তাসনীম হাসান, চট্টগ্রাম
জানুয়ারিতে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ঐতিহাসিক টেস্ট জয়ের পর ঘরের মাঠে আফগানিস্তানের বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজ জয়। সময়টা আরও পেছনে নিয়ে গেলে ধরা পড়বে অস্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ড আর জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে সাদা বলের সিরিজ জয়। বিশ্বকাপ ও পাকিস্তান সিরিজের ভরাডুবি বাদ দিলে গত এক বছরে ক্রিকেটের তিন সংস্করণেই বাংলাদেশ লিখেছে টানা সাফল্যের গল্প।
সাফল্যের উল্টো পিঠে একটা চিন্তার বিষয়ও আছে—ধারাবাহিক টপঅর্ডারের ব্যর্থতা। এই আফগানিস্তান সিরিজেও বাংলাদেশকে ভুগিয়েছে টপঅর্ডার। প্রথম ওয়ানডেতে ৪৫ রানে ৬ উইকেট হারানোর পর বাংলাদেশ ঘুরে দাঁড়িয়েছিল আফিফ হোসেন ও মেহেদী হাসান মিরাজের হাত ধরে। সপ্তম উইকেটে দুজনের ১৭৪ রানের অবিচ্ছিন্ন জুটিতে চড়ে দারুণ এক জয় পায় বাংলাদেশ। সেদিন দুজন টপঅর্ডারের ব্যর্থতা ভুলিয়ে দিলেও চিন্তাটা থেকেই গেছে।
দ্বিতীয় ওয়ানডেতে যথেষ্ট নিখুঁত ক্রিকেটই খেলেছে বাংলাদেশ। কিন্তু এই ম্যাচেও চোখে লেগেছে শুরুতেই ওপেনিং জুটি ভেঙে যাওয়ার দৃশ্য। লিটন এক প্রান্ত ধরে রাখলেও দ্রুতই হারিয়েছে তামিম-সাকিবকে। এরপর লিটন-মুশির ব্যাটেই রানের পাহাড়ে পৌঁছায় বাংলাদেশ। গতকাল শেষ ওয়ানডেতে উইকেটে থিতু হলেও বাংলাদেশ পাওয়ার-প্লে শেষ হতেই হারায় তামিমকে। এরপর একটা জুটি হলেও আবারও ধস নামে বাংলাদেশের ইনিংসে, যে ধস থেকে আর উঠে দাঁড়াতে পারেনি বাংলাদেশ। ফল—৭ উইকেটের বড় হার।
তিন ওয়ানডেতে বাংলাদেশের ওপেনিং জুটি একবারও ৫০ পেরোতে পারেনি—ভেঙেছে ১৩, ৩৮ ও ৪৩ রানে। যাঁদের কাঁধে থাকে ইনিংসের সুর বেঁধে দেওয়ার দায়িত্ব, তাঁরাই শুরুতে ফিরে চাপ বাড়িয়েছেন দলের ব্যাটিং লাইনআপে।
টপঅর্ডারে এবার সবচেয়ে বেশি হতাশ করেছেন তামিম ইকবাল। প্রতিবারই আফগানদের শুরুর শিকারের নাম বাংলাদেশ অধিনায়ক। তিন ম্যাচের সিরিজে তামিমের রান ৩১। আউটের চেয়ে তাঁর আউট হওয়ার ধরন নিয়েই বেশি প্রশ্ন উঠছে। মাত্রই আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ার শুরু করা ফজল হক ফারুকির ভেতরে ঢোকা বলে যেভাবে প্রতি ম্যাচেই আউট হয়েছেন, বহুদিন এই দৃশ্য তাড়া করবে বাঁহাতি ওপেনারকে। ম্যাচ শেষে তামিম নিজেও বলেছেন সেই কথা, ‘এত লম্বা ক্যারিয়ারে খুবই কম সময়ে আমি সিরিজে রান করতে পারিনি। এক বা দুবার হয়েছে অতীতে। আমি হতাশ। আমার কাছে মনে হয় অনেক কাজ করার আছে আমার।’
তামিম যদি হতাশ করেন, আশার আলো হয়ে জ্বলেছেন লিটন দাস। কী এক দুর্দান্ত সিরিজই না গেছে ২৭ বছর বয়সী ওপেনারের। সিরিজসেরা লিটন এক সেঞ্চুরি ও ফিফটিতে করেছেন ২২৩ রান। কিন্তু লিটনও যদি ব্যর্থ হন, সেদিন তো আরও বিপদে পড়বে বাংলাদেশ!
বিসিবি সভাপতি নাজমুল হাসান পাপনকেও ভাবাচ্ছে টপঅর্ডারের ব্যর্থতা। গতকাল ম্যাচ শেষে তিনি বলেছেন, ‘স্বীকৃত ব্যাটাররা রান পাচ্ছে না। লিটনও যখন রান পাবে না, তখন কী হবে? তবে আমি আশাবাদী, আমরা যাদের ওপর ভরসা করি, তারা ঘুরে দাঁড়াবে এবং রান পাবে।’
এই ঘুরে দাঁড়ানোর কাজটা করতে হবে বৃহস্পতিবার থেকে শুরু টি-টোয়েন্টি সিরিজেই। এই সিরিজে যদিও তামিম নেই, কাজটা করতে হবে তরুণ টপঅর্ডার ব্যাটারদের।
জানুয়ারিতে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ঐতিহাসিক টেস্ট জয়ের পর ঘরের মাঠে আফগানিস্তানের বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজ জয়। সময়টা আরও পেছনে নিয়ে গেলে ধরা পড়বে অস্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ড আর জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে সাদা বলের সিরিজ জয়। বিশ্বকাপ ও পাকিস্তান সিরিজের ভরাডুবি বাদ দিলে গত এক বছরে ক্রিকেটের তিন সংস্করণেই বাংলাদেশ লিখেছে টানা সাফল্যের গল্প।
সাফল্যের উল্টো পিঠে একটা চিন্তার বিষয়ও আছে—ধারাবাহিক টপঅর্ডারের ব্যর্থতা। এই আফগানিস্তান সিরিজেও বাংলাদেশকে ভুগিয়েছে টপঅর্ডার। প্রথম ওয়ানডেতে ৪৫ রানে ৬ উইকেট হারানোর পর বাংলাদেশ ঘুরে দাঁড়িয়েছিল আফিফ হোসেন ও মেহেদী হাসান মিরাজের হাত ধরে। সপ্তম উইকেটে দুজনের ১৭৪ রানের অবিচ্ছিন্ন জুটিতে চড়ে দারুণ এক জয় পায় বাংলাদেশ। সেদিন দুজন টপঅর্ডারের ব্যর্থতা ভুলিয়ে দিলেও চিন্তাটা থেকেই গেছে।
দ্বিতীয় ওয়ানডেতে যথেষ্ট নিখুঁত ক্রিকেটই খেলেছে বাংলাদেশ। কিন্তু এই ম্যাচেও চোখে লেগেছে শুরুতেই ওপেনিং জুটি ভেঙে যাওয়ার দৃশ্য। লিটন এক প্রান্ত ধরে রাখলেও দ্রুতই হারিয়েছে তামিম-সাকিবকে। এরপর লিটন-মুশির ব্যাটেই রানের পাহাড়ে পৌঁছায় বাংলাদেশ। গতকাল শেষ ওয়ানডেতে উইকেটে থিতু হলেও বাংলাদেশ পাওয়ার-প্লে শেষ হতেই হারায় তামিমকে। এরপর একটা জুটি হলেও আবারও ধস নামে বাংলাদেশের ইনিংসে, যে ধস থেকে আর উঠে দাঁড়াতে পারেনি বাংলাদেশ। ফল—৭ উইকেটের বড় হার।
তিন ওয়ানডেতে বাংলাদেশের ওপেনিং জুটি একবারও ৫০ পেরোতে পারেনি—ভেঙেছে ১৩, ৩৮ ও ৪৩ রানে। যাঁদের কাঁধে থাকে ইনিংসের সুর বেঁধে দেওয়ার দায়িত্ব, তাঁরাই শুরুতে ফিরে চাপ বাড়িয়েছেন দলের ব্যাটিং লাইনআপে।
টপঅর্ডারে এবার সবচেয়ে বেশি হতাশ করেছেন তামিম ইকবাল। প্রতিবারই আফগানদের শুরুর শিকারের নাম বাংলাদেশ অধিনায়ক। তিন ম্যাচের সিরিজে তামিমের রান ৩১। আউটের চেয়ে তাঁর আউট হওয়ার ধরন নিয়েই বেশি প্রশ্ন উঠছে। মাত্রই আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ার শুরু করা ফজল হক ফারুকির ভেতরে ঢোকা বলে যেভাবে প্রতি ম্যাচেই আউট হয়েছেন, বহুদিন এই দৃশ্য তাড়া করবে বাঁহাতি ওপেনারকে। ম্যাচ শেষে তামিম নিজেও বলেছেন সেই কথা, ‘এত লম্বা ক্যারিয়ারে খুবই কম সময়ে আমি সিরিজে রান করতে পারিনি। এক বা দুবার হয়েছে অতীতে। আমি হতাশ। আমার কাছে মনে হয় অনেক কাজ করার আছে আমার।’
তামিম যদি হতাশ করেন, আশার আলো হয়ে জ্বলেছেন লিটন দাস। কী এক দুর্দান্ত সিরিজই না গেছে ২৭ বছর বয়সী ওপেনারের। সিরিজসেরা লিটন এক সেঞ্চুরি ও ফিফটিতে করেছেন ২২৩ রান। কিন্তু লিটনও যদি ব্যর্থ হন, সেদিন তো আরও বিপদে পড়বে বাংলাদেশ!
বিসিবি সভাপতি নাজমুল হাসান পাপনকেও ভাবাচ্ছে টপঅর্ডারের ব্যর্থতা। গতকাল ম্যাচ শেষে তিনি বলেছেন, ‘স্বীকৃত ব্যাটাররা রান পাচ্ছে না। লিটনও যখন রান পাবে না, তখন কী হবে? তবে আমি আশাবাদী, আমরা যাদের ওপর ভরসা করি, তারা ঘুরে দাঁড়াবে এবং রান পাবে।’
এই ঘুরে দাঁড়ানোর কাজটা করতে হবে বৃহস্পতিবার থেকে শুরু টি-টোয়েন্টি সিরিজেই। এই সিরিজে যদিও তামিম নেই, কাজটা করতে হবে তরুণ টপঅর্ডার ব্যাটারদের।
নেইমার থাকবেন, অথচ তাঁকে নিয়ে আলোচনা হবে না—সেটা কি কখনো সম্ভব! মাঠের পারফরম্যান্স যেমনই হোক, তাঁর অন্যান্য কর্মকাণ্ড নিয়ে কথাবার্তা হয় প্রায় সময়ই। ব্রাজিলের এই ফরোয়ার্ডকে নিয়ে এবার তাঁর আলোচিত প্রেমিকা যা বললেন, সেটা রীতিমতো চমকে দেওয়ার মতো।
১ ঘণ্টা আগেব্যাট সামনে দেখলেই নিশপিশ করত হাত। তাই নিজের ঘরেই একটি আলাদা ব্যাট রাখতেন তিনি। মন চাইলে করে নিতেন শ্যাডো ব্যাটিং। সেই স্টিভেন স্মিথ কি না ব্যাট ধরেননি তিন মাস। ব্যাটিং পাগল হিসেবে তিনি নিজেকে যেভাবে পরিচিত করেছেন, তারপর এমনটা শুনলে অবাকই হতে হয়। কিস্তু কথাটি যখন স্মিথ নিজেই বলেছেন, তখন বিশ্বাস না
১ ঘণ্টা আগেখেলোয়াড় হিসেবে রিকি পন্টিং কতটা সফল, সেটা বলবে তাঁর পরিসংখ্যান। রানের পর রান করে রেকর্ড গড়েছেন। তাঁর ক্যাবিনেটেও আছে একগাদা শিরোপা। হার না মানা মানসিকতা নিয়ে খেলে অসংখ্য হারা ম্যাচ জিতেছেন অস্ট্রেলিয়ার এই কিংবদন্তি।
২ ঘণ্টা আগেক্যারিয়ারে বেশির ভাগ সময় নেইমার লড়াই করেছেন চোটের সঙ্গে। প্রতিযোগিতামূলক ফুটবলে চোটে পড়ে কত ম্যাচ তিনি মিস করেছেন, সেটার হিসেব নেই। ব্রাজিলের ফরোয়ার্ডকে এবার আক্রমণ করল করোনা।
৩ ঘণ্টা আগে