মধ্যে ছিল বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। তবে এ ভোগান্তির অবসান ঘটিয়েছে বাংলাদেশ টেলিভিশন (বিটিভি)। গতকাল শুক্রবার এক বিবৃতিতে বাংলাদেশ-জিম্বাবুয়ের ম্যাচ সরাসরি দেখানোর
৩ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) শ্রীলঙ্কা সফরের জন্য ১৫ সদস্যের বাংলাদেশের অনূর্ধ্ব-১৯ দল ঘোষণা করেছে। আগামীকাল ঢাকা থেকে কলম্বোর উদ্দেশে রওনা দেবেন যুবারা। সফরে স্বাগতিক শ্রীলঙ্কা অনূর্ধ্ব-১৯ দলের বিপক্ষে ছয় ম্যাচের যুব ওয়ানডে সিরিজ খেলবে আজিজুল হাকিম তামিমের নেতৃত্বাধীন দল।
৩ ঘণ্টা আগেহামজা চৌধুরীর বাংলাদেশের জার্সিতে খেলার পর থেকে আগ্রহ বেড়েছে ফুটবল নিয়ে। প্রবাসী ফুটবলারদের ঘিরে অন্যরকম উন্মাদনা কাজ করছে সমর্থকদের। হামজার প্রভাব শুধু ফুটবলেই নয় পড়েছে অন্যান্য খেলাতেও। দেশের বাইরে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা প্রবাসী ক্রীড়াবিদদের বাংলাদেশের হয়ে খেলানোর উদ্যোগ নিতে সকল ফেডারেশনকে চিঠি দিয়েছে
৫ ঘণ্টা আগে