নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামের উইকেট নিয়ে আলোচনা-সমালোচনা নতুন কিছু নয়। মিরপুরের উইকেটের চরিত্র নিয়ে এত দিন কাঠগড়ায় তোলা হতো কিউরেটর গামিনি ডি সিলভাকে। গামিনি এখন মিরপুরে না থাকলেও উইকেটের চরিত্র আছে আগের মতোই। ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে চলমান ওয়ানডে সিরিজে কালো মাটির ঘূর্ণি উইকেটে বিষাক্ত টার্ন পাচ্ছেন স্পিনাররা। তাতে নাভিশ্বাস উঠছে ব্যাটারদের।
উইকেটের সহায়তায় ২০৭ রান করেও আজ বাংলাদেশ জিতেছে ৭৪ রানে। এমন উইকেটে খেলে অভ্যস্ত একজন ব্যাটার কীভাবে বড় মঞ্চে ভালো উইকেটে ভালো করবেন? ক্রিকেটারদেরই তোলা পুরোনো এ প্রশ্ন ভুলে গিয়ে মিরপুরে এবারও ঘূর্ণি উইকেটেই খেলছে বাংলাদেশ। এতে কোনো সমস্যাও দেখছেন না সাবেক অধিনায়ক মোহাম্মদ আশরাফুল। তিনি বরং বাংলাদেশের জয়ের জন্য এ ধরনের উইকেটের বিকল্প দেখছেন না।
আজ ম্যাচের পর সাংবাদিকদের আশরাফুল বলেছেন, ‘আমরা যে পরিস্থিতিতে আছি, ঘরের মাঠের সুবিধা নিতেই হবে। র্যাঙ্কিংয়ে আমরা ১০ নম্বরে আছি। যদি বিশ্বকাপ খেলতে হয় আমাদের ৯ নম্বরে যেতে হবে। এই তিনটা ম্যাচ খুবই গুরুত্বপূর্ণ আমাদের জন্য। নিয়মিত মিরপুরে যার সঙ্গেই খেলি, আমরা ফেবারিট থাকি এই কন্ডিশন ও উইকেটের কারণে। আমরা যে ফ্ল্যাট, যথার্থ উইকেট আশা করি সেটা হয়তো এই সিরিজে হচ্ছে না। বিশ্বকাপ খেলতে বাকি দুটি ম্যাচও জিততে হবে। এ পরিস্থিতিতে উইকেট নিয়ে নেতিবাচক কথা না বলি। মেনে নিই। আমাদের দলের যে পরিস্থিতি, আত্মবিশ্বাস ফিরে পেতে এই ধরনের উইকেট দরকার ছিল।’
মিরপুরের উইকেট নিয়ে নেতিবাচক খবর না প্রকাশের অনুরোধ আশরাফুলের, ‘ভারতে তারা (ওয়েস্ট ইন্ডিজ) সবশেষ টেস্ট সিরিজে ওদের দুজন ব্যাটার সেঞ্চুরি করে এসেছে। যদি ফ্ল্যাট উইকেট দিতেন (মিরপুরে), অন্যরকম খেলা হতো। এটা নিয়ে নেগেটিভ নিউজ না, যেহেতু আমাদের বিশ্বকাপ খেলতে হবে। এই মুহূর্তে মানসিকভাবে বাংলাদেশ বেশ পিছিয়ে রয়েছে।’
আশরাফুলের কাছে জয়ের ধারায় বাংলাদেশ দলের ফেরাটাই এখন সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ, ‘জয় একটা অভ্যাস। জিততে জিততে যখন বড় আসরে যাব, যাওয়ার আগে অন্তত দেড়-দুই মাস ঠিকঠাক প্রস্তুতি ও ম্যাচ যদি খেলতে পারি; যে কন্ডিশনে বিশ্বকাপ, সেরকম কন্ডিশনে ভালো প্রস্তুতি যদি নিতে পারি, তখন একটা ভালো ফল আশা করতে পারি। এখন কাউকে দোষারোপ করব না।’
মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামের উইকেট নিয়ে আলোচনা-সমালোচনা নতুন কিছু নয়। মিরপুরের উইকেটের চরিত্র নিয়ে এত দিন কাঠগড়ায় তোলা হতো কিউরেটর গামিনি ডি সিলভাকে। গামিনি এখন মিরপুরে না থাকলেও উইকেটের চরিত্র আছে আগের মতোই। ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে চলমান ওয়ানডে সিরিজে কালো মাটির ঘূর্ণি উইকেটে বিষাক্ত টার্ন পাচ্ছেন স্পিনাররা। তাতে নাভিশ্বাস উঠছে ব্যাটারদের।
উইকেটের সহায়তায় ২০৭ রান করেও আজ বাংলাদেশ জিতেছে ৭৪ রানে। এমন উইকেটে খেলে অভ্যস্ত একজন ব্যাটার কীভাবে বড় মঞ্চে ভালো উইকেটে ভালো করবেন? ক্রিকেটারদেরই তোলা পুরোনো এ প্রশ্ন ভুলে গিয়ে মিরপুরে এবারও ঘূর্ণি উইকেটেই খেলছে বাংলাদেশ। এতে কোনো সমস্যাও দেখছেন না সাবেক অধিনায়ক মোহাম্মদ আশরাফুল। তিনি বরং বাংলাদেশের জয়ের জন্য এ ধরনের উইকেটের বিকল্প দেখছেন না।
আজ ম্যাচের পর সাংবাদিকদের আশরাফুল বলেছেন, ‘আমরা যে পরিস্থিতিতে আছি, ঘরের মাঠের সুবিধা নিতেই হবে। র্যাঙ্কিংয়ে আমরা ১০ নম্বরে আছি। যদি বিশ্বকাপ খেলতে হয় আমাদের ৯ নম্বরে যেতে হবে। এই তিনটা ম্যাচ খুবই গুরুত্বপূর্ণ আমাদের জন্য। নিয়মিত মিরপুরে যার সঙ্গেই খেলি, আমরা ফেবারিট থাকি এই কন্ডিশন ও উইকেটের কারণে। আমরা যে ফ্ল্যাট, যথার্থ উইকেট আশা করি সেটা হয়তো এই সিরিজে হচ্ছে না। বিশ্বকাপ খেলতে বাকি দুটি ম্যাচও জিততে হবে। এ পরিস্থিতিতে উইকেট নিয়ে নেতিবাচক কথা না বলি। মেনে নিই। আমাদের দলের যে পরিস্থিতি, আত্মবিশ্বাস ফিরে পেতে এই ধরনের উইকেট দরকার ছিল।’
মিরপুরের উইকেট নিয়ে নেতিবাচক খবর না প্রকাশের অনুরোধ আশরাফুলের, ‘ভারতে তারা (ওয়েস্ট ইন্ডিজ) সবশেষ টেস্ট সিরিজে ওদের দুজন ব্যাটার সেঞ্চুরি করে এসেছে। যদি ফ্ল্যাট উইকেট দিতেন (মিরপুরে), অন্যরকম খেলা হতো। এটা নিয়ে নেগেটিভ নিউজ না, যেহেতু আমাদের বিশ্বকাপ খেলতে হবে। এই মুহূর্তে মানসিকভাবে বাংলাদেশ বেশ পিছিয়ে রয়েছে।’
আশরাফুলের কাছে জয়ের ধারায় বাংলাদেশ দলের ফেরাটাই এখন সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ, ‘জয় একটা অভ্যাস। জিততে জিততে যখন বড় আসরে যাব, যাওয়ার আগে অন্তত দেড়-দুই মাস ঠিকঠাক প্রস্তুতি ও ম্যাচ যদি খেলতে পারি; যে কন্ডিশনে বিশ্বকাপ, সেরকম কন্ডিশনে ভালো প্রস্তুতি যদি নিতে পারি, তখন একটা ভালো ফল আশা করতে পারি। এখন কাউকে দোষারোপ করব না।’
রিশাদ হোসেনের সাফল্যে বাংলাদেশ দলের সবচেয়ে বেশি খুশি কে হবেন, বলুন তো? মুশতাক আহমেদ। স্পিন পরামর্শক হিসেবে বাংলাদেশ দলের সব স্পিনারের সাফল্যই তাঁকে আনন্দিত করে। তবে খেলোয়াড়ি জীবনে নিজেই ছিলেন দুর্দান্ত এক লেগ স্পিনার। লেগিদের প্রতি তাঁর দুর্বলতা, ভালো লাগা থাকবেই। মিরপুরে আজ ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে
৪ ঘণ্টা আগেব্যাট হাতে ১৩ বলের ২৬ রানের ঝোড়ো ক্যামিও, আর বল হাতে ক্যারিয়ারসেরা বোলিং—৬/৩৫; রিশাদ হোসেনের অলরাউন্ড নৈপুণ্যে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে প্রথম ওয়ানডেতে ৭৪ রানে জিতল বাংলাদেশ। গতকাল মিরপুরে প্রথমে ব্যাট করে ২০৭ রানে তোলে বাংলাদেশ। লক্ষ্য তাড়ায় ওয়েস্ট ইন্ডিজ ১৩৩ রানে অলআউট। এই জয়ে তিন ম্যাচের সিরিজে
৫ ঘণ্টা আগেপ্রতিপক্ষের রক্ষণভাগের জন্য বরাবরই আতঙ্কের আরেক নাম আর্লিং হাল্যান্ড। চলতি মৌসুমেও নিজের আধিপত্য দেখাচ্ছেন এই স্ট্রাইকার। তাঁকে আটকানোর সব চেষ্টাতেই ব্যর্থ হয় প্রতিপক্ষের রক্ষণভাগ। এবার হাল্যান্ডকে আটকানোর উপায় বলে দিলেন খোদ ম্যানচেস্টার সিটির কোচ পেপ গার্দিওলা।
৮ ঘণ্টা আগেমিরপুরের ঘনকালো উইকেটে ভুগতে হবে ব্যাটারদের, সেটা জানাই ছিল। তবে যতটা ভোগার কথা তার থেকে একটু বেশিই ভুগল বাংলাদেশ। ওয়েস্ট ইন্ডিজকে চ্যালেঞ্জ জানানোর মতো পুঁজি পেল না স্বাগতিকরা। আগে ব্যাট করে ২০৭ রান করেছে মেহেদি হাসান মিরাজের দল।
৯ ঘণ্টা আগে