রানা আব্বাস, কলকাতা থেকে

এই রেকর্ডটা বাংলাদেশ বাজিয়েছিল বিশ্বকাপ শুরুর আগে থেকে মুম্বাইয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা ম্যাচের আগপর্যন্ত—লক্ষ্য তাদের সেমিফাইনাল। ইংল্যান্ড ও নিউজিল্যান্ডের কাছে হারের পর বলা হয়েছিল, বাকি ছয়টা ম্যাচের ছয়টাই তারা জিততে পারে। ভারতের কাছে হারের পর নিজেদের বাকি পাঁচটা ম্যাচই জেতার কথা শোনা গিয়েছিল।
গত পরশু ওয়াংখেড়েতে প্রোটিয়াদের কাছেও বিধ্বস্ত হওয়ার পর সুর বদলেছে বাংলাদেশের। টানা চার হারের পর আগের মতো আর বলা যাচ্ছে না, ‘লক্ষ্য আমাদের সেমিফাইনাল’। গত পরশু অধিনায়ক সাকিব আল হাসান সুর বদলে বলেছেন, ‘যদি সেমিফাইনালে না উঠতে পারি, অন্তত পাঁচ-ছয়ে থেকে যেন শেষ করতে পারি। আশা করি ভালোভাবে ঘুরে দাঁড়াব আমরা।’ বিশ্বকাপে বাংলাদেশ ঐতিহাসিকভাবে তিনের চক্রে আটকা। ২০০৭ বিশ্বকাপ থেকে বাংলাদেশ নিয়মিত গড়ে তিনটি করে ম্যাচ জিতেছে। এই বিশ্বকাপের আগে বাংলাদেশের প্রধানতম লক্ষ্য ছিল সেই তিনের চক্র থেকে বেরিয়ে এসে সেমিফাইনালের স্বপ্ন উজ্জ্বল করা।
ধারাবাহিক হতশ্রী পারফরম্যান্সের পর বাংলাদেশের সামনে সেমিফাইনালের স্বপ্ন ফিকে হয়ে যাওয়ায় তাদের নতুন লক্ষ্য, অন্তত টেবিলের মাঝামাঝি জায়গায় থেকে বিশ্বকাপটা শেষ করা। হাতে থাকা বাকি চারটা ম্যাচের তিনটি জিতলে বাংলাদেশের এই লক্ষ্যটা অন্তত পূরণ হওয়ার সম্ভাবনা থাকছে। কিন্তু সেই তিন ম্যাচ বাংলাদেশ যে জিতবে, সেই স্বপ্ন দেখা কঠিন। দলের ভারী ‘থিংকট্যাংক’ সাকিব-মুশফিক-মাহমুদউল্লাহর মতো অভিজ্ঞ ক্রিকেটার আছেন, ভারতের মতো চেনা কন্ডিশনে তবু প্রত্যাশিত ফল পাচ্ছে না বাংলাদেশ।
বাংলাদেশ দলের বাজে পারফরম্যান্সের বিশ্লেষণ করতে গিয়ে গতকাল সাবেক ভারতীয় ক্রিকেটার, বর্তমানে ধারাভাষ্যকার দীপ দাশগুপ্ত আজকের পত্রিকাকে বলছিলেন, ‘২০০৭ বিশ্বকাপ দিয়ে একঝাঁক প্রতিভাবান নতুন ক্রিকেটার পেয়েছিল বাংলাদেশ। সাকিব, মুশফিকুর, তামিম ইকবাল। মাহমুদউল্লাহও প্রায় একই সময়ের। এটা অনেকটা আত্মবিশ্বাসের ব্যাপার। নেদারল্যান্ডসের মতো দল, যারা নিয়মিত ক্রিকেট ম্যাচ খেলে না, বিশ্বকাপে তাদের শরীরী ভাষা আর বাংলাদেশের শরীরী ভাষা দেখুন। কোয়ালিটি নিয়ে দুটি দলের পার্থক্য করছি না। কিন্তু বিশ্বকাপের মতো মঞ্চে শরীরী ভাষা, চিন্তাধারা, নিজেদের প্রস্তুতি—একটা লেভেল তো অনেক দিন চলল। ২০০৭ সালে যা ছিল, সেখান থেকে ওপরে যায়নি বাংলাদেশ। ওই একটা জায়গায় আটকে আছে তারা।’
দীপ এখানে অল্পেই তুষ্ট হওয়ার রোগটি সামনে আনলেন, ‘আবেগ নিয়ন্ত্রণ না করতে পারলে আর অল্পে তুষ্ট হয়ে গেলে বাংলাদেশের আরেকটা লেভেলে যাওয়া কঠিন। দেশের মাঠে ওই অস্ট্রেলিয়া-নিউজিল্যান্ডের মতো দলকে ডেকে হারিয়ে খুশিতে ডগমগ হলে শান্তদের আরেকটি লেভেলে যাওয়া কঠিন। বিরাট কোহলিকে দেখুন, আরও নিখুঁত হতে বছরের পর বছর একই ক্ষুধা নিয়ে সে খেলে যাচ্ছে। এই ক্ষুধাটা বাংলাদেশ দলে বড় মিসিং।’
বিশ্বকাপে নিজেদের পারফরম্যান্সকে আরেকটি লেভেলে নিতে প্রথমেই দরকার ছিল একটা দল হয়ে খেলা। বিশ্বকাপের আগেই বাংলাদেশ দল আক্রান্ত হলো নানা ঘটনার ঘনঘটায়। টুর্নামেন্টের আগমুহূর্তে তামিম ইকবালের দলের বাইরে চলে যাওয়া। সেই ঘটনাকে ঘিরে তামিমের ভিডিও, সাকিবের বিস্ফোরক এক সাক্ষাৎকার—টুর্নামেন্টের আগেই বড় মাত্রায় ভূমিকম্পে কেঁপে ওঠা দলকে একটা স্থিতিশীল পরিবেশ দিতে পারত ধারাবাহিক সাফল্য। ধর্মশালায় আফগানিস্তানের বিপক্ষে জয় দিয়ে শুরুর পরও ছন্দ ধরে রাখা যায়নি।
বিশ্বকাপের আগে থেকেই বাংলাদেশকে ভোগাচ্ছে তাদের টপ অর্ডার। একটা দলের সেরা ব্যাটার, যাঁরা নিয়মিত লম্বা ইনিংস খেলার সামর্থ্য রাখেন—তাঁরাই যদি নিষ্প্রভ থাকেন, দলের বড় স্কোর পাওয়া কঠিন। বিশ্বকাপে এখন পর্যন্ত বাংলাদেশের একবার ওপেনিং জুটি ফিফটি ছাড়িয়েছে, পুনেতে ভারতের বিপক্ষে লিটন দাসের সঙ্গে জুনিয়র তামিমের ৯৩ রান। লিটন দুই ম্যাচে ফিফটি পেয়েছেন, বাকি তিন ম্যাচে ব্যর্থ। জুনিয়র তামিম এক ম্যাচে ফিফটি করেছেন, বাকি চার ম্যাচে ব্যর্থ। আর এই টুর্নামেন্টে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় হতাশা নাজমুল হোসেন শান্ত আর তাওহীদ হৃদয়কে নিয়ে। দুজনই ধারাবাহিক ব্যর্থ হয়েছেন। যখন একটা দলের টপ অর্ডার নিয়মিত ব্যর্থ হয়, তাদের বড় স্কোর পাওয়া অবশ্যই কঠিন। ব্যাটিং অর্ডারেও স্বস্তি নেই। লিটন আর জুনিয়র তামিম বাদে কারও জন্য নির্দিষ্ট ব্যাটিং পজিশন নেই। মাহমুদউল্লাহকে আটে খেলতে হচ্ছে। দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে একটু ওপরে অর্থাৎ ছয়ে নেমেই যিনি খেলেছেন ১১১ রানের দারুণ এক ইনিংস।
ব্যাটিং-ব্যর্থতা এতটাই নিয়মিত, এই বিশ্বকাপে সবচেয়ে কম দলীয় সংগ্রহ বাংলাদেশের। শ্রীলঙ্কা, আফগানিস্তানের কথা বাদই দেওয়া গেল, নেদারল্যান্ডস পর্যন্ত ২৬০-এর ওপর রান করেছে এই বিশ্বকাপে। ব্যাটিং নিয়ে দুশ্চিন্তা আগেই ছিল, যে পেস বোলিংয়ের ওপর ভরসা করে এই বিশ্বকাপে আসা, তারাও হতাশ করেছে। প্রতিপক্ষ আগে ব্যাটিং পেলেই তাদের পিটিয়ে রান তুলছে ৩৫০-এর ওপরে। পেস বোলিং বিভাগের নেতা তাসকিন আহমেদ এখনো নিজের সেরাটা দিতে পারেননি, উল্টো চোটে পড়ে হাতছাড়া করেছেন দুটি ম্যাচ।
অধিনায়ক সাকিব এখন পর্যন্ত সামনে থেকে নেতৃত্ব দিতে ব্যর্থ। চোটে পড়ে ভারত ম্যাচে খেলেননি। ছন্দে ফিরতে কাল সাকিব ঢাকায় ছুটে গেছেন তাঁর শৈশবের কোচ নাজমুল আবেদীন ফাহিমের কাছে।
ফাহিম বাংলাদেশ দলের পারফরম্যান্স দেখছেন এভাবে—‘ব্যাটিং, বোলিং—কোনোটাই ভালো হচ্ছে না। তবে বাকি চার ম্যাচ থেকেও অনেক কিছু নেওয়ার আছে। যে ম্যাচে হারছি, হারারই কথা। সামনের এই চারটা ম্যাচ থেকে তিনটা জিততে পারলে আমাদের একটা ভালো বিশ্বকাপ হয়ে যাবে।’
সেই লক্ষ্যপূরণে গতকাল বিকেলে কলকাতায় এসেছে বাংলাদেশ। টুর্নামেন্টের মাঝপথে বাংলাদেশ দলের পারফরম্যান্স বিশ্লেষণ করতে কিংবা পারফরম্যান্স নিয়ে হতাশ না হওয়ার অনুরোধ ছিল সাকিবের। গত পাঁচ ম্যাচে করা ভুলগুলোর পুনরাবৃত্তি যেভাবে হচ্ছে, খুব বেশি আশাবাদী হওয়ারও তো কিছু থাকছে না এই বাংলাদেশ দল নিয়ে।

এই রেকর্ডটা বাংলাদেশ বাজিয়েছিল বিশ্বকাপ শুরুর আগে থেকে মুম্বাইয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা ম্যাচের আগপর্যন্ত—লক্ষ্য তাদের সেমিফাইনাল। ইংল্যান্ড ও নিউজিল্যান্ডের কাছে হারের পর বলা হয়েছিল, বাকি ছয়টা ম্যাচের ছয়টাই তারা জিততে পারে। ভারতের কাছে হারের পর নিজেদের বাকি পাঁচটা ম্যাচই জেতার কথা শোনা গিয়েছিল।
গত পরশু ওয়াংখেড়েতে প্রোটিয়াদের কাছেও বিধ্বস্ত হওয়ার পর সুর বদলেছে বাংলাদেশের। টানা চার হারের পর আগের মতো আর বলা যাচ্ছে না, ‘লক্ষ্য আমাদের সেমিফাইনাল’। গত পরশু অধিনায়ক সাকিব আল হাসান সুর বদলে বলেছেন, ‘যদি সেমিফাইনালে না উঠতে পারি, অন্তত পাঁচ-ছয়ে থেকে যেন শেষ করতে পারি। আশা করি ভালোভাবে ঘুরে দাঁড়াব আমরা।’ বিশ্বকাপে বাংলাদেশ ঐতিহাসিকভাবে তিনের চক্রে আটকা। ২০০৭ বিশ্বকাপ থেকে বাংলাদেশ নিয়মিত গড়ে তিনটি করে ম্যাচ জিতেছে। এই বিশ্বকাপের আগে বাংলাদেশের প্রধানতম লক্ষ্য ছিল সেই তিনের চক্র থেকে বেরিয়ে এসে সেমিফাইনালের স্বপ্ন উজ্জ্বল করা।
ধারাবাহিক হতশ্রী পারফরম্যান্সের পর বাংলাদেশের সামনে সেমিফাইনালের স্বপ্ন ফিকে হয়ে যাওয়ায় তাদের নতুন লক্ষ্য, অন্তত টেবিলের মাঝামাঝি জায়গায় থেকে বিশ্বকাপটা শেষ করা। হাতে থাকা বাকি চারটা ম্যাচের তিনটি জিতলে বাংলাদেশের এই লক্ষ্যটা অন্তত পূরণ হওয়ার সম্ভাবনা থাকছে। কিন্তু সেই তিন ম্যাচ বাংলাদেশ যে জিতবে, সেই স্বপ্ন দেখা কঠিন। দলের ভারী ‘থিংকট্যাংক’ সাকিব-মুশফিক-মাহমুদউল্লাহর মতো অভিজ্ঞ ক্রিকেটার আছেন, ভারতের মতো চেনা কন্ডিশনে তবু প্রত্যাশিত ফল পাচ্ছে না বাংলাদেশ।
বাংলাদেশ দলের বাজে পারফরম্যান্সের বিশ্লেষণ করতে গিয়ে গতকাল সাবেক ভারতীয় ক্রিকেটার, বর্তমানে ধারাভাষ্যকার দীপ দাশগুপ্ত আজকের পত্রিকাকে বলছিলেন, ‘২০০৭ বিশ্বকাপ দিয়ে একঝাঁক প্রতিভাবান নতুন ক্রিকেটার পেয়েছিল বাংলাদেশ। সাকিব, মুশফিকুর, তামিম ইকবাল। মাহমুদউল্লাহও প্রায় একই সময়ের। এটা অনেকটা আত্মবিশ্বাসের ব্যাপার। নেদারল্যান্ডসের মতো দল, যারা নিয়মিত ক্রিকেট ম্যাচ খেলে না, বিশ্বকাপে তাদের শরীরী ভাষা আর বাংলাদেশের শরীরী ভাষা দেখুন। কোয়ালিটি নিয়ে দুটি দলের পার্থক্য করছি না। কিন্তু বিশ্বকাপের মতো মঞ্চে শরীরী ভাষা, চিন্তাধারা, নিজেদের প্রস্তুতি—একটা লেভেল তো অনেক দিন চলল। ২০০৭ সালে যা ছিল, সেখান থেকে ওপরে যায়নি বাংলাদেশ। ওই একটা জায়গায় আটকে আছে তারা।’
দীপ এখানে অল্পেই তুষ্ট হওয়ার রোগটি সামনে আনলেন, ‘আবেগ নিয়ন্ত্রণ না করতে পারলে আর অল্পে তুষ্ট হয়ে গেলে বাংলাদেশের আরেকটা লেভেলে যাওয়া কঠিন। দেশের মাঠে ওই অস্ট্রেলিয়া-নিউজিল্যান্ডের মতো দলকে ডেকে হারিয়ে খুশিতে ডগমগ হলে শান্তদের আরেকটি লেভেলে যাওয়া কঠিন। বিরাট কোহলিকে দেখুন, আরও নিখুঁত হতে বছরের পর বছর একই ক্ষুধা নিয়ে সে খেলে যাচ্ছে। এই ক্ষুধাটা বাংলাদেশ দলে বড় মিসিং।’
বিশ্বকাপে নিজেদের পারফরম্যান্সকে আরেকটি লেভেলে নিতে প্রথমেই দরকার ছিল একটা দল হয়ে খেলা। বিশ্বকাপের আগেই বাংলাদেশ দল আক্রান্ত হলো নানা ঘটনার ঘনঘটায়। টুর্নামেন্টের আগমুহূর্তে তামিম ইকবালের দলের বাইরে চলে যাওয়া। সেই ঘটনাকে ঘিরে তামিমের ভিডিও, সাকিবের বিস্ফোরক এক সাক্ষাৎকার—টুর্নামেন্টের আগেই বড় মাত্রায় ভূমিকম্পে কেঁপে ওঠা দলকে একটা স্থিতিশীল পরিবেশ দিতে পারত ধারাবাহিক সাফল্য। ধর্মশালায় আফগানিস্তানের বিপক্ষে জয় দিয়ে শুরুর পরও ছন্দ ধরে রাখা যায়নি।
বিশ্বকাপের আগে থেকেই বাংলাদেশকে ভোগাচ্ছে তাদের টপ অর্ডার। একটা দলের সেরা ব্যাটার, যাঁরা নিয়মিত লম্বা ইনিংস খেলার সামর্থ্য রাখেন—তাঁরাই যদি নিষ্প্রভ থাকেন, দলের বড় স্কোর পাওয়া কঠিন। বিশ্বকাপে এখন পর্যন্ত বাংলাদেশের একবার ওপেনিং জুটি ফিফটি ছাড়িয়েছে, পুনেতে ভারতের বিপক্ষে লিটন দাসের সঙ্গে জুনিয়র তামিমের ৯৩ রান। লিটন দুই ম্যাচে ফিফটি পেয়েছেন, বাকি তিন ম্যাচে ব্যর্থ। জুনিয়র তামিম এক ম্যাচে ফিফটি করেছেন, বাকি চার ম্যাচে ব্যর্থ। আর এই টুর্নামেন্টে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় হতাশা নাজমুল হোসেন শান্ত আর তাওহীদ হৃদয়কে নিয়ে। দুজনই ধারাবাহিক ব্যর্থ হয়েছেন। যখন একটা দলের টপ অর্ডার নিয়মিত ব্যর্থ হয়, তাদের বড় স্কোর পাওয়া অবশ্যই কঠিন। ব্যাটিং অর্ডারেও স্বস্তি নেই। লিটন আর জুনিয়র তামিম বাদে কারও জন্য নির্দিষ্ট ব্যাটিং পজিশন নেই। মাহমুদউল্লাহকে আটে খেলতে হচ্ছে। দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে একটু ওপরে অর্থাৎ ছয়ে নেমেই যিনি খেলেছেন ১১১ রানের দারুণ এক ইনিংস।
ব্যাটিং-ব্যর্থতা এতটাই নিয়মিত, এই বিশ্বকাপে সবচেয়ে কম দলীয় সংগ্রহ বাংলাদেশের। শ্রীলঙ্কা, আফগানিস্তানের কথা বাদই দেওয়া গেল, নেদারল্যান্ডস পর্যন্ত ২৬০-এর ওপর রান করেছে এই বিশ্বকাপে। ব্যাটিং নিয়ে দুশ্চিন্তা আগেই ছিল, যে পেস বোলিংয়ের ওপর ভরসা করে এই বিশ্বকাপে আসা, তারাও হতাশ করেছে। প্রতিপক্ষ আগে ব্যাটিং পেলেই তাদের পিটিয়ে রান তুলছে ৩৫০-এর ওপরে। পেস বোলিং বিভাগের নেতা তাসকিন আহমেদ এখনো নিজের সেরাটা দিতে পারেননি, উল্টো চোটে পড়ে হাতছাড়া করেছেন দুটি ম্যাচ।
অধিনায়ক সাকিব এখন পর্যন্ত সামনে থেকে নেতৃত্ব দিতে ব্যর্থ। চোটে পড়ে ভারত ম্যাচে খেলেননি। ছন্দে ফিরতে কাল সাকিব ঢাকায় ছুটে গেছেন তাঁর শৈশবের কোচ নাজমুল আবেদীন ফাহিমের কাছে।
ফাহিম বাংলাদেশ দলের পারফরম্যান্স দেখছেন এভাবে—‘ব্যাটিং, বোলিং—কোনোটাই ভালো হচ্ছে না। তবে বাকি চার ম্যাচ থেকেও অনেক কিছু নেওয়ার আছে। যে ম্যাচে হারছি, হারারই কথা। সামনের এই চারটা ম্যাচ থেকে তিনটা জিততে পারলে আমাদের একটা ভালো বিশ্বকাপ হয়ে যাবে।’
সেই লক্ষ্যপূরণে গতকাল বিকেলে কলকাতায় এসেছে বাংলাদেশ। টুর্নামেন্টের মাঝপথে বাংলাদেশ দলের পারফরম্যান্স বিশ্লেষণ করতে কিংবা পারফরম্যান্স নিয়ে হতাশ না হওয়ার অনুরোধ ছিল সাকিবের। গত পাঁচ ম্যাচে করা ভুলগুলোর পুনরাবৃত্তি যেভাবে হচ্ছে, খুব বেশি আশাবাদী হওয়ারও তো কিছু থাকছে না এই বাংলাদেশ দল নিয়ে।


বাংলাদেশ হারলেও সিরিজের দ্বিতীয় টি–টোয়েন্টিতে ফিফটি তুলে নেন তানজিদ হাসান তামিম। আজও অর্ধশতকের দেখা পেয়েছেন। তার আগে এই সংস্করণে হাজারতম রানের মাইলফলক স্পর্শ করেছেন এই বাঁহাতি ব্যাটার। তাও আবার রেকর্ড গড়ে।
৭ মিনিট আগে
সিরিজের প্রথম টি-টোয়েন্টিতে দাপট দেখিয়েছে বৃষ্টি। ক্রিকেটের চিরশত্রুর কারণে ম্যাচটি পরিত্যক্ত হয়। দ্বিতীয় ম্যাচে ভারতের বিপক্ষে দাপট দেখাল অস্ট্রেলিয়া। ৪ উইকেটের সহজ জয়ে সিরিজে এগিয়ে গেল মিচেল মার্শের দল।
১ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের বিপক্ষে প্রথম দুই টি-টোয়েন্টি জিতে আগেই সিরিজ জিতে নিয়েছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। চট্টগ্রামের বীরশ্রেষ্ঠ ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মতিউর রহমান স্টেডিয়ামে আজ লিটন দাসের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ নামবে ধবলধোলাই এড়াতে। তৃতীয় টি-টোয়েন্টিতে একাদশে আনা হয়েছে চার পরিবর্তন।
২ ঘণ্টা আগে
চট্টগ্রাম থেকে বগুড়া—৪৫০ কিলোমিটারের ব্যবধানে খেলছে বাংলাদেশের দুটি দল। বিকেলে লিটন দাসের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ নামবে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজে ধবলধোলাই এড়াতে। আর বগুড়ায় আজ সকালে আফগানিস্তানের বিপক্ষে সিরিজে এগিয়ে থাকার লড়াইয়ে নামার কথা ছিল বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ দলের।
৩ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

বাংলাদেশ হারলেও সিরিজের দ্বিতীয় টি–টোয়েন্টিতে ফিফটি তুলে নেন তানজিদ হাসান তামিম। আজও অর্ধশতকের দেখা পেয়েছেন। তার আগে এই সংস্করণে হাজারতম রানের মাইলফলক স্পর্শ করেছেন এই বাঁহাতি ব্যাটার। তাও আবার রেকর্ড গড়ে।
৯৬৭ রান নিয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে সিরিজের শেষ টি–টোয়েন্টিতে ব্যাট করতে নেমেছিলেন তামিম। খ্যারি পিয়েরের করা ইনিংসের দশম ওভারের চতুর্থ বলে চার মেরে বাংলাদেশের ব্যাটারদের মধ্যে দ্রুততম এক হাজার রানের মাইলফলকে পৌঁছান তিনি। চার অঙ্কের ঘরে যেতে তাঁর লাগল ৪২ ইনিংস। আগের রেকর্ডটি ছিল তাওহীদ হৃদয়ের দখলে। টি–টোয়েন্টিতে এক হাজার রান করতে ৪৫ ইনিংস ব্যাট করেছিলেন এই মিডলঅর্ডার।
রেকর্ড গড়ে টি–টোয়েন্টিতে হাজারতম রানের মাইলফলক স্পর্শ করার দিনে শুরুতেই দুইবার জীবন পান তামিম। ফিফটির পরও ক্যাচ দিয়ে বেঁচে যান তিনি।
টি–টোয়েন্টিতে দ্রুততম এক হাজার রান করা বাংলাদেশি ব্যাটারদের তালিকার তিনে আছেন তামিম ইকবাল খান। ৪৯ ইনিংস ব্যাট করেছেন সাবেক অধিনায়ক। চারে থাকা লিটন দাসের লেগেছে ৫১ ইনিংস। সমান ইনিংস ব্যাট করে এই সংস্করণে এক হাজার রানের দেখা পান সাকিব আল হাসান।
একনজরে টি–টোয়েন্টিতে বাংলাদেশি ব্যাটারদের মধ্যে দ্রুততম এক হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ করেছেন যারা
তানজিদ হাসান তামিম (৪২)
তাওহীদ হৃদয় (৪৫)
তামিম ইকবাল (৪৯)
লিটন দাস (৫১)
সাকিব আল হাসান (৫১)

বাংলাদেশ হারলেও সিরিজের দ্বিতীয় টি–টোয়েন্টিতে ফিফটি তুলে নেন তানজিদ হাসান তামিম। আজও অর্ধশতকের দেখা পেয়েছেন। তার আগে এই সংস্করণে হাজারতম রানের মাইলফলক স্পর্শ করেছেন এই বাঁহাতি ব্যাটার। তাও আবার রেকর্ড গড়ে।
৯৬৭ রান নিয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে সিরিজের শেষ টি–টোয়েন্টিতে ব্যাট করতে নেমেছিলেন তামিম। খ্যারি পিয়েরের করা ইনিংসের দশম ওভারের চতুর্থ বলে চার মেরে বাংলাদেশের ব্যাটারদের মধ্যে দ্রুততম এক হাজার রানের মাইলফলকে পৌঁছান তিনি। চার অঙ্কের ঘরে যেতে তাঁর লাগল ৪২ ইনিংস। আগের রেকর্ডটি ছিল তাওহীদ হৃদয়ের দখলে। টি–টোয়েন্টিতে এক হাজার রান করতে ৪৫ ইনিংস ব্যাট করেছিলেন এই মিডলঅর্ডার।
রেকর্ড গড়ে টি–টোয়েন্টিতে হাজারতম রানের মাইলফলক স্পর্শ করার দিনে শুরুতেই দুইবার জীবন পান তামিম। ফিফটির পরও ক্যাচ দিয়ে বেঁচে যান তিনি।
টি–টোয়েন্টিতে দ্রুততম এক হাজার রান করা বাংলাদেশি ব্যাটারদের তালিকার তিনে আছেন তামিম ইকবাল খান। ৪৯ ইনিংস ব্যাট করেছেন সাবেক অধিনায়ক। চারে থাকা লিটন দাসের লেগেছে ৫১ ইনিংস। সমান ইনিংস ব্যাট করে এই সংস্করণে এক হাজার রানের দেখা পান সাকিব আল হাসান।
একনজরে টি–টোয়েন্টিতে বাংলাদেশি ব্যাটারদের মধ্যে দ্রুততম এক হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ করেছেন যারা
তানজিদ হাসান তামিম (৪২)
তাওহীদ হৃদয় (৪৫)
তামিম ইকবাল (৪৯)
লিটন দাস (৫১)
সাকিব আল হাসান (৫১)


এই রেকর্ডটা বাংলাদেশ বাজিয়েছিল বিশ্বকাপ শুরুর আগে থেকে মুম্বাইয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা ম্যাচের আগপর্যন্ত—লক্ষ্য তাদের সেমিফাইনাল। ইংল্যান্ড ও নিউজিল্যান্ডের কাছে হারের পর বলা হয়েছিল, বাকি ছয়টা ম্যাচের ছয়টাই তারা জিততে পারে। ভারতের কাছে হারের পর নিজেদের বাকি পাঁচটা ম্যাচই জেতার কথা শোনা গিয়েছিল।
২৬ অক্টোবর ২০২৩
সিরিজের প্রথম টি-টোয়েন্টিতে দাপট দেখিয়েছে বৃষ্টি। ক্রিকেটের চিরশত্রুর কারণে ম্যাচটি পরিত্যক্ত হয়। দ্বিতীয় ম্যাচে ভারতের বিপক্ষে দাপট দেখাল অস্ট্রেলিয়া। ৪ উইকেটের সহজ জয়ে সিরিজে এগিয়ে গেল মিচেল মার্শের দল।
১ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের বিপক্ষে প্রথম দুই টি-টোয়েন্টি জিতে আগেই সিরিজ জিতে নিয়েছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। চট্টগ্রামের বীরশ্রেষ্ঠ ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মতিউর রহমান স্টেডিয়ামে আজ লিটন দাসের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ নামবে ধবলধোলাই এড়াতে। তৃতীয় টি-টোয়েন্টিতে একাদশে আনা হয়েছে চার পরিবর্তন।
২ ঘণ্টা আগে
চট্টগ্রাম থেকে বগুড়া—৪৫০ কিলোমিটারের ব্যবধানে খেলছে বাংলাদেশের দুটি দল। বিকেলে লিটন দাসের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ নামবে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজে ধবলধোলাই এড়াতে। আর বগুড়ায় আজ সকালে আফগানিস্তানের বিপক্ষে সিরিজে এগিয়ে থাকার লড়াইয়ে নামার কথা ছিল বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ দলের।
৩ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

সিরিজের প্রথম টি-টোয়েন্টিতে দাপট দেখিয়েছে বৃষ্টি। ক্রিকেটের চিরশত্রুর কারণে ম্যাচটি পরিত্যক্ত হয়। দ্বিতীয় ম্যাচে ভারতের বিপক্ষে দাপট দেখাল অস্ট্রেলিয়া। ৪ উইকেটের সহজ জয়ে সিরিজে এগিয়ে গেল মিচেল মার্শের দল।
মেলবোর্ন ক্রিকেট গ্রাউন্ডে ভারতের ব্যাটিং শেষ হতেই জয়ের আভাস পায় অস্ট্রেলিয়া। স্বাগতিকদের নিয়ন্ত্রিত বোলিংয়ে ১৮.৪ ওভারে ১২৫ রানে অলআউট হয় সফরকারী দল। মামুলি লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে ৪০ বল হাতে রেখেই জয় তুলে নেয় অস্ট্রেলিয়া।
রান তাড়া করতে নেমে শুরু থেকেই ভারতীয় বোলারদের ওপর চড়াও হন অস্ট্রেলিয়ার দুই ওপেনার মার্শ এবং ট্রাভিস হেড। তাঁদের বিদায়ের পর নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারায় স্বাগতিকেরা। এরপরও জয় পেতে কোনো সমস্যা হয়নি অজিদের। উদ্বোধনী জুটিতে মাত্র ৪.৩ ওভারে ৫১ রান তোলেন মার্শ ও হেড। হেডকে তিলক বর্মার ক্যাচ বানিয়ে এই জুটি ভাঙেন বরুণ চক্রবর্তী। ১৫ বলে ২৮ রান এনে দেন হেড।
দলীয় ৮৭ রানে বিদায় নেন মার্শ। তার আগে ২৬ বলে ২ চার ও ৪ ছয়ে ৪৬ রান করেন অধিনায়ক। এরপর টিম ডেভিড, জশ ইংলিস, মিচেল ওয়েন, ম্যাথু শর্টকেও হারায় অস্ট্রেলিয়া। ইংলিস ২০ ও ওয়েন করেন ১৪ রান। ৬ রানে অপরাজিত থেকে দলের জয় নিশ্চিত করে মাঠ ছাড়েন মার্কাস স্টয়নিস। ভারতের হয়ে যশপ্রীত বুমরা, কুলদীপ যাদব ও বরুণ দুটি করে উইকেট নেন।
এর আগে টস হেরে ব্যাট করতে নেমে শুরু থেকেই নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারায় ভারত। ৫০ রানের আগেই তাদের ইনিংসের অর্ধেক সাজঘরে ফেরত যায়। ব্যাটিং বিপর্যয় থেকে আর ঘুরে দাঁড়াতে পারেনি তারা। সতীর্থদের বাজে ব্যাটিংয়ের দিনে ভারতের হয়ে ঝোড়ো ব্যাট করেছেন অভিষেক শর্মা। ৩৭ বলে ৬৮ রানের ইনিংস খেলেন এই ওপেনার।
হার্শিত রানার অবদান ৩৫ রান। ৩৩ বল খেলেন তিনি। বাকিদের আর কেউ দুই অঙ্কের ঘরে যেতে পারেননি। অস্ট্রেলিয়ার হয়ে বল হাতে সবচেয়ে বেশি চমক দেখিয়েছেন জশ হ্যাজলউড। মাত্র ১৩ রানের বিনিময়ে ৩ ব্যাটারকে ফেরান এই পেসার। জাভিয়ের বার্টলেট ও নাথান এলিসের শিকার দুটি করে উইকেট।

সিরিজের প্রথম টি-টোয়েন্টিতে দাপট দেখিয়েছে বৃষ্টি। ক্রিকেটের চিরশত্রুর কারণে ম্যাচটি পরিত্যক্ত হয়। দ্বিতীয় ম্যাচে ভারতের বিপক্ষে দাপট দেখাল অস্ট্রেলিয়া। ৪ উইকেটের সহজ জয়ে সিরিজে এগিয়ে গেল মিচেল মার্শের দল।
মেলবোর্ন ক্রিকেট গ্রাউন্ডে ভারতের ব্যাটিং শেষ হতেই জয়ের আভাস পায় অস্ট্রেলিয়া। স্বাগতিকদের নিয়ন্ত্রিত বোলিংয়ে ১৮.৪ ওভারে ১২৫ রানে অলআউট হয় সফরকারী দল। মামুলি লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে ৪০ বল হাতে রেখেই জয় তুলে নেয় অস্ট্রেলিয়া।
রান তাড়া করতে নেমে শুরু থেকেই ভারতীয় বোলারদের ওপর চড়াও হন অস্ট্রেলিয়ার দুই ওপেনার মার্শ এবং ট্রাভিস হেড। তাঁদের বিদায়ের পর নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারায় স্বাগতিকেরা। এরপরও জয় পেতে কোনো সমস্যা হয়নি অজিদের। উদ্বোধনী জুটিতে মাত্র ৪.৩ ওভারে ৫১ রান তোলেন মার্শ ও হেড। হেডকে তিলক বর্মার ক্যাচ বানিয়ে এই জুটি ভাঙেন বরুণ চক্রবর্তী। ১৫ বলে ২৮ রান এনে দেন হেড।
দলীয় ৮৭ রানে বিদায় নেন মার্শ। তার আগে ২৬ বলে ২ চার ও ৪ ছয়ে ৪৬ রান করেন অধিনায়ক। এরপর টিম ডেভিড, জশ ইংলিস, মিচেল ওয়েন, ম্যাথু শর্টকেও হারায় অস্ট্রেলিয়া। ইংলিস ২০ ও ওয়েন করেন ১৪ রান। ৬ রানে অপরাজিত থেকে দলের জয় নিশ্চিত করে মাঠ ছাড়েন মার্কাস স্টয়নিস। ভারতের হয়ে যশপ্রীত বুমরা, কুলদীপ যাদব ও বরুণ দুটি করে উইকেট নেন।
এর আগে টস হেরে ব্যাট করতে নেমে শুরু থেকেই নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারায় ভারত। ৫০ রানের আগেই তাদের ইনিংসের অর্ধেক সাজঘরে ফেরত যায়। ব্যাটিং বিপর্যয় থেকে আর ঘুরে দাঁড়াতে পারেনি তারা। সতীর্থদের বাজে ব্যাটিংয়ের দিনে ভারতের হয়ে ঝোড়ো ব্যাট করেছেন অভিষেক শর্মা। ৩৭ বলে ৬৮ রানের ইনিংস খেলেন এই ওপেনার।
হার্শিত রানার অবদান ৩৫ রান। ৩৩ বল খেলেন তিনি। বাকিদের আর কেউ দুই অঙ্কের ঘরে যেতে পারেননি। অস্ট্রেলিয়ার হয়ে বল হাতে সবচেয়ে বেশি চমক দেখিয়েছেন জশ হ্যাজলউড। মাত্র ১৩ রানের বিনিময়ে ৩ ব্যাটারকে ফেরান এই পেসার। জাভিয়ের বার্টলেট ও নাথান এলিসের শিকার দুটি করে উইকেট।


এই রেকর্ডটা বাংলাদেশ বাজিয়েছিল বিশ্বকাপ শুরুর আগে থেকে মুম্বাইয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা ম্যাচের আগপর্যন্ত—লক্ষ্য তাদের সেমিফাইনাল। ইংল্যান্ড ও নিউজিল্যান্ডের কাছে হারের পর বলা হয়েছিল, বাকি ছয়টা ম্যাচের ছয়টাই তারা জিততে পারে। ভারতের কাছে হারের পর নিজেদের বাকি পাঁচটা ম্যাচই জেতার কথা শোনা গিয়েছিল।
২৬ অক্টোবর ২০২৩
বাংলাদেশ হারলেও সিরিজের দ্বিতীয় টি–টোয়েন্টিতে ফিফটি তুলে নেন তানজিদ হাসান তামিম। আজও অর্ধশতকের দেখা পেয়েছেন। তার আগে এই সংস্করণে হাজারতম রানের মাইলফলক স্পর্শ করেছেন এই বাঁহাতি ব্যাটার। তাও আবার রেকর্ড গড়ে।
৭ মিনিট আগে
বাংলাদেশের বিপক্ষে প্রথম দুই টি-টোয়েন্টি জিতে আগেই সিরিজ জিতে নিয়েছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। চট্টগ্রামের বীরশ্রেষ্ঠ ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মতিউর রহমান স্টেডিয়ামে আজ লিটন দাসের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ নামবে ধবলধোলাই এড়াতে। তৃতীয় টি-টোয়েন্টিতে একাদশে আনা হয়েছে চার পরিবর্তন।
২ ঘণ্টা আগে
চট্টগ্রাম থেকে বগুড়া—৪৫০ কিলোমিটারের ব্যবধানে খেলছে বাংলাদেশের দুটি দল। বিকেলে লিটন দাসের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ নামবে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজে ধবলধোলাই এড়াতে। আর বগুড়ায় আজ সকালে আফগানিস্তানের বিপক্ষে সিরিজে এগিয়ে থাকার লড়াইয়ে নামার কথা ছিল বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ দলের।
৩ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

বাংলাদেশের বিপক্ষে প্রথম দুই টি-টোয়েন্টি জিতে আগেই সিরিজ জিতে নিয়েছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। চট্টগ্রামের বীরশ্রেষ্ঠ ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মতিউর রহমান স্টেডিয়ামে আজ লিটন দাসের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ নামবে ধবলধোলাই এড়াতে। তৃতীয় টি-টোয়েন্টিতে একাদশে আনা হয়েছে চার পরিবর্তন।
তৃতীয় টি-টোয়েন্টিতে আজ টস জিতে ব্যাটিং নিয়েছে বাংলাদেশ। শামীম হোসেন পাটোয়ারী, তাওহীদ হৃদয়, মোস্তাফিজুর রহমান, তানজিম হাসান সাকিব বাদ পড়েছেন। একাদশে এসেছেন শেখ মেহেদী হাসান, পারভেজ হোসেন ইমন, শরীফুল ইসলাম ও নুরুল হাসান সোহান। তিন স্পিনার ও দুই পেসার নিয়ে একাদশ সাজিয়েছে বাংলাদেশ। পেস আক্রমণে আছেন শরীফুল ও তাসকিন আহমেদ। স্পিন বোলিং লাইনআপে অলরাউন্ডার শেখ মেহেদী হাসানের সঙ্গে আছেন নাসুম আহমেদ ও লেগস্পিনার রিশাদ হোসেন। সাইফ হাসানও খন্ডকালীন স্পিনার হিসেবে ম্যাচের মোড় ঘুরিয়ে দিতে পারেন।
ওয়েস্ট ইন্ডিজ আজ নিয়মিত অধিনায়ক শাই হোপকে বিশ্রাম দিয়েছে। তৃতীয় টি-টোয়েন্টিতে নেতৃত্ব দেবেন রস্টন চেজ। একাদশে আনা হয়েছে তিন পরিবর্তন। হোপের পাশাপাশি নেই জেইডেন সিলস ও শারফেন রাদারফোর্ড। বাংলাদেশকে ধবলধোলাইয়ের লক্ষ্যে একাদশে এসেছেন আমির জাঙ্গু, আকিম আগুস্তে ও গুড়াকেশ মতি।
বাংলাদেশের একাদশ
লিটন দাস (অধিনায়ক), তানজিদ হাসান তামিম, সাইফ হাসান, পারভেজ হোসেন ইমন, নুরুল হাসান সোহান, রিশাদ হোসেন, নাসুম আহমেদ, তাসকিন আহমেদ, শরীফুল ইসলাম, শেখ মেহেদী হাসান, জাকের আলী অনিক
ওয়েস্ট ইন্ডিজের একাদশ
আকিম আগুস্তে, আমির জাঙ্গু, অ্যালিক অ্যাথানেজ, রস্টন চেজ (অধিনায়ক), জেসন হোল্ডার, আকিল হোসেন, ব্র্যান্ডন কিং, রভম্যান পাওয়েল, রোমারিও শেফার্ড, খ্যারি পিয়ের, গুড়াকেশ মতি

বাংলাদেশের বিপক্ষে প্রথম দুই টি-টোয়েন্টি জিতে আগেই সিরিজ জিতে নিয়েছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। চট্টগ্রামের বীরশ্রেষ্ঠ ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মতিউর রহমান স্টেডিয়ামে আজ লিটন দাসের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ নামবে ধবলধোলাই এড়াতে। তৃতীয় টি-টোয়েন্টিতে একাদশে আনা হয়েছে চার পরিবর্তন।
তৃতীয় টি-টোয়েন্টিতে আজ টস জিতে ব্যাটিং নিয়েছে বাংলাদেশ। শামীম হোসেন পাটোয়ারী, তাওহীদ হৃদয়, মোস্তাফিজুর রহমান, তানজিম হাসান সাকিব বাদ পড়েছেন। একাদশে এসেছেন শেখ মেহেদী হাসান, পারভেজ হোসেন ইমন, শরীফুল ইসলাম ও নুরুল হাসান সোহান। তিন স্পিনার ও দুই পেসার নিয়ে একাদশ সাজিয়েছে বাংলাদেশ। পেস আক্রমণে আছেন শরীফুল ও তাসকিন আহমেদ। স্পিন বোলিং লাইনআপে অলরাউন্ডার শেখ মেহেদী হাসানের সঙ্গে আছেন নাসুম আহমেদ ও লেগস্পিনার রিশাদ হোসেন। সাইফ হাসানও খন্ডকালীন স্পিনার হিসেবে ম্যাচের মোড় ঘুরিয়ে দিতে পারেন।
ওয়েস্ট ইন্ডিজ আজ নিয়মিত অধিনায়ক শাই হোপকে বিশ্রাম দিয়েছে। তৃতীয় টি-টোয়েন্টিতে নেতৃত্ব দেবেন রস্টন চেজ। একাদশে আনা হয়েছে তিন পরিবর্তন। হোপের পাশাপাশি নেই জেইডেন সিলস ও শারফেন রাদারফোর্ড। বাংলাদেশকে ধবলধোলাইয়ের লক্ষ্যে একাদশে এসেছেন আমির জাঙ্গু, আকিম আগুস্তে ও গুড়াকেশ মতি।
বাংলাদেশের একাদশ
লিটন দাস (অধিনায়ক), তানজিদ হাসান তামিম, সাইফ হাসান, পারভেজ হোসেন ইমন, নুরুল হাসান সোহান, রিশাদ হোসেন, নাসুম আহমেদ, তাসকিন আহমেদ, শরীফুল ইসলাম, শেখ মেহেদী হাসান, জাকের আলী অনিক
ওয়েস্ট ইন্ডিজের একাদশ
আকিম আগুস্তে, আমির জাঙ্গু, অ্যালিক অ্যাথানেজ, রস্টন চেজ (অধিনায়ক), জেসন হোল্ডার, আকিল হোসেন, ব্র্যান্ডন কিং, রভম্যান পাওয়েল, রোমারিও শেফার্ড, খ্যারি পিয়ের, গুড়াকেশ মতি


এই রেকর্ডটা বাংলাদেশ বাজিয়েছিল বিশ্বকাপ শুরুর আগে থেকে মুম্বাইয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা ম্যাচের আগপর্যন্ত—লক্ষ্য তাদের সেমিফাইনাল। ইংল্যান্ড ও নিউজিল্যান্ডের কাছে হারের পর বলা হয়েছিল, বাকি ছয়টা ম্যাচের ছয়টাই তারা জিততে পারে। ভারতের কাছে হারের পর নিজেদের বাকি পাঁচটা ম্যাচই জেতার কথা শোনা গিয়েছিল।
২৬ অক্টোবর ২০২৩
বাংলাদেশ হারলেও সিরিজের দ্বিতীয় টি–টোয়েন্টিতে ফিফটি তুলে নেন তানজিদ হাসান তামিম। আজও অর্ধশতকের দেখা পেয়েছেন। তার আগে এই সংস্করণে হাজারতম রানের মাইলফলক স্পর্শ করেছেন এই বাঁহাতি ব্যাটার। তাও আবার রেকর্ড গড়ে।
৭ মিনিট আগে
সিরিজের প্রথম টি-টোয়েন্টিতে দাপট দেখিয়েছে বৃষ্টি। ক্রিকেটের চিরশত্রুর কারণে ম্যাচটি পরিত্যক্ত হয়। দ্বিতীয় ম্যাচে ভারতের বিপক্ষে দাপট দেখাল অস্ট্রেলিয়া। ৪ উইকেটের সহজ জয়ে সিরিজে এগিয়ে গেল মিচেল মার্শের দল।
১ ঘণ্টা আগে
চট্টগ্রাম থেকে বগুড়া—৪৫০ কিলোমিটারের ব্যবধানে খেলছে বাংলাদেশের দুটি দল। বিকেলে লিটন দাসের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ নামবে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজে ধবলধোলাই এড়াতে। আর বগুড়ায় আজ সকালে আফগানিস্তানের বিপক্ষে সিরিজে এগিয়ে থাকার লড়াইয়ে নামার কথা ছিল বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ দলের।
৩ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

চট্টগ্রাম থেকে বগুড়া—৪৫০ কিলোমিটারের ব্যবধানে খেলছে বাংলাদেশের দুটি দল। বিকেলে লিটন দাসের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ নামবে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজে ধবলধোলাই এড়াতে। আর বগুড়ায় আজ সকালে আফগানিস্তানের বিপক্ষে সিরিজে এগিয়ে থাকার লড়াইয়ে নামার কথা ছিল বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ দলের। কিন্তু ম্যাচটি মাঠেই গড়াতে পারল না।
বাংলাদেশ সময় আজ সকাল ৯টায় শুরু হওয়ার কথা ছিল বাংলাদেশ-আফগানিস্তান অনূর্ধ্ব-১৯ দলের দ্বিতীয় ওয়ানডে। কিন্তু ঘন কুয়াশার কারণে তা সম্ভব হয়নি। ম্যাচ শুরু হওয়া তো দূরে থাক। টসই হয়নি। চার ঘণ্টা অপেক্ষার পর বেলা ১টার দিকে জানা যায়, ভেজা আউটফিল্ডের কারণে ম্যাচ পরিত্যক্ত ঘোষণা করা হয়েছে। পাঁচ ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজে বাংলাদেশ এগিয়ে ১-০ ব্যবধানে।
বগুড়ার শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে মঙ্গলবার শুরু হয়েছে বাংলাদেশ-আফগানিস্তান অনূর্ধ্ব-১৯ দলের পাঁচ ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজ। যুবাদের ম্যাচ হলেও এটা নিয়ে ভক্ত-সমর্থকদের আগ্রহ কোনো অংশে কম ছিল না। স্টেডিয়ামের গ্যালারি ছিল কানায় কানায় পরিপূর্ণ। সেই ম্যাচে ডাকওয়ার্থ লুইস এন্ড স্টার্ন (ডিএলএস) মেথডে আফগানদের ৫ রানে হারিয়েছে বাংলাদেশ। টস জিতে আগে ব্যাটিং নিয়ে আফগানিস্তান নির্ধারিত ৫০ ওভারে ৯ উইকেটে করেছে ২৬৫ রান। জবাবে বাংলাদেশ ৪৬ ওভারে ৪ উইকেটে করে ২৩১ রান। শেষ চার ওভারে যখন ৩৫ রানের সমীকরণের সামনে আজিজুল হাকিম তামিমের দল, তখন আলোকস্বল্পতা দেখা দেয়। ডিএলএস মেথডে বাংলাদেশকে জয়ী ঘোষণা করা হয়।
ডিএলএস মেথডে বাংলাদেশের ৫ রানের জয়ে ম্যাচসেরার পুরস্কার পেয়েছেন ইকবাল হোসেন ইমন। ১০ ওভারে ৫৭ রানে পেয়েছেন ৫ উইকেট। এক ওভার মেডেন দিয়েছেন। বাংলাদেশের জয়ে কালাম সিদ্দিকির অবদানও অপরিসীম। ১১৯ বলে ১১ চারে করেন ১০১ রান। সিরিজের শেষ তিন ওয়ানডে হবে রাজশাহীতে। তৃতীয়, চতুর্থ ও পঞ্চম ওয়ানডে হবে ৩, ৬ ও ৯ নভেম্বর।

চট্টগ্রাম থেকে বগুড়া—৪৫০ কিলোমিটারের ব্যবধানে খেলছে বাংলাদেশের দুটি দল। বিকেলে লিটন দাসের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ নামবে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজে ধবলধোলাই এড়াতে। আর বগুড়ায় আজ সকালে আফগানিস্তানের বিপক্ষে সিরিজে এগিয়ে থাকার লড়াইয়ে নামার কথা ছিল বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ দলের। কিন্তু ম্যাচটি মাঠেই গড়াতে পারল না।
বাংলাদেশ সময় আজ সকাল ৯টায় শুরু হওয়ার কথা ছিল বাংলাদেশ-আফগানিস্তান অনূর্ধ্ব-১৯ দলের দ্বিতীয় ওয়ানডে। কিন্তু ঘন কুয়াশার কারণে তা সম্ভব হয়নি। ম্যাচ শুরু হওয়া তো দূরে থাক। টসই হয়নি। চার ঘণ্টা অপেক্ষার পর বেলা ১টার দিকে জানা যায়, ভেজা আউটফিল্ডের কারণে ম্যাচ পরিত্যক্ত ঘোষণা করা হয়েছে। পাঁচ ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজে বাংলাদেশ এগিয়ে ১-০ ব্যবধানে।
বগুড়ার শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে মঙ্গলবার শুরু হয়েছে বাংলাদেশ-আফগানিস্তান অনূর্ধ্ব-১৯ দলের পাঁচ ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজ। যুবাদের ম্যাচ হলেও এটা নিয়ে ভক্ত-সমর্থকদের আগ্রহ কোনো অংশে কম ছিল না। স্টেডিয়ামের গ্যালারি ছিল কানায় কানায় পরিপূর্ণ। সেই ম্যাচে ডাকওয়ার্থ লুইস এন্ড স্টার্ন (ডিএলএস) মেথডে আফগানদের ৫ রানে হারিয়েছে বাংলাদেশ। টস জিতে আগে ব্যাটিং নিয়ে আফগানিস্তান নির্ধারিত ৫০ ওভারে ৯ উইকেটে করেছে ২৬৫ রান। জবাবে বাংলাদেশ ৪৬ ওভারে ৪ উইকেটে করে ২৩১ রান। শেষ চার ওভারে যখন ৩৫ রানের সমীকরণের সামনে আজিজুল হাকিম তামিমের দল, তখন আলোকস্বল্পতা দেখা দেয়। ডিএলএস মেথডে বাংলাদেশকে জয়ী ঘোষণা করা হয়।
ডিএলএস মেথডে বাংলাদেশের ৫ রানের জয়ে ম্যাচসেরার পুরস্কার পেয়েছেন ইকবাল হোসেন ইমন। ১০ ওভারে ৫৭ রানে পেয়েছেন ৫ উইকেট। এক ওভার মেডেন দিয়েছেন। বাংলাদেশের জয়ে কালাম সিদ্দিকির অবদানও অপরিসীম। ১১৯ বলে ১১ চারে করেন ১০১ রান। সিরিজের শেষ তিন ওয়ানডে হবে রাজশাহীতে। তৃতীয়, চতুর্থ ও পঞ্চম ওয়ানডে হবে ৩, ৬ ও ৯ নভেম্বর।


এই রেকর্ডটা বাংলাদেশ বাজিয়েছিল বিশ্বকাপ শুরুর আগে থেকে মুম্বাইয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা ম্যাচের আগপর্যন্ত—লক্ষ্য তাদের সেমিফাইনাল। ইংল্যান্ড ও নিউজিল্যান্ডের কাছে হারের পর বলা হয়েছিল, বাকি ছয়টা ম্যাচের ছয়টাই তারা জিততে পারে। ভারতের কাছে হারের পর নিজেদের বাকি পাঁচটা ম্যাচই জেতার কথা শোনা গিয়েছিল।
২৬ অক্টোবর ২০২৩
বাংলাদেশ হারলেও সিরিজের দ্বিতীয় টি–টোয়েন্টিতে ফিফটি তুলে নেন তানজিদ হাসান তামিম। আজও অর্ধশতকের দেখা পেয়েছেন। তার আগে এই সংস্করণে হাজারতম রানের মাইলফলক স্পর্শ করেছেন এই বাঁহাতি ব্যাটার। তাও আবার রেকর্ড গড়ে।
৭ মিনিট আগে
সিরিজের প্রথম টি-টোয়েন্টিতে দাপট দেখিয়েছে বৃষ্টি। ক্রিকেটের চিরশত্রুর কারণে ম্যাচটি পরিত্যক্ত হয়। দ্বিতীয় ম্যাচে ভারতের বিপক্ষে দাপট দেখাল অস্ট্রেলিয়া। ৪ উইকেটের সহজ জয়ে সিরিজে এগিয়ে গেল মিচেল মার্শের দল।
১ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের বিপক্ষে প্রথম দুই টি-টোয়েন্টি জিতে আগেই সিরিজ জিতে নিয়েছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। চট্টগ্রামের বীরশ্রেষ্ঠ ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মতিউর রহমান স্টেডিয়ামে আজ লিটন দাসের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ নামবে ধবলধোলাই এড়াতে। তৃতীয় টি-টোয়েন্টিতে একাদশে আনা হয়েছে চার পরিবর্তন।
২ ঘণ্টা আগে