ক্রীড়া ডেস্ক
বাংলাদেশের বিপক্ষে সময়টা মোটেই ভালো যাচ্ছে না ওয়েস্ট ইন্ডিজের। টি-টোয়েন্টি সিরিজের দুই ম্যাচের দুটিতেই হেরেছে উইন্ডিজ। তাতে এক বিব্রতকর রেকর্ডে নাম উঠেছে ক্যারিবীয়দের।
সেন্ট ভিনসেন্টে আজ দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে ২৭ রানে হারিয়ে ইতিহাস গড়েছে বাংলাদেশ। ওয়েস্ট ইন্ডিজের মাঠে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে প্রথমবারের মতো টি-টোয়েন্টি সিরিজ বাংলাদেশ জিতেছে লিটন দাসের নেতৃত্বে। এই হারে সিরিজ হারানোর পাশাপাশি টি-টোয়েন্টিতে সবচেয়ে বেশি হারের রেকর্ড গড়ল ওয়েস্ট ইন্ডিজ। ক্রিকেটের সংক্ষিপ্ত সংস্করণে ক্যারিবীয়রা হেরেছে ১০৮ ম্যাচ। ওয়েস্ট ইন্ডিজের পরে টি-টোয়েন্টিতে ম্যাচ হারার রেকর্ডে দুইয়ে বাংলাদেশ। টি-টোয়েন্টিতে এশিয়ার দলটি হেরেছে ১০৭ ম্যাচ।
পরিসংখ্যানের দিক থেকে বাংলাদেশের চেয়ে ঢের এগিয়ে এগিয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। টি-টোয়েন্টিতে ১০৮ হারের বিপরীতে এখন পর্যন্ত ৯৩ ম্যাচ জিতেছে উইন্ডিজ। ২১৫ টি-টোয়েন্টিতে ৯৩ ম্যাচ জেতায় ক্যারিবীয়দের সাফল্যের হার ৪৩.২৬ শতাংশ। ২০১২ ও ২০১৬ সালে দুই বার টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপও জিতেছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। অন্যদিকে বাংলাদেশ ১৮১ টি-টোয়েন্টি খেলে জিতেছে ৭০ ম্যাচ। এশিয়ার দলটির সাফল্যের হার ৩৮.৬৭ শতাংশ।
টি-টোয়েন্টিতে ম্যাচ হারের সেঞ্চুরি করেছে চার দল। শ্রীলঙ্কা ও জিম্বাবুয়ে হেরেছে ১০৪ ও ১০৩ টি-টোয়েন্টি। সবশেষ আফগানিস্তানের কাছে জিম্বাবুয়ে হেরেছে ২-১ ব্যবধানে। এ বছরই ওয়েস্ট ইন্ডিজের পাশে বাংলাদেশের বসার সম্ভাবনা রয়েছে। সেন্ট ভিনসেন্টে পরশু সিরিজের তৃতীয় টি-টোয়েন্টিতে মুখোমুখি হবে বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ। এই ম্যাচ জিতলে উইন্ডিজ এড়াবে ধবলধোলাই। তাতে বাংলাদেশ, ওয়েস্ট ইন্ডিজ দুই দলই ১০৮ ম্যাচ হেরে টি-টোয়েন্টিতে সবচেয়ে বেশি ম্যাচ হারের রেকর্ড গড়বে যৌথভাবে।
ম্যাচ | |
---|---|
ওয়েস্ট ইন্ডিজ | ১০৮ |
বাংলাদেশ | ১০৭ |
শ্রীলঙ্কা | ১০৪ |
জিম্বাবুয়ে | ১০৩ |
পাকিস্তান | ৯৮ |
*২০২৪-এর ১৮ ডিসেম্বর পর্যন্ত
বাংলাদেশের বিপক্ষে সময়টা মোটেই ভালো যাচ্ছে না ওয়েস্ট ইন্ডিজের। টি-টোয়েন্টি সিরিজের দুই ম্যাচের দুটিতেই হেরেছে উইন্ডিজ। তাতে এক বিব্রতকর রেকর্ডে নাম উঠেছে ক্যারিবীয়দের।
সেন্ট ভিনসেন্টে আজ দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে ২৭ রানে হারিয়ে ইতিহাস গড়েছে বাংলাদেশ। ওয়েস্ট ইন্ডিজের মাঠে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে প্রথমবারের মতো টি-টোয়েন্টি সিরিজ বাংলাদেশ জিতেছে লিটন দাসের নেতৃত্বে। এই হারে সিরিজ হারানোর পাশাপাশি টি-টোয়েন্টিতে সবচেয়ে বেশি হারের রেকর্ড গড়ল ওয়েস্ট ইন্ডিজ। ক্রিকেটের সংক্ষিপ্ত সংস্করণে ক্যারিবীয়রা হেরেছে ১০৮ ম্যাচ। ওয়েস্ট ইন্ডিজের পরে টি-টোয়েন্টিতে ম্যাচ হারার রেকর্ডে দুইয়ে বাংলাদেশ। টি-টোয়েন্টিতে এশিয়ার দলটি হেরেছে ১০৭ ম্যাচ।
পরিসংখ্যানের দিক থেকে বাংলাদেশের চেয়ে ঢের এগিয়ে এগিয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। টি-টোয়েন্টিতে ১০৮ হারের বিপরীতে এখন পর্যন্ত ৯৩ ম্যাচ জিতেছে উইন্ডিজ। ২১৫ টি-টোয়েন্টিতে ৯৩ ম্যাচ জেতায় ক্যারিবীয়দের সাফল্যের হার ৪৩.২৬ শতাংশ। ২০১২ ও ২০১৬ সালে দুই বার টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপও জিতেছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। অন্যদিকে বাংলাদেশ ১৮১ টি-টোয়েন্টি খেলে জিতেছে ৭০ ম্যাচ। এশিয়ার দলটির সাফল্যের হার ৩৮.৬৭ শতাংশ।
টি-টোয়েন্টিতে ম্যাচ হারের সেঞ্চুরি করেছে চার দল। শ্রীলঙ্কা ও জিম্বাবুয়ে হেরেছে ১০৪ ও ১০৩ টি-টোয়েন্টি। সবশেষ আফগানিস্তানের কাছে জিম্বাবুয়ে হেরেছে ২-১ ব্যবধানে। এ বছরই ওয়েস্ট ইন্ডিজের পাশে বাংলাদেশের বসার সম্ভাবনা রয়েছে। সেন্ট ভিনসেন্টে পরশু সিরিজের তৃতীয় টি-টোয়েন্টিতে মুখোমুখি হবে বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ। এই ম্যাচ জিতলে উইন্ডিজ এড়াবে ধবলধোলাই। তাতে বাংলাদেশ, ওয়েস্ট ইন্ডিজ দুই দলই ১০৮ ম্যাচ হেরে টি-টোয়েন্টিতে সবচেয়ে বেশি ম্যাচ হারের রেকর্ড গড়বে যৌথভাবে।
ম্যাচ | |
---|---|
ওয়েস্ট ইন্ডিজ | ১০৮ |
বাংলাদেশ | ১০৭ |
শ্রীলঙ্কা | ১০৪ |
জিম্বাবুয়ে | ১০৩ |
পাকিস্তান | ৯৮ |
*২০২৪-এর ১৮ ডিসেম্বর পর্যন্ত
অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে জয় এখন যেন ওয়েস্ট ইন্ডিজের কাছে ‘সোনার হরিণ’। তিন ম্যাচের টেস্ট সিরিজে তো উইন্ডিজকে নাজেহাল করেছে অস্ট্রেলিয়া। এবার পছন্দের ফরম্যাট টি-টোয়েন্টিতেও ওয়েস্ট ইন্ডিজ পেরে উঠছে না অজিদের সঙ্গে। সব মিলিয়ে এখন পর্যন্ত চলতি সিরিজে ঘরের মাঠে ক্যারিবীয়রা সাত ম্যাচের সাতটিতেই হেরেছে
৩০ মিনিট আগেবয়স ৩৮ বছর পেরোলেও লিওনেল মেসিকে দেখে সেটা যে বোঝার উপায় নেই। গোলের পর গোল করে চলেছেন। সতীর্থদের দিয়েও করাচ্ছেন গোল। ছন্দে থাকা এই মেসিকে আজ পেল না ইন্টার মায়ামি। আর্জেন্টাইন কিংবদন্তি না থাকার অভাব হাড়ে হাড়ে টের পেল মায়ামি।
১ ঘণ্টা আগেঢাকায় এশিয়ান ক্রিকেট কাউন্সিলের এজিএমেই ঠিক হয়েছিল সেপ্টেম্বরে আরব আমিরাতে হবে ২০২৫ এশিয়া কাপ। আজ আনুষ্ঠানিকভাবেও এসিসি জানিয়ে দিয়েছে টুর্নামেন্ট শুরুর দিনক্ষণ, প্রকাশ করেছে সূচিও। ৯ সেপ্টেম্বর শুরু হয়ে ২৮ সেপ্টেম্বর শেষ হবে এশিয়ার সবচেয়ে বড় এই ক্রিকেট প্রতিযোগিতা।
১৩ ঘণ্টা আগেকয়েক দিন আগে ঢাকায় এশিয়ান ক্রিকেট কাউন্সিলের বার্ষিক সভা (এজিএম) শেষে সভাপতি মহসিন নাকভি জানিয়েছিলেন, দ্রুতই এশিয়া কাপ নিয়ে চূড়ান্ত ঘোষণা আসবে। আজই এল সে ঘোষণা। ৯ সেপ্টেম্বর শুরু হবে এশিয়া কাপ। বাংলাদেশ পড়েছে ‘বি’ গ্রুপে। যেখানে প্রতিপক্ষ শ্রীলঙ্কা, আফগানিস্তান ও হংকং।
১৫ ঘণ্টা আগে