মাত্র আড়াই দিনেই ইনিংস ব্যবধানে গল টেস্ট জিতে নিল শ্রীলঙ্কা। আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে সিরিজের প্রথম টেস্টে ২৮০ রানে জিতেছে লঙ্কানরা। সিরিজেও তারা এগিয়ে গেল ১-০ ব্যবধানে। নিজেদের ইতিহাসে ইনিংসের সঙ্গে সর্বোচ্চ রান ব্যবধানে জয় এটি তাদের। এর আগে ২০০৪ সালে বুলায়াওতে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে ইনিংস ও ২৫৪ রানের জয়টিই ছিল লঙ্কানদের সর্বোচ্চ।
টেস্ট মর্যাদা পাওয়ার পর ২০১৮ সাল থেকে আইরিশরা সাদা পোশাকে যে পাঁচটি ম্যাচ খেলেছে তার প্রত্যেকটিতেই হারল। প্রথমবার ইনিংস ব্যবধানের সঙ্গে এটিই তাদের সবচেয়ে বড় ব্যবধানে হার। চার সেঞ্চুরিতে ৬ উইকেটে ৫৯১ রানে প্রথম ইনিংস ঘোষণা করা শ্রীলঙ্কার সঙ্গে কোনো লড়াই দেখাতে পারেনি সফরকারীরা।
প্রভাত জয়াসূরিয়ার ঘূর্ণিতে দ্বিতীয় দিনেই হারটা প্রায় নিশ্চিত হয়ে গিয়েছিল আয়ারল্যান্ডের। ইনিংস ব্যবধানে হারের যে চোখ রাঙানি সেটি আর উপেক্ষা করতে পারেনি তারা। প্রথম ইনিংসে মাত্র ১৪৩ রানে গুটিয়ে যাওয়া আইরিশরা ফলোঅনে পড়ে দ্বিতীয় ইনিংসে করতে পারে ১৬৮ রান।
দুই ইনিংস মিলিয়ে জয়াসুরিয়া একাই নেন ১০ উইকেট। যেখানে পঞ্চমবারের মতো ফাইফার (৫ উইকেট) পাওয়া লঙ্কান স্পিনার আইরিশদের প্রথম ইনিংস গুটিয়ে দেন ৭ উইকেট নিয়ে। টেস্টে দ্বিতীয়বার ১০ উইকেট নিয়ে ম্যাচসেরাও হয়েছেন তিনি। দুই ইনিংস মিলিয়ে আয়ারল্যান্ড একটি ফিফটিরও দেখা পায়নি। সর্বোচ্চ ৪৫ রান করেছেন লোরকান টাকার, সেটিও প্রথম ইনিংসে। ২১ রান নিয়ে দিন শুরু করেন আইরিশ উইকেটরক্ষক। দ্বিতীয় ইনিংসে হ্যারি টেক্টর ৪২ রান করে যা একটু লড়াই করেছেন লঙ্কান ঘূর্ণির সামনে। তবে শেষ দিকে রমেশ মেন্ডিসের স্পিন সামলে আইরিশরা বেশিদূর এগোতে পারেনি।
তৃতীয় দিনের দ্বিতীয় সেশন শেষের আগেই জয়টা হাতের মুঠোয় চলে আসে শ্রীলঙ্কার। চা বিরতির পর বাকি দুই উইকেট নিয়ে আয়ারল্যান্ড টিকে ছিল মাত্র ৪৯ বল। পুরো দিনে খেলা হয়েছে ৬১.৩ ওভার। সফরকারীরা প্রথম ইনিংসে দ্বিতীয় দিন শেষ করে ৪৫ ওভারে ৭ উইকেটে ১১৭ রান নিয়ে।
মাত্র আড়াই দিনেই ইনিংস ব্যবধানে গল টেস্ট জিতে নিল শ্রীলঙ্কা। আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে সিরিজের প্রথম টেস্টে ২৮০ রানে জিতেছে লঙ্কানরা। সিরিজেও তারা এগিয়ে গেল ১-০ ব্যবধানে। নিজেদের ইতিহাসে ইনিংসের সঙ্গে সর্বোচ্চ রান ব্যবধানে জয় এটি তাদের। এর আগে ২০০৪ সালে বুলায়াওতে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে ইনিংস ও ২৫৪ রানের জয়টিই ছিল লঙ্কানদের সর্বোচ্চ।
টেস্ট মর্যাদা পাওয়ার পর ২০১৮ সাল থেকে আইরিশরা সাদা পোশাকে যে পাঁচটি ম্যাচ খেলেছে তার প্রত্যেকটিতেই হারল। প্রথমবার ইনিংস ব্যবধানের সঙ্গে এটিই তাদের সবচেয়ে বড় ব্যবধানে হার। চার সেঞ্চুরিতে ৬ উইকেটে ৫৯১ রানে প্রথম ইনিংস ঘোষণা করা শ্রীলঙ্কার সঙ্গে কোনো লড়াই দেখাতে পারেনি সফরকারীরা।
প্রভাত জয়াসূরিয়ার ঘূর্ণিতে দ্বিতীয় দিনেই হারটা প্রায় নিশ্চিত হয়ে গিয়েছিল আয়ারল্যান্ডের। ইনিংস ব্যবধানে হারের যে চোখ রাঙানি সেটি আর উপেক্ষা করতে পারেনি তারা। প্রথম ইনিংসে মাত্র ১৪৩ রানে গুটিয়ে যাওয়া আইরিশরা ফলোঅনে পড়ে দ্বিতীয় ইনিংসে করতে পারে ১৬৮ রান।
দুই ইনিংস মিলিয়ে জয়াসুরিয়া একাই নেন ১০ উইকেট। যেখানে পঞ্চমবারের মতো ফাইফার (৫ উইকেট) পাওয়া লঙ্কান স্পিনার আইরিশদের প্রথম ইনিংস গুটিয়ে দেন ৭ উইকেট নিয়ে। টেস্টে দ্বিতীয়বার ১০ উইকেট নিয়ে ম্যাচসেরাও হয়েছেন তিনি। দুই ইনিংস মিলিয়ে আয়ারল্যান্ড একটি ফিফটিরও দেখা পায়নি। সর্বোচ্চ ৪৫ রান করেছেন লোরকান টাকার, সেটিও প্রথম ইনিংসে। ২১ রান নিয়ে দিন শুরু করেন আইরিশ উইকেটরক্ষক। দ্বিতীয় ইনিংসে হ্যারি টেক্টর ৪২ রান করে যা একটু লড়াই করেছেন লঙ্কান ঘূর্ণির সামনে। তবে শেষ দিকে রমেশ মেন্ডিসের স্পিন সামলে আইরিশরা বেশিদূর এগোতে পারেনি।
তৃতীয় দিনের দ্বিতীয় সেশন শেষের আগেই জয়টা হাতের মুঠোয় চলে আসে শ্রীলঙ্কার। চা বিরতির পর বাকি দুই উইকেট নিয়ে আয়ারল্যান্ড টিকে ছিল মাত্র ৪৯ বল। পুরো দিনে খেলা হয়েছে ৬১.৩ ওভার। সফরকারীরা প্রথম ইনিংসে দ্বিতীয় দিন শেষ করে ৪৫ ওভারে ৭ উইকেটে ১১৭ রান নিয়ে।
যুক্তরাজ্যের নতুন ভিসা নীতির কারণে বেকায়দায় পড়েছিলেন আকিল হোসেন। খেলতে পারেননি পরশু রাতে চেস্টার-লি-স্ট্রিটে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে সিরিজের প্রথম টি-টোয়েন্টিতে। তবে সেই জটিলতা কাটতেও বেশি সময় লাগেনি উইন্ডিজ ক্রিকেটারের।
১ ঘণ্টা আগেগ্র্যান্ড স্লামের শিরোপা কোকো গফের কাছে নতুন নয়। ২০২৩ সালে জেতেন ইউএস ওপেনের শিরোপা। রোলাঁ গারোতে গত রাতে জিতলেন ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় গ্ল্যান্ড স্লাম জিতলেন। চ্যাম্পিয়ন হয়ে যেন নিজের চোখকেই বিশ্বাস করতে পারছেন না আমেরিকান টেনিস তারকা।
২ ঘণ্টা আগের্যাঙ্কিংয়েই ইংল্যান্ড ও অ্যান্ডোরার বিপক্ষে আকাশ-পাতাল ব্যবধান। ফিফা র্যাঙ্কিংয়ে ইংল্যান্ড অবস্থান করছে ৪ নম্বরে। অ্যান্ডোরা রয়েছে ১৭৩ নম্বরে। অনুমিতভাবেই যা ফল হওয়ার কথা, তা-ই হয়েছে গতকাল বাছাইপর্বের ইংল্যান্ড-অ্যান্ডোরা ম্যাচে।
৩ ঘণ্টা আগেইংল্যান্ড-অস্ট্রেলিয়ার মতো দেশে পা রাখা মাত্রই ভারতীয় ক্রিকেট দলকে কীভাবে আপ্যায়ন করা হয়, সেটা অতীতে অনেকবার দেখা গেছে। তারকা ক্রিকেটারদের এক নজর দেখতে বিমানবন্দরে প্রবাসী ভারতীয়দের পাশাপাশি গণমাধ্যমকর্মীদের ভিড় দেখা যায়। তবে এবার ইংল্যান্ড সফরের শুরুতে যা হলো, সেটা চমকে দেওয়ার মতো।
৩ ঘণ্টা আগে