ক্রীড়া ডেস্ক
রানের নেশা যেন পেয়ে বসেছে দক্ষিণ আফ্রিকাকে। আগে ব্যাট করে সর্বশেষ টানা ৭ ম্যাচেই তিন শর বেশি স্কোর করেছে প্রোটিয়ারা। আজও তার ব্যতিক্রম হয়নি। নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ব্যাটিংয়ে নেমে কুইন্টন ডি কক ও রাসি ফন ডার ডুসেনের জোড়া সেঞ্চুরিতে সংগ্রহ হয়েছে ৩৫৭ রান।
দক্ষিণ আফ্রিকার এমন রান উৎসবের মূল উৎস হচ্ছেন ডি কক। যিনি শুরু থেকেই ঝোড়ো ব্যাটিংয়ে দলকে বড় সংগ্রহ এনে দিচ্ছেন। নিজের ওয়ানডে ক্যারিয়ারের শেষটা দুর্দান্তভাবে রাঙাচ্ছেন প্রোটিয়া ব্যাটার। সেটিও আবার ঘোষণা দিয়ে। এমন বিদায় কে পেয়েছেন, তা গবেষণার বিষয় হতে পারে।
বিশ্বকাপে দুর্দান্ত ছন্দে থাকা দক্ষিণ আফ্রিকা টস হেরে ব্যাটিংয়ে নেমে তেমন ভালো শুরু না পেলেও সময়ের সঙ্গে সঙ্গে নিজেদের জাত চেনাচ্ছিলেন। ২৪ রানে টেম্বা বাভুমা আউট হওয়ায় ওপেনিং জুটি ভাঙে ৩৮ রানে। ট্রেন্ট বোল্ট শুরুতেই নিউজিল্যান্ডকে সাফল্য এনে দিলেও এর পরের গল্পটা শুধুই হতাশার।
তিনে নামা ডুসেনকে নিয়ে শুধু ম্যাচেই ঘুরে দাঁড়াননি ডি কক, প্রতিপক্ষের বোলারদের নিয়ে ছিনিমিনিও যেন খেলেছেন দুজনে। দ্বিতীয় উইকেটে কাঁটায় কাঁটায় ২০০ রানের জুটি গড়েছেন। সেঞ্চুরিও তুলে নিয়েছেন দুজনে। ১১৪ রানে ডি কককে আউট করে দুজনের জুটি ভাঙেন কিউই পেসার টিম সাউদি। ১০ চারে বিপরীতে ৩ ছক্কায় ইনিংসটি সাজিয়েছেন প্রোটিয়া উইকেটরক্ষক।
এবারের বিশ্বকাপে এটি চতুর্থ সেঞ্চুরি ডি ককের। টুর্নামেন্টের শুরুটাই করেছিলেন টানা দুই সেঞ্চুরি দিয়ে। মাঝে বাংলাদেশের বিপক্ষে খেলেছেন ১৭৪ রানের বিধ্বংসী এক ইনিংসও। বিশ্বকাপের এক আসরে চার সেঞ্চুরি করা তৃতীয় ব্যাটার তিনি। তাঁর আগে এই কীর্তি আছে কুমার সাঙ্গাকারা ও রোহিত শর্মার। সর্বশেষ বিশ্বকাপে তো রোহিত রেকর্ড ৫ সেঞ্চুরি করেছেন। ভারতীয় ব্যাটারের রেকর্ড স্পর্শ করার সুযোগ থাকছে ডি ককেরও।
এবারের আগে বিশ্বকাপে সেঞ্চুরির দেখা না পাওয়া ডি কক দুই টুর্নামেন্টের মোট রানকে এবার ৭ ম্যাচেই ছাড়িয়ে গেছেন। ২০১৫ ও ২০১৯ বিশ্বকাপ ১৭ ইনিংসে রান করেছিলেন ৪৫০ রান। রাউন্ড রবিন লিগে নিজেদের ২ ম্যাচ বাকি থাকতেই ৫৪৫ রান করেছেন। এতে করে এক আসরে ৫০০ কিংবা তার বেশি রান করা প্রথম দক্ষিণ আফ্রিকান ব্যাটার তিনি। আগের সর্বোচ্চ ছিল জ্যাক ক্যালিসের। ২০০৭ বিশ্বকাপে ৪৮৫ রান করেছিলেন প্রোটিয়া কিংবদন্তি।
ডি ককের মতো রানের ফোয়ারা ছোটাচ্ছেন ডুসেনও। সতীর্থের সঙ্গে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে যেকোনো উইকেটে ২০০ রানের জুটি গড়ার পথে বিশ্বকাপে দ্বিতীয় সেঞ্চুরি তুলে নিয়েছেন ডুসেন। ১১৮ বলে ১৩৩ রানের দুর্দান্ত ইনিংসটি থামান সাউদি। ড্রেসিংরুমে ফেরার আগে ইনিংসে ৯ চার ও ৫ ছক্কা হাঁকিয়েছেন।
ডি কক ও ডুসেনকে আউট করার পরও দক্ষিণ আফ্রিকার রানের চাকা থামেনি। চারে নেমে ডেভিড মিলারও খুনে ব্যাটিং করেছেন। ৩০ বলে ৫৩ রানের ইনিংস খেলেছেন। তাঁর ইনিংসে চারের বিপরীতে ছক্কা ছিল বেশি। ৪ ছক্কার সঙ্গে মেরেছেন ২ চার। এমনকি ইনিংসের শেষ বলে ব্যাটিংয়ে নেমে ছক্কা হাঁকিয়েছেন এইডেন মার্করামও। তাঁর সঙ্গে ১৫ রানে অপরাজিত থাকেন হেনরিখ ক্লাসেন। দক্ষিণ আফ্রিকার হয়ে প্রত্যেক ব্যাটারই আজ কমপক্ষে একটি ছক্কা হাঁকিয়েছেন। ১৫ ছক্কার ইনিংসে দক্ষিণ আফ্রিকার মোট রান দাঁড়ায় ৪ উইকেটে ৩৫৭। ৭৭ রানে ২ উইকেট নিয়ে কিউইদের সেরা বোলার সাউদি।
রানের নেশা যেন পেয়ে বসেছে দক্ষিণ আফ্রিকাকে। আগে ব্যাট করে সর্বশেষ টানা ৭ ম্যাচেই তিন শর বেশি স্কোর করেছে প্রোটিয়ারা। আজও তার ব্যতিক্রম হয়নি। নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ব্যাটিংয়ে নেমে কুইন্টন ডি কক ও রাসি ফন ডার ডুসেনের জোড়া সেঞ্চুরিতে সংগ্রহ হয়েছে ৩৫৭ রান।
দক্ষিণ আফ্রিকার এমন রান উৎসবের মূল উৎস হচ্ছেন ডি কক। যিনি শুরু থেকেই ঝোড়ো ব্যাটিংয়ে দলকে বড় সংগ্রহ এনে দিচ্ছেন। নিজের ওয়ানডে ক্যারিয়ারের শেষটা দুর্দান্তভাবে রাঙাচ্ছেন প্রোটিয়া ব্যাটার। সেটিও আবার ঘোষণা দিয়ে। এমন বিদায় কে পেয়েছেন, তা গবেষণার বিষয় হতে পারে।
বিশ্বকাপে দুর্দান্ত ছন্দে থাকা দক্ষিণ আফ্রিকা টস হেরে ব্যাটিংয়ে নেমে তেমন ভালো শুরু না পেলেও সময়ের সঙ্গে সঙ্গে নিজেদের জাত চেনাচ্ছিলেন। ২৪ রানে টেম্বা বাভুমা আউট হওয়ায় ওপেনিং জুটি ভাঙে ৩৮ রানে। ট্রেন্ট বোল্ট শুরুতেই নিউজিল্যান্ডকে সাফল্য এনে দিলেও এর পরের গল্পটা শুধুই হতাশার।
তিনে নামা ডুসেনকে নিয়ে শুধু ম্যাচেই ঘুরে দাঁড়াননি ডি কক, প্রতিপক্ষের বোলারদের নিয়ে ছিনিমিনিও যেন খেলেছেন দুজনে। দ্বিতীয় উইকেটে কাঁটায় কাঁটায় ২০০ রানের জুটি গড়েছেন। সেঞ্চুরিও তুলে নিয়েছেন দুজনে। ১১৪ রানে ডি কককে আউট করে দুজনের জুটি ভাঙেন কিউই পেসার টিম সাউদি। ১০ চারে বিপরীতে ৩ ছক্কায় ইনিংসটি সাজিয়েছেন প্রোটিয়া উইকেটরক্ষক।
এবারের বিশ্বকাপে এটি চতুর্থ সেঞ্চুরি ডি ককের। টুর্নামেন্টের শুরুটাই করেছিলেন টানা দুই সেঞ্চুরি দিয়ে। মাঝে বাংলাদেশের বিপক্ষে খেলেছেন ১৭৪ রানের বিধ্বংসী এক ইনিংসও। বিশ্বকাপের এক আসরে চার সেঞ্চুরি করা তৃতীয় ব্যাটার তিনি। তাঁর আগে এই কীর্তি আছে কুমার সাঙ্গাকারা ও রোহিত শর্মার। সর্বশেষ বিশ্বকাপে তো রোহিত রেকর্ড ৫ সেঞ্চুরি করেছেন। ভারতীয় ব্যাটারের রেকর্ড স্পর্শ করার সুযোগ থাকছে ডি ককেরও।
এবারের আগে বিশ্বকাপে সেঞ্চুরির দেখা না পাওয়া ডি কক দুই টুর্নামেন্টের মোট রানকে এবার ৭ ম্যাচেই ছাড়িয়ে গেছেন। ২০১৫ ও ২০১৯ বিশ্বকাপ ১৭ ইনিংসে রান করেছিলেন ৪৫০ রান। রাউন্ড রবিন লিগে নিজেদের ২ ম্যাচ বাকি থাকতেই ৫৪৫ রান করেছেন। এতে করে এক আসরে ৫০০ কিংবা তার বেশি রান করা প্রথম দক্ষিণ আফ্রিকান ব্যাটার তিনি। আগের সর্বোচ্চ ছিল জ্যাক ক্যালিসের। ২০০৭ বিশ্বকাপে ৪৮৫ রান করেছিলেন প্রোটিয়া কিংবদন্তি।
ডি ককের মতো রানের ফোয়ারা ছোটাচ্ছেন ডুসেনও। সতীর্থের সঙ্গে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে যেকোনো উইকেটে ২০০ রানের জুটি গড়ার পথে বিশ্বকাপে দ্বিতীয় সেঞ্চুরি তুলে নিয়েছেন ডুসেন। ১১৮ বলে ১৩৩ রানের দুর্দান্ত ইনিংসটি থামান সাউদি। ড্রেসিংরুমে ফেরার আগে ইনিংসে ৯ চার ও ৫ ছক্কা হাঁকিয়েছেন।
ডি কক ও ডুসেনকে আউট করার পরও দক্ষিণ আফ্রিকার রানের চাকা থামেনি। চারে নেমে ডেভিড মিলারও খুনে ব্যাটিং করেছেন। ৩০ বলে ৫৩ রানের ইনিংস খেলেছেন। তাঁর ইনিংসে চারের বিপরীতে ছক্কা ছিল বেশি। ৪ ছক্কার সঙ্গে মেরেছেন ২ চার। এমনকি ইনিংসের শেষ বলে ব্যাটিংয়ে নেমে ছক্কা হাঁকিয়েছেন এইডেন মার্করামও। তাঁর সঙ্গে ১৫ রানে অপরাজিত থাকেন হেনরিখ ক্লাসেন। দক্ষিণ আফ্রিকার হয়ে প্রত্যেক ব্যাটারই আজ কমপক্ষে একটি ছক্কা হাঁকিয়েছেন। ১৫ ছক্কার ইনিংসে দক্ষিণ আফ্রিকার মোট রান দাঁড়ায় ৪ উইকেটে ৩৫৭। ৭৭ রানে ২ উইকেট নিয়ে কিউইদের সেরা বোলার সাউদি।
চ্যাম্পিয়নস ট্রফি শুরুর আগে ভারতীয় দল নিয়ে বেশির ভাগ আলোচনাই ছিল যশপ্রীত বুমরাকে ঘিরে। শেষ পর্যন্ত চোটে পড়ে দল থেকে ছিটকেই যান এই পেসার। কেউ কেউ ভারতের জন্য সেটা বিশাল ধাক্কা মনে করেছিলেন। কিন্তু পুরো আসরে একটি মুহূর্তের জন্যও বুমরার অভাব অনুভব করেনি ভারত। করতে দেননি তাদের স্পিনাররা।
৩ ঘণ্টা আগেনা এবার আর ভাগ্য পাশে থাকল না নিউজিল্যান্ডের। আইসিসি টুর্নামেন্টে ভারতের বিপক্ষে দুবার ফাইনাল খেলে দুবারই শিরোপার দেখা পেয়েছে তারা। তবে তৃতীয়বার এসে জট খুলে ফেলল ভারত। দুবাই স্টেডিয়ামে কিউইদের ৪ উইকেটে হারিয়ে চ্যাম্পিনস ট্রফির চ্যাম্পিয়ন হলো ভারত।
৪ ঘণ্টা আগে২০০০ সালে ভারতকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়নস ট্রফির শিরোপা জিতেছিল নিউজিল্যান্ড। ম্যাচটি হয়েছিল নাইরোবিতে। ২৫ বছর পর দুবাইয়ে আবার চ্যাম্পিয়নস ট্রফির ফাইনালে মুখোমুখি ভারত-নিউজিল্যান্ড। ৪ উইকেটে জিতে এবার পুরোনো বদলা নিল ভারত।
৫ ঘণ্টা আগেভারতের লক্ষ্য ২৫ বছরের বদলা নেওয়া। নিউজিল্যান্ডের উদ্দেশ্য সেই ভারতকে কাঁদিয়ে আরও একটি আইসিসির শিরোপা জেতা। এই দুইয়ের মিশেলে দুবাইয়ে আজ চ্যাম্পিয়নস ট্রফির ভারত-নিউজিল্যান্ড ফাইনাল জমে উঠেছে। দলের দুই সেরা ক্রিকেটার রোহিত শর্মা, বিরাট কোহলি আউট হওয়াতে চাপে ভারত।
৬ ঘণ্টা আগে