ক্রীড়া ডেস্ক

ক্রিকেটের কাঠামোগত পরিবর্তন করতে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সংস্থা (আইসিসি) বেশি একটা সময় নেয় না। কোনো নিয়মে পরিবর্তন আনতে হলে সেই ব্যাপারে দেওয়া হয় প্রস্তাবনা। বর্তমানে আইসিসির প্রস্তাবিত দুই স্তরের টেস্ট নিয়ে চলছে অনেক আলাপ-আলোচনা। এই ব্যাপারে এখন বেশ চিন্তায় পড়ে গেছে ইংল্যান্ড।
বর্তমান আইসিসি র্যাঙ্কিং অনুযায়ী ছয় দল নিয়ে স্তর করলে প্রথম স্তরে থাকবে দক্ষিণ আফ্রিকা, নিউজিল্যান্ড, শ্রীলঙ্কা, ভারত, অস্ট্রেলিয়া ও ইংল্যান্ড। দ্বিতীয় স্তরে থাকবে বাংলাদেশ, আয়ারল্যান্ড, আফগানিস্তান, পাকিস্তান, ওয়েস্ট ইন্ডিজ এবং জিম্বাবুয়ে। প্রস্তাবিত দ্বিস্তরবিশিষ্ট টেস্ট চালু হলে একটি সময় পর্যন্ত ওপরের দিকে থাকা ভারত, অস্ট্রেলিয়া ও ইংল্যান্ডের বিপক্ষে খেলার সুযোগ থাকবে না দ্বিতীয় স্তরের বাংলাদেশ-পাকিস্তান-ওয়েস্ট ইন্ডিজের। ইংল্যান্ড ও ওয়েলস ক্রিকেট বোর্ড (ইসিবি) আইসিসির এই প্রস্তাব নিয়ে ভীষণ উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েছে। ইসিবির আশঙ্কা, ইংল্যান্ড বাজে খেলে দ্বিতীয় স্তরে নেমে গেলে অ্যাশেজ, অ্যান্ডারসন-টেন্ডুলকার ট্রফি বন্ধ হয়ে যেতে পারে। লন্ডনের ওভালে কদিন আগে ইংল্যান্ড-ভারত পঞ্চম টেস্ট চলার সময় বিবিসি টেস্ট ম্যাচ স্পেশালে বলেন, ‘আমরা যদি খারাপ সময় পার করি এবং দ্বিতীয় স্তরে নামি, তাহলে অস্ট্রেলিয়া বা ভারতের বিপক্ষে কি খেলব না? এটা তো হতে পারে না। এখানে জোরালো যুক্তি দরকার।’
ব্যাঙের ছাতার মতো গজিয়ে উঠছে ফ্র্যাঞ্চাইজিভিত্তিক টি-টোয়েন্টি লিগ। বিপিএল, আইপিএল, পিএসএল, বিগ ব্যাশসহ সংযুক্ত আরব আমিরাত ও যুক্তরাষ্ট্রেও হচ্ছে টি-টোয়েন্টি টুর্নামেন্ট। বর্তমানে বিশ্বজুড়ে টি–টোয়েন্টি লিগের ভিড়ে দ্বিপক্ষীয় টেস্ট সিরিজের গুরুত্ব অনেকটাই কমে গেছে বলে মনে করেন থম্পসন। তবে বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের কাঠামোতে কিছু পরিবর্তন আনলে দুই স্তরবিশিষ্ট টেস্টের প্রয়োজন পড়বে না বলে তাঁর ধারণা। ইসিবি চেয়ারম্যান বলেন, ‘অস্ট্রেলিয়াকে হারিয়ে তারা (দক্ষিণ আফ্রিকা) কদিন আগে টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের শিরোপা জিতল। টেস্ট ক্রিকেটের জন্য সেটা ছিল দারুণ এক মুহূর্ত। তাতে বোঝা গেছে প্রয়োজনীয় সহায়তা পেলে তুলনামূলক ছোট দলগুলো বড় কিছু অর্জন করতে পারে।’
২০১৯ সাল থেকে শুরু হয়েছে বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ। এখন পর্যন্ত অনুষ্ঠিত তিন আসরেই তিন নতুন চ্যাম্পিয়ন দেখা গেছে। ২০১৯-২১, ২০২১-২৩, ২০২৩-২৫ চক্রে শিরোপা জিতেছে নিউজিল্যান্ড, অস্ট্রেলিয়া ও দক্ষিণ আফ্রিকা। যেখানে দক্ষিণ আফ্রিকা এ বছরের জুনে লর্ডসকে অজিদের হারিয়ে ২৭ বছর পর কোনো মেজর শিরোপা জয়ের স্বাদ পেয়েছে। বাংলাদেশ প্রথম দুই আসরে তলানিতে থাকার পর সবশেষ চক্রে (২০২৩-২৫ চক্র) সাত নম্বরে থেকে শেষ করেছে।
প্রথম তিন আসরের মতো ২০২৫-২৭ টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ চক্রে খেলছে ৯ দল। থম্পসনের মতে টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ আয়োজন ক্রিকেটের রাজকীয় সংস্করণে ভিন্ন মাত্রা এনে দিয়েছে। ইসিবি চেয়ারম্যান বলেন, ‘বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ আগের তুলনায় অনেক ভালো অবস্থায় আছে এখন। টেস্ট ক্রিকেটে এটা নতুন মাত্রা যোগ করেছে। কিন্তু সময়সূচি এবং ম্যাচগুলোর ভারসাম্য নিয়ে আরও চিন্তা-ভাবনা করা দরকার। ২০২৮ সালের অলিম্পিকের কথাও বিবেচনায় রাখতে হবে। সে বছরের জুলাইয়ে আমাদের শীর্ষ ক্রিকেটারদের যেতে হতে পারে লস অ্যাঞ্জেলেসে। এটা বড় একটা চ্যালেঞ্জ।’
ভারত, অস্ট্রেলিয়া ও ইংল্যান্ড—বিশ্ব ক্রিকেটের ‘তিন মোড়ল’ হিসেবে পরিচিত এই তিন দেশ নিজেদের মধ্যে টেস্ট খেললে পাঁচ ম্যাচের সিরিজ খেলে। অ্যাশেজ, অ্যান্ডারসন–টেন্ডুলকার ট্রফিতে পাঁচটি করে ম্যাচ হয়ে থাকে। টেস্টকে দুই স্তরে ভাগ করতে আইসিসি এরই মধ্যে একটি ওয়ার্কিং গ্রুপ গঠন করেছে। এই ওয়ার্কিং গ্রুপের নেতৃত্বে আছেন নিউজিল্যান্ডের সাবেক ব্যাটার রজার টুজ। ধারণা করা হচ্ছে, শিগগিরই আইসিসির বোর্ডে সুপারিশ পেশ করবেন টুজ। ওয়ার্কিং গ্রুপে আছেন আট সদস্য। যাঁদের মধ্যে টেস্ট খেলুড়ে দেশের বাইরের প্রতিনিধিরাও থাকতে পারবেন। আইসিসির নতুন প্রধান নির্বাহী সঞ্জয় গুপ্তও এই গ্রুপে যুক্ত হতে পারেন বলে শোনা যাচ্ছে।
দ্বিস্তর বিশিষ্ট টেস্ট কাঠামো ২০২৭ সালে বাস্তবায়িত হতে পারে। ২০২৭-২৯ টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ চক্রে দেখা যেতে পারে এটার বাস্তবায়ন। যদি কোনো কারণে ইংল্যান্ড আইসিসি টেস্ট র্যাঙ্কিংয়ে সেরা ছয়ের বাইরে চলে যায়, তাহলে অ্যাশেজ, অ্যান্ডারসন-টেন্ডুলকার ট্রফির মতো সিরিজগুলো নাও হতে পারে। এমনকি কোনো কারণে ভারত কিংবা অস্ট্রেলিয়া নিচে নেমে গেলে ঐতিহাসিক বোর্ডার গাভাস্কার ট্রফি হবে না। ভারত-ইংল্যান্ড-অস্ট্রেলিয়া দ্বিপক্ষীয় যে সিরিজ খেলে, সেই সিরিজগুলোতে আর্থিকভাবে অনেক লাভবান হওয়া যায়।

ক্রিকেটের কাঠামোগত পরিবর্তন করতে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সংস্থা (আইসিসি) বেশি একটা সময় নেয় না। কোনো নিয়মে পরিবর্তন আনতে হলে সেই ব্যাপারে দেওয়া হয় প্রস্তাবনা। বর্তমানে আইসিসির প্রস্তাবিত দুই স্তরের টেস্ট নিয়ে চলছে অনেক আলাপ-আলোচনা। এই ব্যাপারে এখন বেশ চিন্তায় পড়ে গেছে ইংল্যান্ড।
বর্তমান আইসিসি র্যাঙ্কিং অনুযায়ী ছয় দল নিয়ে স্তর করলে প্রথম স্তরে থাকবে দক্ষিণ আফ্রিকা, নিউজিল্যান্ড, শ্রীলঙ্কা, ভারত, অস্ট্রেলিয়া ও ইংল্যান্ড। দ্বিতীয় স্তরে থাকবে বাংলাদেশ, আয়ারল্যান্ড, আফগানিস্তান, পাকিস্তান, ওয়েস্ট ইন্ডিজ এবং জিম্বাবুয়ে। প্রস্তাবিত দ্বিস্তরবিশিষ্ট টেস্ট চালু হলে একটি সময় পর্যন্ত ওপরের দিকে থাকা ভারত, অস্ট্রেলিয়া ও ইংল্যান্ডের বিপক্ষে খেলার সুযোগ থাকবে না দ্বিতীয় স্তরের বাংলাদেশ-পাকিস্তান-ওয়েস্ট ইন্ডিজের। ইংল্যান্ড ও ওয়েলস ক্রিকেট বোর্ড (ইসিবি) আইসিসির এই প্রস্তাব নিয়ে ভীষণ উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েছে। ইসিবির আশঙ্কা, ইংল্যান্ড বাজে খেলে দ্বিতীয় স্তরে নেমে গেলে অ্যাশেজ, অ্যান্ডারসন-টেন্ডুলকার ট্রফি বন্ধ হয়ে যেতে পারে। লন্ডনের ওভালে কদিন আগে ইংল্যান্ড-ভারত পঞ্চম টেস্ট চলার সময় বিবিসি টেস্ট ম্যাচ স্পেশালে বলেন, ‘আমরা যদি খারাপ সময় পার করি এবং দ্বিতীয় স্তরে নামি, তাহলে অস্ট্রেলিয়া বা ভারতের বিপক্ষে কি খেলব না? এটা তো হতে পারে না। এখানে জোরালো যুক্তি দরকার।’
ব্যাঙের ছাতার মতো গজিয়ে উঠছে ফ্র্যাঞ্চাইজিভিত্তিক টি-টোয়েন্টি লিগ। বিপিএল, আইপিএল, পিএসএল, বিগ ব্যাশসহ সংযুক্ত আরব আমিরাত ও যুক্তরাষ্ট্রেও হচ্ছে টি-টোয়েন্টি টুর্নামেন্ট। বর্তমানে বিশ্বজুড়ে টি–টোয়েন্টি লিগের ভিড়ে দ্বিপক্ষীয় টেস্ট সিরিজের গুরুত্ব অনেকটাই কমে গেছে বলে মনে করেন থম্পসন। তবে বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের কাঠামোতে কিছু পরিবর্তন আনলে দুই স্তরবিশিষ্ট টেস্টের প্রয়োজন পড়বে না বলে তাঁর ধারণা। ইসিবি চেয়ারম্যান বলেন, ‘অস্ট্রেলিয়াকে হারিয়ে তারা (দক্ষিণ আফ্রিকা) কদিন আগে টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের শিরোপা জিতল। টেস্ট ক্রিকেটের জন্য সেটা ছিল দারুণ এক মুহূর্ত। তাতে বোঝা গেছে প্রয়োজনীয় সহায়তা পেলে তুলনামূলক ছোট দলগুলো বড় কিছু অর্জন করতে পারে।’
২০১৯ সাল থেকে শুরু হয়েছে বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ। এখন পর্যন্ত অনুষ্ঠিত তিন আসরেই তিন নতুন চ্যাম্পিয়ন দেখা গেছে। ২০১৯-২১, ২০২১-২৩, ২০২৩-২৫ চক্রে শিরোপা জিতেছে নিউজিল্যান্ড, অস্ট্রেলিয়া ও দক্ষিণ আফ্রিকা। যেখানে দক্ষিণ আফ্রিকা এ বছরের জুনে লর্ডসকে অজিদের হারিয়ে ২৭ বছর পর কোনো মেজর শিরোপা জয়ের স্বাদ পেয়েছে। বাংলাদেশ প্রথম দুই আসরে তলানিতে থাকার পর সবশেষ চক্রে (২০২৩-২৫ চক্র) সাত নম্বরে থেকে শেষ করেছে।
প্রথম তিন আসরের মতো ২০২৫-২৭ টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ চক্রে খেলছে ৯ দল। থম্পসনের মতে টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ আয়োজন ক্রিকেটের রাজকীয় সংস্করণে ভিন্ন মাত্রা এনে দিয়েছে। ইসিবি চেয়ারম্যান বলেন, ‘বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ আগের তুলনায় অনেক ভালো অবস্থায় আছে এখন। টেস্ট ক্রিকেটে এটা নতুন মাত্রা যোগ করেছে। কিন্তু সময়সূচি এবং ম্যাচগুলোর ভারসাম্য নিয়ে আরও চিন্তা-ভাবনা করা দরকার। ২০২৮ সালের অলিম্পিকের কথাও বিবেচনায় রাখতে হবে। সে বছরের জুলাইয়ে আমাদের শীর্ষ ক্রিকেটারদের যেতে হতে পারে লস অ্যাঞ্জেলেসে। এটা বড় একটা চ্যালেঞ্জ।’
ভারত, অস্ট্রেলিয়া ও ইংল্যান্ড—বিশ্ব ক্রিকেটের ‘তিন মোড়ল’ হিসেবে পরিচিত এই তিন দেশ নিজেদের মধ্যে টেস্ট খেললে পাঁচ ম্যাচের সিরিজ খেলে। অ্যাশেজ, অ্যান্ডারসন–টেন্ডুলকার ট্রফিতে পাঁচটি করে ম্যাচ হয়ে থাকে। টেস্টকে দুই স্তরে ভাগ করতে আইসিসি এরই মধ্যে একটি ওয়ার্কিং গ্রুপ গঠন করেছে। এই ওয়ার্কিং গ্রুপের নেতৃত্বে আছেন নিউজিল্যান্ডের সাবেক ব্যাটার রজার টুজ। ধারণা করা হচ্ছে, শিগগিরই আইসিসির বোর্ডে সুপারিশ পেশ করবেন টুজ। ওয়ার্কিং গ্রুপে আছেন আট সদস্য। যাঁদের মধ্যে টেস্ট খেলুড়ে দেশের বাইরের প্রতিনিধিরাও থাকতে পারবেন। আইসিসির নতুন প্রধান নির্বাহী সঞ্জয় গুপ্তও এই গ্রুপে যুক্ত হতে পারেন বলে শোনা যাচ্ছে।
দ্বিস্তর বিশিষ্ট টেস্ট কাঠামো ২০২৭ সালে বাস্তবায়িত হতে পারে। ২০২৭-২৯ টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ চক্রে দেখা যেতে পারে এটার বাস্তবায়ন। যদি কোনো কারণে ইংল্যান্ড আইসিসি টেস্ট র্যাঙ্কিংয়ে সেরা ছয়ের বাইরে চলে যায়, তাহলে অ্যাশেজ, অ্যান্ডারসন-টেন্ডুলকার ট্রফির মতো সিরিজগুলো নাও হতে পারে। এমনকি কোনো কারণে ভারত কিংবা অস্ট্রেলিয়া নিচে নেমে গেলে ঐতিহাসিক বোর্ডার গাভাস্কার ট্রফি হবে না। ভারত-ইংল্যান্ড-অস্ট্রেলিয়া দ্বিপক্ষীয় যে সিরিজ খেলে, সেই সিরিজগুলোতে আর্থিকভাবে অনেক লাভবান হওয়া যায়।

এবারের নারী বিশ্বকাপ পাকিস্তানের জন্য একেবারে ভুলে যাওয়ার মতোই। কোনো ম্যাচ না জিতেই টুর্নামেন্টের লিগ পর্ব থেকেই ছিটকে গেছে। ফাতিমা সানার নেতৃত্বাধীন পাকিস্তানের হতশ্রী পারফরম্যান্সের দায় তো রয়েছেই। একই সঙ্গে আবহাওয়াও অনেক বড় প্রভাব রেখেছে।
১৫ মিনিট আগে
আজ শুরু হয়েছে জাতীয় ক্রিকেট লিগের (এনসিএল) নতুন আসর। প্রথম দিনই সেঞ্চুরি হয়েছে চারটি। তিন অঙ্কের ম্যাজিক ফিগারের দেখা পেয়েছেন মাহমুদুল হাসান জয়, আরিফুল ইসলাম, ইয়াসির আলী চৌধুরী রাব্বি ও মার্শাল আইয়ুব।
১ ঘণ্টা আগে
আকবর আলীর নেতৃত্বে ২০২০ অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপে চ্যাম্পিয়ন হওয়াটাই বাংলাদেশের ক্রিকেট ইতিহাসে বৈশ্বিক আসরে সবচেয়ে বড় প্রাপ্তি। সবশেষ দুই যুব এশিয়া কাপেও শিরোপা জিতেছে বাংলাদেশ। কিন্তু ছেলেদের জাতীয় দলের ক্যাবিনেটটা একেবারে শূন্য। বিশ্বকাপ তো দূরে থাক, তিন তিনবার এশিয়া কাপ ফাইনালে উঠেও শিরোপা জিততে...
২ ঘণ্টা আগে
বাজে সময়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছিলেন বিরাট কোহলি। ওয়ানডে ক্যারিয়ারে প্রথমবারের টানা দুই ম্যাচে শূন্য রানে আউট হয়ে সমালোচনার জন্ম দেন। অবশেষে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সিরিজের শেষ ওয়ানডেতে রানে ফিরলেন কোহলি। সেই সঙ্গে কুমার সাঙ্গাকারাকে টপকে এই সংস্করণের ইতিহাসে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ রানের মালিক বনে গেলেন তিনি।
৩ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

এবারের নারী বিশ্বকাপ পাকিস্তানের জন্য একেবারে ভুলে যাওয়ার মতোই। কোনো ম্যাচ না জিতেই টুর্নামেন্টের লিগ পর্ব থেকেই ছিটকে গেছে। ফাতিমা সানার নেতৃত্বাধীন পাকিস্তানের হতশ্রী পারফরম্যান্সের দায় তো রয়েছেই। একই সঙ্গে আবহাওয়াও অনেক বড় প্রভাব রেখেছে।
ভারতে নারী ওয়ানডে বিশ্বকাপ হলেও পাকিস্তানের কারণে টুর্নামেন্ট হচ্ছে হাইব্রিড মডেলে। কারণ, ভারতে না গিয়ে পাকিস্তান নারী ক্রিকেট দল খেলেছে কলম্বোর প্রেমাদাসা স্টেডিয়ামে। এই ভেন্যুতে বিশ্বকাপের ১১ ম্যাচের মধ্যে পাঁচটিই বৃষ্টিতে ভেসে গেছে। পরিত্যক্ত পাঁচ ম্যাচের মধ্যে তিনটিই পাকিস্তানের। যেখানে গতকাল শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে পাকিস্তান কলম্বোতে খেলতে নেমেছিল সান্ত্বনার জয়ে টুর্নামেন্ট শেষ করতে। কিন্তু জয় তো দূরে থাক, ম্যাচ বৃষ্টিতে ভেসে গিয়েছে। সবমিলিয়ে মাত্র ২৬ বলের খেলা হয়েছে। টস হেরে আগে ব্যাটিং পাওয়া পাকিস্তানের ৪.২ ওভারে কোনো উইকেট না হারিয়ে ১৮ রানই এই ম্যাচের একমাত্র স্কোর।
পাকিস্তানের যে তিন ম্যাচ বৃষ্টিতে ভেসে গিয়েছে, তার মধ্যে ইংল্যান্ড ম্যাচে জয়ের সম্ভাবনা ছিল। ১৫ অক্টোবর বারবার বৃষ্টির বাগড়ার মধ্যে একপর্যায়ে ডাকওয়ার্থ লুইস ও স্টার্ন (ডিএলএস) মেথডে পাকিস্তানের সামনে লক্ষ্য ছিল ৩১ ওভারে ১১৩ রান। কিন্তু ৬.৪ ওভারে বিনা উইকেটে ৩৪ রান করার পর মুষলধারে যে বৃষ্টি নেমেছে, পরবর্তীতে আর খেলাই হয়নি। শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ম্যাচ পরিত্যক্ত হওয়ার পর গতকাল পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে ফাতিমা উল্লেখ করেছেন ইংল্যান্ড ম্যাচের কথাও। পাকিস্তান অধিনায়ক বলেন, ‘সবচেয়ে বড় ব্যাপার হচ্ছে ইংল্যান্ড ম্যাচ ও অন্যান্য ম্যাচে আবহাওয়া আমাদের পক্ষে কাজ করেনি। বিশ্বকাপ আয়োজন করতে আইসিসির ভালো ভেন্যুর খোঁজ করা উচিত। কারণ, বিশ্বকাপের জন্য চার বছর ধরে অপেক্ষা করি আমরা।’
এ বছরের এপ্রিলে লাহোরে বাংলাদেশের বিপক্ষে বাছাইপর্বের ম্যাচের পর ওয়ানডেতে পাকিস্তান নারী দল খেলেছে ১০ ম্যাচ। যার মধ্যে পাকিস্তানের তিন ম্যাচ ছিল বিশ্বকাপের আগে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে। ফাতিমার মতে আইসিসি ইভেন্টের আগে নিজেদের প্রস্তুত করতে আরও বেশি ম্যাচ তাঁদের পাওয়া উচিত। কলম্বোতে গতকাল লঙ্কা ম্যাচ পরিত্যক্ত হওয়ার পর পাকিস্তান অধিনায়ক বলেন, ‘নিকট অতীতে আমরা সেরকম ক্রিকেট খেলিনি। ওয়ানডে বিশ্বকাপের পরে আমাদের আরও ম্যাচ খেলা উচিত। আগামী বছর টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ আছে। আশা করি, আমরা আরও ম্যাচ পাব ও পরবর্তী ইভেন্টের জন্য নিজেদের প্রস্তুত করতে পারব।’
২০২৫ নারী ওয়ানডে বিশ্বকাপের কলম্বো পর্ব শেষ। কারণ, শ্রীলঙ্কা-পাকিস্তান দুই দলেরই লিগ পর্বে টুর্নামেন্ট থেকে বিদায়ঘণ্টা বেজে গিয়েছে। শ্রীলঙ্কার ৫ পয়েন্টের ৩ পয়েন্টই বৃষ্টি থেকে পাওয়া। এদিকে পাকিস্তান ৭ ম্যাচ খেলে হেরেছে চার ম্যাচ। তিন ম্যাচ বৃষ্টিতে পরিত্যক্ত হওয়ার কারণে টুর্নামেন্ট শেষ করেছে তিন পয়েন্ট নিয়ে। আর কলম্বোতে এবারের নারী বিশ্বকাপে সব মিলিয়ে ১১ ম্যাচের মধ্যে ছয় ম্যাচে ফল হয়েছে। এই ছয় ম্যাচের মধ্যে দুটির ফল এসেছে ডিএলএস মেথডে।

এবারের নারী বিশ্বকাপ পাকিস্তানের জন্য একেবারে ভুলে যাওয়ার মতোই। কোনো ম্যাচ না জিতেই টুর্নামেন্টের লিগ পর্ব থেকেই ছিটকে গেছে। ফাতিমা সানার নেতৃত্বাধীন পাকিস্তানের হতশ্রী পারফরম্যান্সের দায় তো রয়েছেই। একই সঙ্গে আবহাওয়াও অনেক বড় প্রভাব রেখেছে।
ভারতে নারী ওয়ানডে বিশ্বকাপ হলেও পাকিস্তানের কারণে টুর্নামেন্ট হচ্ছে হাইব্রিড মডেলে। কারণ, ভারতে না গিয়ে পাকিস্তান নারী ক্রিকেট দল খেলেছে কলম্বোর প্রেমাদাসা স্টেডিয়ামে। এই ভেন্যুতে বিশ্বকাপের ১১ ম্যাচের মধ্যে পাঁচটিই বৃষ্টিতে ভেসে গেছে। পরিত্যক্ত পাঁচ ম্যাচের মধ্যে তিনটিই পাকিস্তানের। যেখানে গতকাল শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে পাকিস্তান কলম্বোতে খেলতে নেমেছিল সান্ত্বনার জয়ে টুর্নামেন্ট শেষ করতে। কিন্তু জয় তো দূরে থাক, ম্যাচ বৃষ্টিতে ভেসে গিয়েছে। সবমিলিয়ে মাত্র ২৬ বলের খেলা হয়েছে। টস হেরে আগে ব্যাটিং পাওয়া পাকিস্তানের ৪.২ ওভারে কোনো উইকেট না হারিয়ে ১৮ রানই এই ম্যাচের একমাত্র স্কোর।
পাকিস্তানের যে তিন ম্যাচ বৃষ্টিতে ভেসে গিয়েছে, তার মধ্যে ইংল্যান্ড ম্যাচে জয়ের সম্ভাবনা ছিল। ১৫ অক্টোবর বারবার বৃষ্টির বাগড়ার মধ্যে একপর্যায়ে ডাকওয়ার্থ লুইস ও স্টার্ন (ডিএলএস) মেথডে পাকিস্তানের সামনে লক্ষ্য ছিল ৩১ ওভারে ১১৩ রান। কিন্তু ৬.৪ ওভারে বিনা উইকেটে ৩৪ রান করার পর মুষলধারে যে বৃষ্টি নেমেছে, পরবর্তীতে আর খেলাই হয়নি। শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ম্যাচ পরিত্যক্ত হওয়ার পর গতকাল পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে ফাতিমা উল্লেখ করেছেন ইংল্যান্ড ম্যাচের কথাও। পাকিস্তান অধিনায়ক বলেন, ‘সবচেয়ে বড় ব্যাপার হচ্ছে ইংল্যান্ড ম্যাচ ও অন্যান্য ম্যাচে আবহাওয়া আমাদের পক্ষে কাজ করেনি। বিশ্বকাপ আয়োজন করতে আইসিসির ভালো ভেন্যুর খোঁজ করা উচিত। কারণ, বিশ্বকাপের জন্য চার বছর ধরে অপেক্ষা করি আমরা।’
এ বছরের এপ্রিলে লাহোরে বাংলাদেশের বিপক্ষে বাছাইপর্বের ম্যাচের পর ওয়ানডেতে পাকিস্তান নারী দল খেলেছে ১০ ম্যাচ। যার মধ্যে পাকিস্তানের তিন ম্যাচ ছিল বিশ্বকাপের আগে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে। ফাতিমার মতে আইসিসি ইভেন্টের আগে নিজেদের প্রস্তুত করতে আরও বেশি ম্যাচ তাঁদের পাওয়া উচিত। কলম্বোতে গতকাল লঙ্কা ম্যাচ পরিত্যক্ত হওয়ার পর পাকিস্তান অধিনায়ক বলেন, ‘নিকট অতীতে আমরা সেরকম ক্রিকেট খেলিনি। ওয়ানডে বিশ্বকাপের পরে আমাদের আরও ম্যাচ খেলা উচিত। আগামী বছর টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ আছে। আশা করি, আমরা আরও ম্যাচ পাব ও পরবর্তী ইভেন্টের জন্য নিজেদের প্রস্তুত করতে পারব।’
২০২৫ নারী ওয়ানডে বিশ্বকাপের কলম্বো পর্ব শেষ। কারণ, শ্রীলঙ্কা-পাকিস্তান দুই দলেরই লিগ পর্বে টুর্নামেন্ট থেকে বিদায়ঘণ্টা বেজে গিয়েছে। শ্রীলঙ্কার ৫ পয়েন্টের ৩ পয়েন্টই বৃষ্টি থেকে পাওয়া। এদিকে পাকিস্তান ৭ ম্যাচ খেলে হেরেছে চার ম্যাচ। তিন ম্যাচ বৃষ্টিতে পরিত্যক্ত হওয়ার কারণে টুর্নামেন্ট শেষ করেছে তিন পয়েন্ট নিয়ে। আর কলম্বোতে এবারের নারী বিশ্বকাপে সব মিলিয়ে ১১ ম্যাচের মধ্যে ছয় ম্যাচে ফল হয়েছে। এই ছয় ম্যাচের মধ্যে দুটির ফল এসেছে ডিএলএস মেথডে।

ক্রিকেটের কাঠামোগত পরিবর্তন করতে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সংস্থা (আইসিসি) বেশি একটা সময় নেয় না। কোনো নিয়মে পরিবর্তন আনতে হলে সেই ব্যাপারে দেওয়া হয় প্রস্তাবনা। বর্তমানে আইসিসির প্রস্তাবিত দুই স্তরের টেস্ট নিয়ে চলছে অনেক আলাপ-আলোচনা। এই ব্যাপারে এখন বেশ চিন্তায় পড়ে গেছে ইংল্যান্ড।
০৭ আগস্ট ২০২৫
আজ শুরু হয়েছে জাতীয় ক্রিকেট লিগের (এনসিএল) নতুন আসর। প্রথম দিনই সেঞ্চুরি হয়েছে চারটি। তিন অঙ্কের ম্যাজিক ফিগারের দেখা পেয়েছেন মাহমুদুল হাসান জয়, আরিফুল ইসলাম, ইয়াসির আলী চৌধুরী রাব্বি ও মার্শাল আইয়ুব।
১ ঘণ্টা আগে
আকবর আলীর নেতৃত্বে ২০২০ অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপে চ্যাম্পিয়ন হওয়াটাই বাংলাদেশের ক্রিকেট ইতিহাসে বৈশ্বিক আসরে সবচেয়ে বড় প্রাপ্তি। সবশেষ দুই যুব এশিয়া কাপেও শিরোপা জিতেছে বাংলাদেশ। কিন্তু ছেলেদের জাতীয় দলের ক্যাবিনেটটা একেবারে শূন্য। বিশ্বকাপ তো দূরে থাক, তিন তিনবার এশিয়া কাপ ফাইনালে উঠেও শিরোপা জিততে...
২ ঘণ্টা আগে
বাজে সময়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছিলেন বিরাট কোহলি। ওয়ানডে ক্যারিয়ারে প্রথমবারের টানা দুই ম্যাচে শূন্য রানে আউট হয়ে সমালোচনার জন্ম দেন। অবশেষে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সিরিজের শেষ ওয়ানডেতে রানে ফিরলেন কোহলি। সেই সঙ্গে কুমার সাঙ্গাকারাকে টপকে এই সংস্করণের ইতিহাসে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ রানের মালিক বনে গেলেন তিনি।
৩ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

আজ শুরু হয়েছে জাতীয় ক্রিকেট লিগের (এনসিএল) নতুন আসর। প্রথম দিনই সেঞ্চুরি হয়েছে চারটি। তিন অঙ্কের ম্যাজিক ফিগারের দেখা পেয়েছেন মাহমুদুল হাসান জয়, আরিফুল ইসলাম, ইয়াসির আলী চৌধুরী রাব্বি ও মার্শাল আইয়ুব।
প্রথমবারের মতো এনসিএলে দল পেয়েছে ময়মনসিংহ। সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে স্বাগতিকদের বিপক্ষে ম্যাচ দিয়ে অভিষেক হয়েছে দলটির। প্রথম দিন শেষে ৭ উইকেট হারিয়ে তাদের সংগ্রহ ২৬৮ রান। ময়মনসিংহের হয়ে সেঞ্চুরি করেছেন আরিফুল। আসাদুল্লাহ আল গালিবের বলে সৈকত আলীর হাতে ধরা পড়ার আগে ১০১ রানের ইনিংস খেলেন এই তরুণ ব্যাটার।
৬৫ রান আসে আব্দুল মজিদের ব্যাট থেকে। তাহজিবুল ইসলাম করেন ৪৩ রান। আবু হায়দার রনি ১৬ ও শহিদুল ইসলাম ১০ রানে অপরাজিত আছেন। সিলেট একাডেমি গ্রাউন্ডে রংপুরের বিপক্ষে ২২১ রানে অলআউট হয়েছে ঢাকা। মার্শাল একাই করেন ১০৫ রান। জিসান আলমের অবদান ৭১ রান। জবাবে ৬৫ রানে ২ উইকেট হারিয়ে দিনের খেলা শেষ করেছে রংপুর। আব্দুল্লাহ আল মামুন ৩৩ ও নবিন ইসলাম করেন ২১ রান।
খুলনা বিভাগীয় স্টেডিয়ামে বরিশালের বিপক্ষে প্রথম দিন শেষে ৯ উইকেটে ৩১২ রান করেছে স্বাগতিকরা। ৭২ রান নিয়ে দ্বিতীয় দিন ব্যাট করতে নামবেন শেখ জীবন। ৬৯ রানের ইনিংস খেলেন জিয়াউর রহমান। ইমরানুজ্জামান করেন ৪৩ রান। সৌম্য সরকারের ব্যাট থেকে আসে ৩৭ রান।
প্রথম দিন সবচেয়ে বেশি রান হয়েছে চট্টগ্রাম–রাজশাহীর ম্যাচে। রাজশাহী বিভাগীয় স্টেডিয়ামে আগে ব্যাট করে ৪০১ রানে অলআউট হয়েছে সফরকারী দল। ইয়াসিরের অবদান ১২৯ রান। আরেক সেঞ্চুরিয়ান জয় খেলেন ১২৭ রানের ইনিংস। ইরফান শুক্কুরের অবদান ৭২ রান। জবাব দিতে নেমে মাত্র ১ রান করতেই ২ উইকেট হারিয়ে দিনের খেলা শেষ করেছে রাজশাহী।

আজ শুরু হয়েছে জাতীয় ক্রিকেট লিগের (এনসিএল) নতুন আসর। প্রথম দিনই সেঞ্চুরি হয়েছে চারটি। তিন অঙ্কের ম্যাজিক ফিগারের দেখা পেয়েছেন মাহমুদুল হাসান জয়, আরিফুল ইসলাম, ইয়াসির আলী চৌধুরী রাব্বি ও মার্শাল আইয়ুব।
প্রথমবারের মতো এনসিএলে দল পেয়েছে ময়মনসিংহ। সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে স্বাগতিকদের বিপক্ষে ম্যাচ দিয়ে অভিষেক হয়েছে দলটির। প্রথম দিন শেষে ৭ উইকেট হারিয়ে তাদের সংগ্রহ ২৬৮ রান। ময়মনসিংহের হয়ে সেঞ্চুরি করেছেন আরিফুল। আসাদুল্লাহ আল গালিবের বলে সৈকত আলীর হাতে ধরা পড়ার আগে ১০১ রানের ইনিংস খেলেন এই তরুণ ব্যাটার।
৬৫ রান আসে আব্দুল মজিদের ব্যাট থেকে। তাহজিবুল ইসলাম করেন ৪৩ রান। আবু হায়দার রনি ১৬ ও শহিদুল ইসলাম ১০ রানে অপরাজিত আছেন। সিলেট একাডেমি গ্রাউন্ডে রংপুরের বিপক্ষে ২২১ রানে অলআউট হয়েছে ঢাকা। মার্শাল একাই করেন ১০৫ রান। জিসান আলমের অবদান ৭১ রান। জবাবে ৬৫ রানে ২ উইকেট হারিয়ে দিনের খেলা শেষ করেছে রংপুর। আব্দুল্লাহ আল মামুন ৩৩ ও নবিন ইসলাম করেন ২১ রান।
খুলনা বিভাগীয় স্টেডিয়ামে বরিশালের বিপক্ষে প্রথম দিন শেষে ৯ উইকেটে ৩১২ রান করেছে স্বাগতিকরা। ৭২ রান নিয়ে দ্বিতীয় দিন ব্যাট করতে নামবেন শেখ জীবন। ৬৯ রানের ইনিংস খেলেন জিয়াউর রহমান। ইমরানুজ্জামান করেন ৪৩ রান। সৌম্য সরকারের ব্যাট থেকে আসে ৩৭ রান।
প্রথম দিন সবচেয়ে বেশি রান হয়েছে চট্টগ্রাম–রাজশাহীর ম্যাচে। রাজশাহী বিভাগীয় স্টেডিয়ামে আগে ব্যাট করে ৪০১ রানে অলআউট হয়েছে সফরকারী দল। ইয়াসিরের অবদান ১২৯ রান। আরেক সেঞ্চুরিয়ান জয় খেলেন ১২৭ রানের ইনিংস। ইরফান শুক্কুরের অবদান ৭২ রান। জবাব দিতে নেমে মাত্র ১ রান করতেই ২ উইকেট হারিয়ে দিনের খেলা শেষ করেছে রাজশাহী।

ক্রিকেটের কাঠামোগত পরিবর্তন করতে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সংস্থা (আইসিসি) বেশি একটা সময় নেয় না। কোনো নিয়মে পরিবর্তন আনতে হলে সেই ব্যাপারে দেওয়া হয় প্রস্তাবনা। বর্তমানে আইসিসির প্রস্তাবিত দুই স্তরের টেস্ট নিয়ে চলছে অনেক আলাপ-আলোচনা। এই ব্যাপারে এখন বেশ চিন্তায় পড়ে গেছে ইংল্যান্ড।
০৭ আগস্ট ২০২৫
এবারের নারী বিশ্বকাপ পাকিস্তানের জন্য একেবারে ভুলে যাওয়ার মতোই। কোনো ম্যাচ না জিতেই টুর্নামেন্টের লিগ পর্ব থেকেই ছিটকে গেছে। ফাতিমা সানার নেতৃত্বাধীন পাকিস্তানের হতশ্রী পারফরম্যান্সের দায় তো রয়েছেই। একই সঙ্গে আবহাওয়াও অনেক বড় প্রভাব রেখেছে।
১৫ মিনিট আগে
আকবর আলীর নেতৃত্বে ২০২০ অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপে চ্যাম্পিয়ন হওয়াটাই বাংলাদেশের ক্রিকেট ইতিহাসে বৈশ্বিক আসরে সবচেয়ে বড় প্রাপ্তি। সবশেষ দুই যুব এশিয়া কাপেও শিরোপা জিতেছে বাংলাদেশ। কিন্তু ছেলেদের জাতীয় দলের ক্যাবিনেটটা একেবারে শূন্য। বিশ্বকাপ তো দূরে থাক, তিন তিনবার এশিয়া কাপ ফাইনালে উঠেও শিরোপা জিততে...
২ ঘণ্টা আগে
বাজে সময়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছিলেন বিরাট কোহলি। ওয়ানডে ক্যারিয়ারে প্রথমবারের টানা দুই ম্যাচে শূন্য রানে আউট হয়ে সমালোচনার জন্ম দেন। অবশেষে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সিরিজের শেষ ওয়ানডেতে রানে ফিরলেন কোহলি। সেই সঙ্গে কুমার সাঙ্গাকারাকে টপকে এই সংস্করণের ইতিহাসে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ রানের মালিক বনে গেলেন তিনি।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আকবর আলীর নেতৃত্বে ২০২০ অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপে চ্যাম্পিয়ন হওয়াটাই বাংলাদেশের ক্রিকেট ইতিহাসে বৈশ্বিক আসরে সবচেয়ে বড় প্রাপ্তি। সবশেষ দুই যুব এশিয়া কাপেও শিরোপা জিতেছে বাংলাদেশ।কিন্তু ছেলেদের জাতীয় দলের ক্যাবিনেটটা একেবারে শূন্য। বিশ্বকাপ তো দূরে থাক, তিন তিনবার এশিয়া কাপ ফাইনালে উঠেও শিরোপা জিততে পারেনি বাংলাদেশ।
এক সময়ের প্রিয় সংস্করণ ওয়ানডেতেও বাংলাদেশের কতটা ভগ্নদশা, সেটা ছোট একটা পরিসংখ্যানেই স্পষ্ট। ২০২৪ সালের নভেম্বর থেকে শুরু করে এ বছরের অক্টোবর পর্যন্ত পাঁচ ওয়ানডে সিরিজের মধ্যে কেবল একটিতে জিতেছে বাংলাদেশ। ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে মেহেদী হাসান মিরাজের নেতৃত্বে বাংলাদেশের এই সিরিজ জয় একরকম স্বস্তি বয়ে এনেছে। ছেলেদের ক্রিকেটের সমান্তরালে বাংলাদেশের নারী ক্রিকেটাররাও ব্যস্ত ওয়ানডে বিশ্বকাপে। নিগার সুলতানা জ্যোতির নেতৃত্বে ভারতে চলমান নারী ওয়ানডে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ ৬ ম্যাচে কেবল ১ ম্যাচ জিতে ২ পয়েন্ট পেয়েছে।
যে পাঁচ ম্যাচ বিশ্বকাপে হেরেছে, সেগুলোর মধ্যে ইংল্যান্ড, দক্ষিণ আফ্রিকা ও শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে জয়ের সম্ভাবনা তৈরি হয়েছিল বাংলাদেশের। ভুলের খেসারত দিয়ে নারী ক্রিকেট দল বিশ্বকাপে সেমির দৌড় থেকে ছিটকে গেছেন জ্যোতিরা। গুলশান ইয়ুথ ক্লাবে আজ এক অনুষ্ঠানে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেছেন বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) সভাপতি আমিনুল ইসলাম বুলবুল। তাঁর আশা, মিরাজদের আগেই বিশ্বকাপ জিতবেন জ্যোতিরা। বিসিবি সভাপতি বলেন, ‘অবশ্যই ছেলেদের ক্রিকেট ভালো করবে। কিন্তু আমার মনে হয় ছেলেদের আগে বিশ্বকাপ চ্যাম্পিয়ন হবে। সেই সম্ভাবনাটা আমাদের আছে। আমাদের যে চলমান বিশ্বকাপ চলছে, ছোট ছোট ভুল না করলে আমরা হয়তো পাঁচটা ম্যাচ জিততাম। সেমিফাইনাল খেলার অন্যতম এক প্রতিদ্বন্দ্বী হতে পারতাম।’
এ বছরের মে মাসে বুলবুল সভাপতি হয়েছিলেন ফারুকের পরিবর্তে। তখন কুইক টি-টোয়েন্টি ইনিংস খেলার আশার কথা শুনিয়েছিলেন বুলবুল। হাতে নিয়েছিলেন ‘ট্রিপল সেঞ্চুরি’ এক প্রোগ্রাম। পরবর্তীতে ৬ অক্টোবর বিসিবি নির্বাচনের পর চার বছরের মেয়াদে বোর্ড প্রধানের দায়িত্ব পেয়েছেন। আজ গুলশান ইয়ুথ ক্লাবের এক অনুষ্ঠানে বিসিবি সভাপতি বলেন, ‘আমাদের এই চার বছরের মেয়াদে আমাদের কয়েকটা লক্ষ্যের মধ্যে একটা হচ্ছে যে বাংলাদেশে শুধু আমরা ক্রিকেটার তৈরি করব না। ক্রিকেটারের মাধ্যমে ভালো নাগরিক তৈরি করব। সেজন্য ট্রিপল সেঞ্চুরির অধীনে একটা প্রোগ্রাম চালাচ্ছি। যেটার ভিত্তি হচ্ছে ট্রিপল সেঞ্চুরি। শতভাগ বিশ্বাস, শতভাগ রিচ, শতভাগ পারফরম্যান্স—এটার ওপর ভিত্তি করে আমাদের ক্রিকেটের উন্নয়নে পরিকল্পনা করতে যাচ্ছি।’
আইসিসির এলিট প্যানেলে বাংলাদেশের একমাত্র আম্পায়ার শরফুদ্দৌলা ইবনে শহীদ সৈকত বেশ সুনাম কুড়িয়েছেন। আইসিসি ইভেন্ট তো বটেই, ভারত-ইংল্যান্ড, ভারত-অস্ট্রেলিয়ার মতো সিরিজেও আম্পায়ারিং করেছেন। সৈকতের মতো আম্পায়ার তৈরি হওয়ার পেছনে বুলবুল কৃতিত্ব দিয়েছেন ইফতেখার রহমান মিঠুকে। বর্তমানে মিঠু বিসিবির আম্পায়ার্স কমিটির চেয়ারম্যানের দায়িত্বে আছেন। মিঠু প্রসঙ্গে বুলবুল বলেন, ‘এখানে আছেন ইফতেখার রহমান মিঠু। বাংলাদেশের ক্রিকেটের সবচেয়ে বড় স্তম্ভ। তার সময়ে একজন এলিট আম্পায়ার হয়েছেন। আমাদের ছয় আম্পায়ার, যাঁদের মধ্যে আছেন তিন আম্পায়ার। তাঁরা আইসিসির প্যানেলভুক্ত আম্পায়ার।’
বুলবুল আজ গুলশান ইয়ুথ ক্লাবে বিসিবির বর্তমান সহসভাপতি ফারুক আহমেদ, বোর্ড পরিচালক নাজমুল আবেদীন ফাহিমসহ অনেকের নামই উল্লেখ করেছেন। তিনি যখন ছোট ছিলেন, সেই সময়ে দ্বিতীয় বিভাগের ক্রিকেটে গুলশান ইয়ুথ ক্লাব বারবার রানার্সআপ হতো বলে আজ জানিয়েছেন। বিসিবি সভাপতি জেলা, উপজেলায় ক্রিকেট ছড়িয়ে দেওয়ার পাশাপাশি সেরা প্রতিভাগুলো বয়সভিত্তিক দল ও জাতীয় দলে নিয়ে আসবেন বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন।

আকবর আলীর নেতৃত্বে ২০২০ অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপে চ্যাম্পিয়ন হওয়াটাই বাংলাদেশের ক্রিকেট ইতিহাসে বৈশ্বিক আসরে সবচেয়ে বড় প্রাপ্তি। সবশেষ দুই যুব এশিয়া কাপেও শিরোপা জিতেছে বাংলাদেশ।কিন্তু ছেলেদের জাতীয় দলের ক্যাবিনেটটা একেবারে শূন্য। বিশ্বকাপ তো দূরে থাক, তিন তিনবার এশিয়া কাপ ফাইনালে উঠেও শিরোপা জিততে পারেনি বাংলাদেশ।
এক সময়ের প্রিয় সংস্করণ ওয়ানডেতেও বাংলাদেশের কতটা ভগ্নদশা, সেটা ছোট একটা পরিসংখ্যানেই স্পষ্ট। ২০২৪ সালের নভেম্বর থেকে শুরু করে এ বছরের অক্টোবর পর্যন্ত পাঁচ ওয়ানডে সিরিজের মধ্যে কেবল একটিতে জিতেছে বাংলাদেশ। ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে মেহেদী হাসান মিরাজের নেতৃত্বে বাংলাদেশের এই সিরিজ জয় একরকম স্বস্তি বয়ে এনেছে। ছেলেদের ক্রিকেটের সমান্তরালে বাংলাদেশের নারী ক্রিকেটাররাও ব্যস্ত ওয়ানডে বিশ্বকাপে। নিগার সুলতানা জ্যোতির নেতৃত্বে ভারতে চলমান নারী ওয়ানডে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ ৬ ম্যাচে কেবল ১ ম্যাচ জিতে ২ পয়েন্ট পেয়েছে।
যে পাঁচ ম্যাচ বিশ্বকাপে হেরেছে, সেগুলোর মধ্যে ইংল্যান্ড, দক্ষিণ আফ্রিকা ও শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে জয়ের সম্ভাবনা তৈরি হয়েছিল বাংলাদেশের। ভুলের খেসারত দিয়ে নারী ক্রিকেট দল বিশ্বকাপে সেমির দৌড় থেকে ছিটকে গেছেন জ্যোতিরা। গুলশান ইয়ুথ ক্লাবে আজ এক অনুষ্ঠানে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেছেন বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) সভাপতি আমিনুল ইসলাম বুলবুল। তাঁর আশা, মিরাজদের আগেই বিশ্বকাপ জিতবেন জ্যোতিরা। বিসিবি সভাপতি বলেন, ‘অবশ্যই ছেলেদের ক্রিকেট ভালো করবে। কিন্তু আমার মনে হয় ছেলেদের আগে বিশ্বকাপ চ্যাম্পিয়ন হবে। সেই সম্ভাবনাটা আমাদের আছে। আমাদের যে চলমান বিশ্বকাপ চলছে, ছোট ছোট ভুল না করলে আমরা হয়তো পাঁচটা ম্যাচ জিততাম। সেমিফাইনাল খেলার অন্যতম এক প্রতিদ্বন্দ্বী হতে পারতাম।’
এ বছরের মে মাসে বুলবুল সভাপতি হয়েছিলেন ফারুকের পরিবর্তে। তখন কুইক টি-টোয়েন্টি ইনিংস খেলার আশার কথা শুনিয়েছিলেন বুলবুল। হাতে নিয়েছিলেন ‘ট্রিপল সেঞ্চুরি’ এক প্রোগ্রাম। পরবর্তীতে ৬ অক্টোবর বিসিবি নির্বাচনের পর চার বছরের মেয়াদে বোর্ড প্রধানের দায়িত্ব পেয়েছেন। আজ গুলশান ইয়ুথ ক্লাবের এক অনুষ্ঠানে বিসিবি সভাপতি বলেন, ‘আমাদের এই চার বছরের মেয়াদে আমাদের কয়েকটা লক্ষ্যের মধ্যে একটা হচ্ছে যে বাংলাদেশে শুধু আমরা ক্রিকেটার তৈরি করব না। ক্রিকেটারের মাধ্যমে ভালো নাগরিক তৈরি করব। সেজন্য ট্রিপল সেঞ্চুরির অধীনে একটা প্রোগ্রাম চালাচ্ছি। যেটার ভিত্তি হচ্ছে ট্রিপল সেঞ্চুরি। শতভাগ বিশ্বাস, শতভাগ রিচ, শতভাগ পারফরম্যান্স—এটার ওপর ভিত্তি করে আমাদের ক্রিকেটের উন্নয়নে পরিকল্পনা করতে যাচ্ছি।’
আইসিসির এলিট প্যানেলে বাংলাদেশের একমাত্র আম্পায়ার শরফুদ্দৌলা ইবনে শহীদ সৈকত বেশ সুনাম কুড়িয়েছেন। আইসিসি ইভেন্ট তো বটেই, ভারত-ইংল্যান্ড, ভারত-অস্ট্রেলিয়ার মতো সিরিজেও আম্পায়ারিং করেছেন। সৈকতের মতো আম্পায়ার তৈরি হওয়ার পেছনে বুলবুল কৃতিত্ব দিয়েছেন ইফতেখার রহমান মিঠুকে। বর্তমানে মিঠু বিসিবির আম্পায়ার্স কমিটির চেয়ারম্যানের দায়িত্বে আছেন। মিঠু প্রসঙ্গে বুলবুল বলেন, ‘এখানে আছেন ইফতেখার রহমান মিঠু। বাংলাদেশের ক্রিকেটের সবচেয়ে বড় স্তম্ভ। তার সময়ে একজন এলিট আম্পায়ার হয়েছেন। আমাদের ছয় আম্পায়ার, যাঁদের মধ্যে আছেন তিন আম্পায়ার। তাঁরা আইসিসির প্যানেলভুক্ত আম্পায়ার।’
বুলবুল আজ গুলশান ইয়ুথ ক্লাবে বিসিবির বর্তমান সহসভাপতি ফারুক আহমেদ, বোর্ড পরিচালক নাজমুল আবেদীন ফাহিমসহ অনেকের নামই উল্লেখ করেছেন। তিনি যখন ছোট ছিলেন, সেই সময়ে দ্বিতীয় বিভাগের ক্রিকেটে গুলশান ইয়ুথ ক্লাব বারবার রানার্সআপ হতো বলে আজ জানিয়েছেন। বিসিবি সভাপতি জেলা, উপজেলায় ক্রিকেট ছড়িয়ে দেওয়ার পাশাপাশি সেরা প্রতিভাগুলো বয়সভিত্তিক দল ও জাতীয় দলে নিয়ে আসবেন বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন।

ক্রিকেটের কাঠামোগত পরিবর্তন করতে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সংস্থা (আইসিসি) বেশি একটা সময় নেয় না। কোনো নিয়মে পরিবর্তন আনতে হলে সেই ব্যাপারে দেওয়া হয় প্রস্তাবনা। বর্তমানে আইসিসির প্রস্তাবিত দুই স্তরের টেস্ট নিয়ে চলছে অনেক আলাপ-আলোচনা। এই ব্যাপারে এখন বেশ চিন্তায় পড়ে গেছে ইংল্যান্ড।
০৭ আগস্ট ২০২৫
এবারের নারী বিশ্বকাপ পাকিস্তানের জন্য একেবারে ভুলে যাওয়ার মতোই। কোনো ম্যাচ না জিতেই টুর্নামেন্টের লিগ পর্ব থেকেই ছিটকে গেছে। ফাতিমা সানার নেতৃত্বাধীন পাকিস্তানের হতশ্রী পারফরম্যান্সের দায় তো রয়েছেই। একই সঙ্গে আবহাওয়াও অনেক বড় প্রভাব রেখেছে।
১৫ মিনিট আগে
আজ শুরু হয়েছে জাতীয় ক্রিকেট লিগের (এনসিএল) নতুন আসর। প্রথম দিনই সেঞ্চুরি হয়েছে চারটি। তিন অঙ্কের ম্যাজিক ফিগারের দেখা পেয়েছেন মাহমুদুল হাসান জয়, আরিফুল ইসলাম, ইয়াসির আলী চৌধুরী রাব্বি ও মার্শাল আইয়ুব।
১ ঘণ্টা আগে
বাজে সময়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছিলেন বিরাট কোহলি। ওয়ানডে ক্যারিয়ারে প্রথমবারের টানা দুই ম্যাচে শূন্য রানে আউট হয়ে সমালোচনার জন্ম দেন। অবশেষে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সিরিজের শেষ ওয়ানডেতে রানে ফিরলেন কোহলি। সেই সঙ্গে কুমার সাঙ্গাকারাকে টপকে এই সংস্করণের ইতিহাসে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ রানের মালিক বনে গেলেন তিনি।
৩ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

বাজে সময়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছিলেন বিরাট কোহলি। ওয়ানডে ক্যারিয়ারে প্রথমবারের টানা দুই ম্যাচে শূন্য রানে আউট হয়ে সমালোচনার জন্ম দেন। অবশেষে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সিরিজের শেষ ওয়ানডেতে রানে ফিরলেন কোহলি। সেই সঙ্গে কুমার সাঙ্গাকারাকে টপকে এই সংস্করণের ইতিহাসে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ রানের মালিক বনে গেলেন তিনি। কোহলির সামনে এখন কেবল ভারতের কিংবদন্তি ক্রিকেটার শচীন টেন্ডুলকার।
প্রথম দুই ম্যাচ হেরে আগেই অস্ট্রেলিয়ার হাতে ট্রফি তুলে দিয়েছে ভারত। তাই শেষ ম্যাচটি ছিল তাদের জন্য নিয়মরক্ষার। আনুষ্ঠানিকতার ম্যাচে জয়ে ফিরেছে সফরকারী দল। অস্ট্রেলিয়াকে ৯ উইকেটে হারিয়ে ধবলধোলাই এড়িয়েছে তারা। দলের জয়ের দিনে ৭৪ রানের অপরাজিত ইনিংস খেলেন কোহলি।
১৪২৩৪ রান নিয়ে লম্বা সময় ধরে ওয়ানডের সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহকদের তালিকার দুইয়ে ছিলেন সাঙ্গাকারা। ১৪১৮১ রান নিয়ে সিডনিতে খেলতে নামেন কোহলি। শ্রীলঙ্কার কিংবদন্তি ক্রিকেটারকে পেছনে ফেলতে ৫৪ রান দরকার ছিল তাঁর। দল জিতিয়ে যখন মাঠ ছাড়ছিলেন তখন কোহলির নামের পাশে শোভা পাচ্ছিল ১৪২৫৫ রান।
এই রান করতে ২৯৩ ইনিংস ব্যাট করলেন কোহলি। অন্যদিকে সাঙ্গাকারা খেলেছেন ৩৮০ ইনিংস। তালিকার শীর্ষে থাকা শচীনের সংগ্রহ ১৮৪২৬ রান। এই রান করতে ৪৫২ ইনিংস ব্যাট করেছেন সাবেক এই অধিনায়ক।
ম্যাচ শেষে কোহলি বলেন, ‘মাঝে মাঝে খেলার বাইরে থাকাটা ভালো। এই পর্যায়েও খেলা থেকে কিছু শেখা যায়। পরিস্থিতি পক্ষে না গেলে তখন সেটা খুবই চ্যালেঞ্জিং হয়ে দাঁড়ায়। মাঝের ওভারের পরিস্থিতি আমার সেরাটা বের করে আনে। রোহিতের সাথে ব্যাট করা সহজ। ম্যাচ শেষ করে আসতে পারায় আমি অনেক খুশি।’
অস্ট্রেলিয়ার দর্শকদের উদ্দ্যেশে কোহলি বলেন, ‘প্রতিপক্ষ দল এটাও জানে যে রোহিত ও আমি যদি একসাথে ২০ ওভার ব্যাট করি তাহলে ম্যাচ জিতে যাব। আমরা এই দেশে আসতে ভালোবাসি। এখানে আমাদের কিছু সেরা ম্যাচ খেলেছি। এখানকার দর্শকরা দারুণ।’

বাজে সময়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছিলেন বিরাট কোহলি। ওয়ানডে ক্যারিয়ারে প্রথমবারের টানা দুই ম্যাচে শূন্য রানে আউট হয়ে সমালোচনার জন্ম দেন। অবশেষে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সিরিজের শেষ ওয়ানডেতে রানে ফিরলেন কোহলি। সেই সঙ্গে কুমার সাঙ্গাকারাকে টপকে এই সংস্করণের ইতিহাসে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ রানের মালিক বনে গেলেন তিনি। কোহলির সামনে এখন কেবল ভারতের কিংবদন্তি ক্রিকেটার শচীন টেন্ডুলকার।
প্রথম দুই ম্যাচ হেরে আগেই অস্ট্রেলিয়ার হাতে ট্রফি তুলে দিয়েছে ভারত। তাই শেষ ম্যাচটি ছিল তাদের জন্য নিয়মরক্ষার। আনুষ্ঠানিকতার ম্যাচে জয়ে ফিরেছে সফরকারী দল। অস্ট্রেলিয়াকে ৯ উইকেটে হারিয়ে ধবলধোলাই এড়িয়েছে তারা। দলের জয়ের দিনে ৭৪ রানের অপরাজিত ইনিংস খেলেন কোহলি।
১৪২৩৪ রান নিয়ে লম্বা সময় ধরে ওয়ানডের সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহকদের তালিকার দুইয়ে ছিলেন সাঙ্গাকারা। ১৪১৮১ রান নিয়ে সিডনিতে খেলতে নামেন কোহলি। শ্রীলঙ্কার কিংবদন্তি ক্রিকেটারকে পেছনে ফেলতে ৫৪ রান দরকার ছিল তাঁর। দল জিতিয়ে যখন মাঠ ছাড়ছিলেন তখন কোহলির নামের পাশে শোভা পাচ্ছিল ১৪২৫৫ রান।
এই রান করতে ২৯৩ ইনিংস ব্যাট করলেন কোহলি। অন্যদিকে সাঙ্গাকারা খেলেছেন ৩৮০ ইনিংস। তালিকার শীর্ষে থাকা শচীনের সংগ্রহ ১৮৪২৬ রান। এই রান করতে ৪৫২ ইনিংস ব্যাট করেছেন সাবেক এই অধিনায়ক।
ম্যাচ শেষে কোহলি বলেন, ‘মাঝে মাঝে খেলার বাইরে থাকাটা ভালো। এই পর্যায়েও খেলা থেকে কিছু শেখা যায়। পরিস্থিতি পক্ষে না গেলে তখন সেটা খুবই চ্যালেঞ্জিং হয়ে দাঁড়ায়। মাঝের ওভারের পরিস্থিতি আমার সেরাটা বের করে আনে। রোহিতের সাথে ব্যাট করা সহজ। ম্যাচ শেষ করে আসতে পারায় আমি অনেক খুশি।’
অস্ট্রেলিয়ার দর্শকদের উদ্দ্যেশে কোহলি বলেন, ‘প্রতিপক্ষ দল এটাও জানে যে রোহিত ও আমি যদি একসাথে ২০ ওভার ব্যাট করি তাহলে ম্যাচ জিতে যাব। আমরা এই দেশে আসতে ভালোবাসি। এখানে আমাদের কিছু সেরা ম্যাচ খেলেছি। এখানকার দর্শকরা দারুণ।’

ক্রিকেটের কাঠামোগত পরিবর্তন করতে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সংস্থা (আইসিসি) বেশি একটা সময় নেয় না। কোনো নিয়মে পরিবর্তন আনতে হলে সেই ব্যাপারে দেওয়া হয় প্রস্তাবনা। বর্তমানে আইসিসির প্রস্তাবিত দুই স্তরের টেস্ট নিয়ে চলছে অনেক আলাপ-আলোচনা। এই ব্যাপারে এখন বেশ চিন্তায় পড়ে গেছে ইংল্যান্ড।
০৭ আগস্ট ২০২৫
এবারের নারী বিশ্বকাপ পাকিস্তানের জন্য একেবারে ভুলে যাওয়ার মতোই। কোনো ম্যাচ না জিতেই টুর্নামেন্টের লিগ পর্ব থেকেই ছিটকে গেছে। ফাতিমা সানার নেতৃত্বাধীন পাকিস্তানের হতশ্রী পারফরম্যান্সের দায় তো রয়েছেই। একই সঙ্গে আবহাওয়াও অনেক বড় প্রভাব রেখেছে।
১৫ মিনিট আগে
আজ শুরু হয়েছে জাতীয় ক্রিকেট লিগের (এনসিএল) নতুন আসর। প্রথম দিনই সেঞ্চুরি হয়েছে চারটি। তিন অঙ্কের ম্যাজিক ফিগারের দেখা পেয়েছেন মাহমুদুল হাসান জয়, আরিফুল ইসলাম, ইয়াসির আলী চৌধুরী রাব্বি ও মার্শাল আইয়ুব।
১ ঘণ্টা আগে
আকবর আলীর নেতৃত্বে ২০২০ অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপে চ্যাম্পিয়ন হওয়াটাই বাংলাদেশের ক্রিকেট ইতিহাসে বৈশ্বিক আসরে সবচেয়ে বড় প্রাপ্তি। সবশেষ দুই যুব এশিয়া কাপেও শিরোপা জিতেছে বাংলাদেশ। কিন্তু ছেলেদের জাতীয় দলের ক্যাবিনেটটা একেবারে শূন্য। বিশ্বকাপ তো দূরে থাক, তিন তিনবার এশিয়া কাপ ফাইনালে উঠেও শিরোপা জিততে...
২ ঘণ্টা আগে