নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ক্রিকেট মাঠে বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কার রোমাঞ্চকর বৈরিতার শুরু ২০১৮ সালে নিদাহাস ট্রফি থেকে। ত্রিদেশীয় সেই টি-টোয়েন্টি সংস্করণের টুর্নামেন্টে স্বাগতিক লঙ্কানদের দুই ম্যাচেই হারিয়েছিল বাংলাদেশ দল। তবে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে এ পর্যন্ত কখনো টি-টোয়েন্টি সিরিজ জেতা হয়নি তাদের।
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে কখনো যা পারেনি সেটি এবার সিলেটে করার দারুণ সুযোগ বাংলাদেশের। নাজমুল হোসেন শান্তরা সিলেট আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে প্রথম টি-টোয়েন্টিতে সম্ভাবনা জাগিয়েও হারে ৩ রানে। দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টি ম্যাচে অতিথিদের ৮ উইকেটে উড়িয়ে দিয়ে সিরিজে সমতায় ফেরে স্বাগতিকেরা। সেই ম্যাচেও সৌম্য সরকারের আউটের সিদ্ধান্ত বদলে নেওয়া নিয়ে ছড়িয়েছে উত্তেজনা।
কাল একই মাঠে তৃতীয় টি-টোয়েন্টি বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কার অলিখিত ফাইনাল। নাজমুল হোসেন শান্তদের সুযোগ লঙ্কানদের হারিয়ে প্রথমবারের মতো টি-টোয়েন্টি সিরিজ জেতা। বাংলাদেশ দলের কোচ চন্ডিকা হাথুরুসিংহে অবশ্য মনে করছেন, ম্যাচটা কঠিনই হবে। যদি নিজেদের পরিকল্পনা কাজে লাগতে পারেন খেলায়, তাহলে সিরিজ জেতারও সুযোগ দেখছেন।
অলিখিত ফাইনালের আগে আজ সিলেটে সংবাদ সম্মেলনে হাথুরুসিংহে বলেন, ‘আমরা এই সিরিজ জয়ের অবস্থানে আছি, কিন্তু সেটা করতে হলে আমাদের অন্যান্য বিষয়গুলো বিবেচনা করতে হবে। এটা একটা দিনের খেলা, আমরা সেসব ব্যাপারে সম্পর্কে সচেতন। যদি আমাদের গেম প্ল্যান কার্যকর করতে পারি, তাহলে আমরা নিজেদের সিরিজ জয়ের সেরা সুযোগ দেখছি। বলা যায়, শ্রীলঙ্কা খুব ভালো টি-টোয়েন্টি দল।’
হাথুরুর মতে, দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে নিজেদের পরিকল্পনা ভালোভাবে কাজে লাগিয়ে সফলতা পেয়েছে দল। তবে তাঁর শিষ্যরা ঘুরে দাঁড়ানোর শিক্ষাটা নিয়েছে হেরে যাওয়া প্রথম ম্যাচ থেকে। আজ সেটিই বললেন বাংলাদেশ কোচ, ‘গত ম্যাচ (দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টি) ছিল পারফেক্ট গেম। বোলিং-ব্যাটিং দুই বিভাগেই গেম প্ল্যান যথাযথ কাজে লাগাতে পেরেছি। আমার কাছে গুরুত্বপূর্ণ হলো, প্রথম ম্যাচের হার থেকে কতটা শিখলাম। প্রথম ম্যাচে দুই দলের ক্ষেত্রেই শিশির প্রভাব ফেলেছে। সেখান থেকে বোলাররা শিখতে পেরেছে এমন পিচে শিশির থাকাকালে কীভাবে বল করতে হবে। গত ম্যাচে ব্যাটাররা যেভাবে পাওয়ারপ্লে কাজে লাগিয়েছে, এটা দেখা অনেক স্বস্তির।’
প্রথম দুই ম্যাচে সমান পরাজয় নিয়ে দুই দলই দারুণ অবস্থায় আছে। তর্ক-বিতর্কে যে দ্বৈরথ হয়েছে বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কার, নিঃসন্দেহে সিরিজ নির্ধারণী ম্যাচে কেউ কাউকে ছাড় দিয়ে কথা বলবে না।
ক্রিকেট মাঠে বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কার রোমাঞ্চকর বৈরিতার শুরু ২০১৮ সালে নিদাহাস ট্রফি থেকে। ত্রিদেশীয় সেই টি-টোয়েন্টি সংস্করণের টুর্নামেন্টে স্বাগতিক লঙ্কানদের দুই ম্যাচেই হারিয়েছিল বাংলাদেশ দল। তবে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে এ পর্যন্ত কখনো টি-টোয়েন্টি সিরিজ জেতা হয়নি তাদের।
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে কখনো যা পারেনি সেটি এবার সিলেটে করার দারুণ সুযোগ বাংলাদেশের। নাজমুল হোসেন শান্তরা সিলেট আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে প্রথম টি-টোয়েন্টিতে সম্ভাবনা জাগিয়েও হারে ৩ রানে। দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টি ম্যাচে অতিথিদের ৮ উইকেটে উড়িয়ে দিয়ে সিরিজে সমতায় ফেরে স্বাগতিকেরা। সেই ম্যাচেও সৌম্য সরকারের আউটের সিদ্ধান্ত বদলে নেওয়া নিয়ে ছড়িয়েছে উত্তেজনা।
কাল একই মাঠে তৃতীয় টি-টোয়েন্টি বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কার অলিখিত ফাইনাল। নাজমুল হোসেন শান্তদের সুযোগ লঙ্কানদের হারিয়ে প্রথমবারের মতো টি-টোয়েন্টি সিরিজ জেতা। বাংলাদেশ দলের কোচ চন্ডিকা হাথুরুসিংহে অবশ্য মনে করছেন, ম্যাচটা কঠিনই হবে। যদি নিজেদের পরিকল্পনা কাজে লাগতে পারেন খেলায়, তাহলে সিরিজ জেতারও সুযোগ দেখছেন।
অলিখিত ফাইনালের আগে আজ সিলেটে সংবাদ সম্মেলনে হাথুরুসিংহে বলেন, ‘আমরা এই সিরিজ জয়ের অবস্থানে আছি, কিন্তু সেটা করতে হলে আমাদের অন্যান্য বিষয়গুলো বিবেচনা করতে হবে। এটা একটা দিনের খেলা, আমরা সেসব ব্যাপারে সম্পর্কে সচেতন। যদি আমাদের গেম প্ল্যান কার্যকর করতে পারি, তাহলে আমরা নিজেদের সিরিজ জয়ের সেরা সুযোগ দেখছি। বলা যায়, শ্রীলঙ্কা খুব ভালো টি-টোয়েন্টি দল।’
হাথুরুর মতে, দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে নিজেদের পরিকল্পনা ভালোভাবে কাজে লাগিয়ে সফলতা পেয়েছে দল। তবে তাঁর শিষ্যরা ঘুরে দাঁড়ানোর শিক্ষাটা নিয়েছে হেরে যাওয়া প্রথম ম্যাচ থেকে। আজ সেটিই বললেন বাংলাদেশ কোচ, ‘গত ম্যাচ (দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টি) ছিল পারফেক্ট গেম। বোলিং-ব্যাটিং দুই বিভাগেই গেম প্ল্যান যথাযথ কাজে লাগাতে পেরেছি। আমার কাছে গুরুত্বপূর্ণ হলো, প্রথম ম্যাচের হার থেকে কতটা শিখলাম। প্রথম ম্যাচে দুই দলের ক্ষেত্রেই শিশির প্রভাব ফেলেছে। সেখান থেকে বোলাররা শিখতে পেরেছে এমন পিচে শিশির থাকাকালে কীভাবে বল করতে হবে। গত ম্যাচে ব্যাটাররা যেভাবে পাওয়ারপ্লে কাজে লাগিয়েছে, এটা দেখা অনেক স্বস্তির।’
প্রথম দুই ম্যাচে সমান পরাজয় নিয়ে দুই দলই দারুণ অবস্থায় আছে। তর্ক-বিতর্কে যে দ্বৈরথ হয়েছে বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কার, নিঃসন্দেহে সিরিজ নির্ধারণী ম্যাচে কেউ কাউকে ছাড় দিয়ে কথা বলবে না।
ক্রিকেটে জিম্বাবুয়ে পার করছে দুঃসময়। কিন্তু প্রতিপক্ষ বাংলাদেশ হলে তারাও যেন হালে পানি পায়। সিলেট টেস্টে প্রথম দুই দিনই দাপট দেখিয়েছে জিম্বাবুয়ে। প্রথম ইনিংসে লিড নেয় তারা ৮২ রানের। দ্বিতীয় দিন শেষে ৫৭ রানে ১ উইকেট বাংলাদেশের।
৯ ঘণ্টা আগেসিলেট টেস্টে দ্বিতীয় দিন শেষে কিছুটা স্বস্তি বাংলাদেশ শিবিরে। যদিও এখনো পিছিয়ে আছে ২৫ রানে। ৮২ রানের লিড মাথায় নিয়ে দ্বিতীয় ইনিংসের শুরুতেই মাত্র ১৩ রানে কাটা পড়েছেন ওপেনার সাদমান ইসলাম। তবে দিন শেষে মাহমুদুল হাসান জয় ও মুমিনুল হকের ব্যাটে অপরাজিত ৪৪ রানের জুটিতে স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ দল।
১০ ঘণ্টা আগেটেস্টে প্রথম দিনটা বেশ গুরুত্বপূর্ণ। সিলেট টেস্টে প্রথম দিনটাই ভালো যায়নি বাংলাদেশের। ফলে আজ দ্বিতীয় দিনও তারা শেষ করেছে পিছিয়ে থেকে। তবে মেহেদী হাসান মিরাজের দুর্দান্ত ঘূর্ণি জাদু ও শেষ বিকেলে মাহমুদুল হাসান জয়-মুমিনুল হকের ব্যাটিংয়ে ঘুরে দাঁড়ানোর আশা দেখছে স্বাগতিকেরা।
১১ ঘণ্টা আগেসিলেট টেস্টে দ্বিতীয় দিন শেষ বিকেলে ব্যাটিংয়ে নেমে ১ উইকেট হারিয়ে ৫৭ রান তুলেছে বাংলাদেশ। ২৫ রানে পিছিয়ে থেকে কাল আবারও ব্যাটিংয়ে নামবে স্বাগতিকেরা। মুমিনুল হক ১৫ ও মাহমুদুল হাসান জয় ২৮ রানে অপরাজিত আছেন। দ্বিতীয় ইনিংসেও ওপেনিং জুটি বড় হয়নি বাংলাদেশের। ইনিংসের চতুর্থ ওভারে দলীয় ১৩ রানে ফেরেন সাদমান
১২ ঘণ্টা আগে