মিরপুরে কী দুর্দান্ত ব্যাটিংটাই না করলেন শাইনপুকুর ক্রিকেট ক্লাবের দুই ওপেনার তানজিদ হাসান তামিম ও জিশান আলম। ১১১ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে বিধ্বংসী ব্যাটিংয়ে মাত্র ৯ ওভারেই ম্যাচ শেষ করে দিয়েছেন দুই ওপেনার।
দুজনের ঝোড়ো ইনিংসে বৃষ্টি আইনে ১০ উইকেটের জয় পেয়েছে শাইনপুকুর। টি-টোয়েন্টিতেও যখন এমন দাপুটে জয়ের দেখা পাওয়া না সেটাই কিনা ওয়ানডেতে দেখালেন তানজিদ-জিশান। ২৮ বলে ৫৮ রানের বিধ্বংসী ইনিংস খেলে অপরাজিত থাকেন অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপের ব্যাটার জিশান। ২০৭.১৪ স্ট্রাইকরেটের ইনিংসটি সাজিয়েছেন ৬ ছক্কা এবং ৪ চারে। অন্যদিকে তাঁর সতীর্থ তানজিদ ২৬ বলে ৪৮ রান করেন। গত বছর বাংলাদেশের হয়ে ওয়ানডেতে অভিষেক হওয়া ব্যাটার ইনিংসটি সাজিয়েছেন ৬ চার ও ৩ ছক্কায়।
তানজিদ-জিশানের ঝোড়ো ব্যাটিংয়ের আগে অবশ্য শাইনপুকুরের জয়ের কাজটা সেরে রাখেন বোলাররা। বিশেষ করে বাঁহাতি স্পিনার হাসান মুরাদ। তাঁর ঘূর্ণিতে ১১০ রানেই অলআউট হয়ে যায় রূপগঞ্জ টাইগার্স ক্রিকেট ক্লাব। ২১ রানে ৪ উইকেট নিয়ে ম্যাচসেরাও হয়েছেন তিনি। ২টি করে উইকেট নিয়ে তাঁকে সঙ্গ দিয়েছেন দুই স্পিনার মেহরাব হাসান এবং আরাফাত সানি। রূপগঞ্জের হয়ে সর্বোচ্চ ২০ রান করেছেন আবদুল্লাহ আল মামুন।
শাইনপুকুরের মতো নারায়ণগঞ্জে হাসিমুখে মাঠ ছেড়েছে সিটি ক্লাব। ব্রাদার্স ইউনিয়নের বিপক্ষে ২০ রানের জয় পেয়েছে তারা। এবারের ডিপিএলে তাদের প্রথম জয় এটি। আগের ৭ ম্যাচের প্রতিটিতেই হেরেছে তারা। প্রথম জয়ের ম্যাচে আগে ব্যাটিং করে ৯ উইকেটে ২৫১ রান তোলে সিটি ক্লাব। দলের হয়ে সর্বোচ্চ ৭০ রান করেন সাজ্জাদুল হক রিপন। সিটির জয়ের ম্যাচে ফিফটি করেছেন মমিনুল ইসলাম সোহেল (৫৩)। প্রতিপক্ষের হয়ে ২৪ রানে ৪ উইকেট নিয়ে সেরা বোলার আবু জায়েদ রাহী।
লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে শুরুটা ভালোই ছিল ব্রাদার্সের। উদ্বোধনী জুটিতেই ৫৯ রান তুলেছিল ব্রাদার্সের দুই ওপেনার রহমতউল্লাহ আলি এবং ইমতিয়াজ হোসেন। ব্যক্তিগত ২৫ রানে ইমতিয়াজ আউট হওয়ার পরেই ম্যাচের চিত্রপট পাল্টে যায়। নিয়মিত উইকেট হারিয়ে ২৩১ রানের বেশি করতে পারেনি তারা। দলের হয়ে সর্বোচ্চ ৬০ রান করেছেন ওপেনার রহমতউল্লাহ। আর চারে নেমে ৪৪ রানের ইনিংস খেলে হারের ব্যবধান কমান আসিফ আহমেদ রাতুল।
সিটির প্রথম জয় এনে দেওয়ার কৃতিত্ব পেসার ইরফান হোসেনের। ৪৭ রানে ৫ উইকেট নিয়ে প্রতিপক্ষের ব্যাটিং অর্ডার ধসিয়ে দেন তিনি। দুর্দান্ত পারফরম্যান্সের পুরস্কার হিসেবে ম্যাচসেরার স্বীকৃতিও পেয়েছেন সিটির পেসার।
মিরপুরে কী দুর্দান্ত ব্যাটিংটাই না করলেন শাইনপুকুর ক্রিকেট ক্লাবের দুই ওপেনার তানজিদ হাসান তামিম ও জিশান আলম। ১১১ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে বিধ্বংসী ব্যাটিংয়ে মাত্র ৯ ওভারেই ম্যাচ শেষ করে দিয়েছেন দুই ওপেনার।
দুজনের ঝোড়ো ইনিংসে বৃষ্টি আইনে ১০ উইকেটের জয় পেয়েছে শাইনপুকুর। টি-টোয়েন্টিতেও যখন এমন দাপুটে জয়ের দেখা পাওয়া না সেটাই কিনা ওয়ানডেতে দেখালেন তানজিদ-জিশান। ২৮ বলে ৫৮ রানের বিধ্বংসী ইনিংস খেলে অপরাজিত থাকেন অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপের ব্যাটার জিশান। ২০৭.১৪ স্ট্রাইকরেটের ইনিংসটি সাজিয়েছেন ৬ ছক্কা এবং ৪ চারে। অন্যদিকে তাঁর সতীর্থ তানজিদ ২৬ বলে ৪৮ রান করেন। গত বছর বাংলাদেশের হয়ে ওয়ানডেতে অভিষেক হওয়া ব্যাটার ইনিংসটি সাজিয়েছেন ৬ চার ও ৩ ছক্কায়।
তানজিদ-জিশানের ঝোড়ো ব্যাটিংয়ের আগে অবশ্য শাইনপুকুরের জয়ের কাজটা সেরে রাখেন বোলাররা। বিশেষ করে বাঁহাতি স্পিনার হাসান মুরাদ। তাঁর ঘূর্ণিতে ১১০ রানেই অলআউট হয়ে যায় রূপগঞ্জ টাইগার্স ক্রিকেট ক্লাব। ২১ রানে ৪ উইকেট নিয়ে ম্যাচসেরাও হয়েছেন তিনি। ২টি করে উইকেট নিয়ে তাঁকে সঙ্গ দিয়েছেন দুই স্পিনার মেহরাব হাসান এবং আরাফাত সানি। রূপগঞ্জের হয়ে সর্বোচ্চ ২০ রান করেছেন আবদুল্লাহ আল মামুন।
শাইনপুকুরের মতো নারায়ণগঞ্জে হাসিমুখে মাঠ ছেড়েছে সিটি ক্লাব। ব্রাদার্স ইউনিয়নের বিপক্ষে ২০ রানের জয় পেয়েছে তারা। এবারের ডিপিএলে তাদের প্রথম জয় এটি। আগের ৭ ম্যাচের প্রতিটিতেই হেরেছে তারা। প্রথম জয়ের ম্যাচে আগে ব্যাটিং করে ৯ উইকেটে ২৫১ রান তোলে সিটি ক্লাব। দলের হয়ে সর্বোচ্চ ৭০ রান করেন সাজ্জাদুল হক রিপন। সিটির জয়ের ম্যাচে ফিফটি করেছেন মমিনুল ইসলাম সোহেল (৫৩)। প্রতিপক্ষের হয়ে ২৪ রানে ৪ উইকেট নিয়ে সেরা বোলার আবু জায়েদ রাহী।
লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে শুরুটা ভালোই ছিল ব্রাদার্সের। উদ্বোধনী জুটিতেই ৫৯ রান তুলেছিল ব্রাদার্সের দুই ওপেনার রহমতউল্লাহ আলি এবং ইমতিয়াজ হোসেন। ব্যক্তিগত ২৫ রানে ইমতিয়াজ আউট হওয়ার পরেই ম্যাচের চিত্রপট পাল্টে যায়। নিয়মিত উইকেট হারিয়ে ২৩১ রানের বেশি করতে পারেনি তারা। দলের হয়ে সর্বোচ্চ ৬০ রান করেছেন ওপেনার রহমতউল্লাহ। আর চারে নেমে ৪৪ রানের ইনিংস খেলে হারের ব্যবধান কমান আসিফ আহমেদ রাতুল।
সিটির প্রথম জয় এনে দেওয়ার কৃতিত্ব পেসার ইরফান হোসেনের। ৪৭ রানে ৫ উইকেট নিয়ে প্রতিপক্ষের ব্যাটিং অর্ডার ধসিয়ে দেন তিনি। দুর্দান্ত পারফরম্যান্সের পুরস্কার হিসেবে ম্যাচসেরার স্বীকৃতিও পেয়েছেন সিটির পেসার।
বাংলাদেশের গত ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে সবচেয়ে সফল ব্যাটার ছিলেন জাকের আলী অনিক। সে সফরে দুই টেস্টের সিরিজে করেছিলেন ১৭৬ রান। তিনটি টি-টোয়েন্টিতে ৬০ গড়ে ১২০ রান। দুই সংস্করণেই তিনি ছিলেন সফরকারী দলের সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক। সে সফরে ওয়ানডে সিরিজেও রান পেয়েছিলেন জাকের; তিন ওয়ানডেতে ৫৬.৫০ গড়ে করেছিলেন ১১৩।
১ ঘণ্টা আগেমিরপুরে দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে পাকিস্তানকে ৮ রানে হারিয়ে সিরিজ জিতল বাংলাদেশ। কুড়ি ওভারের একাধিক ম্যাচের দ্বিপক্ষীয় সিরিজে পাকিস্তানের বিপক্ষে এটি তাদের প্রথম সিরিজ জয়। টেস্ট খেলুড়ে হিসেবে নবমতম দলের বিপক্ষে সিরিজ জয়। শোকের দিনে এল বাংলাদেশ দলের সিরিজ জয়ের সাফল্য। অধিনায়ক লিটন দাস এই জয় উৎসর্গ করলেন
৪ ঘণ্টা আগেসহজে জয়ের ইঙ্গিত দিয়েও ফাহিম আশরাফের তাণ্ডবে কঠিন হয়ে ওঠে ম্যাচ। তবে ১৯তম ওভারের শেষ বলে ফাহিমকে বোল্ড করে জয়ের সম্ভাবনা উজ্জ্বল করেন রিশাদ হোসেন। শেষ ওভারে জিততে পাকিস্তানের প্রয়োজন ছিল ১৩, বাংলাদেশের ১ উইকেট। মোস্তাফিজুর রহমানের করা প্রথম বলেই মিড অফ দিয়ে দারুণ এক চারে ম্যাচ আরও জমিয়ে তোলেন
৫ ঘণ্টা আগেবাড়িতে টিভি ছিল না। গত বছর অনূর্ধ্ব-১৯ নারী সাফ চ্যাম্পিয়নশিপে সেরা খেলোয়াড় হওয়ায় মোসাম্মৎ সাগরিকার ঘরে পৌঁছে যায় দুটি টিভি। তবু গ্যালারিতে বসে মেয়ের খেলা দেখার আনন্দই অন্য রকম। সাগরিকার বাবা লিটন আলীও চেয়েছিলেন তা। কিন্তু জটিলতার কারণে ঠাকুরগাঁও থেকে ঢাকায় আসতে পারেননি তিনি।
৬ ঘণ্টা আগে