রানা আব্বাস, মাসকাট থেকে
রুবেল হোসেন বিশ্বকাপের মূল দলে নেই। আছেন অতিরিক্ত খেলোয়াড় হিসেবে। অফুরান সময় পেয়ে গতকাল সন্ধ্যার অনুশীলনে রুবেল বনে গেলেন ব্যাটিং কোচ!
নুরুল হাসান সোহান ফাঁকা উইকেটে হাত দিয়ে শ্যাডো করছিলেন। সেটি দেখে রুবেল দেখিয়ে দিলেন, কীভাবে শটটা ডাউন দ্য উইকেটে খেলতে হবে। অবশ্য রুবেলের শট খেলার ধরন দেখে বোঝা মুশকিল, তিনি ব্যাটিং করছেন নাকি সোহানকে নাচের একটা মুদ্রা দেখাচ্ছেন! সময়টা এমনই, পেসার রুবেলও উইকেটকিপার ব্যাটার সোহানকে ভালো ব্যাটিংয়ের উপায় বাতলে দিচ্ছেন!
অবশ্য রুবেলের ব্যাটিং–পরামর্শ সোহান হালকাভাবে নিলেও নিতে পারেন। তবে নাজমুল হাসান পাপনের কথা উড়িয়ে দেওয়ার সুযোগ নেই। বাংলাদেশ দলের খেলা দেখতে মাসকাটে আসা বিসিবি সভাপতি গতকাল সাংবাদিকদের কাছে স্কটল্যান্ডের বিপক্ষে বাংলাদেশ দলের ব্যাটারদের কিছু সমস্যা তুলে ধরেছেন । পাপন বলছেন, ‘বাউন্ডারিতে যে ক্যাচগুলো দিয়েছে, এগুলো মারতে হবে প্রথম ৬ ওভারেই (পাওয়ার প্লেতে)। যখন সীমানায় ফিল্ডার থাকে না, তখন কেউ মারছে না; যখন সব ফিল্ডার সীমানার কাছে থাকছে, তখন মারে! ভাবনা বদলাতে হবে।’ পাপনের বার্তা পরিষ্কার, ‘উইকেট গেলে যাবে, যারা মারতে পারে, সাহস নিয়ে প্রথম ৬ ওভারের সুবিধা নিতে পারবে, তারা খেলবে।’
বাংলাদেশ পাওয়ার প্লে কাজে লাগাতে পারছে না, সমস্যাটা নতুন নয়। ঘরের মাঠে অস্ট্রেলিয়া–নিউজিল্যান্ড সিরিজে নিয়মিত পাওয়ার প্লে কাজে লাগাতে পারেনি বাংলাদেশের টপঅর্ডার। একই সমস্যা দেখা যাচ্ছে টি–টোয়েন্টি বিশ্বকাপেও। কেন? এ প্রশ্নে বাংলাদেশ কোচ রাসেল ডমিঙ্গো বলছেন, ‘পাওয়ার প্লেটা আরও ভালোভাবে বুঝতে হবে। আমরা কিছু ভুল করেছি। এ সময়ে যে শট খেলেছি, সেটি উচিত হয়নি। প্রথম ৬ ওভারে আমাদের আক্রমণ আর রক্ষণের মধ্যে সঠিক ভারসাম্য রাখতে হবে।’
টি–টোয়েন্টি ম্যাচের শুরুতেই ছন্দ বা মোমেন্টাম পাওয়ার প্রধান শর্ত: কাজে লাগাতে হবে পাওয়ার প্লে । ৩০ গজের বাইরে মাত্র দুজন ফিল্ডার থাকে এই সময়। প্রথম ৬ ওভার যদি কাজে লাগানো না যায়, রানা তাড়া করতে নামা দলের তখন ওভার পিছু প্রয়োজনীয় রানরেট বেড়ে যাবেই। বাড়তে থাকবে চাপও। তখনই ভুল করেন ব্যাটাররা। গুবলেট পাকিয়ে পরে ম্যাচও হারতে হয়।
ব্যাটারদের সমস্যা শুরুতে, বোলারদের সেটি শেষে অর্থাৎ ডেথ ওভারে। পরশু ১২ ওভার শেষে স্কটল্যান্ডের রান ছিল ৬ উইকেটে ৫৫ রান। যে দলের ১২০ করাই কঠিন, স্কটিশরা সেখানে শেষ ৪৮ বলে তুলেছে ৮৫ রান। ডেথ ওভারে বাংলাদেশের বোলাররা দিয়েছেন ৪৪ রান। শেষ দিকে বোলারদের এই পারফরম্যান্সে কিছুতেই খুশি হতে পারছেন না বিসিবি সভাপতি। পাপন বলছেন, ‘প্রথম দিকে ভালো বোলিং হয়েছে। শেষের দিকে অত্যন্ত খারাপ। না হলে স্কটল্যান্ড ১৪০ করতে পারে না। কে কটা উইকেট নিয়েছে, জানার দরকার নেই। কে কত কম রান দিয়েছে, সেটাই গুরুত্বপূর্ণ।’
টি–টোয়েন্টি কৃপণ বা নিয়ন্ত্রিত বোলিংয়ের গুরুত্বই যে বেশি সেটি মোস্তাফিজ–তাসকিনদের নিশ্চয়ই নতুন করে বুঝিয়ে দেওয়ার দরকার নেই!
রুবেল হোসেন বিশ্বকাপের মূল দলে নেই। আছেন অতিরিক্ত খেলোয়াড় হিসেবে। অফুরান সময় পেয়ে গতকাল সন্ধ্যার অনুশীলনে রুবেল বনে গেলেন ব্যাটিং কোচ!
নুরুল হাসান সোহান ফাঁকা উইকেটে হাত দিয়ে শ্যাডো করছিলেন। সেটি দেখে রুবেল দেখিয়ে দিলেন, কীভাবে শটটা ডাউন দ্য উইকেটে খেলতে হবে। অবশ্য রুবেলের শট খেলার ধরন দেখে বোঝা মুশকিল, তিনি ব্যাটিং করছেন নাকি সোহানকে নাচের একটা মুদ্রা দেখাচ্ছেন! সময়টা এমনই, পেসার রুবেলও উইকেটকিপার ব্যাটার সোহানকে ভালো ব্যাটিংয়ের উপায় বাতলে দিচ্ছেন!
অবশ্য রুবেলের ব্যাটিং–পরামর্শ সোহান হালকাভাবে নিলেও নিতে পারেন। তবে নাজমুল হাসান পাপনের কথা উড়িয়ে দেওয়ার সুযোগ নেই। বাংলাদেশ দলের খেলা দেখতে মাসকাটে আসা বিসিবি সভাপতি গতকাল সাংবাদিকদের কাছে স্কটল্যান্ডের বিপক্ষে বাংলাদেশ দলের ব্যাটারদের কিছু সমস্যা তুলে ধরেছেন । পাপন বলছেন, ‘বাউন্ডারিতে যে ক্যাচগুলো দিয়েছে, এগুলো মারতে হবে প্রথম ৬ ওভারেই (পাওয়ার প্লেতে)। যখন সীমানায় ফিল্ডার থাকে না, তখন কেউ মারছে না; যখন সব ফিল্ডার সীমানার কাছে থাকছে, তখন মারে! ভাবনা বদলাতে হবে।’ পাপনের বার্তা পরিষ্কার, ‘উইকেট গেলে যাবে, যারা মারতে পারে, সাহস নিয়ে প্রথম ৬ ওভারের সুবিধা নিতে পারবে, তারা খেলবে।’
বাংলাদেশ পাওয়ার প্লে কাজে লাগাতে পারছে না, সমস্যাটা নতুন নয়। ঘরের মাঠে অস্ট্রেলিয়া–নিউজিল্যান্ড সিরিজে নিয়মিত পাওয়ার প্লে কাজে লাগাতে পারেনি বাংলাদেশের টপঅর্ডার। একই সমস্যা দেখা যাচ্ছে টি–টোয়েন্টি বিশ্বকাপেও। কেন? এ প্রশ্নে বাংলাদেশ কোচ রাসেল ডমিঙ্গো বলছেন, ‘পাওয়ার প্লেটা আরও ভালোভাবে বুঝতে হবে। আমরা কিছু ভুল করেছি। এ সময়ে যে শট খেলেছি, সেটি উচিত হয়নি। প্রথম ৬ ওভারে আমাদের আক্রমণ আর রক্ষণের মধ্যে সঠিক ভারসাম্য রাখতে হবে।’
টি–টোয়েন্টি ম্যাচের শুরুতেই ছন্দ বা মোমেন্টাম পাওয়ার প্রধান শর্ত: কাজে লাগাতে হবে পাওয়ার প্লে । ৩০ গজের বাইরে মাত্র দুজন ফিল্ডার থাকে এই সময়। প্রথম ৬ ওভার যদি কাজে লাগানো না যায়, রানা তাড়া করতে নামা দলের তখন ওভার পিছু প্রয়োজনীয় রানরেট বেড়ে যাবেই। বাড়তে থাকবে চাপও। তখনই ভুল করেন ব্যাটাররা। গুবলেট পাকিয়ে পরে ম্যাচও হারতে হয়।
ব্যাটারদের সমস্যা শুরুতে, বোলারদের সেটি শেষে অর্থাৎ ডেথ ওভারে। পরশু ১২ ওভার শেষে স্কটল্যান্ডের রান ছিল ৬ উইকেটে ৫৫ রান। যে দলের ১২০ করাই কঠিন, স্কটিশরা সেখানে শেষ ৪৮ বলে তুলেছে ৮৫ রান। ডেথ ওভারে বাংলাদেশের বোলাররা দিয়েছেন ৪৪ রান। শেষ দিকে বোলারদের এই পারফরম্যান্সে কিছুতেই খুশি হতে পারছেন না বিসিবি সভাপতি। পাপন বলছেন, ‘প্রথম দিকে ভালো বোলিং হয়েছে। শেষের দিকে অত্যন্ত খারাপ। না হলে স্কটল্যান্ড ১৪০ করতে পারে না। কে কটা উইকেট নিয়েছে, জানার দরকার নেই। কে কত কম রান দিয়েছে, সেটাই গুরুত্বপূর্ণ।’
টি–টোয়েন্টি কৃপণ বা নিয়ন্ত্রিত বোলিংয়ের গুরুত্বই যে বেশি সেটি মোস্তাফিজ–তাসকিনদের নিশ্চয়ই নতুন করে বুঝিয়ে দেওয়ার দরকার নেই!
গল টেস্টে বাংলাদেশের বিপক্ষে ১৮ সদস্যের দল ঘোষণা করেছিল শ্রীলঙ্কা ক্রিকেট। পরশু কলম্বোর সিংহলিজ স্পোর্টস ক্লাব মাঠে শুরু হবে সিরিজের দ্বিতীয় টেস্ট। এর আগে ধাক্কা খেয়েছে স্বাগতিকেরা। পিঠের বাঁ পাশে চোটের কারণে দ্বিতীয় টেস্টে খেলতে পারবেন পেসার মিলান রত্নায়েকে। গলে খেলার সময় ব্যথা পান তিনি।
২ ঘণ্টা আগেতাঁর কোচিং ক্যারিয়ারের সবচেয়ে উজ্জ্বল দিকের কথা বললে বাংলাদেশের নামই উঠে আসবে সবার প্রথমে। ২০১৫ সালে বিদায় নেওয়ার পর কোচিংয়ের চেয়ে তিনি বেশি জড়িত ছিলেন পারিবারিক ব্যবসায়। সেই ডাচ কোচ লুডভিক ডি ক্রুইফ আবার আলোচনায় দেশের ফুটবলে।
৩ ঘণ্টা আগেজিম্বাবুয়ের বিপক্ষে টেস্টে হার, সংযুক্ত আরব আমিরাতের কাছে টি-টোয়েন্টি সিরিজ হার—সব মিলিয়ে বাজে সময় পার করা বাংলাদেশ দলের জন্য কদিন আগে শেষ হওয়া গল টেস্টটা আসলেই বিশেষ কিছু। শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে জোড়া সেঞ্চুরি করেছেন নাজমুল হোসেন শান্ত। মুশফিকুর রহিমের ব্যাটেও এসেছে সেঞ্চুরি।
৪ ঘণ্টা আগেকয়েক মাস আগেও নাজমুল হোসেন শান্ত ছিলেন বাংলাদেশের তিন সংস্করণের অধিনায়ক। এবার সেই শান্ত নেতৃত্ব দিচ্ছেন কেবল টেস্টে। কারণ, ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টিতে নেতৃত্বের গুরুদায়িত্ব কদিন আগেই উঠেছে মেহেদী হাসান মিরাজ ও লিটন দাসের কাঁধে...
৫ ঘণ্টা আগে