টেস্ট অভিষেকে ডাবল সেঞ্চুরি করে গত বছর বাংলাদেশকে হতাশায় ডুবিয়েছিলেন কাইল মেয়ার্স। সেই মেয়ার্স এরপর আরও ১১টি টেস্ট খেলে ফেললেও ছিল না বড় কোনো ইনিংস।
‘প্রিয় প্রতিপক্ষ’ বাংলাদেশকে পেয়ে এবার আরেক দফা জ্বলে উঠেছেন মেয়ার্স। সেন্ট লুসিয়া টেস্টের দ্বিতীয় দিনে সেঞ্চুরি করে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে শুধু বিপর্যয় থেকে উদ্ধারই করেননি, বাংলাদেশের ম্যাচে ফেরার কিঞ্চিৎ সম্ভাবনাটুকুও নস্যাৎ করে দিয়েছেন।
১৩২ রানে ৪ উইকেট হারানো ওয়েস্ট ইন্ডিজ দিন শেষে ৫ উইকেটে করেছে ৩৪০ রান। প্রথম ইনিংসে স্বাগতিকেরা এগিয়ে ১০৬ রানে। ১৮০ বলে ১২৬ রানে অপরাজিত মেয়ার্স আজ তৃতীয় দিনের গোড়াপত্তন করবেন।
মেয়ার্সের এমন ইনিংস রাসেল ডমিঙ্গোর কাছে শাস্তি ও শাসন মনে হচ্ছে। তাঁকে দেখে নিজ শিষ্যদের শিক্ষাও নিতে বলেছেন বাংলাদেশ কোচ, ‘মেয়ার্সের মতো ইনিংস আমাদের কেউ খেলতে পারছে না। গত বছরও ওয়েস্ট ইন্ডিজ আমাদের বিপক্ষে ৪০০ রান তাড়া করেছে ওর ডাবল সেঞ্চুরির সুবাদে। ওকে দেখে শিক্ষা নেওয়া উচিত। টেস্ট ম্যাচ সত্যিই অনেক কঠিন। ও এরকম ভালো করতে থাকলে শাস্তি পেতেই থাকব।’
টেস্ট খেলার মতো মেজাজ ও প্রখরতা আছে বলেই মেয়ার্স সফল হচ্ছেন বলে মত ডমিঙ্গোর, ‘নিজের ভাগ্য নিজেই গড়ে নিচ্ছে মেয়ার্স। সে ইতিবাচক ব্যাটিং করছে। কাভারে অনেক রান করছে। পরিকল্পনা অনুযায়ী যতক্ষণ ইচ্ছা পছন্দের শটগুলো খেলতে পারছে। ওর মধ্যে প্রখরতা আছে। আমরা বাজে বল করলেই ও শাসন করছে।’
নিজ শিষ্যরা ইনিংস বড় করতে না পারায় হতাশ ডমিঙ্গো, ‘আমাদের দলের অনেক ক্রিকেটার ছন্দ খুঁজে বেড়াচ্ছে, রানের পেছনে ছুটছে। এ অবস্থা থেকে বেরিয়ে আসার একটাই উপায়, লম্বা সময় ধরে ব্যাট করা। অনেক ৩০-৪০ রানের ইনিংস হচ্ছে। কেউ কেউ ৫০ রান করছে। কিন্তু মেয়ার্সের মতো কেউ হতে পারছে না। এটাই দলীয় সংগ্রহকে ২৩০ থেকে ৪০০ রানে পৌঁছে দেয়। পরে এটাই টেস্টের পার্থক্য গড়ে দেয়।’
টেস্ট অভিষেকে ডাবল সেঞ্চুরি করে গত বছর বাংলাদেশকে হতাশায় ডুবিয়েছিলেন কাইল মেয়ার্স। সেই মেয়ার্স এরপর আরও ১১টি টেস্ট খেলে ফেললেও ছিল না বড় কোনো ইনিংস।
‘প্রিয় প্রতিপক্ষ’ বাংলাদেশকে পেয়ে এবার আরেক দফা জ্বলে উঠেছেন মেয়ার্স। সেন্ট লুসিয়া টেস্টের দ্বিতীয় দিনে সেঞ্চুরি করে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে শুধু বিপর্যয় থেকে উদ্ধারই করেননি, বাংলাদেশের ম্যাচে ফেরার কিঞ্চিৎ সম্ভাবনাটুকুও নস্যাৎ করে দিয়েছেন।
১৩২ রানে ৪ উইকেট হারানো ওয়েস্ট ইন্ডিজ দিন শেষে ৫ উইকেটে করেছে ৩৪০ রান। প্রথম ইনিংসে স্বাগতিকেরা এগিয়ে ১০৬ রানে। ১৮০ বলে ১২৬ রানে অপরাজিত মেয়ার্স আজ তৃতীয় দিনের গোড়াপত্তন করবেন।
মেয়ার্সের এমন ইনিংস রাসেল ডমিঙ্গোর কাছে শাস্তি ও শাসন মনে হচ্ছে। তাঁকে দেখে নিজ শিষ্যদের শিক্ষাও নিতে বলেছেন বাংলাদেশ কোচ, ‘মেয়ার্সের মতো ইনিংস আমাদের কেউ খেলতে পারছে না। গত বছরও ওয়েস্ট ইন্ডিজ আমাদের বিপক্ষে ৪০০ রান তাড়া করেছে ওর ডাবল সেঞ্চুরির সুবাদে। ওকে দেখে শিক্ষা নেওয়া উচিত। টেস্ট ম্যাচ সত্যিই অনেক কঠিন। ও এরকম ভালো করতে থাকলে শাস্তি পেতেই থাকব।’
টেস্ট খেলার মতো মেজাজ ও প্রখরতা আছে বলেই মেয়ার্স সফল হচ্ছেন বলে মত ডমিঙ্গোর, ‘নিজের ভাগ্য নিজেই গড়ে নিচ্ছে মেয়ার্স। সে ইতিবাচক ব্যাটিং করছে। কাভারে অনেক রান করছে। পরিকল্পনা অনুযায়ী যতক্ষণ ইচ্ছা পছন্দের শটগুলো খেলতে পারছে। ওর মধ্যে প্রখরতা আছে। আমরা বাজে বল করলেই ও শাসন করছে।’
নিজ শিষ্যরা ইনিংস বড় করতে না পারায় হতাশ ডমিঙ্গো, ‘আমাদের দলের অনেক ক্রিকেটার ছন্দ খুঁজে বেড়াচ্ছে, রানের পেছনে ছুটছে। এ অবস্থা থেকে বেরিয়ে আসার একটাই উপায়, লম্বা সময় ধরে ব্যাট করা। অনেক ৩০-৪০ রানের ইনিংস হচ্ছে। কেউ কেউ ৫০ রান করছে। কিন্তু মেয়ার্সের মতো কেউ হতে পারছে না। এটাই দলীয় সংগ্রহকে ২৩০ থেকে ৪০০ রানে পৌঁছে দেয়। পরে এটাই টেস্টের পার্থক্য গড়ে দেয়।’
রিশাদ হোসেনের সাফল্যে বাংলাদেশ দলের সবচেয়ে বেশি খুশি কে হবেন, বলুন তো? মুশতাক আহমেদ। স্পিন পরামর্শক হিসেবে বাংলাদেশ দলের সব স্পিনারের সাফল্যই তাঁকে আনন্দিত করে। তবে খেলোয়াড়ি জীবনে নিজেই ছিলেন দুর্দান্ত এক লেগ স্পিনার। লেগিদের প্রতি তাঁর দুর্বলতা, ভালো লাগা থাকবেই। মিরপুরে আজ ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে
৯ ঘণ্টা আগেমিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামের উইকেট নিয়ে আলোচনা-সমালোচনা নতুন কিছু নয়। মিরপুরের উইকেটের চরিত্র নিয়ে এত দিন কাঠগড়ায় তোলা হতো কিউরেটর গামিনি ডি সিলভাকে। গামিনি এখন মিরপুরে না থাকলেও উইকেটের চরিত্র আছে আগের মতোই। ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে চলমান ওয়ানডে সিরিজে কালো মাটির ঘূর্ণি উইকেটে বিষাক্ত টার্ন পাচ্ছেন
৯ ঘণ্টা আগেব্যাট হাতে ১৩ বলের ২৬ রানের ঝোড়ো ক্যামিও, আর বল হাতে ক্যারিয়ারসেরা বোলিং—৬/৩৫; রিশাদ হোসেনের অলরাউন্ড নৈপুণ্যে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে প্রথম ওয়ানডেতে ৭৪ রানে জিতল বাংলাদেশ। গতকাল মিরপুরে প্রথমে ব্যাট করে ২০৭ রানে তোলে বাংলাদেশ। লক্ষ্য তাড়ায় ওয়েস্ট ইন্ডিজ ১৩৩ রানে অলআউট। এই জয়ে তিন ম্যাচের সিরিজে
১১ ঘণ্টা আগেপ্রতিপক্ষের রক্ষণভাগের জন্য বরাবরই আতঙ্কের আরেক নাম আর্লিং হাল্যান্ড। চলতি মৌসুমেও নিজের আধিপত্য দেখাচ্ছেন এই স্ট্রাইকার। তাঁকে আটকানোর সব চেষ্টাতেই ব্যর্থ হয় প্রতিপক্ষের রক্ষণভাগ। এবার হাল্যান্ডকে আটকানোর উপায় বলে দিলেন খোদ ম্যানচেস্টার সিটির কোচ পেপ গার্দিওলা।
১৩ ঘণ্টা আগে