ডমিনিকায় প্রথম টি-টোয়েন্টি বৃষ্টিতে ভেসে যাওয়ার পর কোচ রাসেল ডমিঙ্গো দ্বিতীয়টিতে ভালো করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। এবার দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে ৩৫ রানে হারের পর শেষটিতে দলীয় প্রচেষ্টায় ঘুরে দাঁড়ানোর ইচ্ছের কথা বললেন মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। একইসঙ্গে টি-টোয়েন্টি অধিনায়ক জানালেন,কোথায় পিছিয়ে পড়ে বাংলাদেশ।
দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে হারের ব্যাখ্যাও দিয়েছেন মাহমুদউল্লাহ। আর সাকিব আল হাসানের ব্যাটিংয়ের কথা বলেছেন আলাদা করে, ‘সাকিব খুবই ভালো ব্যাটিং করেছে। তবে বোলিংয়ে সম্ভবত আমরা কয়েকটা ওভারে বেশি রান দিয়ে ফেলেছি। যেভাবে আমরা পরিকল্পনা কাজে লাগাতে চেয়েছি সেটা পারিনি। যেখানে বল করতে চেয়েছি, সেখানে বল করতে পারিনি। পরিকল্পনা অনুয়ায়ী বোলিং হয়নি। ১৯০ রান যখন তাড়া করবেন তখন ভালো একটা শুরু খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু ওখানেই আমরা কিছুটা পিছিয়ে পড়ি।’
চতুর্থ উইকেট জুটিতে অবশ্য আশা জাগিয়েছিল সাকিব - আফিফের জুটি। তবে বলের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে রান তুলতে পারেননি। এই জুটি নিয়ে মাহমুদউল্লাহর মূল্যায়ন, ‘আফিফ–সাকিবের জুটিটা গুরুত্বপূর্ণ ছিল, যেটা আমাদের একটা মোমেন্টাম দিয়েছিল। শেষ দিকে সাকিব পরপর কয়েকটা বাউন্ডারি মারল। তারপরও বোলিংটা যদি আমরা আরেকটু ভালো করতে পারতাম, লক্ষ্যটা যদি আরেকটু কম হতো তাহলে হয়তো আমাদের জন্য ভালো হতো।’
তৃতীয় টি-টোয়েন্টির আগে নিজেরদের ঘাটতি ও শক্তির জায়গা নিয়ে কথা বলেছেন মাহমুদউল্লাহ। তিনি মনে করেন টি-টোয়েন্টিতে সাফল্য পেতে দল হয়ে খেলার বিকল্প নেই। নিজেদের লক্ষ্য নিয়ে মাহমুদউল্লাহ বলেন, ‘লক্ষ্য একটাই সেটা ম্যাচ জেতা। টি-টোয়েন্টিতে আমরা যেরকম দল,আমাদের একটা দল হয়েই খেলতে হবে। ছোট ছোট যে জায়গাগুলোই ঘাটতি আছে সেসব জায়গায় কাজ করতে হবে। তাহলেই আমরা দল হিসেবে ভালো পারফর্ম করি। এটাই আমাদের শক্তির জায়গা।’
ডমিনিকায় প্রথম টি-টোয়েন্টি বৃষ্টিতে ভেসে যাওয়ার পর কোচ রাসেল ডমিঙ্গো দ্বিতীয়টিতে ভালো করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। এবার দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে ৩৫ রানে হারের পর শেষটিতে দলীয় প্রচেষ্টায় ঘুরে দাঁড়ানোর ইচ্ছের কথা বললেন মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। একইসঙ্গে টি-টোয়েন্টি অধিনায়ক জানালেন,কোথায় পিছিয়ে পড়ে বাংলাদেশ।
দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে হারের ব্যাখ্যাও দিয়েছেন মাহমুদউল্লাহ। আর সাকিব আল হাসানের ব্যাটিংয়ের কথা বলেছেন আলাদা করে, ‘সাকিব খুবই ভালো ব্যাটিং করেছে। তবে বোলিংয়ে সম্ভবত আমরা কয়েকটা ওভারে বেশি রান দিয়ে ফেলেছি। যেভাবে আমরা পরিকল্পনা কাজে লাগাতে চেয়েছি সেটা পারিনি। যেখানে বল করতে চেয়েছি, সেখানে বল করতে পারিনি। পরিকল্পনা অনুয়ায়ী বোলিং হয়নি। ১৯০ রান যখন তাড়া করবেন তখন ভালো একটা শুরু খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু ওখানেই আমরা কিছুটা পিছিয়ে পড়ি।’
চতুর্থ উইকেট জুটিতে অবশ্য আশা জাগিয়েছিল সাকিব - আফিফের জুটি। তবে বলের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে রান তুলতে পারেননি। এই জুটি নিয়ে মাহমুদউল্লাহর মূল্যায়ন, ‘আফিফ–সাকিবের জুটিটা গুরুত্বপূর্ণ ছিল, যেটা আমাদের একটা মোমেন্টাম দিয়েছিল। শেষ দিকে সাকিব পরপর কয়েকটা বাউন্ডারি মারল। তারপরও বোলিংটা যদি আমরা আরেকটু ভালো করতে পারতাম, লক্ষ্যটা যদি আরেকটু কম হতো তাহলে হয়তো আমাদের জন্য ভালো হতো।’
তৃতীয় টি-টোয়েন্টির আগে নিজেরদের ঘাটতি ও শক্তির জায়গা নিয়ে কথা বলেছেন মাহমুদউল্লাহ। তিনি মনে করেন টি-টোয়েন্টিতে সাফল্য পেতে দল হয়ে খেলার বিকল্প নেই। নিজেদের লক্ষ্য নিয়ে মাহমুদউল্লাহ বলেন, ‘লক্ষ্য একটাই সেটা ম্যাচ জেতা। টি-টোয়েন্টিতে আমরা যেরকম দল,আমাদের একটা দল হয়েই খেলতে হবে। ছোট ছোট যে জায়গাগুলোই ঘাটতি আছে সেসব জায়গায় কাজ করতে হবে। তাহলেই আমরা দল হিসেবে ভালো পারফর্ম করি। এটাই আমাদের শক্তির জায়গা।’
রিশাদ হোসেনের সাফল্যে বাংলাদেশ দলের সবচেয়ে বেশি খুশি কে হবেন, বলুন তো? মুশতাক আহমেদ। স্পিন পরামর্শক হিসেবে বাংলাদেশ দলের সব স্পিনারের সাফল্যই তাঁকে আনন্দিত করে। তবে খেলোয়াড়ি জীবনে নিজেই ছিলেন দুর্দান্ত এক লেগ স্পিনার। লেগিদের প্রতি তাঁর দুর্বলতা, ভালো লাগা থাকবেই। মিরপুরে আজ ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে
১ ঘণ্টা আগেমিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামের উইকেট নিয়ে আলোচনা-সমালোচনা নতুন কিছু নয়। মিরপুরের উইকেটের চরিত্র নিয়ে এত দিন কাঠগড়ায় তোলা হতো কিউরেটর গামিনি ডি সিলভাকে। গামিনি এখন মিরপুরে না থাকলেও উইকেটের চরিত্র আছে আগের মতোই। ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে চলমান ওয়ানডে সিরিজে কালো মাটির ঘূর্ণি উইকেটে বিষাক্ত টার্ন পাচ্ছেন
১ ঘণ্টা আগেব্যাট হাতে ১৩ বলের ২৬ রানের ঝোড়ো ক্যামিও, আর বল হাতে ক্যারিয়ারসেরা বোলিং—৬/৩৫; রিশাদ হোসেনের অলরাউন্ড নৈপুণ্যে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে প্রথম ওয়ানডেতে ৭৪ রানে জিতল বাংলাদেশ। গতকাল মিরপুরে প্রথমে ব্যাট করে ২০৭ রানে তোলে বাংলাদেশ। লক্ষ্য তাড়ায় ওয়েস্ট ইন্ডিজ ১৩৩ রানে অলআউট। এই জয়ে তিন ম্যাচের সিরিজে
৩ ঘণ্টা আগেপ্রতিপক্ষের রক্ষণভাগের জন্য বরাবরই আতঙ্কের আরেক নাম আর্লিং হাল্যান্ড। চলতি মৌসুমেও নিজের আধিপত্য দেখাচ্ছেন এই স্ট্রাইকার। তাঁকে আটকানোর সব চেষ্টাতেই ব্যর্থ হয় প্রতিপক্ষের রক্ষণভাগ। এবার হাল্যান্ডকে আটকানোর উপায় বলে দিলেন খোদ ম্যানচেস্টার সিটির কোচ পেপ গার্দিওলা।
৫ ঘণ্টা আগে