ক্রীড়া ডেস্ক
ট্রাভিস হেড মানেই ভারতের হেডেক (মাথাব্যথা)। গত কয়েক বছর ধরে হেডের কাছেই ভারত গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচ খুইয়েছে বেশ কয়েকবার। আজ দুবাই আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে আইসিসি চ্যাম্পিয়নস ট্রফির প্রথম সেমিফাইনালে দেখা হচ্ছে অস্ট্রেলিয়া-ভারতের। হেড তাই আবারও আলোচনায়। নিশ্চয়ই ভারত তাঁকে নিয়েই হয়তো আলাদা কোনো পরিকল্পনা করছে। তবে অস্ট্রেলিয়ার অধিনায়ক স্টিভেন স্মিথের আশা, ভারতের বিপক্ষে আরও একবার দেখা মিলবে সেই হেডের।
ভারত ও অস্ট্রেলিয়া ৫০ ওভারের ম্যাচে সবশেষ মুখোমুখি হয়েছিল ২০২৩ ওয়ানডে বিশ্বকাপের ফাইনালে। নিজেদের মাঠ আহমেদাবাদে সেদিন এক হেডের কাছেই শিরোপার স্বপ্নভঙ্গ হয়েছিল ভারতের। চোখ ভিজিয়ে বাড়ি ফিরতে হয়েছিল লাখো ভারতীয় সমর্থকের। ২৪১ রানের লক্ষ্য তাড়ায় নেমে ৪৭ রানে ৩ উইকেট পড়েছিল অস্ট্রেলিয়ার। যখনই চ্যাম্পিয়ন হওয়ার আশাটা উজ্জ্বল হচ্ছিল, তখনই পথের কাঁটা হয়ে উঠলেন হেড। ভারতের বোলিং আক্রমণ তছনছ করে ১২০ বলে ১৩৭ রানে অসাধারণ এক ইনিংস খেলে দলকে জেতান এই বাঁহাতি ওপেনার।
ওয়ানডে বিশ্বকাপের আগে টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালেও ভারতকে একাই উড়িয়ে দিয়েছিলেন হেড। লর্ডসে ১৭৪ বলে ১৬৩ রানের ইনিংস খেলে পার্থক্য গড়ে দিয়ে ম্যাচ-সেরা পুরস্কারও হাতে তুলেছিলেন তিনি।
বড় ম্যাচে স্মিথের আস্থা এবারও হেডের ওপরই। গতকাল ম্যাচ-পূর্ব সংবাদ সম্মেলনে অজি অধিনায়ক বললেন, ‘বড় ম্যাচে মাঠে নামার সময় চাপ থাকে প্রতিবারই। তবে আমরা জানি, এসব মুহূর্তে ট্রাভিস অনেকবারই মাথা তুলে দাঁড়িয়েছে। আগের ম্যাচে আফগানিস্তানের বিপক্ষে তাকে দারুণ ছন্দে মনে হয়েছে। আমি নিশ্চিত, আবার সে মাঠে নেমে সেই তাড়না ও আগ্রাসন দেখাতে চাইবে, দীর্ঘদিন ধরেই যেভাবে খেলে আসছে অস্ট্রেলিয়ার জন্য। আশা করি, পাওয়ার প্লেতে সে নিজেকে মেলে ধরবে এবং আমাদের ভালো শুরু এনে দেবে।’
ভারত বনাম হেডের আরেকটু কীর্তি বলা যাক। কিছুদিন আগেই বোর্ডার-গাভাস্কার ট্রফির প্রথম তিন টেস্টেই হেডের আক্রমণাত্মক ব্যাটিংয়ে ভুগতে হয়েছে ভারতকে। পার্থে প্রথম টেস্টে অস্ট্রেলিয়া হারলেও দ্বিতীয় ইনিংসে ৮৯ রানের ইনিংস খেলেন তিনি। পরের টেস্টে গোলাপি বলে তার ১৪১ বলে ১৪০ রানের ইনিংস অস্ট্রেলিয়াকে এগিয়ে নায়ে সিরিজে সমতা ফেরান। ব্রিজবেনে পরের টেস্টে তার ব্যাট থেকে আসে ১৬০ বলে ১৫২ রানের ইনিংস। সেঞ্চুরি করা দুই টেস্টে ম্যাচ-সেরাও হয়েছিলেন তিনি।
চলতি চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে প্রথম ম্যাচে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে আউট হন ৪ রানে। তবে জ্বলে উঠেছেন ঠিক ভারতের ম্যাচের আগেই। আফগানিস্তানের বিপক্ষে পরিত্যক্ত ম্যাচে ৪০ বলে ৫৯ রানে অপরাজিত ছিলেন হেড। বৃষ্টিতে ম্যাচ ভেসে যাওয়ায় আফগান বোলাররা রীতিমতো তাঁর ব্যাপক ধোলাই থেকে বেঁচেই গেছেন! নিশ্চয়ই আজ ভারতের বোলারদের জন্য বড় মাথাব্যথা এই হেডই।
ট্রাভিস হেড মানেই ভারতের হেডেক (মাথাব্যথা)। গত কয়েক বছর ধরে হেডের কাছেই ভারত গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচ খুইয়েছে বেশ কয়েকবার। আজ দুবাই আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে আইসিসি চ্যাম্পিয়নস ট্রফির প্রথম সেমিফাইনালে দেখা হচ্ছে অস্ট্রেলিয়া-ভারতের। হেড তাই আবারও আলোচনায়। নিশ্চয়ই ভারত তাঁকে নিয়েই হয়তো আলাদা কোনো পরিকল্পনা করছে। তবে অস্ট্রেলিয়ার অধিনায়ক স্টিভেন স্মিথের আশা, ভারতের বিপক্ষে আরও একবার দেখা মিলবে সেই হেডের।
ভারত ও অস্ট্রেলিয়া ৫০ ওভারের ম্যাচে সবশেষ মুখোমুখি হয়েছিল ২০২৩ ওয়ানডে বিশ্বকাপের ফাইনালে। নিজেদের মাঠ আহমেদাবাদে সেদিন এক হেডের কাছেই শিরোপার স্বপ্নভঙ্গ হয়েছিল ভারতের। চোখ ভিজিয়ে বাড়ি ফিরতে হয়েছিল লাখো ভারতীয় সমর্থকের। ২৪১ রানের লক্ষ্য তাড়ায় নেমে ৪৭ রানে ৩ উইকেট পড়েছিল অস্ট্রেলিয়ার। যখনই চ্যাম্পিয়ন হওয়ার আশাটা উজ্জ্বল হচ্ছিল, তখনই পথের কাঁটা হয়ে উঠলেন হেড। ভারতের বোলিং আক্রমণ তছনছ করে ১২০ বলে ১৩৭ রানে অসাধারণ এক ইনিংস খেলে দলকে জেতান এই বাঁহাতি ওপেনার।
ওয়ানডে বিশ্বকাপের আগে টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালেও ভারতকে একাই উড়িয়ে দিয়েছিলেন হেড। লর্ডসে ১৭৪ বলে ১৬৩ রানের ইনিংস খেলে পার্থক্য গড়ে দিয়ে ম্যাচ-সেরা পুরস্কারও হাতে তুলেছিলেন তিনি।
বড় ম্যাচে স্মিথের আস্থা এবারও হেডের ওপরই। গতকাল ম্যাচ-পূর্ব সংবাদ সম্মেলনে অজি অধিনায়ক বললেন, ‘বড় ম্যাচে মাঠে নামার সময় চাপ থাকে প্রতিবারই। তবে আমরা জানি, এসব মুহূর্তে ট্রাভিস অনেকবারই মাথা তুলে দাঁড়িয়েছে। আগের ম্যাচে আফগানিস্তানের বিপক্ষে তাকে দারুণ ছন্দে মনে হয়েছে। আমি নিশ্চিত, আবার সে মাঠে নেমে সেই তাড়না ও আগ্রাসন দেখাতে চাইবে, দীর্ঘদিন ধরেই যেভাবে খেলে আসছে অস্ট্রেলিয়ার জন্য। আশা করি, পাওয়ার প্লেতে সে নিজেকে মেলে ধরবে এবং আমাদের ভালো শুরু এনে দেবে।’
ভারত বনাম হেডের আরেকটু কীর্তি বলা যাক। কিছুদিন আগেই বোর্ডার-গাভাস্কার ট্রফির প্রথম তিন টেস্টেই হেডের আক্রমণাত্মক ব্যাটিংয়ে ভুগতে হয়েছে ভারতকে। পার্থে প্রথম টেস্টে অস্ট্রেলিয়া হারলেও দ্বিতীয় ইনিংসে ৮৯ রানের ইনিংস খেলেন তিনি। পরের টেস্টে গোলাপি বলে তার ১৪১ বলে ১৪০ রানের ইনিংস অস্ট্রেলিয়াকে এগিয়ে নায়ে সিরিজে সমতা ফেরান। ব্রিজবেনে পরের টেস্টে তার ব্যাট থেকে আসে ১৬০ বলে ১৫২ রানের ইনিংস। সেঞ্চুরি করা দুই টেস্টে ম্যাচ-সেরাও হয়েছিলেন তিনি।
চলতি চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে প্রথম ম্যাচে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে আউট হন ৪ রানে। তবে জ্বলে উঠেছেন ঠিক ভারতের ম্যাচের আগেই। আফগানিস্তানের বিপক্ষে পরিত্যক্ত ম্যাচে ৪০ বলে ৫৯ রানে অপরাজিত ছিলেন হেড। বৃষ্টিতে ম্যাচ ভেসে যাওয়ায় আফগান বোলাররা রীতিমতো তাঁর ব্যাপক ধোলাই থেকে বেঁচেই গেছেন! নিশ্চয়ই আজ ভারতের বোলারদের জন্য বড় মাথাব্যথা এই হেডই।
অগোছাল ফুটবলের কারণে শুরুতে অচেনা লাগছিল বাংলাদেশকে। কোচ পিটার বাটলারও তাই একাদশে পরিবর্তন আনতে বাধ্য হন ৩১ মিনিটের মধ্যে। জড়তা কাটিয়ে মেয়েরাও খুঁজে পান ছন্দ। ভুটানকে ৩-০ গোলে হারিয়ে অক্ষত রাখেন টুর্নামেন্টে অপরাজিত থাকার ধারা।
১১ মিনিট আগেম্যাচের শুরু থেকে অপেক্ষা বাংলাদেশ গোল কখন দেবে। কারণ আগের তিন ম্যাচেই প্রথমার্ধে গোলের দেখা পেয়ে যায় পিটার বাটলারের দল। তাও শুরুর দিকে। গোলের দেখা মিলেছে আজও। সেজন্য অপেক্ষা করতে হয় ৩৩ মিনিট। সেই এক গোলে এগিয়ে ভুটানের বিপক্ষে প্রথমার্ধ শেষ করে বাংলাদেশ।
১ ঘণ্টা আগেদুজনের শুরুটা হয়েছে একই বছরে। এরপর থেকে তাদের নিয়ে তুলনায় তর্কে বেঁধে যান অনেকেই। এবার সেই প্রশ্নই রাখা হয়েছিল ওয়েস্ট ইন্ডিজ কিংবদন্তি ব্রায়ান লারার কাছে। শেন ওয়ার্ন নাকি মুত্তিয়া মুরালিধরণ, তাঁর চোখে কে সেরা? টেস্টে ১১৯৫৩ রান করা লারা অবশ্য ওয়ার্নকেই এগিয়ে রাখলেন। তবে এটাও মুরালির মতো...
২ ঘণ্টা আগেঅস্বাভাবিক কিছু দেখলে সেই ব্যাপারে চুপ করে থাকার পাত্র নন মাইকেল ভন। আর ঘটনা যখন ঘটেছে ভারত-ইংল্যান্ড ম্যাচে, তখন কি তিনি কথা না বলে থাকতে পারেন? আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সংস্থা (আইসিসি) কেন শুধু একটা দলকেই শাস্তি দিয়েছে, সেই প্রশ্ন এখন ভনের।
৩ ঘণ্টা আগে