আফগানিস্তান সিরিজের ওয়ানডে দলে জায়গা হয়নি মোসাদ্দেক হোসেন সৈকতের। এমনকি প্রধান নির্বাচক দল ঘোষণার সময় জানিয়েছিলেন, তাঁরা মোসাদ্দেককে বিবেচনাতেও রাখেননি। ঘরোয়া ক্রিকেটে দুর্দান্ত পারফরম্যান্সের পর কেন তাঁকে বিবেচনা করা হলো না, তা নিয়ে শুরু হয়েছে আলোচনা।
সবকিছু নিয়ে এবার মুখ খুললেন ২৬ বছর বয়সী এই অলরাউন্ডার। গত রাতে এক ভিডিও বার্তায় তিনি বলেছেন, কেন দলে নেই তার কারণ তিনি জানতে চান।
বিসিএলের ওয়ানডে সংস্করণে ওয়ালটন সেন্ট্রাল জোনকে নেতৃত্ব দিয়ে শিরোপা জিতিয়েছেন মোসাদ্দেক। পাশাপাশি টুর্নামেন্ট-সেরার পুরস্কারও উঠেছিল তাঁর হাতে। নিজের পারফরম্যান্স নিয়ে তাই দলে জায়গা পেতে আশাবাদী ছিলেন মোসাদ্দেক। সুযোগ না পেয়ে তিনি জানিয়েছেন, কেন দলে নেই তা জানতে পারলে তাঁর জন্য ভালো হতো, ‘শেষ যে বিসিএলের ওয়ানডে টুর্নামেন্টটা হয়েছে, সেটার পারফরম্যান্স দেখে যদি দল নির্বাচন করা হয়, তাহলে আমার নামটা অবশ্যই থাকার কথা ছিল। আমি জানি না আসলে কেন নাই, যদি আমি জানতে পারতাম তাহলে আমার জন্য ভালো হতো।’
পারফরম্যান্স করেও দলে জায়গা না পাওয়ায় লুকাতে পারেননি নিজের হতাশার কথা। একই সঙ্গে বলেছেন, দলে জায়গা না পাওয়ার যথার্থ কারণ জানতে পারলে সেটি তাঁর ক্যারিয়ারের জন্য ইতিবাচক হতো, ‘আমি নিজেও জানি না বিষয়টা আসলে কী! এটা যদি আমি জানতে পারতাম, আমার জন্য ভালো হতো এবং আমার সামনের ক্যারিয়ারের জন্য ভালো হতো, পারফরম্যান্স করতে আরও বেশি সুবিধা হতো। সুযোগ না পাওয়াটা আসলেই অনেক বেশি হতাশার। কারণ আমিও খুব আশা করেছিলাম যে ওয়ানডে সিরিজে এবার আফগানিস্তানের সঙ্গে আমাকে রাখা হবে।’
দলে জায়গা না পাওয়ার চেয়ে বিবেচনায় না রাখার বিষয়টি বেশি হতাশ করেছে মোসাদ্দেককে। তিনি জানতে চেয়েছেন, পারফরম্যান্সের মানদণ্ডে ঠিক কতটা ভালো করলে তাঁকে বিবেচনা করা হবে, ‘আমি যতটুকু পারফরম্যান্স করেছি, তা যদি আপ টু দ্য মার্ক না হয় তাহলে একটা পরিষ্কার বার্তা যদি থাকে যে কতটুকু ভালো পারফরম্যান্স করলে আমাকে বিবেচনা করা হবে। একজন ক্রিকেটার হিসেবে বিবেচনাতেই নাই শোনাটা আসলেই খুবই খারাপ লাগার ও হতাশার।’
আফগানিস্তান সিরিজের ওয়ানডে দলে জায়গা হয়নি মোসাদ্দেক হোসেন সৈকতের। এমনকি প্রধান নির্বাচক দল ঘোষণার সময় জানিয়েছিলেন, তাঁরা মোসাদ্দেককে বিবেচনাতেও রাখেননি। ঘরোয়া ক্রিকেটে দুর্দান্ত পারফরম্যান্সের পর কেন তাঁকে বিবেচনা করা হলো না, তা নিয়ে শুরু হয়েছে আলোচনা।
সবকিছু নিয়ে এবার মুখ খুললেন ২৬ বছর বয়সী এই অলরাউন্ডার। গত রাতে এক ভিডিও বার্তায় তিনি বলেছেন, কেন দলে নেই তার কারণ তিনি জানতে চান।
বিসিএলের ওয়ানডে সংস্করণে ওয়ালটন সেন্ট্রাল জোনকে নেতৃত্ব দিয়ে শিরোপা জিতিয়েছেন মোসাদ্দেক। পাশাপাশি টুর্নামেন্ট-সেরার পুরস্কারও উঠেছিল তাঁর হাতে। নিজের পারফরম্যান্স নিয়ে তাই দলে জায়গা পেতে আশাবাদী ছিলেন মোসাদ্দেক। সুযোগ না পেয়ে তিনি জানিয়েছেন, কেন দলে নেই তা জানতে পারলে তাঁর জন্য ভালো হতো, ‘শেষ যে বিসিএলের ওয়ানডে টুর্নামেন্টটা হয়েছে, সেটার পারফরম্যান্স দেখে যদি দল নির্বাচন করা হয়, তাহলে আমার নামটা অবশ্যই থাকার কথা ছিল। আমি জানি না আসলে কেন নাই, যদি আমি জানতে পারতাম তাহলে আমার জন্য ভালো হতো।’
পারফরম্যান্স করেও দলে জায়গা না পাওয়ায় লুকাতে পারেননি নিজের হতাশার কথা। একই সঙ্গে বলেছেন, দলে জায়গা না পাওয়ার যথার্থ কারণ জানতে পারলে সেটি তাঁর ক্যারিয়ারের জন্য ইতিবাচক হতো, ‘আমি নিজেও জানি না বিষয়টা আসলে কী! এটা যদি আমি জানতে পারতাম, আমার জন্য ভালো হতো এবং আমার সামনের ক্যারিয়ারের জন্য ভালো হতো, পারফরম্যান্স করতে আরও বেশি সুবিধা হতো। সুযোগ না পাওয়াটা আসলেই অনেক বেশি হতাশার। কারণ আমিও খুব আশা করেছিলাম যে ওয়ানডে সিরিজে এবার আফগানিস্তানের সঙ্গে আমাকে রাখা হবে।’
দলে জায়গা না পাওয়ার চেয়ে বিবেচনায় না রাখার বিষয়টি বেশি হতাশ করেছে মোসাদ্দেককে। তিনি জানতে চেয়েছেন, পারফরম্যান্সের মানদণ্ডে ঠিক কতটা ভালো করলে তাঁকে বিবেচনা করা হবে, ‘আমি যতটুকু পারফরম্যান্স করেছি, তা যদি আপ টু দ্য মার্ক না হয় তাহলে একটা পরিষ্কার বার্তা যদি থাকে যে কতটুকু ভালো পারফরম্যান্স করলে আমাকে বিবেচনা করা হবে। একজন ক্রিকেটার হিসেবে বিবেচনাতেই নাই শোনাটা আসলেই খুবই খারাপ লাগার ও হতাশার।’
ভুটানের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে ছিল বিশৃঙ্খলার ছাপ। তাই হামজা চৌধুরী-শমিত শোমদের নিরাপত্তা আরও জোরদার করতে সিঙ্গাপুরের বিপক্ষে মোতায়েন থাকবে পুলিশের বিশেষ ইউনিট সোয়াট (স্পেশাল ওয়েপনস অ্যান্ড ট্যাকটিকস)।
৭ ঘণ্টা আগে৯০ মিনিটের একটি ম্যাচ, সেটা ঘিরে কতই না উন্মাদনা। দেশের ফুটবলও দানা বাঁধতে শুরু করেছে নতুন করে। ১০ জুন সিঙ্গাপুরকে এশিয়ান কাপ বাছাইয়ে হারালে স্বপ্নের পথে আরও একধাপ এগিয়ে যাবেন হামজা চৌধুরী-শমিত শোমরা। এনিয়ে চতুর্থবার সিঙ্গাপুরের মুখোমুখি হচ্ছে বাংলাদেশ।
৮ ঘণ্টা আগেনেইমার থাকবেন, অথচ তাঁকে নিয়ে আলোচনা হবে না—সেটা কি কখনো সম্ভব! মাঠের পারফরম্যান্স যেমনই হোক, তাঁর অন্যান্য কর্মকাণ্ড নিয়ে কথাবার্তা হয় প্রায় সময়ই। ব্রাজিলের এই ফরোয়ার্ডকে নিয়ে এবার তাঁর আলোচিত প্রেমিকা যা বললেন, সেটা রীতিমতো চমকে দেওয়ার মতো।
১০ ঘণ্টা আগেব্যাট সামনে দেখলেই নিশপিশ করত হাত। তাই নিজের ঘরেই একটি আলাদা ব্যাট রাখতেন তিনি। মন চাইলে করে নিতেন শ্যাডো ব্যাটিং। সেই স্টিভেন স্মিথ কি না ব্যাট ধরেননি তিন মাস। ব্যাটিং পাগল হিসেবে তিনি নিজেকে যেভাবে পরিচিত করেছেন, তারপর এমনটা শুনলে অবাকই হতে হয়। কিস্তু কথাটি যখন স্মিথ নিজেই বলেছেন, তখন বিশ্বাস না
১১ ঘণ্টা আগে