ক্রীড়া ডেস্ক
হংকংকে গুঁড়িয়ে এশিয়া কাপের ‘এ’ গ্রুপ থেকে দ্বিতীয় দল হিসেবে সুপার ফোর নিশ্চিত করেছে পাকিস্তান। এর আগে এই গ্রুপ থেকে সবার আগে সুপার ফোরে পা রাখে ভারত। গ্রুপ পর্বের প্রথম ম্যাচে ভারতের কাছে হেরে এশিয়া কাপ শুরু করে পাকিস্তান। সুপার ফোরে যেতে হংকংয়ের বিপক্ষে জিততেই হতো বাবর আজমদের। হংকংও নিজেদের প্রথম ম্যাচে ভারতের কাছে পাত্তা পায়নি। দুই দলের জন্যই ‘এ’ গ্রুপের শেষ ম্যাচটা হয়ে ওঠে বাঁচা-মরার। এমন ম্যাচে হংকংয়ের বিপক্ষে ১৫৫ রানের বিশাল জয় পেয়েছে তারা।
পাকিস্তানের দেওয়া ১৯৪ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে শাদাব খান-মোহাম্মদ নওয়াজদের ঘূর্ণির সামনে ১০.৪ ওভারে মাত্র ৩৮ রানেই গুটিয়ে যায় হংকং। টি-টোয়েন্টিতে এটিই সবচেয়ে বড় রান ব্যবধানে জয় পাকিস্তানের। আর আইসিসি পূর্ণ সদস্যদের মধ্যে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ রান ব্যবধানের জয়। আগের রেকর্ডটি ছিল শ্রীলঙ্কার। কেনিয়ার বিপক্ষে ২০০৭ সালে জোহানেসবার্গে ১৭২ রানের জয় পেয়েছিল লঙ্কানরা।
অন্যদিকে বেশ কয়েকটি লজ্জার রেকর্ড গড়েছে হংকং। পাকিস্তানের বিপক্ষে তো বটেই, নিজেদের টি-টোয়েন্টিতেও এটি তাদের সর্বনিম্ন স্কোর। এশিয়া কাপ টি-টোয়েন্টিতেও সর্বনিম্ন। আগের রেকর্ডটি ছিল আরব আমিরাতের। ২০১৬ সালে ভারতের বিপক্ষে ৯ উইকেটে ৮১ রান করেছিল তারা। এবার তাদের ঘরের মাটিতে দর্শক বানিয়ে মহাদেশীয় এই আসর খেলছিল হংকং।
ভারতের বিপক্ষে লক্ষ্য তাড়ায় হংকং যে সাহস দেখিয়েছিল, তার ছিটেফোঁটাও দেখানোর সুযোগ পায়নি পাকিস্তানের বিপক্ষে। স্কোরটা দেখলে মনে হবে ১১ ডিজিটের মোবাইল নম্বর। দুই অঙ্কের রানের দেখা পাননি হংকংয়ের কোনো ব্যাটার। সর্বোচ্চ স্কোর ৮, অধিনায়ক-ওপেনার নিজাকাত খানের। শাদাব একাই নিয়েছেন ৪ উইকেট। হ্যাটট্রিকের সুযোগ পেলেও ইনিংসের ১১তম ওভারে ৩ উইকেট নিয়ে হংকংকে থামান তিনি। নওয়াজ নিয়েছেন ৩ উইকেট।
এর আগে শারজায় টস জিতে পাকিস্তানকে ব্যাটিংয়ের সুযোগ দেয় হংকং। এমন সুযোগের ফায়দাটা ঠিকই তুলেছেন মোহাম্মদ রিজওয়ান (৭৮*) ও ফখর জামান (৫৩)। শুরুতে অধিনায়ক বাবর (৯) ফিরলেও এই দুজনের ঝোড়ো ফিফটিতে শতরান পেরোয় পাকিস্তান। শেষদিকে ১৫ বলে ৩৫ রানের ক্যামিও খেলেন খুশদিল শাহ। শেষ ওভারে ২৯ রান নেওয়ার পথে ৪টি ছয় মারেন তিনি, শেষ তিন বলে ৩টি। রিজওয়ান-খুশদিলের জুটিতে ২ উইকেটে ১৯৩ রানের সংগ্রহ পায় পাকিস্তান। এবারের এশিয়া কাপে এটিই এখন পর্যন্ত সর্বোচ্চ স্কোর। পাকিস্তানের উইকেট দুটি নিয়েছেন এহসান খান। ম্যাচ-সেরা হয়েছেন রিজওয়ান।
হংকংকে গুঁড়িয়ে এশিয়া কাপের ‘এ’ গ্রুপ থেকে দ্বিতীয় দল হিসেবে সুপার ফোর নিশ্চিত করেছে পাকিস্তান। এর আগে এই গ্রুপ থেকে সবার আগে সুপার ফোরে পা রাখে ভারত। গ্রুপ পর্বের প্রথম ম্যাচে ভারতের কাছে হেরে এশিয়া কাপ শুরু করে পাকিস্তান। সুপার ফোরে যেতে হংকংয়ের বিপক্ষে জিততেই হতো বাবর আজমদের। হংকংও নিজেদের প্রথম ম্যাচে ভারতের কাছে পাত্তা পায়নি। দুই দলের জন্যই ‘এ’ গ্রুপের শেষ ম্যাচটা হয়ে ওঠে বাঁচা-মরার। এমন ম্যাচে হংকংয়ের বিপক্ষে ১৫৫ রানের বিশাল জয় পেয়েছে তারা।
পাকিস্তানের দেওয়া ১৯৪ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে শাদাব খান-মোহাম্মদ নওয়াজদের ঘূর্ণির সামনে ১০.৪ ওভারে মাত্র ৩৮ রানেই গুটিয়ে যায় হংকং। টি-টোয়েন্টিতে এটিই সবচেয়ে বড় রান ব্যবধানে জয় পাকিস্তানের। আর আইসিসি পূর্ণ সদস্যদের মধ্যে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ রান ব্যবধানের জয়। আগের রেকর্ডটি ছিল শ্রীলঙ্কার। কেনিয়ার বিপক্ষে ২০০৭ সালে জোহানেসবার্গে ১৭২ রানের জয় পেয়েছিল লঙ্কানরা।
অন্যদিকে বেশ কয়েকটি লজ্জার রেকর্ড গড়েছে হংকং। পাকিস্তানের বিপক্ষে তো বটেই, নিজেদের টি-টোয়েন্টিতেও এটি তাদের সর্বনিম্ন স্কোর। এশিয়া কাপ টি-টোয়েন্টিতেও সর্বনিম্ন। আগের রেকর্ডটি ছিল আরব আমিরাতের। ২০১৬ সালে ভারতের বিপক্ষে ৯ উইকেটে ৮১ রান করেছিল তারা। এবার তাদের ঘরের মাটিতে দর্শক বানিয়ে মহাদেশীয় এই আসর খেলছিল হংকং।
ভারতের বিপক্ষে লক্ষ্য তাড়ায় হংকং যে সাহস দেখিয়েছিল, তার ছিটেফোঁটাও দেখানোর সুযোগ পায়নি পাকিস্তানের বিপক্ষে। স্কোরটা দেখলে মনে হবে ১১ ডিজিটের মোবাইল নম্বর। দুই অঙ্কের রানের দেখা পাননি হংকংয়ের কোনো ব্যাটার। সর্বোচ্চ স্কোর ৮, অধিনায়ক-ওপেনার নিজাকাত খানের। শাদাব একাই নিয়েছেন ৪ উইকেট। হ্যাটট্রিকের সুযোগ পেলেও ইনিংসের ১১তম ওভারে ৩ উইকেট নিয়ে হংকংকে থামান তিনি। নওয়াজ নিয়েছেন ৩ উইকেট।
এর আগে শারজায় টস জিতে পাকিস্তানকে ব্যাটিংয়ের সুযোগ দেয় হংকং। এমন সুযোগের ফায়দাটা ঠিকই তুলেছেন মোহাম্মদ রিজওয়ান (৭৮*) ও ফখর জামান (৫৩)। শুরুতে অধিনায়ক বাবর (৯) ফিরলেও এই দুজনের ঝোড়ো ফিফটিতে শতরান পেরোয় পাকিস্তান। শেষদিকে ১৫ বলে ৩৫ রানের ক্যামিও খেলেন খুশদিল শাহ। শেষ ওভারে ২৯ রান নেওয়ার পথে ৪টি ছয় মারেন তিনি, শেষ তিন বলে ৩টি। রিজওয়ান-খুশদিলের জুটিতে ২ উইকেটে ১৯৩ রানের সংগ্রহ পায় পাকিস্তান। এবারের এশিয়া কাপে এটিই এখন পর্যন্ত সর্বোচ্চ স্কোর। পাকিস্তানের উইকেট দুটি নিয়েছেন এহসান খান। ম্যাচ-সেরা হয়েছেন রিজওয়ান।
ভারতের বিপক্ষে ম্যাচ সামনে রেখে আজ থেকে শুরু হয়েছে জাতীয় দলের ক্যাম্প। শিহরণ জাগানিয়া ম্যাচটির জন্য খেলোয়াড়দের মানসিকতা নিয়ে কোনো দুর্ভাবনা নেই কোচ হাভিয়ের কাবরেরার। আপাতত কিংস অ্যারেনায় অনুশীলন করলেও ৫ মার্চ সৌদি আরবে যাবে দল।
২ ঘণ্টা আগেবৃষ্টি আগের দিন অস্ট্রেলিয়াকে সেমিফাইনালে তুললেও ক্ষীণ করে তুলেছিল আফগানদের শেষ চারের ওঠার সম্ভাবনা। সেটা এতই ক্ষীণ যে তা উবে যাওয়ার জন্য গতকাল ইংল্যান্ড-দক্ষিণ আফ্রিকা ম্যাচের শেষ পর্যন্তও অপেক্ষা করতে হলো না। করাচিতে কাল ইংল্যান্ডে ১৭৯ রানে অলআউট করেই শেষ চার নিশ্চিত করে দক্ষিণ আফ্রিকা। তাতেই
৩ ঘণ্টা আগেইংল্যান্ডের বিপক্ষে ইনিংস বিরতিতে চ্যাম্পিয়নস ট্রফির সেমিফাইনাল জায়গা নিশ্চিত করেছে দক্ষিণ আফ্রিকা। কিন্তু আজ ম্যাচ শেষেই করাচি থেকে তাদের ধরতে হবে দুবাইয়ের বিমান। দুবাইয়ে যেতে হবে গ্রুপের আরেক সেমিফাইনালিস্ট অস্ট্রেলিয়াকেও।
৪ ঘণ্টা আগেগতকাল বৃষ্টি অস্ট্রেলিয়াকে সেমিফাইনালে তুললেও ঝামেলায় ফেলে আফগানিস্তানকে। সেমিতে ওঠার জন্য ‘আকাশ-কুসুম’ সমীকরণের মুখেই পড়ে তারা, যেখানে সবকিছু নির্ভর করছিল ইংল্যান্ডের ওপর। কিন্তু দিনশেষে আসর থেকে ছিটকেই যেতে হলো আফগানিস্তানকে।
৬ ঘণ্টা আগে